সিলেটটুডে ডেস্ক

২২ আগস্ট, ২০১৮ ১৯:০৮

যুক্তরাষ্ট্রে পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত

দেশ, প্রবাসসহ বিশ্ব মানবতার শান্তি ও কল্যাণ কামনার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উদযাপিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল আযহা। যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য আমেজে স্থানীয় সময় ২১ আগস্ট (মঙ্গলবার) উদযাপিত হয় মুসলমানদের অন্যতম প্রধান এই ধর্মীয় উৎসব। নিউইয়র্কসহ যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্টেটে বসবাসরত মুসলমানগণ এদিন স্বপরিবারে নিকটস্থ মসজিদ ও খোলা মাঠে পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ঈদ জামায়াতে যেতে পারায় প্রবাসীদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। নিউইয়র্ক সিটির পাবলিক স্কুলসমূহে ঈদের দিন ছুটি থাকলেও সেটি কাজে লাগলো না এবার সামার ভেকেশানে ঈদ হওয়ায়। সর্বত্রই শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

এদিকে, লোকাল ও গ্লোবাল মুনসাইটিং মতাদর্শের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে লোকাল মুনসাইটিং মতাদর্শের অনুসারীরা পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপন করে আজ (বুধবার)।

চমৎকার আবহাওয়া থাকায় নিউইয়র্কসহ উত্তর আমেরিকায় অনেক খোলা মাঠে ঈদুল আযহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে হালকা ঠাণ্ডা থাকায় খোলা মাঠে মিষ্টি রোদ মুসল্লিদের বাড়তি সুবিধা দেয়। যুক্তরাষ্ট্রে এবার অধিকাংশ ঈদ জামায়াত সকাল ৮ থেকে সাড়ে ১০ টার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ জামায়াত গুলোতে নামে প্রবাসীদের ঢল। আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাললাহু, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে মসজিদ ও ঈদগাহ প্রাঙ্গণ।

নিউইয়র্কে ঈদের সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে কুইন্সে জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের আয়োজনে। থমাস হাই স্কুল খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত এ ঈদ জামায়াতে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি অংশ নেন বলে আয়োজকরা জানান। অন্যান্য বৃহৎ জামাতগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্রঙ্কসে বাংলাবাজার জামে মসজিদ, জ্যাকসন হাইটসে নিউইয়র্ক ঈদগাঁহ, ওজোনপার্কে মসজিদ আল আমান, এস্টোরিয়ায় আল আমিন মসজিদ, ব্রুকলীনে বাংলাদেশ মুসলিম সেন্টার ও বায়তুল জান্নাহ মসজিদের ব্যবস্থাপনায়।

জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার ঈদ জামাত
নিউইয়র্কে বাংলাদেশীদের পরিচালনায় অন্যতম বৃহত্তম মসজিদ জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার (জেএমসি)-এর উদ্যোগে স্থানীয় জ্যামাইকার থমাস হাই স্কুলে মাঠে সকাল ৯টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি একত্রে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এই জামাতে ইমামতি, খুৎবা পাঠ ও বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন হাফিজ মোজাহিদুল ইসলাম। জেএমসি আয়োজিত ঈদুল আযহার নামাজের আগে নিউইয়র্কের লেফটেন্ট গভর্নর ক্যাথি হোগাল, সাবেক নিউইয়র্ক সিটি কম্প্রট্রোলার জন লু সহ মূলধারার রাজনৈতিক ও জেএমসি’র কর্মকর্তারা উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।

বাংলাবাজার জামে মসজিদ ঈদ জামাত
নিউইয়র্কে বাঙালী অধ্যুষিত ব্রঙ্কসে বাংলাবাজার জামে মসজিদের উদ্যোগে সকাল সাড়ে ৮টায় মসজিদের নিকটবর্তী খোলা মাঠে (আইএস ১০৬ প্লে গ্রাউন্ড) বিশাল জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এই জামাতে ইমামতি, খুৎবা পাঠ করেন বাংলাবাজার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আবুল কাশেম ইয়াহইয়া। নামাজ শেষে বিশেষ দোয়া মুনাজাত পরিচালনা করেন সিংগেরকাচ আলীয়া মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা এ কে এম আবদুন নুর।

নিউইয়র্ক ঈদগাহ
নিউইয়র্ক ঈদগাহের উদ্যোগে ঈদের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হয় ডাইভারসিটি প্লাজায়। সকাল ৭টায়, সকাল ৮টায়, সকাল ৯টায়, সকাল ১০টায় এবং সকাল ১১টায় ঈদের জামাতগুলো অনুষ্ঠিত হয়। এখানে ঈদ জামাতে নিউইয়র্ক ঈদগাহর প্রতিষ্ঠাতা ইমাম কাজী কায়্যূম সহ অনন্যরা পর্যায়ক্রমে ইমামতি করেন। মূলধারার রাজনীতিকরা মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে নিউইয়র্ক ঈদগায় এসে হাজির হন। বিপুল সংখ্যক পুরুষ, মহিলা ও ছোট্টমনিদের অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মত।

নর্থ ব্রঙ্কস জামে মসজিদ
নর্থ ব্রঙ্কস জামে মসজিদ অ্যান্ড ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে সকাল সাড়ে ৯ টায় ব্রঙ্কসের ওভাল পার্কে বিশাল জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। মসজিদের খতীব মাওলানা মাসহুদ ইকবাল জামাতে ইমামতি করেন।

পার্কচেস্টার জামে মসজিদ
ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টার জামে মসজিদের উদ্যোগে ঈদের দুটো জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদ ও সংলগ্ন রাস্তায় সকাল ৮টা এবং সকাল ৯টা টায়। দ্বিতীয় জামাতে মসজিদের তৃতীয় তলায় মহিলারা নামাজ আদায় করেন। ১ম জামাতে ইমামতি খুৎবা পাঠ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম।

রিয়াজুল জান্নাহ ইসলামিক সেন্টার
জ্যামাইকাস্থ রিয়াজুল জান্নাহ ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে পিএস ৪৮ স্কুলের খেলার মাঠে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঈদের ১টি জামাত অনুষ্ঠিত হয়। জামাতে মহিলাদের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা ছিল।

মসজিদ আবু হুরায়রা
জ্যাকসন হাইটসের মসজিদ আবু হুরায়রা’র উদ্যোগে সকাল ৯ টায় জ্যাকসন হাইটসের ৭৯ স্ট্রিট (বিটুইন নর্দান বুলেভার্ড ও ৩৪ এভিনিউ)-এর রোরি স্ট্যাংটোন ফিল্ডে ঈদের বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয়। জামাতে মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা ছাড়াও শিশুদের জন্য ছিল বিশেষ ঈদ উপহার সামগ্রী।

আহলুল বাইত মিশন
উডসাইডস্থ আহলুল বাইত মিশনের উদ্যোগে ৫৪-২৫ রুজভেল্ট এভিনিউর খোলা মাঠে ঈদ উল আযহার জামাত সকাল ৮:৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হয়। ঈদ নামাজে ইমামতি, খুৎবা পাঠ ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন প্রধান ঈমাম মুফতি সাঈদ আনসারুল করিম আল আহাজারি।

ইস্ট এলমহাস্ট জামে মসজিদ এন্ড মুসলিম সেন্টার
ইস্ট এলমহাস্ট জামে মসজিদ এন্ড মুসলিম সেন্টারের উদ্যোগে পিএস ১২৭ স্কুলের খেলার মাঠে ঈদুল আজহার বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৯টায়।

এস্টোরিয়ার আল আমিন মসজিদের উদ্যোগে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদ সংলগ্ন ৩৬ স্ট্রিট ও ৩৬ এভিনিউতে।

ম্যানহাটানের মদিনা মসজিদের উদ্যোগে সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদ সংলগ্ন ওজোন রোড পার্কে। জ্যাকসন হাইটস ইসলামিক সেন্টারের ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় ৭৩ স্ট্রিট ও রোজভেল্ট এবং ৪১ এভিনিউর মধ্যে সকাল ৮টা ৩০মিনিটে। এস্টোরিয়া ইসলামিক সেন্টার এন্ড মসজিদের উদ্যোগে সকাল ৮টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় ৩১ স্ট্রিটের ডিটমার্স এবং ২১ এভিনিউর মধ্যে। জ্যামাইকা দারুস সালাম মসজিদের উদ্যোগে ঈদের ৪টি জামাত অনুষ্ঠিত হয় মসজিদের ভিতরে। প্রথম জামাত সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে, দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে, তৃতীয় জামাত সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে এবং শেষ জামাত সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাত ছাড়া সকল জামাতেই মহিলাদের নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা রাখা হয়।

ব্রুকলীন বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে এবং সকাল ৯টায় ঈদের দুটো জামাত অনুষ্ঠিত হয়। কুইন্সের জ্যামাইকার আল আরাফা ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগে স্থানীয় সুসান বি এন্থনী স্কুল মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। জ্যামাইকার বাংলাদেশ মিশন (হাজী ক্যাম্প) মসজিদ, দারুস সালাম মসজিদ, হিলসাইড ইসলামিক সেন্টার, ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার এন্ড মসজিদ, মসজিদ আবু হুরায়রা, মোহাম্মদী সেন্টার, ওজনপার্কের আল আমান জামে মসজিদ, দারুস সুন্নাহ জামে মসজিদ, আল ফোরকান জামে মসজিদ, ব্রুকলীনের বাংলাদেশ মসুলিম সেন্টার, বায়তুল জান্নাত জামে মসজিদ, আসসাফা মসজিদ, আমেরিকান মুসলিম সেন্টার, গাউছিয়া মসজিদ, ব্রঙ্কসের পার্কচেস্টার ইসলামিক সেন্টার, ব্রঙ্কস মুসলিম সেন্টার প্রভৃতি মসজিদের উদ্যোগে ঈদুল আযহার একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া নিউইয়র্কে আরো বেশ ক’টি ঈদ জামায়াত অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন মসজিদে।

এছাড়াও কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি, নিউজার্সি, কানেকটিকাট, ম্যারিল্যান্ড, পেনসেলভেনিয়া, ভার্জিনিয়া, ওয়াহিও, ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোরিনা, সাউথ ক্যারোলিনা, জর্জিয়া, মিশিগান, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, এরিজোনাসহ প্রভৃতি স্টেটে ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এসব স্টেটে বসবাসকারী বাংলাদেশীরা এলাকার মসজিদ, কমিউনিটি সেন্টার ও খোলা মাঠে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

এদিকে, এদিন সকাল বেলায় মুসলিম পরিবারের সদস্যরা নানা রঙের পাজামা পাঞ্জাবি, শাড়ী, সালওয়ার কামিজ পরে নিকটস্থ মসজিদ কিংবা খোলা মাঠে হাজির হয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেন। উদযাপন করেন বিশেষ আনন্দের পবিত্র ঈদুল আযহা। প্রায় ২৭ শতাধিক মসজিদ ছাড়াও খোলা মাঠ, কমিউনিটি সেন্টারে এবং বিলাসবহুল হোটেলের বলরুমে অনুষ্ঠিত হয় ঈদ জামাত। বিশেষ পোশাক পরিধান করে একত্রে বিপুল সংখ্যক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়ের বিষয়টি ভিন্ন দেশীদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। ঈদের জামায়াত গুলোতে স্থানীয় রাজনৈতিক, সমাজসেবী, ব্যবসায়ী, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ প্রবাসের নানা শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করেন।

ঈদের নামাজে কমিউনিটি, দেশ, জাতি ও বিশ্ব মানবতার কল্যাণ সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া মুনাজাত করা হয়। পরে একে অন্যের সাথে আলিঙ্গনের মাধ্যমে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় তৈরি হয় ভিন্ন এক আমেজ।

নামাজ শেষে কেউ কেউ চলে যান কোরবানির পশু জবাই করতে খামারে বা হালাল স্লটার হাউজে। অনেকে আবার ঈদের নামাজ আদায় করেই চলে যান কাজে। অধিকাংশ প্রবাসী অবশ্য আগে থেকেই স্থানীয় গ্রোসারী ও রেস্টুরেন্টে কোরবানির অর্ডার দিয়ে রাখেন। সুবিধামত সময়ে গ্রোসারী ও রেস্টুরেন্ট থেকে প্রবাসীরা তাদের পশু কোরবানির মাংস নিয়ে যান। তবে গ্রোসারী ও রেস্টুরেন্ট অধিকাংশ কোরবানির মাংস সরবরাহ করে ঈদের পরদিন। প্রবাসীরা গরু ও খাসী কুরবানি দেন। কিন্তু দেশের মতো পশু কিনে নিজ বাড়িতে নিয়ে কোরবানি করার সুযোগ না থাকায় উৎসবের ঘাটতির কথা জানালেন কেউ কেউ। তারা জানালেন, দেশের মতো ঈদের আনন্দ পাওয়া যায় না প্রবাসে। অনেকে আবার সুন্দর পরিবেশে পবিত্র ঈদ উল আযহার নামাজ আদায় করতে পেরে ভীষণ খুশী। বললেন, অনেকটা দেশের মতই লাগছে।

তবে দেশে থাকা মা-বাবা, পরিবারকে খুব করে মনে পড়ার কথা জানালেন তারা। ঈদের নামাজ শেষে ঘরে ফিরেই ফোনে বাংলাদেশে স্বজনদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ঈদের নামাজ আদায়ে মসজিদ পরিচালনা কমিটির ব্যবস্থাপনা এবং সিটি প্রশাসনের বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল উল্লেখ করার মত। প্রায় প্রতিটি জামাতের আশপাশেই ছিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা। বিশেষ পুলিশি টহলও লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের নামাজ আদায়ের স্থানগুলোর আশপাশের রাস্তায় ফ্রি গাড়ী পার্কিং থাকায় দূর দূরান্ত থেকে নির্বিঘেœ বিপুলসংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসল্লি সপরিবারে ঈদের নামাজে শরীক হন।

ভিন্ন ভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এবছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় অর্ধ লক্ষ প্রবাসী স্বজনের সাথে ঈদ করার জন্যে বাংলাদেশে গেছেন। তাদের প্রায় সকলেই ঈদুল আযহার পর যুক্তরাষ্ট্রে ফিরবেন জানা গেছে।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত