সিলেটুডে ডেস্ক

২২ ফেব্রুয়ারি , ২০১৯ ২১:৪৮

ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানির বিচারকের দায়িত্বে যারা

শুরু হয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানি। গত ৩০ ডিসেম্বর ভোট জালিয়াতির তথ্য তুলে ধরতেই শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের একটি হলে এই শুনানি হয়।

প্রথম দিনে শুনানিতে বিগত নির্বাচনে পরাজিত ৪০ প্রার্থী ও দুই এজেন্ট নির্বাচনের আগে-পরের চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য দেন। ফলে নির্ধারিত সময়েরও এক ঘণ্টা পর পর্যন্ত চলে শুনানি।

আলোচিত এই গণশুনানির বিচারক হিসেবে ছিলেন, প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমেদ, আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন ব্যাপারী, অ্যাডভোকেট ড. মহসিন রশীদ, সাবেক বিচারপতি আ ক ম আনিসুর রহমান খান ও বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী।

প্রথম দিনের শুনানিতে তারা সবাই উপস্থিত ছিলেন। শুনানি শেষে সমাপনী বক্তব্য দেন গণফোরাম সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান নেতা ড. কামাল হোসেন।

তিনি বলেন, ‘৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের নামে প্রহসন হয়েছে। এখন ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের মালিকানা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। স্বৈরাচারকে সরাতে হবে।’

গণশুনানির শুরুতে চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের স্মরণে শোকপ্রস্তাব উপস্থাপন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

শুনানির সময় উপস্থিত ছিলেন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, গণফোরামের কার্যকরি সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, সেলিমা রহমান, শামসুজ্জামান দুদু, গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. রেজা কিবরিয়া, নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এসএম আকরাম হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার প্রমুখ।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত