নিজস্ব প্রতিবেদক

১৭ মার্চ, ২০১৯ ১৩:৫৯

প্রার্থী ১৭৫, কেন্দ্র ৮১৫, ভোটার প্রায় ১৮ লাখ

সিলেটের ১২ উপজেলায় নির্বাচন সোমবার

পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল ১৮ মার্চ (সোমবার)। এদিন সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সিলেটে ৮১৫টি কন্দ্রে একযোগে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে সিলেট জেলায় ১২টি উপজেলায় প্রার্থী রয়েছেন ১৭৫ জন। যাদের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ১৭ লাখ ৯৩ হাজার ৭১০ ভোটার।

ইতোমধ্যে উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও শনিবার মধ্যরাতে এসব উপজেলায় শেষ হয়েছে আনুষ্ঠানিক প্রচার প্রচারণা। এদিকে নির্বাচনী উপজেলাগুলোর কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটের সামগ্রী পাঠানো হচ্ছে। যান চলাচলের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে নিরাপত্তায় এলাকাগুলোতে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা টহল দিতে শুরু করেছেন।

নির্বাচন অফিস সূত্র জানায়, সিলেট জেলায় ১৩টি থাকলেও এবারের নির্বাচনে ভোট হবে ১২টি উপজেলায়। এসব উপজেলায় স্থায়ী ভোটকেন্দ্র ৮১৪ ও অস্থায়ী ১টি ভোটকেন্দ্র মিলিয়ে মোট কেন্দ্র রয়েছে ৮১৫টি। ভোটকক্ষ স্থায়ী ৪ হাজার ৮৬ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ৩২৮টিসহ মোট ভোটকক্ষ রয়েছে ৪ হাজার ৪১৪টি।  প্রিজাইডিং অফিসার ৮১৫, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার  ৪হাজার ৪১৪ জন, পোলিং অফিসার ৮ হাজার ৮২৮ জনসহ ভোটে দায়িত্ব পালন করবেন ১৪ হাজার ৫৭ জন।

২০১৭ সালে ওসমানীনগর উপজেলায় ভোট হওয়ায় এবার সেখানে নির্বাচন হবে না। তাই ভোট হবে ১২ উপজেলায়। এই ১২ উপজেলায় এবার ভোটার সংখ্যা ১৭ লাখ ৯৩ হাজার ৭১০। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ৮০ হাজার ৯০ জন ও নারী ভোটার ৮লাখ ৮৫ হাজার ৬২০জন। এছাড়াও ৯৭টি ইউনিয়ন ও ৪টি পৌরসভায় ভোট কেন্দ্র করা হয়েছে ৮১৫টি।

১২টি উপজেলার মধ্যে এবার সবচেয়ে বেশি ভোটার সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায়। এ উপজেলায় ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৫শ’। তফসিল অনুযায়ী মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ছিল ১৮ ফেব্রুয়ারি, যাচাই বাছাই হয় ২০ ফেব্রুয়ারি, মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ভোট গ্রহণ ১৮ মার্চ।

সিলেটের ১২টি উপজেলায় এবারের নির্বাচনে ১৭৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৭৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন। তবে কানাইঘাট উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় খাদিজা বেগমকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয় গত ২৮  ফেব্রুয়ারি। ১২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়বেন ৫৯, ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়বেন ৭৫ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়বেন ৪২জন প্রার্থী।

সিলেট সদর
সিলেট সদর ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৯১টি। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ ৪৮২ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৬১টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৫৪৩টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৯১জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৫৪৩জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ১০৮৬জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৩৫জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১লাখ ১২ হাজার ৭১২ ও নারী ভোটার  ১লাখ ৬৬ হাজার ২৩জন।

বিশ্বনাথ উপজেলা
সিলেট বিশ্বনাথ উপজেলা ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৭৪টি। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৩৬৭ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৭টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩৭৪টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৭৪জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৩৭৪জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৭৪৮জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৫০হাজার ৬৫৯জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৭৬হাজার ৫৯৯ ও নারী ভোটার ৭৪হাজার ৬০জন।

ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা
সিলেট বিশ্বনাথ উপজেলা ৫টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ১৭৬ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ নেই। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ১৭৬টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৩৬জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ১৭৬জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৩৫২জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ৭২হাজার ৬৫৪জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৩৬ হাজার ৪৪৬ ও নারী ভোটার ৩৬ হাজার ২০৮জন।

বালাগঞ্জ উপজেলা
সিলেট বালাগঞ্জ উপজেলা ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। কোনও অস্থায়ী ভোটকক্ষ নেই। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ১৭৬টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৩৬জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ১৭৬জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৩৫২জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ৮০ হাজার ৬০৯জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৪০হাজার ২২৮ ও নারী ভোটার ৪০হাজার ৩৮১জন।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা
সিলেট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৩৯টি। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ২৫০টি। কোনও অস্থায়ী ভোটকক্ষ নেই। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ২৫০টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৩৯জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ২৫০জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৫০০জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ৯৬ হাজার ৫শত ১৩জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৫০হাজার ৬৬০ ও নারী ভোটার ৪৫ হাজার ৮৫৩জন।

কানাইঘাট উপজেলা
সিলেট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ৯টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এখানে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮১টি। অস্থায়ী কেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ ৩৫৯  ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ ১৬টি।  এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩৭৫টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৮১জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৩৭৫জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৭৫০জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৭০হাজার ২৮জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৪হাজার ৮২৭ ও নারী ভোটার ৮৫ হাজার ২০১জন।

গোয়াইনঘাট উপজেলা
সিলেট গোয়াইঘাট উপজেলা ৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৬৯টি। অস্থায়ী কোনও ভোট কেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৩৯৭ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৩১টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৪২৮টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৬৯জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ১২৮জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৮৫৬জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৭৯হাজার ৩০২জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৯১হাজার ৪৫৭ ও নারী ভোটার ৮৭হাজার ৮৪৫।

জৈন্তাপুর উপজেলা
সিলেট জৈন্তাপুর উপজেলা ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪৫টি। অস্থায়ী কোনও ভোট কেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ২০৮ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৬১টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ২৬৯টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৪৫জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ২৬৯জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৫৩৮জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৬হাজার ৬২২জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৫৪হাজার ৪৫৩ ও নারী ভোটার ৫২হাজার ১২৯।

দক্ষিণ সুরমা উপজেলা
সিলেট দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৭৮টি। অস্থায়ী কোনও ভোটকেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৪০২ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ১৫টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৪১৭টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৭৮জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৪১৭জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৮৩৪জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৭০হাজার ৩৯১জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৬হাজার ৮৪৬ ও নারী ভোটার ৮৩ হাজার ৫৪৫।

জকিগঞ্জ উপজেলা
সিলেট জকিগঞ্জে ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৭৭টি। অস্থায়ী কোনও ভোট কেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৩৪৬ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৯টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩৫৫টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৭৭জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৩৫৫জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৭১০জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৫৪হাজার ৪৮২জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৭৮হাজার ৪৫৩ ও নারী ভোটার ৭৬ হাজার ২৯জন।

গোলাপগঞ্জ উপজেলা
সিলেট গোলাপগঞ্জে ১টি পৌরসভা ও ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১০২টি। অস্থায়ী কোনও ভোট কেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৪৯৬ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৬০টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৫৫৬টি। প্রিজাইডিং অফিসার ১০২জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৫৫৬জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ১১শত ১২জন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ২লাখ ২২ হাজার ৫০০জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১লাখ ১১হাজার ৫২৫ ও নারী ভোটার ১লাখ ১০হাজার ৯৭৫জন।

বিয়ানীবাজার উপজেলা
সিলেট বিয়ানীবাজারে এ ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে স্থায়ী ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৮৯টি। অস্থায়ী কোনও ভোটকেন্দ্র নেই। এছাড়াও স্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৪১০ ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ রয়েছে ৫৩টি। এ উপজেলায় মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৪৬৩টি। প্রিজাইডিং অফিসার ৮৯জন ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ৪৬৩ জন। এখানে পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করবেন ৯২৬। এ উপজেলায় মোট ভোটার ১লাখ ৭০ হাজার ৬১৫জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৩ হাজার ৮৪৪ ও নারী ভোটার ৮৬ হাজার ৭৭১ জন।

দ্বিতীয় দফার নির্বাচনী পরিবেশ ঠিক রাখতে শনিবার থেকে মাঠে নেমেছেন ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, আনসার-ভিডিপি, কোস্টগার্ড, আর্মড পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ভোটের পরেও দুদিন মাঠে থাকবেন তারা। এ ছাড়া প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, আনসার-ভিডিপি সদস্য ও গ্রামপুলিশ থাকবে সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রভেদে।

সাধারণ কেন্দ্রে ১৪, গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৫ ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৬ জন নিয়োজিত থাকবেন। আর স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে প্রতি এলাকায় দুই থেকে তিন প্লাটুন বিজিবি ও র‌্যাব এবং কোস্টগার্ড, পুলিশ, আমর্ড পুলিশ মোতায়েন থাকছে। এ ছাড়া রিটার্নিং অফিসারের নেতৃত্বে জেলাপর্যায়ে তিন দিনের জন্য মনিটরিং সেল এবং নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ইসি সচিবালয়ে মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী (উপজেলায়) এলাকায় ভোটের দিন সাধারণ ছুটি থাকবে।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত