আজ বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

নারী অধিকার এবং প্রাসঙ্গিকতা

এনামুল হক এনাম  

স্ত্রীর প্রতি স্বামীর অধিকার কিংবা স্বামীর প্রতি স্ত্রীর অধিকার কতটুকু। সমানে সমান... নাকি কম বেশি আছে? নারী অধিকার আদায়ে মৌখিক তর্কে আমরা নারীদের সবকিছু দিয়ে দেই। কিন্তু আদতে নারী অধিকার এই সমাজে কতটুকু?

শহরে আমাদের বাসা সংলগ্ন একটি বস্তি আছে। সেই বস্তিতে আক্কাস নামের একজন দিনমজুর বাস করেন। সে পেশায় দিন-মজুর হলেও কাজে কর্মে কালে ভাদ্রে যায়। সংসারে তার মা, স্ত্রীসহ চার কন্যা সন্তান আছে। এখানে প্রশ্ন আসতে পারে, যদি সে নিয়মিত কাজ না করে তাহলে তার সংসার চলে কিভাবে!

আমি যে সমাজের যে পর্যায়ের কথা বলছি সে পর্যায়ে সংসার চালায় মূলত নারীরাই। আক্কাসের ইচ্ছে হলে কাজে যায়, না হলে ঘরে পড়ে সারাদিন ঘুমায়। তার সংসারে মা, স্ত্রী কন্যাসহ সবাই কর্মজীবী। সবাই পাড়ার বাসায় বাসায় কাজ করে। ঘুমানোর পাশাপাশি তার অন্যতম বিনোদন হলো বউ পেটানো। সকাল বিকাল রুটিন করে সে বউকে পেটায়। অন্য পাড়ায় অন্য একটা বস্তিতে তার আরেকটি স্ত্রী আছে। এই বউকে মেরে সে ঐ বউয়ের কাছে গিয়ে কিছুদিন থাকে, ঐ বউকে মেরে এই বউয়ের কাছে এসে আরও কিছুদিন থাকে। আমার বাবা এইসব বিষয়ে অবগত অনেক আগে থেকেই। বিয়ের পর যখন সে এইসব করছিলো তখন তার কাছে আক্কাসের মা কেঁদেকেটে অস্থির হয়ে আসে। তিনি এলাকায় আক্কাসের প্রবেশ নিষেধ করলেন। তবুও রাতের আধারে সে মাঝে মধ্যে স্ত্রী সাথে দেখা করতো। বছর বছর স্ত্রী পোয়াতি হতে থাকলো, একটি-দুটি করের চারটি কন্যা সন্তানের জনক আক্কাস। সে স্ত্রীকে কোন ধরণের জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি গ্রহণ করতে দিতো না। স্ত্রী তার সাথে মিলনে অনাগ্রহ দেখালে অনেকবার নির্যাতনও করেছে। এ নিয়ে থানা পুলিশও হয়েছে। পুলিশ তার স্ত্রীকে পরামর্শ দিয়েছে, আপোষে শেষ করে ফেলতে। এইসব ঘরের ব্যাপার, ঘরের মধ্যেই রাখা ভালো।

ঝগড়াকালে আক্কাসের বলা একটি বাক্য আমার কানে খুব বাজে, “মা** আমারে লাগা**তে দিবি না..., তোর অত বড় সাহস!!!” আক্কাসের কাছে স্ত্রীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্বামীর অধিকার, এবং স্ত্রীকে অতি অবশ্যই তা পালন করতে হবে, যে কোন  অবস্থায়... যে কোন পরিস্থিতিতে। স্ত্রী অসম্মতি চরম বেয়াদবি, গোনাহের কাজ।

এতক্ষণ বলছিলাম আক্কাসের কথা, আক্কাস সমাজের ভিন্ন পর্যায়ে থাকে, তার সামাজিক অবস্থা ভিন্ন, তার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আমার যে সমাজে থাকি, যে সমাজে আমাদের চলাফেরা... তার সাথে বস্তির আক্কাসের তুলনা হয় না।

আসলেই কি তাই?

আমাদের সমাজের পুরুষরা কি আক্কাসের মত মনোভাব নিয়ে চলাফেরা করে না? আমাদের আশপাশের সুশিক্ষিত পুরুষ সমাজ কি নারীদের পূর্ণ অধিকার দেয়?

লেখার এই পর্যায়ে আমি আরেকটু গভীরে যেতে চাই।

নারী অধিকার বলতে আমরা আসলে কি বুঝি?

বিয়ে করা বউয়ের ক্ষেত্রে তার ভরণপোষণ নিশ্চিত করা, সকাল সন্ধ্যা একটু ভাল ব্যবহার করা। স্ত্রীর সাধ আহ্লাদ পূরণের চেষ্টা করা। এইতো??

আমাদের সমাজে নারীদের মূল কাজটা কি?

সন্তান উৎপাদন, যৌন চাহিদা নিশ্চিতকরণ আর রান্না ঘরের দায়িত্ব পালন। আর কিছু? স্ত্রী সাথে স্বামীর যৌন সম্পর্ক আমাদের সমাজে অনেকটা “চাহিবা মাত্র দিতে বাধ্য থাকিবে” টাইপের। স্ত্রী যদি কোন কারণে বিছানায় অস্বীকৃতি জানায় তবে স্বামী জোরপূর্বক তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করলেও তা এই সমাজে দোষের কিছু নয়। সভ্য দেশগুলোর দেখাদেখি আমাদের দেশেও আজকাল কোন কোন ক্ষেত্রে স্বামীরা জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপন করলে ধর্ষণ মামলা দায়ের করতে চান। তবে তা নিতান্তই ব্যতিক্রম। আর আইনি দৌড়ে গেলেই সেলিব্রেটি টাইপের কেউ না হলে আমাদের দেশের আইনই তা আমলে নেয় না। “স্বামী ধর্ষণ করেছে” বাক্যটাই আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে হাস্যকর।

শুধু কি আমাদের সমাজ, ইউরোপের জার্মানিতেই স্বামী কর্তৃক স্ত্রী ধর্ষণের বিষয়টি ধর্তব্যে আসে এই তো সেদিন, ১৯৯৭সালে। সারা বিশ্ব জুড়ে ৫০টির বেশি দেশে এই সম্পর্কে আইন হয় ২০০০সালের পরে!!!

আজ সভ্যতার ধারক ও বাহক আমেরিকায় যখন প্রথম সংবিধান রচনা করা হয়, তখন নাগরিক বলতে শুধু পুরুষ মানুষকেই গণ্য করা হয়েছিলো, কোন নারীকে নয়!! আর ব্রিটিশরা তো নারীদের ভোটাধিকারই দিয়েছে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শুরুর দিকে।

যাইহোক প্রসঙ্গে ফিরে আসি। রাষ্ট্রীয় আইনে যখন আলোচনা করলাম তখন ধর্মের আলোকেও স্ত্রীর সাথে যৌন মিলনের ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করা দরকার। প্রত্যেকটি ধর্মের মানুষই মনে করেন, তার ধর্মেই নারীদের সর্বোচ্চ সম্মান দেয়া হয়েছে। কোন ধর্মে নারীকে দেবীর আসনে বসানো হয়, কোন ধর্মে নারীকে পুরুষের জীবনের সর্বোচ্চ সম্পদ বলে পর্দার আড়ালে রাখার কথা বলা হয়, কোন ধর্মে নিজের চাষের ভূমি বলা হয়। মানব সমাজে যখন সভ্যতার আলো লাগছিলো, ধর্মগুলোই আসলে নারীদের বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ করার মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা দেয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ধর্মের আলোকেও কি নারীরা সমান অধিকার পায়? একজন পুরুষ যেভাবে যৌন সম্পর্কে ইচ্ছা, অনিচ্ছা পোষণ করতে পারে, একজন নারীও কি পারে ইচ্ছা, অনিচ্ছা পোষণ করতে? প্রশ্নের উত্তর আপনাকেই খুঁজতে হবে, মনে করেন কলামের শেষে এটি একটি হোমওয়ার্ক।

বিয়ের পূর্বে যদি কোন নারীর শ্লীলতাহানি হয়, তবে পৃথিবীর স্বীকৃত অধিকাংশ ধর্মই ধর্ষকের সাথে ঐ নারীর বিয়েতে উৎসাহিত করে। ধর্ষকের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ কতগুলো সংসার সুখের হয়েছে বা আদৌ টিকেছে তা কিন্তু গবেষণার বিষয়। অনেক ধর্ম আবার ধর্ষকের সাথে সাথে ধর্ষিতারও শাস্তি নিশ্চিত করে।

সেদিন ফেসবুকে একটি বাক্য আমার খুবই নজর কেড়েছে, বিয়ে করে যদি রাঁধুনি চান তবে ক্লাস এইট ফেল একটি মেয়েকেই বিয়ে করুন। উচ্চ শিক্ষিত কোন মেয়ে বিয়ে করে রাঁধুনি বানিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় করবেন না। আমাদের সমাজে একটি অলিখিত নিয়ম আছে, রান্নাঘর নারীকেই সামলাতে হবে। আমি ফিরিস্তি দিতে চাই না, সকালে নাস্তা তৈরি থেকে রাতে বিছানায় যাবার আগ পর্যন্ত একজন নারী কতগুলো কাজ করে। আমার পরিচিত অনেক এমবিবিএস মহিলা ডাক্তার আছেন যারা স্বামীর পরিবারের মান-সম্মান রক্ষার জন্য চাকরী ছেড়ে দিয়ে শতভাগ ঘরনি হয়ে দিন কাটাচ্ছেন, এবং হয়তো সুখেই আছেন। আমাদের সমাজের পুরুষ মানুষ ধরেই নিয়েছে, এইসব কাজ শুধু নারীদেরই মানায়। তাই হয় সাকিব আল হাসান যখন আনকোরা ভঙ্গিতে রান্নাঘর সামলান একদিনের জন্য, তখন আমরা ভাবি... ইস, কত্ত সুইট, কত্ত ভালবাসা!  ভণ্ড সমাজের হাস্যকর বিজ্ঞাপন।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজে পুরুষদের চিন্তাধারা পুরুষতান্ত্রিক, তারা সবসময় একজন পুরুষ হিসেবে চিন্তা করে আমাদের সমাজে। যে ধর্ষিতা হলো... তার পোশাক কেমন ছিল, একা কেন বাইরে গেল, ছেলে বন্ধু কেন থাকলো... তার চরিত্র কেমন ছিলো ইত্যাদি প্রশ্ন সচরাচরই আমাদের মুখে উচ্চারিত হয়। কিন্তু দেহ ব্যবসা করা একজন নারীকেও যে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌনতায় লিপ্ত করা যায় না তা আমাদের বোধের মধ্যে নাই। পুরুষ মানুষের একটু আধটু দোষত্রুটি থাকতেই পারে, তাই যে নারী ধর্ষিতা হলো দোষটা সর্বাগ্রে আমরা তার উপরই দেই। ধর্ষিতা নারী নির্দোষ হলেও আমাদের সমাজের চোখে সে নষ্টা নারী! যে পরিবারের মেয়েটি ধর্ষিতা হলো সেই পরিবারের সমাজে মুখ দেখানো অসম্ভব হয়ে পড়ে... যদিও সেই মেয়ে বা পরিবার সম্পূর্ণ নির্দোষ। বিপরীতে ধর্ষকের পরিবার বহাল তবিয়তে থাকে। অথচ ধর্ষক এবং ধর্ষকের পরিবারকে লজ্জায় মাথা হেট হওয়ার কথা ছিলো।

এ বিষয়ে ভারতীতে নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা কামলা বাসিনের একটি মন্তব্য চমৎকার লেগেছিল, “আমাকে ধর্ষণ করা হলে আমার পরিবারের, আমার সমাজের মান-ইজ্জত চলে যায়, যে ধর্ষণের জন্য আদৌ আমি দায়ীই না। আমি কি বলেছিলাম... আমার যৌনাঙ্গের ভিতরে পরিবারের, সমাজের মান-ইজ্জত রাখার জন্য! মান-ইজ্জত যদি কারোও সত্যিই যাওয়া উচিত, তাহলে তো সেই ধর্ষকের যাওয়া উচিত, তার পরিবারের অসম্মান হওয়া উচিত... তাকে ঠিকমত পারিবারিক শিক্ষা, শিষ্টাচার দিতে না পারায় সে ধর্ষক হয়েছে।“   

কিছুদিন আগে বাসের ভেতরে ড্রাইভার আর হেলপাররা মিলে একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে। অনলাইনের নিউজের মন্তব্যে দেখেছি অসংখ্য পুরুষ মন্তব্য করেছে, “এত রাতে বাসে করে ফেরার কি দরকার ছিলো! ভাল মেয়ে এত রাতে বাইরে থাকে না!” অথচ সেই মেয়েটি শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা দিয়ে বাড়িতে ফিরছিলো। আমরা সব পুরুষরা মিলে এমন সমাজ তৈরি করেছি, যেখানে মা-বোন একা চলাফেরা করতে পারে না, রাতে প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারে না। দৈনন্দিন জীবনে চলতে হলে অবশ্যই তাকে একজন পুরুষের দ্বারস্থ হতেই হবে! কেন? পুরুষদের গায়ের জোর বেশি, বুদ্ধি বেশি... এজন্য নাকি নিজ পরিবারের মেয়ে ছাড়া বাইরের সবাইকে এই সমাজের পুরুষরা একখণ্ড মাংসপিণ্ড ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারে না।

শুরু করেছিলাম স্বামী-স্ত্রী দিয়ে, সেখানেই ফেরত আসি। আচ্ছা আমাদের সমাজে কতজন পুরুষ আছেন যারা নিজের স্ত্রীকে যথেষ্ট বুদ্ধিমতী মনে করেন! বা প্রয়োজনে নিজ স্ত্রীর সাথে গুরুতর কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা, পরামর্শ করেন!! আমাদের সমাজে বিয়ের সময় খুব খেয়াল রাখা হয় যেন স্বামীর থেকে স্ত্রীর বয়স বেশি হয়ে না যায়। এখনো এই সমাজে বিয়ের সময় কম বয়সী মেয়েকেই খোঁজা হয়। খোঁজা হয় যেন স্বামীর থেকে স্ত্রী কম শিক্ষিত থাকে! স্ত্রী বেশি বুঝলে নাকি সংসার সুখের হয় না!

হাস্যকর এই সমাজ ব্যবস্থা আমরাই বানিয়েছি যেন নারীরা সবসময় আমাদের অধিনস্থ হয়ে থাকে। আচ্ছা এই ক্ষেত্রে আমার একটি প্রশ্ন আছে, যে নারীর বিয়ে হবে না বা যে নারী আজ বিধবা হয়ে গেল তাদেরও কি অধীনস্থ থাকতেই হবে কারও না কারও! অধীনস্থ না থাকা মানেই কি অরক্ষিত হয়ে যাওয়া!

এই লেখাটা যখন লিখছি, তখনই অনলাইনে একটি নিউজ চোখে পড়লো... “আজ থেকে সৌদি আরবে মেয়েরা গাড়ি চালাতে পারবে”। অর্থাৎ আজকে থেকে মেয়েদের গাড়ি চালনা আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ না। আচ্ছা, মেয়েদের গাড়ি চালানো কি আদৌ কোন অপরাধ! সেই দেশের আইনে কেনই বা তা এতদিন অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হলো? আদালত যদি মেয়েদের গাড়ি চালনাকে এখন বৈধ হিসেবে গণ্য করে তাহলে কি আরবদেশ এই একবিংশ শতাব্দীতেও ভুল আইনে চলছিলো! যে মেয়েটি আদালতের ভুল সিদ্ধান্তে গাড়ি চালিয়ে শাস্তি পেয়েছিল, তার ক্ষেত্রে আদালত কি কোন জবাব দেবে! পৃথিবীর প্রায় সব আইনই পুরুষের তৈরি, তারাই এর জবাব জানে।

মানুষ পৃথিবীতে দুই ভাগে বিভক্ত, নারী আর পুরুষ। তবে পুরুষরা পুরুষ এবং মানুষ... আর নারীরা যুগ যুগ ধরে নারীই, মানুষ না। মহাপুরুষ সক্রেটিসের কথাই বলি, তিনি কত বড় দার্শনিক, বক্তা, বুদ্ধিমান মানুষ। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা নিয়ে কথা বলে যাননি। কিন্তু খুঁজে দেখুন তিনি কখনোই নারীদের অধিকার নিয়ে কথা বলেননি। নারীদের সমমর্যাদা দিতে হবে, বা তাদের সমমর্যাদায় অধিষ্ঠিত করা উচিত এই বিষয়ে তিনি কোন দাবীই রাখেননি। সত্যি বলতে কি পৃথিবীর পুরুষগুলো সবাই আক্কাস মার্কা, আক্কাসীয় মস্তিষ্কে তারা কখনোই নারীদের মানুষ মনে করে না। কখনো করবেও না... যতক্ষণ নারীরা সমঅধিকারের শ্লোগান নিয়ে সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করবে। চাই একজন নারী বেঁচে থাকুক, সমঅধিকারে... আত্মমর্যাদায়।

এনামুল হক এনাম, কলামিস্ট, সাহিত্যিক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪২ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ