আজ বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

‘১০৯২১’- হ্যালো আমাকে বাঁচাও: জাতীয় হেল্পলাইন ও প্রাসঙ্গিক ভাবনা

সঙ্গীতা ইয়াসমিন  

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টোরাল প্রজেক্টের আওতাধীন ‘১০৯২১’  নম্বরের ‘জাতীয় হেল্পলাইন’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ২০১২ এর জুনে। যেটি ৩০ টি ভিক্টিম সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে সারাদেশে একই সাথে ৩০ জন ভিক্টিমকে জরুরি সাহায্য দেবে মেডিকেল, আইন, কাউন্সেলিং ও পুলিশি সাহায্যের ক্ষেত্রে নির্যাতিত নারী ও শিশুকে । যেকোনো অপারেটরের সেল ফোন এবং ল্যান্ডলাইন থেকে এই কল করা যাবে, যার কোন কল চার্জ নেই অর্থাৎ টোল ফ্রি। এই হেল্পলাইন দিনরাত ২৪ ঘণ্টা এবং সাত দিনই খোলা থাকবে(তথ্যসূত্র: মন্ত্রণালয় ওয়েবসাইট)।এটি নিঃসন্দেহে একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ । খুবই আশার কথা যে দেরিতে হলেও জাতীয় পর্যায়ে নির্যাতিত নারী ও শিশুর জন্য এমন একটি হেল্পলাইন আমাদের থাকা দরকার সেটা আমাদের সরকারের উপলব্ধিতে এসেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর মতে বিশ্বের নারী নির্যাতনের শীর্ষে থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। কিন্তু প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া নারী নির্যাতনের ঘটনার রিপোর্ট হচ্ছে মাত্র শতকরা ২ ভাগ । এর মধ্যে শতকরা ১৮ ভাগ ভিকটিম বিচার ব্যবস্থায় প্রবেশাধিকার পায় আর শতকরা ৩০ ভাগ ভিকটিম নির্যাতনকে একটি সাধারণ পারিবারিক ইস্যু বিবেচনা করে বিচারের জন্য কোন পদক্ষেপই গ্রহণ করেনা (সূত্র: বিএনএইচআরসি প্রতিবেদন, ২০১১)। বলা বাহুল্য, বিচার প্রত্যাশী ভিকটিমের বিচারের বাণী অনেকাংশেই নিরবে নিভৃতে কাঁদে, তাই বিচারের দ্বারে ঘুরে অহেতুক কালক্ষেপণ না করারও প্রবণতা রয়েছে। এই যখন দেশের সার্বিক নারী নির্যাতনের পরিস্থিতি তখন প্রথম আলো’র হালচাল এ সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৫ এ প্রকাশিত  ‘১০৯২১-হ্যালো আমাকে বাচাও’ শিরোনামের এই সংবাদটি পড়ে সত্যিই আনন্দে আহ্লাদিত আমি।

উল্লেখ্য, ২০১১ এ সমাজসেবা অধিদপ্তর আর ইউনিসেফের যৌথ বাস্তবায়নকৃত শিশু সুরক্ষা বিষয়ক প্রকল্প “পিকার” এর উদ্যোগে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সরকার, ইউনিসেফ ও এনজিওর যৌথ উদ্যোগে পরীক্ষামূলক ভাবে একটি ‘চাইল্ড হেল্পলাইন’ চালু করা হয়েছিল, যার নম্বর ছিল ‘১০৯৮’। যার প্রত্যাশা ছিল প্রকল্প পরবর্তী মূল্যায়নের ভিত্তিতে নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এই উদ্যোগটি স্থায়ীভাবে গ্রহণ করবে এবং জাতীয়ভাবে সারা দেশে এটি বাস্তবায়িত হবে। যেহেতু বাংলাদেশে ‘শিশু পরিবারগুলো’ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়, সুতরাং শিশু সুরক্ষার জন্য এ জাতীয় একটি ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা তারাই উপলব্ধি করেন প্রথম । যা পাইলট উদ্যোগ হিসেবে শুরু হয় ২০১১ এর শেষ দিকে। তখন এই বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণাও ছিল; লিফলেট, পোস্টার, টিভি স্পট ইত্যাদি নানামুখী ইনিশিয়েটিভের মাধ্যমে এই হেল্পলাইন বিষয়ে লক্ষিত জনগোষ্ঠীর সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা হয়েছিল দেশের ছয়টি বিভাগীয় শহরের প্রকল্পের কর্ম এলাকায় । ‘চাইল্ড হেল্পলাইন’ বিষয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাথে অ্যাডভোকেসিও অত্যন্ত জোরদারভাবে শুরু হয়েছিল তখন যা প্রকল্প মেয়াদে চলমান ছিল । নিঃসন্দেহে বলা যায় এটি সেই প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতার ফসল ।

বর্ণিত সংবাদে জানা গেল যে এখনো সব মানুষ এই হেল্পলাইন বিষয়ে খুব ভালভাবে জানেনা, তাই এটির সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে; কিম্বা সুফল ভোগ করতে পারছে না। খুব স্বাভাবিকভাবেই গুটিকয়েক প্রশ্ন মনের কোণে উঁকি দেয়, ২০১২ এর জুনে প্রতিষ্ঠিত এই হেল্পলাইন ২০১৫ এ এসে আমরা বলছি মানুষ এ বিষয়ে পরিষ্কারভাবে জানেনা, তবে দেশের মানুষকে জানানোর এই মহান দায়িত্ব কে নেবে? মানুষ যদি না ই জানে তবে এর উপকারিতা ভোগ করার সুযোগ কোথায়? এই হেল্পলাইন কেন প্রকল্প ভিত্তিক, সরকারের খোদ রাজস্ব কার্যক্রমের আওতাভুক্ত নয় কেন? এই বিষয়ে সরকারের যদি নিজস্ব দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা না থাকে তবে এটি কি উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত? এটি কি শুধু দাতাগোষ্ঠীকে খুশি করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের বাহবা পাওয়ার জন্যই প্রতিষ্ঠিত?

সাম্প্রতিক সময়ের শিশু-নারী নির্যাতনের কয়েকটি ঘটনা বিশ্লেষণ করলে এই ‘হেল্প লাইনের’ অস্পষ্ট ভূমিকা সম্পর্কে কিছুটা স্বচ্ছতা সহজেই নজরে আসবে। আমরা সিলেটের শিশু রাজনের মৃত্যুর কারণ ও ঘটনা সবাই জানি, খুলনায় রাকিবের মৃত্যু আমাদের আরেক ধরণের নতুন মারণ কৌশলের স্বাদ (?) দিয়ে গেল। আমরা ভুলিনি পহেলা বৈশাখে টিএসসি চত্বরে নারীর শ্লীলতাহানির কথা। এর প্রতিটি ঘটনায় এই ‘জাতীয় হেল্পলাইনের’ কোন সংশ্লিষ্টতা ছিল কিনা কিম্বা হেল্পলাইন বিষয়ক তথ্য সাধারণ মানুষ ও পুলিশের কেউ জানেন বলেও পত্রিকান্তরে জানা যায়নি। উপরন্তু, পহেলা বৈশাখের ঘটনাতো পুলিশের চোখের সামনেই ঘটেছে, যা পরবর্তীতে পুলিশের প্রধান কর্তা ব্যক্তির কাছে ছেলেপেলেদের দুষ্টুমিতে পর্যবসিত হয়েছে। ঘটনা চলাকালীন কেউ যদি কল নাও করতে পারে পরবর্তীতে প্রশাসন বা আইনের আশ্রয় নিতে গেলে ভিকটিম এই হেল্পলাইনের কোনরূপ সহযোগিতা পাবে কিনা সে বিষয়েও সর্বসাধারণের ধারণা থাকা প্রয়োজন । সর্বোপরি এই ‘জাতীয় হেল্পলাইনের’ সুফল (!) পেতে হলে আমাদেরকে আর কী কী পদক্ষেপ নিতে হবে সেটিও পরিষ্কার হওয়া দরকার।

অতীব দুঃখের সাথে বলতে হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমগুলো মূলত: সরকারের সু-বিবেচনাপ্রসূত, দূরদর্শী জ্ঞানসম্পন্ন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা ভিত্তিক নয়। ফলে এই সব প্রকল্প ঠাট-বাট করে, ঢাক ঢোল পিটিয়েই শেষ হয়। কনফারেন্স, মিটিং, সেমিনারে সুন্দর সুন্দর বক্তৃতা হয়, মেয়াদ শেষে প্রচ্ছদ সর্বস্ব সুন্দর প্রতিবেদন তৈরি হয়। লাভের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের কিছু লোক যথেচ্ছ গাড়ি, টেলিফোন ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে আরও পারদর্শী হয়ে ওঠেন এবং মেয়াদান্তে এই সুবিধাগুলোকে নতুন মোড়কে ব্যবহার করার জন্য আবারো প্রকল্প গৃহীত হয়। সুদূরপ্রসারী কোন লক্ষ্য কিম্বা কোন জনকল্যাণ ভাবনা কস্মিন কালেও থাকেনা এ সকল প্রকল্পে। যে দেশের রাজনীতির নোংরা বিষ বাষ্পই কলুষিত করেছে গোটা পরিমণ্ডল, বিচারহীনতার সংস্কৃতিই জাতীয় সংস্কৃতি(!) আইনের শাসনের চেয়ে আইন ভঙ্গকারীরাই যেখানে প্রশ্রয় পায় বেশি, সেখানে এহেন এক সংবেদনশীল ইস্যুতে আপাত: খুশির ঝলকে দেশোদ্ধারের সুনাম অর্জিত হয় বটে, পত্রিকায় ভালো কাভারেজও পাওয়া যায় কিন্তু কাঠামোগত পরিবর্তন ও পরিবর্ধন না হলে বাস্তবে এর ফলাফল যারা ভোগ করবেন তাদের হিসেবের খাতা বহুলাংশে শূন্যই থেকে যাবে।

সরকারের অপরিণামদর্শিতার উদাহরণ দিতে গেলে ষাটের দশকের ‘গ্রিন রেভুলেশন’ ছাড়াও ঢাকা শহরে যত্রতত্র কালভারট নির্মাণ; এবং অতি নিকট অতীতে ঢাকা শহরে আধুনিক প্রযুক্তির ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য আধুনিক সিগন্যাল বাতির ব্যবহার অন্যতম। এসব প্রকল্পে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। কেবল সুষ্ঠু কর্মপরিকল্পনা, অদূরদর্শিতা আর আন্তঃবিভাগীয় সমন্বয়হীনতার কারণে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আর অর্থের অপচয় হয়েছে, বেড়েছে মানুষের হতাশা, সফল হয়নি উদ্দেশ্য । ট্রাফিক অব্যবস্থার কারণে ঢাকা শহরটি ক্রমশ: দিন দিন মানুষের বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে । এমতাবস্থায় নির্যাতিতকে জরুরি সাহায্য দিতে গিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, কিম্বা ডাক্তার কল পাওয়ার ঠিক কত সময় পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছুবে যখন পর্যন্ত ভিকটিমের জরুরি অবস্থা বহাল থাকবে কিম্বা তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে সেটিও ভাবনার বিষয়।

শুধু দাতাগোষ্ঠীকে খুশি করতে কিম্বা আধুনিকায়নের নামে নতুন নতুন ধ্যান ধারণাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার আগে রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা তথা গোটা সমাজ ব্যবস্থায় কাঠামোগত বৈপ্লবিক পরিবর্তন দরকার। তা না হলে এই উপরি কাঠামো ভিত্তিহীন দুর্বল কাঠামোর ওপরে টিকে থাকবেনা; বরং তা মরার ওপর খাড়ার ঘা হয়ে জনগণের সমস্যাই বাড়াবে কেবল। এই প্রসঙ্গে পুরনো কাসুন্দি আরও একবার ঘেঁটে দেখা যাক, ঠিক কি কি কারণে বাংলাদেশে নারী-শিশু নির্যাতিত হচ্ছে? কিম্বা দিন দিন নারী ও শিশু নির্যাতন বা তাদের প্রতি সহিংসতার হার ও মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে? এর প্রথম ও প্রধান কারণ, আইনের শাসন না থাকা ও বিচারহীনতা। এর সাথে রয়েছে ক্ষমতা বলয়ের স্বজনপ্রীতি, প্রশাসনিক উদাসীনতা, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় অপরাধীর শাস্তি মওকুফ, এবং সর্বোপরি সমাজের সর্বস্তরে নারীর প্রতি অশ্রদ্ধা ও নারীকে সমাজের দুর্বল অংশ ভেবে দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার। শিশুও সেই একই সাথে দুর্বল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি ।এহেন এক বিশাল ‘মন্দ বলয়ের’ মহীরুহকে রাতারাতি উৎখাত করা কিম্বা নির্মূল করার ক্ষেত্রে হয়তো ‘জাতীয় হেল্পলাইন’ সরাসরি কোন হেল্প করতে পারবেনা। তথাপি ভিকটিম যে কল করতে পারবে, তার পাশে যে রাষ্ট্র-প্রশাসন আছে সেই বিশ্বাস ও ধারণা অর্জনই এখন সময়ের দাবি।

সুতরাং, এই ‘জাতীয় হেল্পলাইনের’ সুফল ভোগ করার ক্ষেত্রে কিছু পদক্ষেপ এখনই গ্রহণ করা দরকার তা হল:
১) মাল্টি সেক্টরাল উদ্যোগ; অর্থাৎ এই প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও এনজিওকে  প্রচারণায় আরও বেশি অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ যা চলমান থাকবে সকল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে

২)এই প্রকল্প বিষয়ে সরকারি মন্ত্রণালয়সমূহে, সংশ্লিষ্ট সকল এনজিও, আইনজ্ঞ, কাউন্সিলর, হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডাক্তারসহ সকল স্তরের কর্মীবৃন্দের সুস্পষ্ট ধারণা প্রদান এবং জব ডেসক্রিপশনে তাদের ভূমিকাকে মৌলিক ভূমিকা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করণ

৩) পুলিশের মৌলিক প্রশিক্ষণের কারিকুলামে এই বিষয়ে একটি চ্যাপ্টার সংযুক্তিকরণ এবং নতুন পুরাতন সকল পুলিশকে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান, এবং সর্বোপরি

৪) এটিকে প্রকল্প নয়, খোদ রাজস্ব খাতে সরকারের নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে চালুকরণ।

বর্তমান পরিস্থিতিতে ধর্ষিত কিম্বা যেকোনো বিপদগ্রস্ত নারী বা শিশু থানায় মামলা কিম্বা ডায়েরি করতে গেলে পুলিশ কেস নিতে চায়না; কেস নিলেও প্রভাবশালী মহলের প্রভাবে ছাড়া পেয়ে যায় আসামী। অপরাধী বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়ায় সমাজের ভেতরে। আর নির্যাতিতকে আজীবন কুঁড়ে কুঁড়ে খায় তার সম্মান খোয়ানোর জ্বালা। সমাজেরই নির্মিত অন্ধকারের ঘেরাটোপে তার জীবনে সব আলো আসার পথ হয়ে যায় রুদ্ধ।

সেখানে এমন একটি “হেল্পলাইন” যদি  উপড়ে আলোচিত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণে সক্ষম হয় এবং স্বপ্রনোদিত হয়ে এগিয়ে যায়, পাশে দাড়ায় নির্যাতিতের, তবে নিঃসন্দেহে এটি লক্ষিত জনগোষ্ঠীকে অন্ধকার পথে বিশাল বড় প্রদীপ হয়ে আশার আলো যোগাবে। দারিদ্র্য পীড়িত, অসহায়, অশিক্ষা আর কুসংস্কারের আবডালে থাকা বিশাল জনগোষ্ঠী শুধু ভোটের রাজনীতি নয়, ক্ষমতার মোহ নয়, কল্যাণ রাষ্ট্রের সুফলও দেখতে পাবে সেই আলোয়। আলোকিত হবে দেশ, ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের আমার স্বপ্নের জনপদ!

সঙ্গীতা ইয়াসমিন, কানাডা প্রবাসী লেখক

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ