আজ শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

বৃটেনের গণভোট : আমরা কোন পক্ষে?

শাহাব উদ্দিন চঞ্চল  

পলিটিক্স করতে হলে পলিটিকাল সাইন্সের উপর পিএইচডি যে করতে হবে এমন কোন কথা নেই। বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন দূরদর্শিতা সাধারণ জ্ঞান এবং মাথায় মগজ অবশ্যই থাকতে হবে পত্র পত্রিকা পড়ে দেশ বিদেশের খবরা খবর জানা সহ একটা সার্টেন এডুক্যাশন অবশ্যই জরুরি; তাই বলে পিএইচডি ডিগ্রী না হলে যে পলিটিশিয়ান হওয়া যাবেনা এটা ঠিক নয়। আমি এই মুহূর্তে স্মরণ করতে পারছি না- একজন পলিটিকাল লিডার হতে হলে কে জানি বলেছিলেন -"পলিটিক্স করতে হলে পলিটিকাল সাইন্সের উপর পিএইচডির দরকার নেই পাবলিক কনভিনসিং ক্যাপাসিটি থাকতে হবে, যার পাবলিক কনভিনসিং ক্যাপাসিটি আছে সি অর হি উইল ভি লিডার" আর হ্যাঁ রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গেলে কোন কোন সময় বিভিন্ন বিষয়ের উপর পিএইচডি ডিগ্রীধারীর প্রয়োজন হয়। এই মাদার অব ডেমোক্রেসির দেশ গ্রেট বৃটেনেও দেখেছি নন পিএইচডি ডিগ্রীধারীরা পলিটিক্স কন্ট্রোল করতে। তাই বলে তাঁদের বেসিক কোয়ালিটি কোয়ালিফিকেশন যে নাই তা নয়। এদেশের রাজনীতির সাথে জড়িত এথনিক মাইনোরিটির মধ্যে বাঙালি লিডারদের অভাব নেই বড় সব দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত আছেন কিন্তু আসন্ন ইইউ রেফারেন্ডামের বিষয় নিয়ে নেতাদের কাছে থেকে কোন সিদ্ধান্ত বা জোরালো আওয়াজ নেই।

আমাদের মত সাধারণ এথনিক জনগণকে এই রেফারেন্ডামের বিষয় নিয়ে জোরালো কোন আওয়াজ এখন দিতে পারেননি। লেবার দলীয় যে ৩ জন এমপি আছেন নিঃসন্দেহে তাদের নিয়ে আমাদের গর্ব করার মত অনেক কিছু আছে এমপি হওয়ার মত যে সকল গুণাবলি থাকা প্রয়োজন এর সব কয়টি গুণাবলি বা যোগ্যতা তাদের আছে তারা দলীয় সিদ্ধান্তের পক্ষে প্রচারণা চালালেও স্থানীয় লিডাররা নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত, কিভাবে কাউন্সিলার কাউন্সিল লিডার হবেন বা বড় কোন গ্রান্ট কিভাবে পাওয়া যায় কোন ওয়ার্ডে কাকে কোন পজিশন দিলে নিজেদের সিন্ডিকেইটের লাভ হবে ১২ মাস এই চিন্তা মাথায় নিয়ে রাজনীতি করছেন। আবার কেউ কেউ নিজেদের এলাকার স্থানীয় নন পলিটিকাল আত্মীয় স্বজনদের নিজেদের পকেট থেকে টাকা খরচ করে পকেট মেম্বার বানিয়ে রেখেছেন পরবর্তী নির্বাচনে কিভাবে কাউন্সিলার হবেন এমন কি কোন এলাকার এমপি যদি অবসরে যান সেই এলাকায় কি পরিমাণ নিজেদের লোক বা আত্মীয় আছেন অরাজনৈতিক আত্মীয়দের নিয়ে এমপি প্রার্থী সিলেক্ট হওয়ার মত যে পরিমাণ মেম্বার করা দরকার আগে থেকেই এই কাজে ব্যস্ত আছেন এমন নেতাদের কর্মকাণ্ড দেখে অবাক হওয়া ছাড়া কিছুই নেই। কাউন্সিলার বা এমপি হওয়ার মত অযোগ্য নেতাদের রাজনীতির পূর্বেকার রেকর্ড অনেকেই জানেন এমন কি জনগণ এমন নেতাকে এমন ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন যে তাদের আর রাজনীতি মুখে আনা উচিত নয়। তারপরও সেই নেতা আবারও জনসেবা করার নাম ধরে রাজনীতির ব্যর্থতার কথা ভুলে নির্লজ্জভাবে আবারও যখন রাজনীতি করার ইচ্ছাপোষণ করেন এমন নেতারাই আমাদের জন্য কলঙ্ক।

২৫/৩০ বছর রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন এমন নেতারা এই রাজনীতির শুদ্ধ দেশে এসেও নিজেকে শোধরাতে পারলেননা নির্লজ্জভাবে শুধু নেইম এন্ড ফেইমের রাজনীতি ছাড়া মানুষের কল্যাণে তাদের কোন ভূমিকা নেই। আছে শুধু নিজেদের আখের গোছানোর রেকর্ড, এমন নেতারাও আগামী সাধারণ নির্বাচনে টাওয়ার হ্যামলেটস এর পপলার এবং লাইম হাউসের এমপি হওয়ার জন্য পকেট মেম্বার বানানোর কাজে ব্যস্ত যারা রাজনীতির "র" বলতে জানেন না সেই সকল আত্মীয়দের। এই সকল মেম্বাররা কেন কি কারণে নেতার পকেট থেকে মেম্বারশিপ ফি দিয়ে মেম্বার হচ্ছেন তাও জানেন না।

এই গণতান্ত্রিক গ্রেট বৃটেনের মত দেশে আমরা যখন এসব নোংরা রাজনীতির মারপ্যাঁচে এখনও আটকে আছি বোকার মত ধোঁকা খাচ্ছি বা পরবর্তী প্রজন্মকে ধোঁকা দিচ্ছি তা-হলে আমাদের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? আমরা ইমিগ্র্যান্ট ঠিকই কিন্তু আমাদের আগামী প্রজন্ম এই বৃটেনের মেইনষ্ট্রিমের সাথে থাকতে হবে। এদেশ আমাদের এথনিক হলেও আমরা বৃটিশ! এদেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আমাদের কথা বলতে হবে বৃটেনের সুখে দুঃখে সকল নাগরিকদের সাথে তাল মিলিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বৃটেনকে এগিয়ে নিতে আমাদের বিকল্প নেই। এর মানে এই নয় যে আমরা আমাদের জন্মভূমি বা পৃথিবীর যে অঞ্চল থেকে ইমিগ্র্যান্ট হয়ে এসে বৃটেনে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি সেই অরিজিনকে ভুলে যাব তা নয়।

পৃথিবীতে যে যেখানে বসবাস করুন এই পৃথিবীটা সকলের আজকের এই গ্লোবাল পৃথিবীতে একবিংশ শতাব্দীতে এসেও আমরা যদি সচেতন না হই সঠিক নেতার নেতৃত্ব না পাই তা-হলে কপালে দুঃখ ছাড়া কিছুই থাকবেনা। এখনও যদি আমরা আগের মত বখাটে নেতাদের নেতা বানিয়ে নিজেদের বখাটে নেতার কর্মী হয়ে অন্ধকারে পড়ে থাকি তা হলে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আগামী প্রজন্মকে পথ দেখাতে ব্যর্থ হই তাহলে এর দায়ভার কি আমাদের নিতে হবে না? সুতরাং এখনই সময় আগের মানসিকতা পরিবর্তন করে নেইম এবং ফ্রেইম নামধারী নেতাদের কবল থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়ে সঠিক নেতৃত্ব তৈরি করে প্রজন্মের হাতে আগামীর দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে পারবো কি?

যে সব নেতারা পকেট মেম্বার করে কৌশলে সিলেক্ট হয়ে নির্বাচনের আগে বাঙালি-বাঙালি দোহাই দিয়ে কাউন্সিলার হয়ে গেছেন অথচ এই এথনিক বাঙালিদের অবস্থান এখন কোন কোথায় আর ভবিষ্যতে কোথায় যাবে তা জানার এবং বুঝার মত রাজনৈতিক দূরদর্শী নেতা নেই,সুতরাং তাদের পিছনে সময় নষ্ট করে লাভ কি? এই সকল নেতারা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্যস্ত জনগণের চিন্তা বলতে কোন শব্দ তাদের রাজনৈতিক অভিধানে বা দর্শনেও নাই। একটি বিষয় তাদের মাথায়, কেমনে কে কাকে কিক-আউট করে নিজেদের সুবিধা লাভ করা যায় এটাই তাদের রাজনীতি এটাই তাদের দর্শন। কাউন্সিলার হয়ে কাউন্সিল পরিচালনা করার মত মগজ নাই কাউন্সিলের অফিসাররা কাউন্সিল চালায় আর কাউন্সিলারদের এমন যোগ্যতা দেখে অফিসাররা এমন ভাবে বাতাস দেয় আর মাঝে এমন বাঁশও দেয় তা বুঝে উঠার মত কাণ্ডজ্ঞান নাই,অফিসাররা তাদের এসব আচরণ দেখে মুচকি হাসে, তামাশা করে বলে বেশ আরামেই আছি, কারণ নেতারা অফিসারদের ভুল ধরার মত ক্ষমতা তাদের নাই।

আমাদের নেতারা যদি এমন হন আমরাও যদি এমন নেতাদের হাতে নেতৃত্ব দেই তা হলে আমাদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে নিশ্চয়ই বেগ পেতে হবে। সঠিক নেতৃত্ব তৈরি করতে হলে সমালোচনা সহ্য করার মত ধৈর্য আমাদের নেতাদের থাকতে হবে এমন নেতাদের তৈরি করতে হবে। বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন, দূরদর্শিতা, সাধারণ জ্ঞান এবং মাথায় মগজ অবশ্যই থাকতে হবে দেশ বিদেশের খবরাখবর জানা পত্রপত্রিকা পড়া সহ একটা সার্টেন এডুক্যাশন অবশ্যই জরুরী, এমন নেতা আমাদের এখন বড় প্রয়োজন। তাই বলে পিএইচডি ডিগ্রী না হলে যে পলিটিশিয়ান হওয়া যাবেনা এটাও ঠিক নয়।

২৩ জুন ২০১৬ বৃটেনে রেফারেন্ডাম অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়েনের সাথে বৃটেন থাকা না থাকার বিষয়টি নির্ধারণ করবেন বৃটেনের জনগণ। লেবার পার্টি বৃটেনে থাকার পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে গেলেও টোরি পার্টির মধ্যে আছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। লাভ ক্ষতির অংক কষতে খোদ প্রধান দুই দলের বড় বড় নেতাদের মধ্যেও কোন কোন সময় পক্ষে বিপক্ষের জোরালো যুক্তির সাথে ইমিগ্র্যান্ট কমিউনিটি বিভ্রান্ত পাজল্ড( কিংকর্তব্যবিমুঢ়) হচ্ছেন। অনেকে মনে করছেন পক্ষে-বিপক্ষে কোন দিকে যাবেন বুঝে উঠতে পারছেন না এক্ষেত্রে ভোট না দেয়াই ভাল। আমাদের ইমিগ্র্যান্টদের মধ্যেও উভয় দলে নেতার অভাব নেই কিন্তু অনেক নেতা নিজেরাই বুঝে উঠতে পারছেন না আসলে থাকা -না-থাকার মধ্যে লাভ-লোকশানের হিসাব,যদিও থাকা-না-থাকার পক্ষে -বিপক্ষে অনেক যুক্তি আছে। কেউ কেউ মনে করছেন এসব নিয়ে আমাদের মাথা-ঘামানোর দরকার কি? কেউ কেউ বলেন একত্রে থাকলে মিলিয়ন মিলিয়ন পাউন্ড লোকশান হবে প্রতিদিন, আবার কেউ কেউ বলছেন পৃথক হলে বিরাট একটা রিসিশনের কবলে পড়বে বৃটেন যা কেটে উঠতে বৃটেনের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন চরম রূপ নিবে, বাধ্য হয়ে ওয়েলফেয়ার ভাতা হাউিজং চাইল্ড বেনিফিট থেকে শুরু করে বিভিন্ন বেনিফিট বন্ধ করতে হবে স্বাস্থ্য সেবা সহ অনেক কিছু প্রাইভেটাইজেশন করতে বাধ্য হতে হবে পরবর্তী যে কোন সরকার।

অপরদিকে যে কোন দুর্যোগকালীন সময়ে ইইউ থেকে কোন ধরনের সহায়তা বৃটেন পাবেনা। দশের লাঠি একের বোঝা, বৃটেনের পক্ষে একা সব সমস্যা মোকাবিলা করতে অর্থনীতির উপর মারাত্মক ধরনের চাপ সৃষ্টি হবে। বৃটেন তার ঐতিহ্য ধরে রাখতে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। এদিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের নিয়মানুযায়ী বৃটেনে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর যে হারে লোক এসে বৃটেনে বসবাস করে বিভিন্ন বেনিফিট নিচ্ছে এটাও ভেবে দেখার বিষয়। স্কটল্যান্ডের জনগণের মধ্যে এ পর্যন্ত যা দেখা যাচ্ছে তাতে ইইউর সাথে থাকার বিষয় মোটামোটি নিশ্চিত এমন পরিস্থিতিতে ইংল্যান্ডের করনীয় কি তা যদি এখন বড় দুই দলের নীতিনির্ধারকরা পরিষ্কার না করেন আর সাধারণ ভোটাররা যদি ভুল রায় দেন তাহলে পরিণতি কি হবে তা পরিষ্কার করে সাধারণ জনগণের জানান দেয়া দরকার এখনই। গণতন্ত্রের সূতিকাগার এই বৃটেনের প্রতিটি রাজনৈতিক দলের উচিত বৃহত্তর স্বার্থে একই অবস্থানে থেকে সুদরপ্রসারি পরিকল্পনা করে সাধারণ জনগণকে সচেতন করে ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্মে থেকে এক এবং অভিন্ন সিদ্ধান্তে থাকা। সমগ্র বিশ্ব জানে গ্রেট বৃটেনের জনগণ তাদের বৃহত্তর স্বার্থে কোনদিন মতানৈক্যে ছিল না এইবার বার কেন এখনও বিষয়টি পরিষ্কার হচ্ছেনা, সাধারণ জনগণ কনফিউজড।

এটা কোন সাধারণ নির্বাচন নয়, টোরি বা লেবার দল কে রাষ্ট্র পরিচালনা করবে এটাও বিষয় নয়। এক্ষেত্রে সকল দলের উচিত গ্রেট বৃটেনের বৃহত্তর স্বার্থে রাষ্ট্রের লাভ-লোকশানের বিষয়টি যদি হাউস অব কমন বা তার উচ্চ কক্ষের সদস্যদের নিয়ে একটি কমন সেল গঠন করে বৃহত্তর স্বার্থের বিবেচনায় একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া খুবই জরুরী বলে মনে হয়। পক্ষে-বিপক্ষে প্রচুর যুক্তি আছে বৃটেনের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় যোগ-বিয়োগ করে আগামী দিনের গ্রেটবৃটেনকে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে হলে ক্রস পার্টি একই প্লাটফর্মে আসা ছাড়া এই মুহূর্তে অন্য কোন বিকল্প নেই (দেয়ার ইজ অলটারনেটিভ) বলে মনে করি। যদিও আজ পর্যন্ত ৪৪% ইইউতে থাকার পক্ষে ৩৮% বিপক্ষে আর ১৮% এখনো জানে না কি করবেন? এমন পরিস্থিতিতে ১৮% ভোটাররা কোন দিকে মুভ করবে পক্ষে না বিপক্ষে সাধারণ জনগণকে বিষয়টি পরিষ্কার করে জানিয়ে দিন।

স্থানীয় নেতাদের উচিত জোরালো যুক্তি সহকারে ২৩ জুনের মধ্যে এই ১৮% এর যারা  বুঝে না বুঝে সিদ্ধান্তহীনতার মাঝে আছে তাদের করনীয় কি তা পরিষ্কার করা। পক্ষে-বিপক্ষে যে সিদ্ধান্ত হউক তখন আমাদের মত সাধারণ জনগণ সিদ্ধান্তহীনতা থেকে মুক্তি পাবে। সাধারণ জনগণ বিশেষ করে মাইগ্র্যান্ট বা এথনিক মাইনোরিটি এখনও পরিষ্কার করে বিষয়টি বুঝে উঠতে পারছেনা কি করতে হবে ২৩ জুন।

শাহাব উদ্দিন চঞ্চল, যুক্তরাজ্য প্রবাসী রাজনীতিক ও লেখক

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ