আজ বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

এই অভিমুন্য ব্যূহ প্রধানমন্ত্রীকেই ভেদ করতে হবে

জুয়েল রাজ  

চিত্র -১
পরিবহন শ্রমিকদের ডাকা ধর্মঘটে অচল ছিল পুরো সিলেট অঞ্চল। সাথে ছিল এইচএসসি পরীক্ষা। বাংলাদেশের মানুষ হরতাল অবরোধের নাম-চেহারা গত ১০ বছরে অনেকটা ভুলে গেছে। তাই হঠাৎ এই পরিবহন ধর্মঘটে বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে পুরো সিলেটের মানুষকে। কিন্তু বিষয় সেটা নয়। পরিবহন শ্রমিকগণ ধর্মঘট ডাকতেই পারেন। সেই অধিকার তাদের আছে। কিন্তু অবাক হয়েছি যে কারণে এই ধর্মঘট সেই কারণ জেনে।

রীতিমত, সংবাদ সম্মেলন করে ৭ দফা দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দেয় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন, সিলেট বিভাগ। তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. ওয়াসিমকে বাস থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলাটি ৩০২ ধারার স্থলে ৩০৪ ধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ এর ১০৫ ধারায় জরিমানার পরিমাণ ৫ লাখ টাকা থেকে কমিয়ে ৫০ হাজার টাকা, একই আইনের ৮৪, ৯৮ ও ১০৫ ধারাকে জামিনযোগ্য করা, ৮৪ ও ৯৮ পৃথক ধারা দুটিতে জরিমানা ৩ লাখ টাকার স্থলে ৩০ হাজার টাকা করা, পুলিশের হয়রানি বন্ধ প্রভৃতি।

আইন সম্পর্কে বিশাল জ্ঞান নেই, তবে অনলাইনে ঘেঁটে, যা দেখলাম ৩০২ ধারায় শাস্তির বিধান হচ্ছে, যে ব্যক্তি খুন করে সেই ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ডে বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবে এবং তদুপরি অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবে। আর ৩০৪ ধারার শাস্তি হচ্ছে, খুন বলিয়া গণ্য নহে এইরূপ দণ্ডযোগ্য নরহত্যা অনুষ্ঠান করে, সেই ব্যক্তি যে কার্যের সাহায্যে মৃত্যু সংগঠিত হয় তাহা মৃত্যু ঘটাইবার অভিপ্রায়ে বা মৃত্যু ঘটাইবার সম্ভাবন রহিয়াছে এমন গুরুতর আঘাত প্রদানের অভিপ্রায়ে সম্পাদিত হইলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা যেকোন বর্ণনার কারাদণ্ডে- যাহার মেয়াদ দশ বছর পর্যন্ত হইতে পারে- দণ্ডিত হইবে এবং তদুপরি অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হইতে পারে।

তবে যানবাহনের ক্ষেত্রে ৩০৪ এর (খ) ধারা প্রযোজ্য হয় খুব সম্ভবত, সেই ধারা অনুযায়ী,যে ব্যক্তি বেপরোয়াভাবে বা তাচ্ছিল্যের সহিত জনপথে যান বা অশ্ব চালাইয়া দণ্ডার্হ নরহত্যা নহে এমন মৃত্যু ঘটায়, সেই ব্যক্তি যেকোন বর্ণনার কারাদণ্ডে যাহার মেয়াদ তিন বছরের পর্যন্ত হইতে পারে বা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবে। ৩০৪ এর (খ) ধারায় মূল ঘাপলা, সেখানে উল্লেখ করা আছে তাচ্ছিল্য বা বেপরোয়া ভাবে যান চালিয়ে নরহত্যা করলেও মাত্র তিন বছর কারাদণ্ডের বিধান। কী ভয়ংকর অবস্থা! খুন করবে কিন্তু খুনের বিচার করা যাবে না। তার মানে, তিন বছর কারাবাসের বিনিময়ে একটা মৃত্যুর লাইসেন্স। বাংলাদেশে সড়কে যে প্রধান দুই কারণে দুর্ঘটনা ঘটে, সেই দুই ঘটনা থেকেই দায়মুক্তি চায় তারা। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে তারা তাদের অবৈধ দাবি আদায় করতে চাইছে। আপনি খুন করবেন কিন্তু বিচার হতে পারবে না। কোন সাংবাদিক কি পরিবহন নেতাদের প্রতিবাদ করেছিলেন? বলেছিলেন আপনাদের এই দাবি অবৈধ।

চিত্র -২
প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, সব সাংবাদিককে উদ্দেশ্য করে এই লেখা নয়। কারণ আমি নিজেও এই মাধ্যমের সাথে জড়িয়ে আছি। উপরে থু থু ফেললে নিজের উপরে এসেও পড়ে। গত ২৪ এপ্রিল ই-কমার্সভিত্তিক পর্যটন বিষয়ক সাইট ‘বিন্দু৩৬৫’র উদ্বোধনকালে অভিনেত্রী শমী কায়সার যিনি বর্তমানে ব্যবসা ও রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন, মঞ্চ থেকে তাঁর দুটি মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যায়। তাঁর নিরাপত্তকর্মীরা নাকি সেখানে সাংবাদিকদের অপদস্থ করেছেন, চোর বলেছেন। সেই নিরাপত্তাকর্মীর বিচার না চেয়ে বলা হল শমী কায়সার সাংবাদিকদের চোর বলেছেন। সংবাদের শিরোনামও সেই ভাবেই দেয়া ছিল। কিন্তু সংবাদ পড়তে গিয়ে কোথাও পেলাম না শমী কায়সার নিজের মুখে চোর বলেছেন।

সাংবাদিকদের দাবির আগেই তিনি সভাস্থলে তিনি অনভিপ্রেত ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করার ভিডিও দেখলাম পাশাপাশি লিখিত আকারেও তিনি দুঃখপ্রকাশ করেছেন। ঘটনাটি এখানেই শেষ হতে পারতো। এক সাংবাদিক নেতা লিখেছেন দেখলাম, শমী কায়সার এইবার দেখবেন আপনার কত গোপন খবর বের হয় এইবার বুঝাবো আপনারে। তার মানে দাঁড়ায় শমী কায়সারের অনেক অবৈধ গোপন খবর আছে ভদ্রলোকের কাছে। এতদিন গোপন রেখেছিলেন তিনি প্রকাশ করেন নি। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এতদিন করেন নাই কেন?? তার মানে শমী কায়সারের প্রতি পক্ষপাত ছিল তাদের। এইবার চোর বলাতে গায়ে লেগেছে। তাই প্রকাশ করতে চাইছেন।

অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণকারী নুসরাতকে আমরা ভুলে যাইনি নিশ্চয়। যেখানে সেটাকে আত্মহত্যা বলে প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন সাংবাদিকরা। যেখানে আটককৃত আসামীরা সেই সত্যতা স্বীকার করেছেন। সেই সব সাংবাদিকদের চরিত্র নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে দেখলাম না। বা তাদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে জানতে পারে নাই কেউ। এক সাংবাদিক দেখলাম একশত কোটি টাকার মানহানির মামলা করেছেন শমী কায়সারের উপরে, মামলা জিতলে কি সেই টাকা একাই নেবেন নাকি বাংলাদেশের সব সাংবাদিককে ভাগ করে দিবেন? নাকি সেদিন যে ৫০ জন সাংবাদিক শমীর প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন তাঁদেরকে ডেবেন সেটা আমার জানার খুব আগ্রহ।

অনেক সাংবাদিক আছেন যারা ঢাকা শহরে রাজকীয় জীবন যাপন করছেন, সন্তানদের বিদেশে লেখাপড়া করাচ্ছেন অনেকে তঁদের সেই আয়ের উৎস কী কেউ কি জানেন? কেউ কি কোনদিন প্রশ্ন রেখেছেন, জানতে চেয়েছেন। অন্যদিকে উল্টা চিত্রও আছে। অনেক প্রতিষ্ঠান আছে মাসের পর মাস সাংবাদিকদের বেতন দিচ্ছেন না। সাংবাদিকদের সংগঠনের তো অভাব নাই দেশে। কোন সংগঠনের নেতাদেরই এই ব্যাপারে কোন ভূমিকা নিতে দেখিনি। উনারা কি খোঁজ নেয়ার সময় পান কখনো?

চিত্র ৩
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক ও নড়াইল-২ সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা দেখে ব্যবস্থা নিলে, সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ডাক্তাররা মাশরাফি বিন মর্তুজার উপর খেপেছেন। তাঁর ব্যবহার ভাষা নিয়ে অনেকেই জ্ঞান দান করছেন। কিন্তু নড়াইল হাসপাতালের এই চিত্র শুধু নড়াইলের নয় সারা বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার চিত্রই ধরা পড়েছে সেখানে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেদিন বলেছিলেন, ‘হাসপাতালে ডাক্তারের উপস্থিতি শতভাগ নিশ্চিত করুন। কর্মক্ষেত্রে ডাক্তারকে পাওয়া না গেলে সঙ্গে সঙ্গে ওএসডি করতে হবে। আমার নির্দেশ, আজ থেকে যে হাসপাতালে যে ডাক্তারকে পাওয়া যাবে না সঙ্গে সঙ্গে তাকে ওএসডি করতে হবে। পরেরটা পরে দেখা যাবে। কই সেদিন তো কেউ টু শব্দ করেন নাই! মাশরাফি ভুলটা কী করেছেন। নিজের দায়িত্বটাই তো পালন করেছেন। সবচেয়ে বড় পরিচয় দিয়েছেন দায়িত্বে অবহেলার দায়ে অব্যাহতি দেয়া চিকিৎসকদের ক্ষমা করে দিয়ে। নচিকেতার গানের মতোই মানুষ আপনাদেরকে ভগবান মনে করে, কিন্তু আপনারা হয়ে উঠেন কসাই। ব্যতিক্রমী কিছু মানুষ চিকিৎসা পেশার সম্মানটা এখনো বাঁচিয়ে রেখেছেন। অস্বীকার করছি না চিকিৎসকের অপ্রতুলতা আছে, যন্ত্রপাতির অকেজো আছে, রাজনীতি আছে, কিন্তু রাষ্ট্রের বেতন নিয়ে আপনি কর্মস্থলেই উপস্থিত থাকবেননা এইটা কেমন করে হয়। মফস্বলে নিয়োগ দিলে একজন ডাক্তার সেখানে যেতে চান না। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো গ্রামের মানুষদের চিকিৎসা সেবার পথ দেখাতে পারতো, কিন্তু, বাস্তবতা হল বেশিরভাগ কমিউনিটি ক্লিনিকে ছাগল চরে।

কে কার আগে মৃত্যু সংবাদ দিতে পারেন, সে আরেক নির্মম প্রতিযোগিতা চলে আমাদের সংবাদ মাধ্যমগুলোতে। সাংবাদিককে কিছু বলা যাবে না। ইয়াবা ব্যবসা থেকে শুরু করে হত্যাকাণ্ডের সহযোগী হলেও সাংবাদিকদের কিছু বলা যাবে না। দায়িত্ব পালন না করলেও ডাক্তারদের কিছু বলা যাবে না, পরিবহন শ্রমিকরা যাকে ইচ্ছা গাড়ি চাপা দেবে কিছু বলা যাবে না। ব্যবসায়ীদের কিছু বলা যাবে না। ধর্মীয় নেতাদের আকাজ-কুকাজ নিয়ে কিছু বলা যাবে না। সবাই একজোট হয়ে প্রতিবাদে নেমে পড়বেন!! সমস্যা হলো, ডাক্তারদের বললে বলবে৷ পুলিশ দেখুন, পুলিশ বলবে শুধু আমাদেরই দেখেন শিক্ষকদের দুর্নীতি দেখুন, শিক্ষক বলবেন আমাদেরটাই শুধু চোখে পড়ে! ভূমি অফিসে গিয়ে দেখুন কী অবস্থা। কে কাকে দেখবে? একটা জায়গা থেকে তো শুরু করতে হবে।

মিলার সংসার নিয়ে ঝামেলা সেটাও প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চায়। শিল্পী সাহিত্যিকের চিকিৎসা, ক্রিকেট টিমের জার্সি বদল সেটাও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়ে বদলাতে হয়। চণ্ডিপাঠ থেকে জুতো সেলাই সবই এক প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়। বাংলাদেশে কোন কর্মকর্তা ঘুষ না নিলে সেটা সংবাদ হয়। অমুক কর্মকর্তা খুব সৎ। যেন আশ্চর্যজনক কোন ঘটনা। লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘুষ নিচ্ছে প্রতিদিন সেটা সংবাদ হচ্ছে না। যেন এটাই নিয়ম। বাংলাদেশ যেন মহাভারতের অভিমুন্য ব্যূহ, যেখানে সমস্যার ভিতর প্রবেশ করতে জানি আমরা কিন্তু বের হওয়ার রাস্তা জানি না। ভরসার স্থান একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একমাত্র বলা যায় দেখলাম পুলিশকে। কালকে থেকে ডিউটি করব না জাতীয় হুমকি অন্তত দেন নাই কোনদিন ।

সত্যকে সত্য হিসাবে মেনে নিতে সমস্যাটা কোথায়? দুই চারজনের কৃতকর্মের দায় সম্পূর্ণ বিভাগ কেন আগ বাড়িয়ে নিতে চায়। অর্থনীতির ভাষার মতোই আমাদের সম্পদ সীমিত কিন্তু অভাব অসীম। এর মাঝেই সমন্বয় করতে হবে। সেই ঘাটতি দুর্নীতি আরও কয়েক হাজার গুণ বাড়িয়ে দেয়। কর্তব্যে অবহেলা নিয়ে কিংবা দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবাদ করা যাবে না!! এ কেমন দাবি??

স্বজনপ্রীতি মানুষের সহজাত ধর্ম। কতো ধরণের স্বজন আছে আমাদের, এলাকাভিত্তিক, বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক, ধর্মবিশ্বাসভিত্তিক৷ রাজনৈতিক আদর্শভিত্তিক। আত্মীয় স্বজন যদি যোগ করি, দেখা যাবে সবাই সবার কোন না কোন ফর্মুলায় আমরা স্বজন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যোগ করলে তো আর কথাই নেই। সে যে পেশারই মানুষ হোক।

একটা চেনা গল্প দিয়ে শেষ করছি, এক রাজদরবারে রাজার এক পোষা বানর ছিল। রাজা বানরটিকে খুব আদর করতেন। কিন্তু রাজা দরবারে প্রতিদিন পায়ের জুতা খুলে বানরের গালে মারতেন, বানরটি গুটিসুটি মেরে রাজার পায়ের কাছে বসে থাকে। সভাসদের মাঝে এই নিয়ে বেশ গুঞ্জন ছিল, শান্ত নিরীহ বানরকে এইভাবে প্রতিদিন মহারাজ কেন জুতা মারেন! শেষপর্যন্ত একদিন রাজাকে বলা হল, মহারাজ আমরা অনেক দিন যাবত জানার আগ্রহ, দরবারে প্রবেশ করেই বানরকে জুতা দিয়ে আঘাত করেন, এর হেতু কী। মহারাজ কিছু না বলে চুপ থাকলেন। পরের দিন দরবারে প্রবেশ করে, বানরকে আর জুতা মারেন নি। এইভাবে তিনদিন পরে দেখা গেল বানরটি একসময় সিংহাসনে রাজার কাঁধের উপর বসে আছে। রাজা পায়ের জুতা খুলে আবার দিলেন এক বাড়ি। বানরটি পূর্বাবস্থায় আবার রাজার পায়ের কাছে এসে বসে থাকল। মহারাজ সভাসদদের জিজ্ঞাসা করলেন, এইবার কি বুঝতে পেরেছেন রাজদরবারে প্রবেশ করেই কেন বানরকে জুতাপেটা করি।

বিবর্তনবাদ অনুযায়ী মানুষ যেহেতু বানর থেকে এসেছে মাঝে মাঝে সব পেশায়ই এমন একটা ধাক্কা প্রয়োজন।

জুয়েল রাজ, সম্পাদক, ব্রিকলেন; যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি, দৈনিক কালেরকন্ঠ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ