আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

Advertise

ডাক্তারদের ফিস নির্ধারণ

নাজমুল হাসান  

অজ-পল্লীর কিছু কিছু প্রবাদ আছে যা আমার কাছে অনেক মহাজ্ঞানীর মহাবাণীর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। আমাদের আঞ্চলিক এইরকম একটা প্রবাদ হচ্ছে- “হাইগে ছোঁচে না, মুইতে গলা পানিতে যায়।”

বলছিলাম, ডাক্তারদের ফিস নির্ধারণে সরকার পরিচালনায় থাকা স্বাস্থ্য বিভাগের মহারথীগণের কথা। রাজনীতিবিদদের জন্য সস্তায় জনপ্রিয়তা পাবার যে কতোগুলো যুতসই প্রক্রিয়া আছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান অস্ত্র হচ্ছে ডাক্তারদের নিয়ে গণ-বাহাস। ব্যবস্থাপনার কোন জায়গাটি নিয়ে কাজ করলে সার্বিকভাবে দেশের আপামর জনগণ কাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যসেবা পাবে,  আমাদের দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নের ক্ষেত্রে সে বিষয়টি বরাবরই উপেক্ষিত। স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন যে কিছু হচ্ছে না, তা নয়-  তবে তা প্রত্যাশিত মাত্রার তুলনায় খুবই অপ্রতুল। অপুষ্টিজনিত শিশুর বেড়ে ওঠার মতো। এমন উন্নয়ন নিয়ে বুক চিতিয়ে গর্ব করার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না।

আমাদের মত দরিদ্র ও উন্মুক্ত বাজার অর্থনীতির দেশগুলির মধ্যে কোন দেশে পেশাদার হিসেবে ডাক্তারদের জীবনমানের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিহিংসাবশত তাদের জীবনমান খারাপ করার লক্ষ্যে ডাক্তারদের ফিস সরকার থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে বলে আমার জানা নাই। আমার কোনোভাবেই মনে হয় না, ডাক্তারদের ফিস নির্ধারণ করার প্রস্তাবটি আপামর জনসাধারণের স্বাস্থ্যগত বিষয়টিকে নিশ্চিত করার লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করার নিমিত্তে করা হয়েছে। বরং আমার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে- এটি হাতেগোনা কয়েকজন ডাক্তারের ভাল আয়ের প্রতি চক্ষুশূল হয়ে সকল ডাক্তারদের জন্য একটা খড়গ বানিয়ে আমজনতাকে খুশী করে বাহবা পাবার নিমিত্তে করা হচ্ছে।               

যে সকল ডাক্তারের আয়ের প্রতি হিংসাপরবশ ও বিরাগভাজন হয়ে এমন প্রস্তাব করা হয়েছে সে সকল ডাক্তারের ঐ অবস্থানে পৌঁছনোর জন্য কী পরিমাণ কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে, পেশাদারিত্বের প্রতি কতোটা মনোযোগী হতে হয়েছে, তার আসলেই কতোটুকু পাওয়া উচিৎ-  এসব বিষয়গুলিকেও আমলে নেওয়া হয় নি। সে সুযোগও নাই-  হিংসাবশত কিছু করতে গেলে সে সুযোগ থাকেও না।

আমাদের দেশের জনগণের স্বভাব হচ্ছে নেতিবাচক। এদের বিশ্লেষণী ক্ষমতা কম। আর একারণেই আমাদের দেশের জনসাধারণের মধ্যে নিজের ভুল স্বীকার করার প্রবণতাও কম,  ক্ষেত্রবিশেষে একেবারেই অনুপস্থিত। ফুট ওভার-ব্রিজের তলা দিয়ে রাস্তা পার হওয়াও এদেশের মানুষের সহজাত স্বভাব যা অন্য কোন দেশে কল্পনাও করা যায় না। এ রকম ভ্রান্ত নিয়মে রাস্তা পার হতে গিয়ে যদি দুর্ঘটনা ঘটে তবে দল বেঁধে গাড়ি ভাঙা এবং চালককে পিটানো হচ্ছে মানুষের তৃপ্তির জায়গা। খুব কম মানুষই আছে যাদের বিবেক সঠিকভাবে কাজ করে। একটা সুস্থ বিবেকের মানুষ পাওয়াও মুশকিল হয়ে ওঠে,  যার বিবেকের কাছে দুর্ঘটনা ঘটার জন্য যিনি ভ্রান্তভাবে রাস্তা পার হচ্ছিলেন তাকে দোষারোপ করার প্রবণতা লক্ষ করা যায়।

এটা একটা উদাহরণ দিলাম মাত্র,  এরকম ঘটনার অন্ত নেই। সর্বত্র দেখা যায় প্রতিনিয়ত মানুষে-মানুষে বচসা হচ্ছে,  এর কারণও হচ্ছে নিজের দোষ স্বীকার না করে অন্যকে দোষারোপ করার প্রবণতা। যে ভুল করে সে ভুল স্বীকার করলে এ রকম হবার কথা নয়। দোষ বা ভুলকে দোষ বা ভুল হিসেবে বিবেচনা করার ন্যুনতম যোগ্যতাও এদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষেত্রবিশেষে  পরিলক্ষিত হয় না। স্বাভাবিকভাবেই আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা অত্যন্ত বেশি।

অপরাধপ্রবণ, অবিশ্লেষণী সমাজে একজন মানুষের দুর্দশা দেখে অন্য মানুষ খুশী হয়। যদি স্বাভাবিকভাবে মানুষকে দুর্দশাগ্রস্ত না পায় তবে নিজের শ্রম ব্যয় করে হলেও আরেকজন মানুষকে সর্বদা দুর্দশাগ্রস্ত করা আমাদের ধর্ম। একারণে আমরা আরেকজন মানুষকে প্রশংসা করতে পারি না, আমাদের সে প্রবণতা অত্যন্ত নিচুমানের। জাতিগতভাবে এ আমাদের ভয়াবহ নেতিবাচক দিক। জাতিগতভাবে আমরা ভাল মানসিকতার ধারক এ বিষয়টির সাথে ব্যক্তিগতভাবে আমি একমত নই। যদিও আমি স্বীকার করি,  আমাদের অনেক সামাজিক মূল্যবোধ আছে যা খুবই ভাল এবং গর্ব করারমত।

তো এই অপরাধপ্রবণ, পরশ্রীকাতর মানসিকতার মানুষগুলি স্বাভাবিকভাবেই যে আরেকজনের সর্বনাশ দেখে বা করে আত্মতুষ্টি পায় সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা একটি অদ্ভুত দেশে বাস করছি। এই দেশের মানুষগুলির মধ্যে প্রায় সবাই-ই কোটিপতি হবার স্বপ্ন দেখে। এতে হয়ত দোষের কিছু নেই কিন্তু সমস্যা হচ্ছে নিজের কোনপ্রকার স্কিল বাড়ানোর জন্য অধ্যবসায়ী না হয়ে,  নিজেকে আত্মনিয়োগ না করে শুধু হাওয়ায় ভেসে ভেসে কোটিপতি হতে চায়। অনেক ক্ষেত্রে হচ্ছেও তাই। ফলে মানুষগুলির প্রকৃতি আসলে খুবই ধুরন্ধর; কারও প্রতি আস্থা রাখা যায় না।

নিজের যোগ্যতা বলে যার আসলেই খুব ভাল সামাজিক অবস্থানে থাকার কথা নয়,  সে মানুষটিও ডাক্তারদের সাথে নিজেকে তুলনা করে, ডাক্তারদেরকেই ছোট করে নিজেকে ভাল হিসেবে প্রমাণ করতে সদাব্যস্ত। সমাজের প্রায় সকল মানুষ আবার তারই সমর্থক-  এটা হচ্ছে বৃহৎ সমাজের মানুষের নিজস্ব অযোগ্যতাহীনতা থেকে জন্ম নেওয়া সার্বিক মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ। যেহেতু এই মানুষগুলিই ভোটার হিসেবে ভোট দেয় এবং জনপ্রতিনিধি হবার জন্য সে ভোটের প্রয়োজন পড়ে সুতরাং রাজনীতিবিদরা সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে খুবই সস্তা বুলি দেয়। সমাজের অন্য সেক্টরে কর্মরত মানুষগুলিকে আড়ালে রেখে শুধুমাত্র ডাক্তারদের নিয়ে দুদিন পরপর নানান ধরনের আলোচনা সেটিরই একটি অপপ্রয়াস। ফিস নির্ধারণের বিষয়টি আমার কাছে তেমন একটি বিষয় হিসেবে ধরা পড়ে। হতে পারে আমি ভুল।

পেশাজীবীকে খারাপ রেখে পেশার উন্নতি করা সম্ভব নয়,  এটি একটি অবাস্তব ও অসংলগ্ন চিন্তা। আমার দেখামতে সার্বিকভাবে পেশাজীবী হিসেবে বাংলাদেশের ডাক্তাররা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে। একটা বৃহৎ যোগ্য পেশাজীবী গোষ্ঠীর মধ্যে শতকরা দু/চার জন ভাল আছে সেটি কোনোভাবেই কাঙ্ক্ষিত নয়। সবাই ভাল থাকবে সেটিই স্বাভাবিক। যারা খারাপ আছে আমরা তাদের খবর রাখি না, তাদেরকে চিনি না, তাদের কষ্ট প্রকাশিত নয়। অর্থাভাবে ডাক্তাররা জীবনের কাছে হেরে গিয়ে আত্মহত্যা করছে এমন নজিরও আছে।

নিজেদেরকে নিজেরা সম্মান না দিলে কেউ তাদের সম্মান দেয় না,  অন্তত আমাদের মত আত্মকেন্দ্রিক সমাজে সেটি হবার নয়। আমরা ডাক্তাররা আরেকজন ডাক্তারকে তার প্রাপ্ত ও প্রাপ্য সম্মান দেই না এবং এটি সর্বজন অনুভূত বাস্তবতা। পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে প্রভুভক্ত প্রাণি কুকুর, তারপরেও কুকুর একটি ভয়াবহ গালি। কারণ, কুকুর স্বজাতিবিদ্বেষী। একটা কুকুর আরেকটা কুকুরকে দেখলে ঘেউ ঘেউ করে। আমাদের ডাক্তারদের মধ্যে সে প্রবণতা আছে। আমরা স্বজাতি বিদ্বেষী।

ডাক্তাররা অনেক ক্ষেত্রেই তাদের পেশার কর্মের প্রতি ভক্তি-শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেন না। দায়বদ্ধতার জায়গাটিকে নিজের কর্মের দ্বারা ক্ষেত্রবিশেষে প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলেন। খুব সামান্য কিছু উদাহরণ দেই। ডাক্তাররা সময়মত কর্মক্ষেত্রে হাজির থাকেন না। প্রায় ডাক্তারই ঔষধ কোম্পানির কাছ থেকে নগদ টাকা নেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ল্যাব থেকে কমিশন নেন। একজন ঔষধ কোম্পানির রিপ্রেজেনটেটিভকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চেম্বারের সামনে দাঁড় করিয়ে রাখেন। সেও যে একজন চাকুরীজীবী,  একজন মানুষ এটা বিবেচনায় না নিয়ে তাকে দাঁড় করিয়ে রেখে নিজের ব্যস্ততা প্রমাণ করে স্বস্তি পান। নির্দিষ্ট সময়ে তাকে আসতে বলুন,  অথবা সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন নির্দিষ্ট সময়ে তাকে ভিজিট দিন। একজন রিপ্রেজেনটেটিভ সন্ধ্যার সময়ে কার্ড পাঠিয়ে রাত্র বারোটা/একটা পর্যন্ত আপনাকে ভিজিট করার জন্য বসে থাকে, আপনি বসিয়ে রাখেন- কেন? তাকে না করে দিন বা নির্দিষ্ট সময়ে আসতে বলুন। চেম্বারের সামনে সময় লিখে রাখুন, কখন সময় দেবেন।

সিনিয়র ডাক্তার হিসেবে জুনিয়র ডাক্তারদেরকে যে অসম্মান করা হয়,  সেটি তো রীতিমত মেডিকেল ইথিকস ভায়োলেশন। নেতা হিসেবে বদলী,  পোস্টিংয়ের জন্য অন্য ডাক্তারদের কাছ থেকে কাড়িকাড়ি টাকা খাওয়া এবং খেয়েও কাজ না করার মত নৈতিক স্খলনের শিকার প্রায় সকল পর্যায়ের নেতারা। নিজের সুবিধা ব্যতিরেকে সত্যিকার অর্থে বৃহৎ পেশাজীবী সমাজের উন্নয়নের জন্য আত্মনিবেদিত হয়ে কাজ করছেন,  এমন কোন নেতার উদাহরণ আমার জানা নাই। নেতাদেরকে তেলবাজি করার জন্য জুনিয়রদের মধ্যেও যে নিম্ন মানসিকতা ও নিজেকে বিক্রি করে সহজে সুবিধা পাবার প্রয়াস দেখি সেটিও আশাব্যঞ্জক নয়।

ডাক্তারি পেশার মহত্বকে উপরে তোলার জন্য আছে পেশাজীবী সংগঠন বিএমএ এবং বিপিএমপিএ; প্রথমটি সার্বিক হলেও মূলত সরকারী ডাক্তারদেরকে নিয়েই ব্যস্ত সময় কাটায় এবং দ্বিতীয়টি বেসরকারি ডাক্তারদের নিয়ে কাজ করে। দুটো সংগঠনেরই পেশাজীবী চরিত্র খুবই দুর্বল। এদের প্রায় সকল আন্দোলনই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন ব্যতিরেকে নিস্তেজ হয়ে থেমে গিয়েছে। শক্ত নৈতিক শক্তি এবং আন্দোলনকে সাফল্যমণ্ডিত করার জন্য সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা সম্পর্কে পর্যাপ্ত ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক ভিত্তি না থাকার ফলে এ অবস্থা হয়েছে। সিংহের মত লম্ফ দিয়ে ব্যাঙের মত টুপ করে পড়া হচ্ছে এ সকল সংগঠনের অতীত আন্দোলনের শুরু ও শেষের ইতিহাস।

যাদের কাছ থেকে অধিকার আদায় করতে হবে তাদের সাথে একটু কথা বলতে পারার সুযোগ পেয়ে,  তাদের সাথে একটা ছবি তুলে তা প্রচার করার বিষয়টিকে যারা নিজের সাফল্য হিসেবে দেখে আপ্লুত হয়ে পড়েন,  তাদেরকে দিয়ে আর যা-ই হোক আন্দোলন করে অধিকার আদায় করা সম্ভব নয়। এগুলো হচ্ছে নিজেকে বেচে নিজের ভাল অবস্থান পাকাপোক্ত করার প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় পুরো পেশার পেশাগত সাফল্য আসতে পারে না,  আসছেও না। আমি বহু নেতাকে দেখি, একজনের সাথে ছবি তুলে তা প্রচার করে নিজের অবস্থান যে শক্ত সেটা প্রমাণের প্রচেষ্টায় রত। এ হচ্ছে ভীরুতা,  আন্দোলনের জন্য কাপুরুষতা। এমন মানসিকতায় অভ্যস্ত মানুষদের দ্বারা আন্দোলন সফলকাম হওয়া অসম্ভব। আমি অন্তত আশাবাদী নই। নেতাদের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য থাকে না, আলোচনায় বসলে যে পরিমাণ তথ্য দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে অধিকার প্রতিষ্ঠা করা যায়, সে বিষয়ে এখানের নেতারা খুবই দুর্বল। তথ্য জানার ব্যাপারে উন্নাসিকও বটে।

অধিকার কেউ দিয়ে দেয় না, প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে অধিকার অর্জন করতে হয়,  নতুবা পেশার উপরে এ রকম একের পর এক খড়গ আসতেই থাকবে।

টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলায় স্বাস্থ্যবিমা প্রকল্পের যে পরীক্ষামূলক কাজ চলছে তা সফল হলে সেটিকেই হয়ত দেশব্যাপী বাস্তবায়ন করা হবে। এই পরীক্ষামূলক কাজটির দিকে ডাক্তার নেতাদের নজর দেওয়া উচিৎ। একবার সব চূড়ান্ত হয়ে গেলে পরে পথে নেমে লাভ হবে না। এর সুবিধা-অসুবিধাসমূহের দিকে নজর দিয়ে সেগুলিকে বিচার-বিশ্লেষণপূর্বক সরকারকে তা বাস্তবায়নের পরামর্শ দেওয়া উচিৎ, যেন সার্বিকভাবে ডাক্তারদের পেশাগত উৎকর্ষতা বৃদ্ধি পায় এবং তা রক্ষা হয়। নতুবা স্থায়ীভাবে এই পেশার মান ক্ষুণ্ণ হতে পারে। এ রকম কোন স্থায়ী সমাধানের পথ বাতলাতে হবে এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে, নইলে এ সমস্যা চলতেই থাকবে; সেটা কাম্য নয়।

নাজমুল হাসান, লেখক, গবেষক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ