আজ শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

জনপ্রিয় ইসলামি উপন্যাস

ড. শাখাওয়াৎ নয়ন  

লেখালেখি ছেড়ে দেওয়া একজন মানুষ কাসেম বিন আবুবাকারকে নিয়ে প্রায় হঠাৎ করেই ইংল্যান্ডের ট্যাবলয়েড পত্রিকা ডেইলি মেইল, বার্তা সংস্থা এএফপি এবং আরবনিউজডটকম নিউজ করে বসলো। উক্ত খবরটি বাংলাদেশে একেবারে সুনামির মতো আছড়ে পড়লো; সাথে সাথেই সামাজিক এবং বাণিজ্যিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে নানা রকম পক্ষে বিপক্ষের মতামত উপচে পড়া শুরু করলো। যারা কাসেম বিন আবুবাকারের পক্ষে মত দিয়েছেন তাদের যেমন অনেক যুক্তি আছে, তেমনি যারা বিপক্ষে বলছেন, তাদেরও যুক্তির অভাব নাই। বাংলাদেশে ফেইসবুকীয় যুক্তিতর্ক এখন একটা অদ্ভুত রূপ লাভ করেছে।

মোটা দাগে দুইটি দল আছে; তারা একপক্ষ যদি বলে বিরাট এক ভয়ংকর সাপ দেখেছে, সাপটি ফণা তুলে ফোঁস ফোঁস করেছে। সাথে সাথে আরেক পক্ষ বলা শুরু করবে ওখানে কোনো সাপই ছিল না, তারা দড়ি দেখে সাপ ভেবেছে। শুরু হয়ে যাবে সাপকে দড়ি বানানো এবং দড়িকে সাপ বানানো প্রকল্প। নিজেদের মত প্রতিষ্ঠা করার জন্য যে যেভাবে পারবে যত রকমের তত্ত্ব-তথ্য আছে হাজির করবে। বাদ যাবে না কিছুই...উত্তরাধুনিকতা, সাব-অল্টার্নিজম, পাবলিক স্পেফারবাদ, মার্ক্সবাদ, পুঁজিবাদ, ইসলাম, সংশয়বাদ, নিরীশ্বরবাদ, হেফাজতি, ওহাবী-মওদুদি, শরীয়তী-মারফতি সকল তরিকা দর্শনের আলোচনা চলবে,কয়েকদিন। আম-জনতা খালি দেখবে আর দেখবে; তারা সামান্য বিভ্রান্ত থেকে ব্যাপক বিভ্রান্ত হয়ে যাবে কিন্তু আসলে ঘটনাটি কী ঘটেছিল? তা কোনো দিনই জানতে পারবে না।

এই যদি হয় একটি দেশের উচ্চ শিক্ষিত মানুষের ভূমিকা, তাহলে আম-জনতা যাবে কোথায়?

এই কথাগুলি কেন বলছি? কারণ কাসেম বিন আবুবাকারকে নিয়ে বর্তমানে একই অবস্থা বিরাজ করছে। উদাহরণ দেয়া যাক, কাসেম বিন আবুবাকারের পক্ষে শেখ ফজলে এলাহী নামক একজন ফেইসবুকার লিখেছেন- “কাসেম বিন আবুবাকারকে নিয়ে আপনার কি প্রবলেম! শরৎ সাহিত্যের পাশাপাশি আপনি যে ‘আনোয়ারা’ উপন্যাস নিয়ে ব্যস্ত হননি, এটা আপনার উদাসীনতা এবং ক্ষেত্রমতো অক্ষমতাও। কাসেম বিন আবুবাকার ওই ধারারই উত্তরাধিকারী। যে পাঠককুল রবীন্দ্ররচনাবলীর চেয়ে বেহেস্তের কুঞ্জিকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়, আপনি তাদের নিয়ে ভাবেননি। এরাই বাংলাদেশে পাঠককুলের বৃহৎ অংশ। এদের বুঝার সক্ষমতা, এদের আবেগ অনুভূতির প্রতি লক্ষ্য রেখেই আবুবাকারের লেখা। বাংলা একাডেমিতে একটা চেয়ার পাওয়ার জন্য এই লোক কোন উপন্যাস লেখে নাই। সুতরাং তার সৃষ্টির সাহিত্যমূল্য সম্বন্ধে প্রশ্ন তোলা বৃথা। বরং আপনি ভাবুন আপনার মানসম্পন্ন লেখার পাঠক কতজন! প্রকাশক যে ৫০০ বই ছাপার কথা বলে ৩০০ বই ছাপিয়ে বাজার দেখে সেটা ত আপনার জানা। আপনার বাজার নাই, বাজার মূল্য নাই। আপনার পাঠক নাই। তাহলে আপনি লিখেন কেন? আপনার কাজ আবুবাকারকে তাচ্ছিল্য করা নয়। জ্ঞানচর্চার প্রসার ঘটানো। সেটা আপনি একা পারবেন না। আপনার আপোষবাদী অথবা হঠকারী লেখাসমূহ এই জ্ঞানচর্চার ক্ষতি সাধন করে। আপনার সমাজ যদি না আগায়, আপনি বেশি আগাতে পারবেন না। বড়জোর গোবরে পদ্মফুল হয়ে বিরাজ করবেন। একটা কঠিন সত্য যে বাংলাদেশের বৃহত্তর পাঠক সমাজে রবীন্দ্রনাথ এখনো গ্রহণযোগ্য নন। রবীন্দ্রনাথ এখনো শহুরে বিলাসিতা। আমরা সমাজ, পাঠক, কোনটাই সৃষ্টি করতে পারিনি। আমরা কেবল স্বার্থপরের মতো নিজেরা নিজেদের মনমানস তৈরিতে ব্যস্ত থেকেছি, আর বৃহত্তর জনগোষ্ঠী থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছি। আর এখন আবুবাকারকে দোষ দিয়ে দায়িত্ব পালন করছি। আমরা মন্দিরের ঘণ্টায় সুর খুঁজেছি, আজানের সমালোচনা করেছি, দুর্গাপূজায় উৎসব খুঁজেছি, ঈদে নীরব থেকেছি। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে আমরা দেখেছি নির্যাতন,তাদের সঙ্গমে পবিত্রতা দেখিনি।"

কাসেম বিন আবুবাকার প্রশ্নে আরেকজন ফেইসবুকার নাদিয়া ইসলাম লিখেছেন, “আপনারে একটা সিনারিও দেই, দেখেন, কিছু মিলাইতে পারেন কী না। মনে আছে নিশ্চয়ই- কিছুদিন আগেই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শফি হুজুরকে বললেন, সুপ্রিম কোর্টের মূর্তি (ভাস্কর্য?) উনার পছন্দ না। উহারে উনি ঐখান থিকা সরাইতে চান। সঙ্গে সঙ্গে পিনাকী ভট্টাচার্য মার্কা জামাতী লোকজন নিপাট ভালোমানুষের চেহারা কইরা আর্টের সমঝদারের মত ঢাকার সমস্ত ভাস্কর্যের নান্দনিকতা নিয়া প্রশ্ন তোলা শুরু করলেন। এরপর আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কওমি মাদ্রাসার ধ্বজভঙ্গ শিক্ষা সনদরে সরকারী স্বীকৃতি দিয়া ফেললেন। সঙ্গে সঙ্গে ফরহাদ মজহার মার্কা হাফ-বাম-হাফ-জামাতী লোকজন বলা শুরু করলেন, কওমি মাদ্রাসা হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়, সঠিক মানুষ গড়ার কারখানা, জান্নাতের বাগিচা ইত্যাদি ইত্যাদি।

বাংলাদেশ নামে একখান গণপ্রজাতন্ত্রী দেশ। আদতে বাংলাদেশ শুধুমাত্রই মুসলমানের দেশ। ভদ্রতা কইরা উনারা এখনো বাংলাদেশের হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান নাস্তিকদের লাথি দিয়া দেশ থেকে বাইর কইরা দিতেছেন না। পুড়ায়ে মারতেছেন, কিন্তু এখনো লাথি দেন নাই। বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। বাংলাদেশের পাঠ্যবইয়ে হিন্দুবাদী (?) নাস্তিক্যবাদী (?) লেখকদের লেখা সরানোর কাজ অলরেডি শুরু হইয়া গেছে, জানেন নিশ্চয়। চরমোনাইয়ের পীর সাহেব বলছেন, “প্রথম শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্য বইয়ে কবিতা, প্রবন্ধ, নিবন্ধ ও গল্প মোট ১৯৩টির মধ্যে ১৩৭টিই মুসলমানদের কৃষ্টি-কালচারের বাইরে, হিন্দুবাদী ও নাস্তিক্যবাদীদের লেখা।” উনি কইছেন, “জাতীয় শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা এবং মুসলমানিত্ব ধ্বংসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠার শিক্ষানীতি বাতিল না করলে কঠোর আন্দোলন শুরু করা হবে।” তা কঠোর আন্দোলন উনাদের শুরু করা লাগে নাই, তার আগেই সরকার সুড়সুড় কইরা সব দাবি মেনে নিয়েছেন। বলেন, মারহাবা! মারহাবা! কিছুদিন আগেই মেয়েদের বিয়ার বয়স ১৬ করা হইছে। সৌদি আরবের পয়সায় বাংলাদেশে আরো ৫৬০টা মসজিদ বানানো হইতেছে। এইগুলিও আনন্দের খবর। তাই কাসেম সাহেবরে এখনই রুচির প্রশ্নে বাতিল কইরা দিয়েন না। আমি দেখতে পাইতেছি, পাঠ্যবইয়ে হিন্দু রবীন্দ্রনাথ ও আধা হিন্দু কাজী নজরুলের বদলে পাতায় পাতায় আমাদের নতুন সাহিত্যসম্রাট- সিতারা-এ-ইমতিয়াজ- সিতারা-এ-খেদমত- কাব্য সুধাকর- বাংলা মুসলিম সাহিত্যের দিকপাল- ইসলামী সাহিত্যের জনক- কাসেম বিন আবুবাকার সাহেবের ইসলামী তরিকার গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কবিতা ও অন্যান্য সাহিত্য।"

কী বুঝলেন? কার কথা ঠিক? আপনি আমি কার কথা বিশ্বাস করবো? কোন দিকে যাব? অতীতকালে দর্শন শাস্ত্রের নাম ছিল ‘তর্কশাস্ত্র’। মোদ্দাকথায়, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে সত্য অনুসন্ধান করা কিংবা প্রতিষ্ঠা করা এবং মিথ্যাকে অপসৃত করাই ছিল উক্ত শাস্ত্রের উদ্দেশ্য। কিন্তু এই ফেইসবুকীয় যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে আমরা হয়তো পুরোপুরি সত্য জানতে কিংবা বুঝতে পারি না; তারপরেও সওয়াল-জবাবের মধ্যে দিয়ে কিছু না কিছু টের পাওয়া যায়।

চারিদিকে এত এত বলা হচ্ছে, কাসেম বিন আবুবাকার ইসলামী ভাব-ধারার প্রেমের উপন্যাস লিখেছেন।ইসলামী ভাব-ধারার প্রেমটা আবার কি রকম? তিনি তার বইতে নায়ক-নায়িকার বিবাহ বহির্ভূত হালাল প্রেম এবং ডেটিং এর অবতারণা করেছেন, কিন্তু তা কি ইসলাম সম্মত? বিবাহ না করে শুধুমাত্র ‘বিসমিল্লাহ’ বলে চুমু খাবার তরিকা তিনি কোথায় পেলেন? কিংবা ডেটিং করার কথা হাদিস-কোরানের কোথায় উল্লেখ আছে? ‘বোরকা পরে প্রেম করা হালাল’ এটা তিনি কোথায় পেলেন? তিনি নিজেকে ইসলামী ভাব-ধারার লেখক হিসেবে কিভাবে দাবি করছেন? এরকম ইসলামের সাথে তো আমাদের পরিচয় নেই।নবী-রাসূলের ইসলামের সাথে তো মিল খুঁজে পাচ্ছি না।তবে ওহাবী-মওদুদিদের ইসলাম একটু অচেনাই হয়।

জনপ্রিয়তার প্রসঙ্গ; আমার পরিচিত হাতে গোনা দুই একজন শুধুমাত্র তাঁর রচিত বই ‘ফুটন্ত গোলাপ” কেউবা পড়েছে, কেউবা দেখেছে। অধিকাংশই পড়েনি কিংবা দেখেওনি। তাহলে তিনি এক জনপ্রিয় লেখক কিংবা বেস্ট সেলার লেখক হলেন কিভাবে?

কেউ কেউ বলেন, গ্রামে-গঞ্জের মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষিত-আধা-শিক্ষিত মানুষের মধ্যে তার বইয়ের প্রচুর পাঠক আছে। আমার পিএইচডি গবেষণার জন্য তিনমাস একটি ইউনিয়নে থেকেছি। উক্ত ইউনিয়নের প্রতিটি বাড়ি শুমারি করেছি, জরীপ করেছি। ১১৩০০ নারীকে ইন্টারভিউ করেছি। কোনো বাড়িতে কাসেম বিন আবুবাকারের এক কপি বইও দেখিনি। দুই একটি বাড়িতে যাদের ছেলে-মেয়ে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে সেখানে দুই এক কপি হুমায়ুন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলনের বই দেখেছি। কিন্তু লেখাপড়া জানা মানুষ বাস করে এমন প্রায় ৬০ ভাগ বাড়িতে কোরান শরীফ, মোকসেদুল মমিন, সুলেমানী-মোহাম্মাদী খাবনামা, লোকনাথ পঞ্জিকা দেখেছি। কাসেম বিন আবুবাকার নাকি ১০০টি বই লিখেছেন, তার ৫টি বইয়ের নাম বলতে পারে এমন কাউকে এখনো পাইনি। তাহলে যে তথ্য প্রচার করা হচ্ছে, তার কতখানি সত্য? অবশ্যই অনুসন্ধানের দাবি রাখে।

ফেইসবুকের একজন পাঠক কিংবা পর্যবেক্ষক হিসেবে নাদিয়া ইসলামের সাথে অনেকাংশে সহমত পোষণ করে বলতে চাই, কাসেম বিন আবুবাকার হচ্ছেন একটি চিহ্নিত গোষ্ঠীর প্রকল্প।এখানে সুদূরপ্রসারী কোনো পরিকল্পনা আছে।একটু অতীতের দিকে তাকালেই তা বোঝা যায়।প্রথমে কবি-লেখক-ব্লগার-প্রকাশক-মুক্তমনাদেরকে হত্যা করা হয়েছে, তারপর ভিন্ন ধারার পুস্তক প্রকাশকদেরকে বইমেলা থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, পাঠ্যপুস্তককে মুসলমানি করা হয়েছে। কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার স্বীকৃতি আদায় করেছে; ভাস্কর্য সরানোর দাবি তুলেছে। মাঠ পরিষ্কার। প্রতিবাদ করার মতো কোথাও কেউ নেই। ফাঁকা মাঠে আন্তর্জাতিক প্রোপ্যাগান্ডার মাধ্যমে কাসেম বিন আবুবাকারকে এখন হাজির করা হয়েছে। উদ্দেশ্যটা কি? উদ্দেশ্য পরিষ্কার। জানিয়ে দেয়া হলো (১) বাংলাদেশে ইসলামী তরিকায় গল্প-উপন্যাস রচনা করলে বিরাট খ্যাতি লাভ করা যায় (২) প্রকাশক হিসেবে বিপুল পরিমাণ লাভের সম্ভাবনা আছে (৩)বাংলাদেশের মানুষ ইসলামী ভাব-ধারার গল্প উপন্যাস ভীষণ পছন্দ করে।

বাহ! কী দারুণ বিজ্ঞাপন! কোটি টাকা খরচ করেও কেউ এমন প্রচারণা চালাতে পারবে না। বিজ্ঞাপনের ফলাফল? আগামী ২০১৮ সালের জামিয়াহ আল-বাংলা কিতাব মাহফিল (বইমেলায়) বেশ কিছু সংখ্যক ওহাবী-মওদুদি তরিকার প্রেমের গল্প-উপন্যাস প্রকাশিত হতে পারে। কাসেমই শেষ নয় তিনি প্রথম, আরো বেশ কিছু নতুন লেখকের আমদানি হতে পারে।কাসেম বিন আবুবাকার এর নামে আরো বই প্রকাশ হতে পারে।তাদের বই প্রকাশ করার জন্য বাংলাদেশের প্রথম সারির প্রকাশকদেরকে হুমকি দেয়া হতে পারে,নয়তো ফয়সল আরেফিন দীপনের মতো হবে।কতিপয় প্রকাশক নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন লেখকদের কাছে ইসলামী ভাব-ধারার গল্প-উপন্যাস-কবিতার বই চাইবেন। বইমেলা শেষে সরকারকে চাপ দিয়ে ইসলামী ভাব-ধারার গল্প-উপন্যাস কিনিয়ে পাবলিক লাইব্রেরীগুলোতে দেয়া হবে।

কী সেলুকাস!বিচিত্র না এই দেশ?

ড. শাখাওয়াৎ নয়ন, কথাসাহিত্যিক; একাডেমিক, ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া। ইমেইল: [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ