প্রধান সম্পাদক : কবির য়াহমদ
সহকারী সম্পাদক : নন্দলাল গোপ
৮৮ ০১৭ ১৪৩৪ ৯৩৯৩
[email protected]
টুডে মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
© ২০১৪ - ২০২৪
০৮ জানুয়ারি, ২০১৫ ২৩:০৩
এক মিনিটের আল্টিমেটাম দিয়ে আল্টিমেটাম পূরণ না হওয়ায় দেখা না করেই চলে গেলেন বিকল্পধারা সভাপতি একিএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসে ব্যর্থ হয়েই চলে গেলেন তিনি। পুলিশ কর্মকর্তারা তাঁর কথায় কর্ণপাত করেনি।
পাঁচ দিন ধরে ‘অবরুদ্ধ’ রাখার পর বৃহস্পতিবার পুলিশ খালেদার কার্যালয়ের তালাটি খুলে দেয়। তবে বাড়ির সামনের সড়কে ব্যারিকেড এবং পুলিশের অবস্থান রয়েছে।
খালেদাকে অবরুদ্ধ করে রাখায় সরকারের কঠোর সমালোচক বি চৌধুরী ৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যাওয়ার সময় ব্যারিকেড পড়েন। এর আগে তিনি আরেকবার এসেছিলেন। আগেরবারের মতো এবারও দেখা করতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে।
গুলশানের ৮৬ নম্বর সড়কে খালেদার কার্যালয়ের থেকে ১০০ গজ দূরে আড়াআড়িভাবে রাখা জলকামানের গাড়ির কারণে ঢুকতে পারছিল না সাবেক এই রাষ্ট্রপতির গাড়ি। তিনি গাড়িতে থেকেই আঙুল উঁচিয়ে বলেন, “এটা কোন ধরনের অসভ্যতা। বেইজ্জতির একটা সীমা আছে। এই গাড়ি সরাতে হবে। কাম অন! কে আছেন পুলিশ অফিসার, আমি এক মিনিট সময় দিচ্ছি, যদি এর মধ্যে সরানো না হয়, চলে যাব।”
গত কয়েকদিন ধরে রাখা হলুদ জলকামানের গাড়িটির কাছে কয়েকজন পুলিশ সদস্য ছিল। তাদের উদ্দেশ্য করে বি চৌধুরী ডাকলেও তারা ডাকে সাড়া দেননি।
এদিকে বি চৌধুরী বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করতে না পারলেও সাংবাদিকেরা ঠিকই দেখা করেছেন। রাত সোয়া ৮টায় ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শওকত মাহমুদ, মহাসচিব এম এ আজিজ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুল হাই শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল্লাহ চৌধুরীও খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৃহস্পতিবার রাতে দেখা করেছেন।
আপনার মন্তব্য