Sylhet Today 24 PRINT

শ্রদ্ধা ও স্মরণ: উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ

মিহিরকান্তি চৌধুরী  |  ০৬ এপ্রিল, ২০২৪

উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ সিলেটের সমাজ ও শিক্ষাজগতের এক উজ্জ্বল নাম। ১৯৬২ থেকে ১৯৯৯ পর্যন্ত দীর্ঘ পথপরিক্রমায় সিলেটের মদনমোহন কলেজে প্রভাষক থেকে অধ্যাপক, উপাধ্যক্ষ নানা পদে বৃত হয়ে অবসরে যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়ে তিনি যোগ্যতর ব্যক্তি হিসেবে প্রায় চার দশক শিক্ষকতার মহান পেশায় নিজেকে সম্পৃক্ত রাখেন।

এক সময়ে বেসরকারি, সরকারি সব ধরনের কলেজের মধ্যে সিলেটের মদনমোহন কলেজের এক বিশেষ সুনাম ছিল বিশেষ করে বানিজ্য বা কমার্স বিভাগের জন্য। অধ্যাপক প্রণব কুমার সিংহ বাংলা বিষয়ের শিক্ষক ছিলেন বলে পুরো কলেজের শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব ছিল, নিয়ন্ত্রণ ছিল। তাঁর প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণের মূল চালিকাশক্তি ছিল ছাত্রবান্ধব শিক্ষক মন। এটা প্রকৃত শিক্ষকদের থাকে, শিকক্ষ পদে যাঁরা চাকরি করেন তাঁদের না থাকারই কথা।

১৯৪০ সালে প্রতিষ্ঠিত মদনমোহন কলেজে উপমহাদেশ ভাগ হওয়ার পরপরই অর্থ সমস্যা থেকে শুরু করে বহুবিধ সমস্যার সম্মুখীন হয়। সমরবাজ পাকিস্তানি শাসকরা শিক্ষাখাতের চেয়ে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয়বৃদ্ধিতে মনোযোগী ছিল। এত সমস্যাবিজড়িত কলেজে যোগদান দুঃসাহিক কাজ ছিল বটে।  

কলেজের নির্মাণে, প্রতিষ্ঠায় অধ্যক্ষ মহোদয়গণ এবং সুশীল সমাজের ভূমিকার কথা মূল্যায়ন হচ্ছে কিন্তু মূল্যায়ন হচ্ছে না শিক্ষকদের, ১৯৪০ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সকল শিক্ষকই এই দলে পড়েন। এই কাতারে আরও পড়েন অধ্যক্ষ পদের বাইরের অধ্যাপক প্রমোদচন্দ্র গোস্বামী থেকে শুরু করে অধ্যাপক কৃষ্ণকুমার পালচৌধুরী, অধ্যাপক আব্দুস শহীদ, অধ্যাপক মুহিবুর রহমান, অধ্যাপক আতাউর রহমান পীর, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক কৃপাসিন্ধু পাল, অধ্যাপক ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ, অধ্যাপক সর্বানী অর্জুন প্রমুখ।

একটি খেলার দলে সেটা ফুটবল, ক্রিকেট বা হকি যাই হোক একজন দলনেতা প্রথমে খেলোয়াড়, তারপর নেতা। একটি কলেজেও একজন অধ্যক্ষ প্রথমে শিক্ষক, পরে প্রতিষ্ঠান প্রধান। প্রশাসক অধ্যক্ষের পদের বাইরে এসকল ব্যক্তির শিক্ষকসত্তা যেভাবে এই প্রতিষ্ঠানে নিবেদিত ছিল, একইভাবে নিবেদিত ছিল অন্য অনেক শিক্ষকের মহৎ প্রাণ।

আংসাঙ হিরো বা অমূল্যায়িত বীর, কৃতবিদ্য শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম এক নাম অধ্যাপক প্রণব কুমার সিংহ। ওই সময়ে তাঁর সমসাময়িক শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন অধ্যাপক সুষেন্দ্রকুমার পাল, অধ্যাপক বিজিতকুমার দে, অধ্যাপক বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, অধ্যাপক মো. আকরাম আলী, অধ্যাপক আনসাফ হোসেন কোরেশি, অধ্যাপক নীলকান্ত দে,  অধ্যাপক  বিশ্বনাথ দে, অধ্যাপক ফজলুল হক, অধ্যাপক  গ.ক.ম. আলমগীর, অধ্যাপক প্রবীরকুমার সিংহ, অধ্যাপক বিকাশ পুরকায়স্থ, অধ্যাপক শুভ্রেন্দু শেখর ভট্টাচার্যসহ আরও কয়েকজন প্রতিভাধর শিক্ষক।

সিনিয়রদের মধ্যে ছিলেন অধ্যাপক অধ্যাপক গিরিজাভূষণ চক্রবর্তী, আতাউল হক চেীধুরী প্রমুখ। আগেই বলেছি, যে সময়ে কলেজে এসকল শিক্ষক যোগ দিয়েছেন, শিক্ষকতাকে বেছে নিয়েছেন তখন বেতনভাতাসহ আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধা অত্যন্ত অপ্রতুল ছিল। একটা বড়ো ত্যাগ যে তাঁদের ছিল সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

ওই সময়ের প্রেক্ষাপটে শিক্ষকতার মতো একটা ঝুঁকিপূর্ণ পেশাকে প্রণব কুমার সিংহের গ্রহণ করা বৈষয়িক ভাবনায় সমর্থন না করলেও তাঁর বোধ ও ভাবনার জগৎ সমর্থন করেছিল। তিনি সাহসী ছিলেন, প্রত্যয়ী ছিলেন, ছিলেন প্রগতিশীল ভাবনায় ভাস্বর এক সম্ভাবনাময় ব্যক্তিত্ব যিনি কালের পরিক্রমায় একজন কৃতী শিক্ষক, শিক্ষাবিদ, আলোর দিশারী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন।

১৯৬২ সালে যখন উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ সিলেটের মদনমোহন কলেজে যোগ দেন তখন এই শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়ে অনেক ভালো ভালো চাকুরি পাওয়া যেত। যেত বা গিয়েছে যার জন্য, তার জন্য। পাকিস্তান আমলের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারগুলো সাম্প্রদায়িক ছিল। হিন্দুদের বড়ো পদে যাওয়া কঠিন বা দুরূহই ছিল না, অসম্ভব ছিল। সামরিক জান্তা ও তাদের বেসামরিক ভূষণরা এতটাই সাম্প্রদায়িক ছিল যে তারা হিন্দুদের ভালো চাকরি-বাকরি তো দূরের কথা কোনো চাকরিই দিত না। শুধু শিক্ষকতায়, ঝড়ে বক মরার মতো কিছু ছিল। অন্যদিকে দেশের জনগণ অসাম্প্রদায়িক ছিল । তাই বলে বেসরকারি স্কুল, কলেজে প্রচুর চাকরি-বাকরি জোটে হিন্দুদের। প্রণব কুমার সিংহ মদনমোহন কলেজে যোগ দেওয়ার সময় এই পদের সুযোগসুবিধা নেহায়েতই কম ছিল কিন্তু সামাজিক মর্যাদা ছিল। প্রভাষক হলেও কলেজের প্রফেসার (প্রফেসর) বা অধ্যাপক পরিচয় ছিল । এই পদের ভিন্ন এক মাজেজা ছিল যার সবটুকু ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না, অনুধাবনের বিষয়। সবচেয়ে বড়ো বিষয় ছিল, তিনি নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মানবিক মূল্যবোধ দিয়ে শিক্ষকতা পেশাকে অন্তর দিয়ে গ্রহণ করেছিলেন এবং বাড়িয়েছিলেন তাঁর পদের গাম্ভীর্য, শিক্ষকতা পেশার গাম্ভীর্য।
 
পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য বিগত শতকের ষাটের দশক ছিল এক ক্রান্তিকাল। ওই সময়ে উচ্চশিক্ষিত তেমন ছিলেন না, ছিলেন না মানে জনগোষ্ঠীর সংখ্যার তুলনায় নিতান্তই কম ছিলেন। এর কারণ বিবিধ। এক কারণ, বহু শিক্ষিত ও সক্ষম পরিবারের দেশত্যাগ। এক সময় যোগ্য বরের সংকটও দেখা দেয়। সিলেট অঞ্চলকেই যদি বিবেচনায় আনা যায়, দেখা যাবে ষাটের দশকে হিন্দু সম্প্রদায়ে অনেক ভারসাম্যহীন বা মিসম্যাচড বিয়ে হয়েছে। অনেক যোগ্য, সুশ্রী ও শিক্ষিত মেয়ের সাথে নানা বিবেচনায় তুলনামূলক কম যোগ্যতাসম্পন্ন পাত্রের সম্বন্ধ হয়েছে, অনেক সময় পরিবার সম্বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। অনেকটা বেকারি বিস্কুটের বদলে টুস (টোস্ট এর প্রান্তিক রূপ) খাওয়ার মতো অবস্থা । এই বিবেচনায় উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ নিজের বা পরিবারের সম্পদ হওয়ার বাইরে তাঁর শ্বশুরবাড়ির কাছেও বিদ্যায়তনিক বিবেচনায় এক সম্পদশালী ব্যক্তি ছিলেন জামাতা হিসেবে। আমাদের দিদি সুনন্দাদির প্রতিও বিধি প্রসন্ন ছিলেন। তাঁর সমসাময়িক অনেক দিদির ভাগ্যেও এমন শিক্ষিত বর জোটেনি। সিলেট শহরেই অনেক উদাহরণ আছে। পাঠকদের অনেকে ইতোমধ্যে হিসেব মিলিয়েও নিয়েছেন হয়তো।           

উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ মেধাবী ছাত্র ছিলেন। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে শুরু করে স্নাতকোত্তর পর্যায় পর্যন্ত প্রতিটি ধাপেই উজ্জ্বলতার স্বাক্ষর রাখেন। ১৯৩৭ সালে জন্ম মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলাধীন প্রত্যন্ত শিলুয়া গ্রামের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে। ওই সময়ে চা বাগানের অনগ্রসর গ্রামীণ পরিবেশ থেকে বের হয়ে আসা কঠিন ছিল। তাঁর এক শিক্ষকের সহযোগিতায় উন্নত পড়াশোনার জন্য চলে আসেন সিলেট শহরে। কিশোর হিসেবে বাহান্নর ভাষা আন্দোলনের উত্তাল-বিক্ষোভমুখর পরিবেশকে স্বচক্ষে অবলোকন করেছেন, ধারণ করেছেন সেই চেতনাকে। আর এজন্যই হয়ত বাংলা ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। উদ্যম, প্রচেষ্টা ও অধ্যবসায় দিয়ে তিনি তাঁর জীবনকে গড়ে তুলেছিলেন। অবশ্যই অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় এক দৃষ্টান্ত।

উপাধ্যক্ষ প্রণব কুমার সিংহ বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত ছিলেন। এর মধ্যে অগ্রভাগে ছিল সিলেট রামকৃষ্ণ মিশন। সিলেট রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রমের অধ্যক্ষ পদে সন্যাসী নিয়োগের পূর্বে একটি কমিটি ছিল এবং বিশিষ্ট কয়েকজন পৃষ্ঠপোষকের কায়িক, মানসিক ও মনস্তাত্ত্বিক পরিশ্রম দিয়ে এবং আর্থিক ও অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা সংকুলান করে মিশনের কার্যক্রমকে অব্যাহত রাখা হয়েছিল। প্রণব কুমার সিংহ এধরনের এক ব্যক্তিত্ব ছিলেন । আরও যাঁরা ছিলেন তাঁদের কয়েকজন হলেন অধ্যক্ষ কৃষ্ণকুমার পালচৌধুরী, অধ্যাপক বিজিতকুমার দে ও তাঁদের সেন্ট্রাল ফার্মেসি পরিবার, জ্যোতির্ময় সিংহ মজুমদার চন্দনদা ও তাঁদের সিংহবাড়ি পরিবার, বিমলেন্দু দে নান্টুদা, কামেশ দত্ত নানুদা ও বীথিকাদি (মিসেস বীথিকা দত্ত) ও অন্য আরও কিছু ত্যাগী ব্যক্তিত্ব। অধ্যক্ষ পদায়নের মধ্য দিয়ে মিশনের পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম চালু হওয়ার পরও উল্লিখিত ব্যক্তিবর্গের সহযোগিতা ও অবদান অব্যাহত থাকে। বর্তমানে সিলেট শহরে হিন্দু সম্প্রদায়ের মূল্যবোধ ও শৃঙ্খলার সাথে জীবনযাপনে রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রম এবং এর সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গের অবদান রয়েছে। প্রণব কুমার সিংহ সিলেট রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রমের ছাত্রাবাসের কর্মপরিষদের অন্যতম নির্বাহী ছিলেন। এছাড়া, গীতা মন্দির, ব্রহ্ম মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, শ্রীমা সারদা সংঘসহ আরও অনেক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ বাণী অবলম্বনে শ্রীরামকৃষ্ণ অমিয় কথা, উপদেশামৃত ও স্বামী বিবেকানন্দের পত্রাবলী সঙ্কলন মনোযোগ ও নিষ্ঠা দিয়ে সম্পাদন করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে শ্রীহট্ট ব্রাহ্ম সমাজের পক্ষ থেকে সিলেটের যে দশজন বিশিষ্ট গুণিকে যুগপৎ সম্মাননা প্রদান করা হয়, এঁদের অন্যতম ছিলেন প্রণব কুমার সিংহ। সিলেটের অনগ্রসর পাত্র সম্প্রদায়ের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে তিনি ছিলেন সচেতন। তবে একটা কথা ঠিক যে ধর্মীয় ভাবাদর্শ আশ্রিত সংস্কৃতিতে বেশি জড়িত হয়ে পড়ায় তাঁর কাছ থেকে সম্ভাব্য সমৃদ্ধ সাহিত্যের ভাগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে সমাজ।

প্রণব কুমার সিংহ একজন দৃঢ়চেতা ও নীতিপরায়ণ ব্যক্তি ছিলেন, ছিলেন স্পষ্টভাষী। অত্যন্ত অসাম্প্রদায়িক এক ব্যক্তিত্ব! প্রগতিশীল বোধ ও ভাবনায় আশ্রিত ছিলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত অনাড়ম্বর জীবনেযাপনে অভ্যস্ত এক ব্যক্তিত্ব। প্রখর বুদ্ধিমত্তা ও তীক্ষ্ণ রসবোধের অধিকারী ছিলেন, অধিকারী ছিলেন নীরবতাবান্ধর উচ্ছ্বসিত এক মন ও প্রাণের। শব্দ অনুপস্থিত ছিল তাঁর জীবনে। সেই শব্দের অর্থ বহুমাত্রিক। প্রকাশের চেয়ে বিকাশই তাঁর কাছে বেশি গুরুত্ব পেত।   
প্রণব কুমার সিংহের দুই কন্যা ও এক পুত্র। তাঁর স্ত্রী মিসেস সুনন্দা সিংহ ব্লুবার্ড স্কুলের খ্যাতিমান ও জনপ্রিয় শিক্ষক ছিলেন। কবি, গল্পকার ও সুগায়িকা হিসেবেও তাঁর সুখ্যাতি রয়েছে। আমার সাথে তাঁদের বিশেষ সম্পর্ক ছিল। ‘দাদা’ ডাকতাম। তিনিও ছোটো ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। ‘নন্দাদি’খ্যাত সুনন্দাদি আমাদের বড়ো বোনের মর্যাদাসম্পন্ন। তাঁদের ছোটো মেয়ে ফাল্গুনী সিনহা ও ছেলে গোবিন্দ আমার ছাত্র। তাঁর ছেলেমেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে আমাদের নিমন্ত্রণ ছিল, ছিল অংশগ্রহণ। ২০০৬ সালে আমাদের বিয়ের একযুগ পূর্তি অনুষ্ঠানে প্রণবদা নন্দাদিকে নিয়ে এসেছিলেন। এমন এক ব্যক্তি ছিলেন যাঁর ‘সিংহ’ উপাধি বা সারনেম মানানসই ছিল। প্রকৃতপক্ষেই সিংহপুরুষ ছিলেন, লায়ন হার্টেড!!!

২০১১ সালের ৩১ আগস্ট তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের এক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রয়াত হন। এই মহৎপ্রাণ ব্যক্তির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।


মিহিরকান্তি চৌধুরী : ডেপুটি রেজিস্ট্রার, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, সিলেট এবং লেখক, অনুবাদক ও নির্বাহী প্রধান, টেগোর সেন্টার, সিলেট।

টুডে মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
[email protected] ☎ ৮৮ ০১৭ ১৪৩৪ ৯৩৯৩
৭/ডি-১ (৭ম তলা), ব্লু ওয়াটার শপিং সিটি,
জিন্দাবাজার, সিলেট - ৩১০০, বাংলাদেশ।
Developed By - IT Lab Solutions Ltd.