সিলেটটুডে ডেস্ক | ১৬ মার্চ, ২০১৯
নিউজিল্যান্ডে মসজিদে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ৪৯ জন নিহত হয়েছেন, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নিউজিল্যান্ডের হত্যাকাণ্ডকেও হার মানিয়েছে।
নিউজিল্যান্ডে ফেদারস্টেনে ১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাপানি বন্দীদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। ওই সময় ৪৮ জন বন্দী নিহত হন। এ ঘটনায় নিউজিল্যান্ডের এক সেনা নিহত হয়।
প্রতিবেশীর সঙ্গে বিরোধের জের ধরে ডাবলিনের নিকটে আরামোয়ানায় ১৯৯০ সালে ডেভিড গ্রে নামের এক ব্যক্তি ১৩ জনকে হত্যা করেন। পরে পুলিশের গুলিতে তিনি নিহত হন।
১৯৪১ সালে হকিতিকায় প্রতিবেশী স্ট্যানলি গ্রাহামের গবাদিপশু হত্যা করেছিল। এ ঘটনার পর তিনি চারজন পুলিশ কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা করেন।
অকল্যান্ডের পারাটায় কৃষক ব্রিয়ান শ্লেইফা ১৯৯২ সালে পরিবারের ছয় সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেন এবং আত্মহত্যা করেন। ঘটনার এক মাস পর মাস্টারটনে রেমন্ড রতিমা তার পরিবারের সাত সদস্যকে হত্যা করেন।
হিমাতানগিতে আগুনে পুড়ে চার প্রাপ্তবয়স্ক এবং তিন শিশু মারা যায়। এই আগুন লাগানোর আগে একজন আত্মহত্যা করেন। রাউরিমুতে ১৯৯৭ সালে এক ব্যক্তি ছয়জনকে হত্যা করেন। তিনি সিজোফ্রিনিয়ায় ভুগছিলেন।
হ্যামিল্টনে নিউ ইম্পায়ার হোটেলে ১৯৯৫ সালে এক বন্দুকধারীর গুলিতে ছয়জন নিহত হন।
সূত্র: নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড