নিউজ ডেস্ক | ০৫ জানুয়ারী, ২০১৫
সরকার বলছে বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার গুলশান কার্যালয়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে অপরদিকে বিএনপি বলছে বেগম খালেদা জিয়াকে ‘অবরুদ্ধ’ রাখা হয়েছে। পুলিশ ও সংবাদকর্মিদের ভীড়ে বেগম জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে উপচে পড়া ভীড়। এত এত লোকের ভীড়ে বিএনপি ও বিশ দলীয় জোটের কেউ নেই, নেই ঢাকা মহানগর বিএনপির যে কোন পর্যায়ের কোন নেতাকর্মি।
আন্দোলন জোরদার করতে কয়েক মাস আগে ঘোষিত হয় ঢাকা মহানগর বিএনপির কমিটি। নেতৃত্বে আসেন মির্জা আব্বাস ও হাবিবুন-নবী-সোহেল। বিএনপির নেতাকর্মিদের ধারণা ছিল এর মাধ্যমে ঢাকা মহানগরে বিএনপির আন্দোলন জোরদার হবে কিন্তু উল্লেখিত দুই নেতাসহ মহানগর পর্যায়ের কোন নেতাই বিএনপি কার্যালয়সহ রাজপথের কোথাও দেখা যাচ্ছে না। গ্রেফতারের ভয়ে তারা আত্মপোগনে চলে গেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মতো।
৪ জানুয়ারি রাতে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বাবায়ক মির্জা আব্বাসের বাসায় তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ। এর আগে থেকেই আত্মপোপনে চলে গেছেন মির্জা আব্বাস। এদিকে আব্বাস-সোহেলের মোবাইল ফোন বন্ধ রয়েছে। ফলে অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে বিএনপির সমাবেশ ভাগ্য।
এদিকে বেগম খালেদা জিয়া ঘোষণার দিয়েছেন দুপুরের পর তিনি নয়াপল্টনের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেলের বরাত দিয়ে মহসীনুর রহমান খান বাদল জানান শুধু নয়াপল্টনেই সমাবেশ করতে হবে তা নয় যেখানে মানুষ পাওয়া যাবে সেখানেই সমাবেশ হবে।