বিনোদন ডেস্ক

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ২৩:৫৬

পেন্সিলে আঁকা পরী বানাচ্ছেন না অমিতাভ: সরকারি অনুদান ফেরত দিচ্ছেন

হুমায়ূন আহমেদের পেন্সিলে আঁকা পরী থেকে চলচ্চিত্র বানানোর জন্য ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন অমিতাভ রেজা। চলচ্চিত্রটির জন্য সব ধরনের প্রস্তুতিও তিনি নিচ্ছিলেন। কিন্তু গতকাল জানালেন, চলচ্চিত্রটি আর তিনি বানাচ্ছেন না। নানা ধরনের শর্তের কারণে এ চলচ্চিত্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন অমিতাভ রেজা। সরকারের কাছ থেকে পাওয়া অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তার সাহিত্য ও সৃজনশীল সব বিষয় দেখভাল করার জন্য গঠন করা হয়েছে একটি ট্রাস্টি বোর্ড। এই ট্রাস্টি বোর্ডে হুমায়ূন পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন। পেন্সিলে আঁকা পরী চলচ্চিত্রটি সরকারি অনুদান পাওয়ার পর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে আবেদন করা হলে নতুন কয়েকটি শর্ত আরোপ করে তারা।

হুমায়ূন আহমেদের পেন্সিলে আঁকা পরী থেকে চলচ্চিত্র বানানোর জন্য ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন অমিতাভ রেজা। চলচ্চিত্রটির জন্য সব ধরনের প্রস্তুতিও তিনি নিচ্ছিলেন। কিন্তু গতকাল জানালেন, চলচ্চিত্রটি আর তিনি বানাচ্ছেন না। নানা ধরনের শর্তের কারণে এ চলচ্চিত্র নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন অমিতাভ রেজা। সরকারের কাছ থেকে পাওয়া অনুদানের টাকাও ফেরত দিচ্ছেন।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তার সাহিত্য ও সৃজনশীল সব বিষয় দেখভাল করার জন্য গঠন করা হয়েছে একটি ট্রাস্টি বোর্ড। এই ট্রাস্টি বোর্ডে হুমায়ূন পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন। পেন্সিলে আঁকা পরী চলচ্চিত্রটি সরকারি অনুদান পাওয়ার পর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ট্রাস্টি বোর্ডের কাছে আবেদন করা হলে নতুন কয়েকটি শর্ত আরোপ করে তারা।

অমিতাভ রেজা জানান, পাঁচ-সাত বছর ধরে এই চলচ্চিত্রের গল্প ও স্ক্রিপ্ট নিয়ে কাজ করে আসছিলেন তিনি। কয়েকটি শর্তের কারণে চলচ্চিত্রটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসাটা তার জন্য ভীষণ বেদনাদায়ক। তিনি বলেন, ‘একটি চলচ্চিত্রের সঙ্গে একজন নির্মাতার প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। একবার প্রেমের সম্পর্ক ছুটে গেলে আর ফিরে আসে না। আমি তো এত দিন ছবিটি নিয়ে ভাবছি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, সবকিছু যতটা সুন্দর ও যথাযথ সম্মানের মধ্য দিয়ে করার, করেছি। এরপরও হয়নি। সরকারের টাকা যাতে নষ্ট না হয়, সেদিকটা ভেবে টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।’

গল্পটি নিয়ে কাজ শুরুর আগে লেখক বা তার পরিবারের কাছ থেকে অনুমতি নেননি? জানতে চাইলে অমিতাভ রেজা বলেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকতে গল্পটা চেয়ে নিয়েছিলাম। ক্যানসার ধরা পড়ার পর সিঙ্গাপুরে যাওয়ার পথে ফ্লাইটেও স্যার আমাকে এই ছবির কথা জিজ্ঞেস করেছিলেন। বলেছিলেন, ছবিটা বানাবে না? তাড়াতাড়ি বানায়ে ফেলো।’

 

আপনার মন্তব্য

আলোচিত