০৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ১৫:৪২
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির দ্বি-পাক্ষিক সিরিজগুলোকে আরও প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ করতে বেশ কিছু পরিবর্তন আনার কথা ভাবছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
নতুন নিয়মে দ্বিপক্ষীয় সিরিজগুলো হবে ২০২৩ বিশ্বকাপের জন্য অলিখিত একটা বাছাইপর্ব। আইসিসির ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়া ১৩টি দেশ ৩ বছরে একে অন্যের মুখোমুখি হবে। সবাই সবার সঙ্গে অন্তত একটা করে সিরিজ খেলবে। শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপে কারা খেলবে, সেটা ঠিক হবে এই সিরিজগুলোর ফলের হিসাবে। আর শেষ বছরে যেসব দল বিশ্বকাপে সরাসরি অংশ নিতে পারবে না, তারা নিজেদের মধ্যে প্লে-অফ খেলবে।
দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে নিশ্চিত করেছেন এসব।
আর এতে করে খেলা বাড়বে বাংলাদেশের। এমনকি বড় দলগুলো যাদের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে আগ্রহী হয় না; তাদের বিপক্ষেও এখন অন্তত একটি সিরিজ খেলতেই হবে।
টেস্টে আইসিসির দুই স্তরের ক্রিকেটের পরিকল্পনা ভেস্তে গেলেও ওয়ানডেতে কাঠামোগত বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে। আইসিসির নতুন প্রস্তাবে এখনকার ‘এফটিপিই’ থাকছে। অবশ্য বর্তমান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও একটি পরিবর্তন আসছে। দুই বছর পর পর র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই দেশ মুখোমুখি হবে। সেখান থেকেই নির্ধারণ করা হবে চ্যাম্পিয়ন। সেটি নিরপেক্ষ ভেন্যুতেই হওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছে আইসিসি। ২০১৯ সালের দিকে নতুন এই সংস্করণ শুরু হতে পারে।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি:
টেস্ট ক্রিকেটে যেসব পরিবর্তন বিবেচনা করা হবে:
আপনার মন্তব্য