০৪ অক্টোবর, ২০২৪ ১২:০৯
সাহিত্যচর্চার মাধ্যমে লেখক তার কল্পনার সত্য প্রকাশ করতে পারেন। পাঠকদের নিকট সমাজের সমসাময়িক বিষয় ও মানবতা সম্পর্কে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেন। সাহিত্য মানুষের চিন্তার উন্নতি, বিকাশ এবং সামাজিক পরিবর্তনে অবদান রাখে।
সিলেটের ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য (কেমুসাস) ১২০৯তম নিয়মিত সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরে আলোচকগণ এসব কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নগরীর দরগাহ গেইটস্থ কেমুসাসের সাহিত্য আসর কক্ষে সাহিত্য সংসদের কার্যকরী পরিষদ সদস্য ছড়াকার কামরুল আলমের সভাপতিত্বে আসরে আলোচনায় অংশ নেন সাহিত্য সমালোচক কবি বাছিত ইবনে হাবীব, সরকারি প্রাইমারি স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কবি ছয়ফুল আলম পারুল ও শিশুতোষ পত্রিকা শিশুটামির যুগ্ম সম্পাদক ছড়াকার জহুর মুনিম।
ছড়াকার আব্দুস সামাদের সঞ্চালনায় আসরে লেখা পাঠে অংশ নেন ভ্রমণ কাহিনী লেখক মোয়াজ আফসার, ঔপন্যাসিক সিরাজুল হক, সাংবাদিক মো. আশিকুর রহমান রানা, আতাউর রহমান বঙ্গী, কে এম মাসুদুর রহমান, সিদ্দিক আহমদ সাদী, সোহেল আহমদ, কামাল আহমদ, মো. ফজলুর রহমান ফজলু, সালেক আহমদ সাজু, ওমর ফারুক, জুবের আহমদ সার্জন, মিলাদ আহমদ, অলিউর রহমান, রহিম উদ্দিন, মো. খালেদুজ্জামান, শেখর চন্দ্র বোধ প্রমুখ।
গান পরিবেশন করেন নূর মোহাম্মদ চৌধুরী, কুবাদ বখত চৌধুরী রুবেল ও বাহাউদ্দিন বাহার।
আসরের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মুহাম্মদ হুসাইন হামিদ।
সেরা লেখক মনোনীত হন গীতিকার নূর মোহাম্মদ চৌধুরী।
আপনার মন্তব্য