আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

Advertise

হাওরাঞ্চলে বন্যা ও জলবায়ু পরিবর্তন: সিলেট প্রসঙ্গ

এনামুল হক এনাম  

আজ, এই মুহূর্তে শহরে চায়ের কাপ হাতে জানালার পাশে বসে আপনি, আমি বৃষ্টির রিমঝিম শব্দে রবীন্দ্রনাথের গানের কলি আপন মনে আওড়াচ্ছি আর বৃষ্টি শীতল কাব্য ভাবনায় হারিয়ে যাচ্ছি... ঠিক একই মুহূর্তে সুনামগঞ্জের হাওড়-পারের কৃষক গনি মিয়ার মাথায় হাত দিয়ে রংচটা ময়লা গামছায় চোখের পানি মুছছে। বোরো ক্ষেত পুরোটাই পানির নিচে। গতবছরও বন্যার জলে সব ভেসে গিয়েছিলো। হয়তো আগামী বছরও তাই হবে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি হয়, সুযোগ সন্ধানী ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড লাগে, কৃষকের ঋণের বোঝা বাড়ে। এমনই চলে আসছে। অথচ প্রতিবছরই শহর রক্ষা বাঁধ, হাওর রক্ষা বাঁধ নামে কত কর্মসূচী সরকার নেয়, বরাদ্দ আসে... গনি মিয়ার ভাগ্য পরিবর্তন হয় না। এটাই যেন নিয়তি।

অথচ বছরের এইসময়ে কিন্তু বৃষ্টি হওয়ার কথা ছিলো না। অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে মার্চ, এপ্রিল মাসে অতি বৃষ্টি আজ গনি মিয়ার চোখে পানি এনেছে, আগামীতে আপনার চোখেও পানি আনবে। এবং যেভাবে দ্রুত জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে সেই সময়ের জন্য আমাদের খুব বেশি অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে হচ্ছে না। অসময়ে অতি বৃষ্টি, সময়ে অনাবৃষ্টি, গরমে অতি গরম, শীতে ঠাণ্ডা না পড়া এইসব কিসের লক্ষণ তা বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা না।

সিলেট বিভাগের নিম্নাঞ্চল প্রায় প্রতি বছরই বন্যায় প্লাবিত হয়, বিশেষ করে হাওড় অঞ্চলের ক্ষেত পুরো পানির নিচে তলিয়ে যায়। জাতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে এইসব বন্যার খবর খুব একটা গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ পায় না। এটা হতে পারে জাতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলোতে আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ খবর প্রাধান্য পায় অথবা সিলেট থেকে প্রতিনিধিত্ব করা জাতীয় পর্যায়ের গণ মাধ্যম বা গণ মাধ্যমের প্রতিনিধিত্ব দুর্বল।

জলবায়ু পরিবর্তনে সিলেট বিভাগ যে কতটা হুমকির মুখে তা আদতে জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ের কেউই হয়তো বুঝতে পারছেন না। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাংলাদেশের যেসব অঞ্চলে পড়বে বলে আশংকা করা হয় সেখানে সিলেট বিভাগের নাম খুব কম উচ্চারিত হয়। কোন বিশেষ অঞ্চলে কোন কোন বিশেষ বিশেষ উদ্যোগ সরকার নিচ্ছে সে নাম নিয়ে কারো চক্ষুশূল হতে চাই না। বরং এই সুযোগের জলবায়ু পরিবর্তনের সূচকগুলো নিয়ে একটু আলোকপাত করতে চাই। সূচকগুলোকে প্রশ্নাকারে দাঁড় করাই-
১) জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত?
২) কোথায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেশি হচ্ছে?
৩) সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা কোথায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে?
৪) ক্ষতিগ্রস্ত দেশটি ক্ষতি মোকাবিলায় বা অভিযোজনের জন্য এরই মধ্যে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

সিলেট বিভাগ হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট নিয়ে গঠিত। প্রতি বছরই এই বিভাগের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। গ্রীষ্ম কালে অত্যধিক গরম পড়ে, শীতকালে অতি শীত অথবা শীতের প্রভাব একেবারেই থাকে না। যখন বৃষ্টি হওয়ার কথা তখন খরা, অসময়ে অতি বৃষ্টিতে বন্যা… এসবই সিলেট বিভাগের বর্তমান চিত্র। অথচ দুই যুগ আগেও এমন আবহাওয়া ছিলো না।

জেলা ভিত্তিক জলবায়ু পরিবর্তন, ক্ষতি এবং দুর্ভোগের চিত্র যদি আমরা দেখি তাহলে উপরোক্ত চারটি প্রশ্নের উত্তরের মানদণ্ডে কোন অবস্থাতেই সিলেটকে পিছিয়ে রাখা যাবে না। বরং, বাংলাদেশের অনেক এলাকা ভবিষ্যতে বিপদের সম্মুখীন হবে বলে ধারণা করে যেখানে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে সেখানে সিলেট ইতিমধ্যে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পরও তেমন প্রাধান্য পাচ্ছে না। প্রাধান্য না পাওয়ার কারণ হিসেবে আমি প্রথমেই উল্লেখ করেছি জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে সিলেটের ক্ষয় ক্ষতি যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হচ্ছে তা যথাযথভাবে না আসা।

এছাড়া বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ থেকে সরকার পর্যায়ের ব্যক্তি পর্যন্ত আরেকটি ভ্রান্ত ধারণা হলো সিলেট ধনাঢ্য এলাকা, এখানে বরাদ্দের অতটা প্রয়োজন নেই। অদ্ভুত একটি কথা। যেখানে নামকরা ধনী দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের উদ্যোগে হিমসিম খাচ্ছে সেখানে সিলেট ধনাঢ্য এলাকা তাই বরাদ্দ কম লাগবে তা আহাম্মকের চিন্তা-চেতনা। ইহ-জন্মে কি ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্যোগী হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কোন উদ্যোগ সফল হওয়া সম্ভব!!

তৃতীয় আরেকটি কারণের কথা জোর গলায় বলতে চাই তা হলো নেতৃত্বের অভাব। জনতার নেতা বা জনগণের নেতার বড়ই অভাব। কথাটি শুধু সিলেট নয়, পুরো বাংলাদেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। সবাই দলীয় নেতা। নিজ নিজ দলের পদ লেহনে ব্যস্ত। সরকার কিংবা বিরোধীদল সবারই একই অবস্থা। তারা দলের বড় নেতা হোন, জনগণের নেতা হতে পারেন না। জনগণের দুঃখ কষ্টের তারা জানেনও না, জানলেও পাছে দলের বিপদ হয় এই ভয়ে চুপ থাকেন। ইদানীং সিলেটে আরেকটি ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়, জনগণ দিনে না... জানে না, কখনো জনগণের পাশে ছিলেন না এমন ব্যক্তি ধরে এনে দল থেকে বলা হয় “ইনি তোমাদের নেতা”। তৃণমূলের নেতারা যারা আজীবন জনগণের পাশে থেকেছে, জনগণ যাদের চিনে তারা হন বঞ্চিত। তৃণমূলের নেতারাও এ বিষয়ে উচ্চবাচ্য করেন না... পাছে দল থেকেই নাম কাটা পড়ে যায়।

আসুন সিলেট বিভাগের দিকে একটু নজর দেই। এক সময় বনাঞ্চল, পাহাড়, পাহাড়ি নদী, হাওড়, বিল, জীবজন্তু, মাছ... সব কিছুর জন্য এই অঞ্চল বিখ্যাত ছিলো। গত দুই দশকে এই অঞ্চলের পাহাড় কেটে প্রায় সমতল করে ফেলা হয়েছে। কিছু পাহাড়ি চা বাগান ছাড়া অন্যান্য জায়গায় পাহাড়, টিলা খুবই কম। খোদ সিলেট শহরের দিকে তাকালে এই দৃশ্যটি প্রকট ভাবে চোখে পড়ে। এখানে টিলার পর টিলা ধ্বংস করে পুরো এলাকাকে সমতল করে দেয়া হয়েছে। মেডিকেল কলেজের নামে একটি চা-বাগানকে দখল করে পুরো বাগান ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে, গড়ে তোলা হয়েছে বসতি। বনাঞ্চলের কথা বললে সিলেটে ঐ চা-বাগানগুলোই সম্বল। সংরক্ষিত ছিলো বলে শ্রীমঙ্গলের লাউয়াছড়া রেইন ফরেস্ট এখনো অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। বনাঞ্চলে ঘুরে বেড়ানো জীব, জন্তু পশুপাখি তাও লাউয়াছড়া রেইন ফরেস্টে, তাও অধিকাংশই বিলুপ্ত প্রায়। সিলেটের অন্যান্য জায়গায় তা অনেক আগেই বিলুপ্ত।

বাংলাদেশে প্রাপ্ত ২৬০ প্রজাতির মাছের মধ্যে ১৩০ প্রজাতির মাছই পাওয়া যায় হাওরাঞ্চলে। সবচেয়ে বেশি হাওর সিলেট অঞ্চলে। সিলেটের মৌলভীবাজারের হাকালুকি হাওর এলাকায় অধিকাংশ বিল ভরাট হয়ে গেছে। দুটি জরিপ থেকে জানা যায় (পরিপ্রেক্ষিত ২০০৯): ২৮১টি বিলের মধ্যে সম্পূর্ণ ও আংশিক ভরাট হয়ে গেছে ২৩৩টি বিল। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় কমে যাচ্ছে হাওরাঞ্চলের বিলগুলোতে পানির পরিমাণ। ফলে যে বিলগুলো এখনও টিকে আছে, সেগুলোতে পানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়ায় হুমকির মুখে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের প্রাপ্তি যোগ্যতা। এছাড়া সময়মত বৃষ্টি হয় না, বা যখন হয়, তখন একসাথে অতিবৃষ্টি হওয়ার ফলে হাওর পানিতে ভরে গিয়ে বন্যার সৃষ্টি করে। অতি মাত্রায় মৎস্য নিধনের অনেক প্রজাতির মাছ ইতিমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে এবং অধিকাংশই বিলুপ্তির পথে। এ বিষয়ে দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা অনেক ক্ষেত্রেই খাতাপত্রে সীমাবদ্ধ অথবা পরিকল্পনা বাবদ যা বরাদ্দ আসে তা দলীয় নেতা কর্মীরা লুটেপুটে খায়।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সারা বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের ন্যায় বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের আবহাওয়ায় ব্যাপক যে ব্যাপক পরিবর্তন ইতিমধ্যে দেখা দিয়েছে, সরকারের উপর মহল সরাসরি তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে উদ্যোগ না নিলে সিলেটবাসীর কপালে দুর্ভোগ নিশ্চিত। পরিবর্তিত জলবায়ুর সাথে খাপ খাওয়ানো সম্ভব বলে মনে করছেন যারা তারা কখনোই গনি মিয়ার পাশে দাঁড়ানোই। তারা গনি মিয়াকে চিনেন না। তাদের উচিত গনি মিয়ার সাথে রৌদ্র তাপে, ঘামে ভিজে ক্ষেতে শস্য লাগিয়ে তা নিজের চোখের সামনে বানের পানিতে তলিয়ে যাওয়ার কষ্ট বুঝা।

২০১৬ সালের সিলেট আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, সিলেট-সুনামগঞ্জ অঞ্চলে অক্টোবর মাসে তাপমাত্রা ৩১ ডিগ্রি থাকার কথা কিন্তু চলতি অক্টোবর মাসে ৫ডিগ্রি তাপমাত্রা বেড়ে ৩৬ ডিগ্রি হয়ে গেছে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ৪৬ ভাগ বৃষ্টিপাত হওয়ার কথা কিন্তু এবার সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বৃষ্টিপাত হয়েছে মাত্র ২৬ ভাগ। বর্ষাকালে প্রতিবছর ৬৮ ভাগ বৃষ্টিপাত হয়ে থাকলেও গত বর্ষায় বৃষ্টিপাত হয়েছে মাত্র ৫০ ভাগ। গত বছরের এপ্রিল মাসে গত ৫৬ বছরের বৃষ্টিপাতের রেকর্ড অতিক্রম করে ৩৭৮ মিলিমিটারের স্থলে ৩ গুন বেড়ে ১০৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ বছর মার্চ-এপ্রিল মাসে যে পরিমাণ হচ্ছে তা নিশ্চিতভাবে গত বছরের চেয়ে ১০গুন বেশি হবে।

সিলেটের আবহাওয়া বিশ্লেষণে দেখবেন, চলতি বছরে সারা দেশের ন্যায় বৃহত্তর সিলেটের আবহাওয়ায় ব্যাপক পরিবর্তন ধরা পড়েছে এবং অসময়ে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হচ্ছে। সময়ে বৃষ্টিপাত হচ্ছে না। শীতের সময় শীত পড়েনি, গ্রীষ্মকালীন উষ্ণতা বেড়েছে। জলবায়ু ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে বোরো, আমন, আউশ ধান ও রবি শস্য কোন কৃষকই ঘরে তুলতে। আজকের কথাই ধরুন, যখন বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন নেই তখন মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হয়ে এই মৌসুমের পুরো ফসলই তলিয়ে গেছে। জলবায়ু নিয়ে যারা চিন্তা করেন, হাওড় এলাকার জমিগুলোতে আগামী দুই যুগ ফলন না হলেও অনায়াসে খেয়ে পরে বেঁচে থাকতে পারবেন, কারণ তাদের পাতে থাকে বাসমতি চাল। কিন্তু দুইবার দুই ফলন পানিতে তলিয়ে যাওয়া সুনামগঞ্জের একজন কৃষক বেঁচে থাকতে পারবে না। তার বউ ভাত পাবে না, তার সন্তান অপুষ্টিতে ভুগবে, শ্বশুর বাড়িতে তার গর্ভবতী মেয়ে অপুষ্টিহীনতায় সন্তান দান করতে গিয়ে নিজে মারা যাবে, তার সন্তান মারা যাবে… টেবিলে খাতা কলমে বা কম্পিউটার প্রজেক্টরে জলবায়ু পরিবর্তনের এই চিত্র কখনোই উঠে আসবে না।

সুনামগঞ্জে থাকা পরিচিত একজন ডাক্তার আজকে একটি ছবি তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করেছেন, হাওড়ের বাঁধ ভেঙ্গে জমিতে প্রবল বেগে পানি ঢুকছে, কৃষক গালে হাত দিয়ে অশ্রু সজল চোখে সেই পানির দিকে তাকিয়ে আছেন। আমি জানি না সেই কৃষকের নাম গনি মিয়া কি না, আমি জানি না কত টাকা ঋণ নিয়ে তিনি এ বছর বীজ বুনেছিলেন, আমি জানি না ঘরে কয়দিন অভুক্ত তার স্ত্রী-সন্তান... আমি কিছুই জানি না। তারপরও ছবিটি আমায় ছুঁয়ে গেছে। আমি মনে করি বিন্দুমাত্র বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকেই ব্যথিত করবে এই ছবি। আমাদের সকলের উচিত বানের জলে ভেসে যাওয়া এইসব কৃষকের পাশে দাঁড়ানো, যারা বাঁধ নির্মাণের টাকা লুটপাট করে উন্নয়নের নামে নিজের বাড়ি গাড়ি করেছে তাদের চিহ্নিত করা, দীর্ঘস্থায়ী ভাবে গণি মিয়ার দুঃখ মোচনের ব্যবস্থা করা। আপনারা হয়তো ভুলেই গেছেন, গত শীতেও হাওড় বিলাসের নামে নৌ-বিহারে আপনারাই গিয়েছিলেন। দুঃখের সময়ে কি হাওড়ের মানুষের সাথে থাকবেন না!!!

এনামুল হক এনাম, কলামিস্ট, সাহিত্যিক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ