অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী

বৈশ্বিক পটভূমিতে কোভিড-১৯-এর কারণে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানের ব্যাপক ক্ষতি

বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতাসহ আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠজনদের কুচক্রি চক্র ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মেরে ফেলে মনে করেছিল, তারা বাঙালির স্বাধীনতা হরণ করবে-

জননেত্রী শেখ হাসিনা, যিনি জনকল্যাণের ব্রত নিয়ে গণতান্ত্রিকভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপরিচালনা করে চলেছেন- অতিমারীকালীন সময়ে এবং তার

ধীরে ধীরে সরকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ খোলার উদ্যোগ নিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম থেকেই তৎপর ছিলেন দুটো বিষয়ে: ‘জীবন ও

বঙ্গবন্ধু এমন একটি অর্থনৈতিক দর্শনে বিশ্বাসী ছিলেন যাতে আপামর জনসাধারণ শোষণ-বঞ্চনাহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। মানুষের জন্য মঙ্গল সাধনে

বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যের সঙ্কটের মধ্যেও ধনিক শ্রেণি তাদের সম্পদ বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে। করোনাকালে যখন মানুষ মানুষের

মুজিববর্ষে দেশের সকল গৃহহীনকে ঘর দেয়ার অঙ্গীকার করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। যারা বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন তারা যেন দরদী মন

রাজনৈতিক অর্থনৈতিক কাঠামোয় নানা ধরনের উদ্যোক্তা সৃষ্টির প্রয়াস গ্রহণ করা গেলেও কেবল দক্ষ ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পজাত

হ্যামিংটনের ‘ক্ল্যাসেস অব সিভিলাইজেশন’ তত্ত্ব যা বিশ্বকে বিভক্ত করে সাংস্কৃতিক রেখা বরাবর। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের সমন্বয়ে রাজনৈতিক

গত পহেলা বৈশাখ ছিল বাঙালির মহা উৎসবের দিন। অথচ এবারের পহেলা বৈশাখ কেটেছে নিরানন্দে। সরকার মানুষকে বাঁচানোর জন্য সর্বাত্মক লকডাউনের

গত বারো বছরে দেশে শিক্ষার ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটলেও গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষা প্রসারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী বারবার নির্দেশ দিয়েছেন।

বাংলাদেশ আজ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণালী দিন পালন করছে। এদেশের উন্নয়ন করোনা সংক্রমণের মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরপূর্তি

বাংলার বিজয়ের পেছনে জাতির পিতার অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ ও কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি শ্রদ্ধাভরে। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে যখন করোনাকাল তখনও ওই

অভিনন্দন গণহিতৈষী ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে! গণতান্ত্রিকভাবে বাংলাদেশের চারবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্তর্জাতিক নারী

বাংলাদেশে করোনা মহামারী মোকাবেলায় সরকারপ্রধান বেশ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর বিশেষ উদ্যোগে করোনা ভ্যাকসিন দেশে আসা শুরু হয়েছে। এ

বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে ব্যাংকিং সেক্টরের ইতিবাচক ভূমিকা বহুলভাবে আকাঙ্ক্ষিত। করোনাকালে কোন কোন ব্যাংক কিছু প্রণোদনা

মানুষের বিকাশ বলতে সমগ্র জীবনে মানুষের শারীরিক, জ্ঞানীয় এবং মানসিক সামাজিক বিকাশকে বোঝায়। এই তিনটি ক্ষেত্রে এক সঙ্গে কাজ করে দেশকে এগিয়ে

চলতি বছর মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পালিত হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি ১৯৭২। সুদীর্ঘ দশ মাস পশ্চিম

বাংলাদেশে যে দুর্বার গতিতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছিল, সেখানে বিশ্বের অন্য দেশের মতো কোভিড-১৯ এর হানা অর্থনীতির গতি-প্রকৃতিকে

অর্থনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতার জন্য পদ্মা সেতু বাংলাদেশের গর্ব। বিশ্বব্যাংক এবং তার সঙ্গে আরও কয়েকটি দাতা গোষ্ঠী যখন পদ্মা সেতুতে

করোনাভাইরাসকালেও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে বলে বিবিএসের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে। এটি অত্যন্ত আশার কথা। অর্থনৈতিক

বিশ্ব যখন অতি মহামারির সঙ্কটে বিধ্বস্ত প্রায়, সে সময়ে উদ্ভাবন এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন অর্থনৈতিক গতিময়তার জন্য বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য হয়ে

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় অধিক সংখ্যক পাসকৃত ছাত্রছাত্রীর চেয়ে গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষার্থী

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সরকার যে বহুমাত্রিকতা গ্রহণ করেছে তার অন্যতম পদক্ষেপ হচ্ছে ডিজিটাইজেশন। অর্থাৎ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির

বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি একটি দেশের স্রষ্টা, বাংলা ভাষাভাষীদের আশার

একটি দেশের শাসক ইচ্ছে করলে জনকল্যাণের বিষয়টি বিবেচনায় এনে যখন জনকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকেন, তখন সেটি অবশ্যই দুর্যোগকালীনও

বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে তরুণ সম্প্রদায়ই সর্বাগ্রে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। জাতির বিনির্মাণ থেকে আরম্ভ করে যখনই কোন কালবৈশাখীর

করোনাকালীন অনলাইনে এবং টিভির মাধ্যমে পাঠ্যক্রম চালু হয়েছে। তবে দুর্নীতিমুক্তভাবে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হলে ব্যবস্থা নেয়া দরকার। এ জন্য

স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কেবল বাংলাদেশকে স্বাধীন করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি এদেশের কূটনৈতিক গঠনমালার

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়োকচিত গুণে দেশ আজ অবিরাম গতিতে মানবকল্যাণের সঙ্গে জনজীবন সম্মুখপানে এগিয়ে চলেছে। জ্যোতির্ময়

করোনাকালে দেশের বিভিন্ন খাত ও শ্রেণির মতোই ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর ঘাত-প্রতিঘাত মারাত্মকভাবে লেগেছে। স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে

করোনাভাইরাস মানুষের মনস্তাত্ত্বিক জীবনবোধ এবং জীবিকার ওপর দারুণ প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। বৈশ্বিক এ সমস্যাটি আজ দেশে দেশে মানুষের মধ্যে

নিউ নর্মাল সিচুয়েশনে ব্যাংকের ভূমিকায় গতিময়তা আনয়ন করা দরকার। এ ব্যাপারে স্বউদ্যোগী হয়ে ব্যাংকগুলোর তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে উচ্চ

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে আরেকটি কলঙ্কজনক ঘটনার জন্ম দিল। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার

বছর ঘুরে আবার এসেছে জাতির পিতা এবং তাঁর সুযোগ্য সহধর্মিণী বঙ্গমাতাসহ অন্যান্য আত্মীয়, পরিবার-পরিজন, যারা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে

শুরু করব আশার কথা দিয়ে। অক্সফোর্ডের তৈরি ভ্যাকসিনটি তৃতীয় ধাপেও কার্যকরী বলে প্রতিভাত হচ্ছে। এখন দেখা যাক আমরা কিভাবে পেতে পারি।

কোরবানির অর্থ হচ্ছে মনের পশুত্ব ত্যাগ করা। কোরবানির অর্থনৈতিক তাৎপর্যও অপরিসীম। কোরবানি ধর্মীয় নির্দেশের পাশাপাশি মুসলিমদের জন্য কেবল

বৈশ্বিক করোনা মহামারীর কারণে দেশে বিদেশে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে টালমাটাল অবস্থা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরম্ভ করে সব দেশেই

জোনভিত্তিক লকডাউন করে করোনাভাইরাস থেকে মানুষকে বাঁচানোর প্রয়াস গ্রহণ করেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী যথার্থই সংক্রামক ব্যাধির আক্রমণ থেকে

জাতীয় সংসদে গতকাল (১১ জুন, ২০২০) জাতীয় বাজেট পেশ করা হলো। এ বাজেট সম্পর্কে শুধু এটুকুই বলব, দেশের ক্রান্তিকালে সরকারপ্রধান মানুষের বেঁচে

এবারের ঈদ-উল-ফিতর এমন একটি সময়ে দেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যেখানে আসলে ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার মনে আতঙ্ক চিন্তা ও দুশ্চিন্তার শাখা-প্রশাখা

এক ঘোর অমানিশারকালে জুন মাসে নতুন বাজেট আসছে। বাংলাদেশ সরকার বৈশ্বিক মহামারীকে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে চেষ্টা করছে মোকাবেলার জন্য।

শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জসমূহ আমাদের মধ্যে বিরাজ করছে বর্তমানে। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কিংবা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে আমাদের

নভেল করোনাভাইরাস যা বর্তমানে কোভিড-১৯ নামে পরিচিত তার বহুল প্রসারের দরুন বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি এখন ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর ছায়া