করোনাভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাক্সিন গ্রহণের পরও কেউ কেউ মারা যাচ্ছেন, এই খবরে ভ্যাক্সিন নিয়েছেন এমন অনেকেই উদ্বিগ্ন হচ্ছেন, আবার যারা

করোনা নিয়ে দুটো কথা বলি। নীতি-নির্ধারকরা নাখোশ হবেন, কিন্তু যেহেতু আমি লিখি সাধারণ মানুষের জন্য, এবং জনস্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে আমাদের

দীর্ঘদিন বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতি এবং জনস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে মনে করি বেশ কয়েকটি কারণে আমাদের করোনা পরিস্থিতি ভারতের

করোনাভাইরাস কীভাবে ছড়ায়?
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানো বন্ধ করতে লকডাউন কার্যকর ব্যবস্থা কিনা জানার জন্য প্রথমে আমাদের খুব

গতকাল থেকে বাংলাদেশ এবং ভারতের মিডিয়ায় সম্প্রতি ল্যান্সেটে প্রকাশিত একটি গবেষণা নিয়ে যেসব রিপোর্ট হচ্ছে তা জনমনে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। এই

বর্তমান অবস্থা
করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত বিশ্বে সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৩ কোটি। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সারা বিশ্বে

ল্যাব থেকে বাসায় ফেরার পথে কয়েকদিন আগে এক সুপারশপে গিয়েছিলাম। শপে ঢোকার পর আমি খেয়াল করলাম, আমার মাস্ক ল্যাবে ভুল করে রেখে গিয়েছি। সবার

যেকোনো ভ্যাক্সিনের মতো করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত ভ্যাক্সিন নিলেও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

সর্বসাধারণের ব্যবহারযোগ্য করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন বের হয়েছে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। পৃথিবীর বেশ কিছু দেশে ভ্যাকসিন দেয়া শুরু

করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যা ১০ লক্ষ ছাড়িয়েছে। আমার মনে আছে আমি শুরুর দিকে বৈশ্বিক মহামারির গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে

বেশ অনেক দিন হলো আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর নিয়েছি। তারপরও আমার সহকর্মীরা—যারা একসময় প্রায় সবাই আমার ছাত্রছাত্রী ছিল, তাদের

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম রোগী নির্ণয়ের তিনমাসের মাথায় শুরুর দিকে যেসব সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছিল ,তার অর্ধেকই তেমন

ইতিহাসবিদেরা বলেন রোগ সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব নানাভাবেই সমাপ্ত হয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কাদের জন্য এটা সমাপ্ত হয় এবং কার সিদ্ধান্তে?

আরেক সুপার সাইক্লোন, আম্পান, তার তাণ্ডবলীলায় তুষ্ট হয়ে সগর্বে বিদায় নিল। আমাদের চির অবহেলিত সুন্দরবন আবারো বুক পেতে না দিলে হয়তো এই

আশা-নিরাশার অবস্থান খুব কাছাকাছি। আপনি কোনটিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন, তা নির্ধারণ করবে আপনার চিন্তা-ভাবনা ও পারিপার্শ্বিকতা। আপনি যখন এই

করোনাভাইরাস নিয়ে প্রায় ২ সপ্তাহ কিছু লিখি না। সবার লেখা দেখছিলাম। পড়ছিলাম। বোঝার চেষ্টা করছিলাম। সবার করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যার যার

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গত ৭ এপ্রিল জাপান সরকার সরকার দেশটির মোট জিডিপির ২০ শতাংশ (১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার) আর্থিক প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা