খুরশীদ শাম্মী

ভারতের ‘নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন ২০১৯’ মূলত বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতে আগত বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী অবৈধ অভিবাসীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেয়ার জন্যই

আমাদের জীবন থেকে দিন দিন সহিষ্ণুতা শব্দটি যেন হারিয়ে যাচ্ছে। অসহিষ্ণুতা ভর করেছে এমনভাবে, মানবিকতার কোমর নুয়ে পড়েছে। বিবেক ভয়ে পালিয়েছে।

প্রতিটি মৃত্যু বিয়োগাত্মক ও বেদনাদায়ক। আর যদি কারো মৃত্যু হয় অস্বাভাবিকভাবে অন্য কোনো মানুষের হাতে, তখন সেই মৃত্যু হয়ে ওঠে খুব বেশি

বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হওয়া একটি বই “লজ্জা” পাঠ থেকেই তসলিমা নাসরিনের লেখার সাথে আমার পরিচয়। তা অবশ্য দীর্ঘদিন আগের কথা। এরপর,

ফেব্রুয়ারি মাস। বাঙালিদের ভাষার মাস। অনেক রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে অর্জিত বাঙালিদের মাতৃভাষা বাংলা বিশ্বজুড়ে কেবল পরিচিত একটি ভাষাই নয়;

শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড! স্কুল শিক্ষার পাঠ্যসূচী জাতির স্পাইনাল-কর্ড! শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে দাবী, তারা যেন জাতির স্পাইনাল-কর্ডের যত্নটা

সারা বিশ্বে এখন ধ্বনিত হচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিরক্তিকর ঝনঝন আওয়াজ। আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে পৌঁছেও সাম্প্রদায়িকতার যেন কোন শেষ নেই। বরং

ধর্মীয় ইতিহাসে আদম এবং হাওয়াকে নিয়ে পৃথিবীতে মানুষ সৃষ্টির নানান রঙিন গল্প থাকলেও বর্তমান বিজ্ঞানের জগতের একমাত্র সভ্য প্রাণী মানুষ

দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি; সাধারণত মানুষের আর্থিক সচ্ছলতাকে পরিমাপ করে তাদের ধনী, মধ্যবিত্ত এবং গরিব এই তিন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। এবং ইহাকে

আইএস (ইসলামিক স্টেট) জঙ্গিরা এখন বিশ্বের একটি প্রধান শত্রু। তারা সন্ত্রাসী। তারা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত। বিশ্বের প্রায় সবগুলো দেশেই

“কতটা পথ পেরুলে তবে পথিক বলা যায়, কতটা পথ পেরুলে পাখি জিরুবে তাঁর ডানা, কতটা অপচয়ের পর মানুষ চেনা যায়। প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরও তো জানা।”

যাহাদের প্রাণ আছে, দেহ আছে; তাহাদেরই আছে জীবন রক্ষা করার নানান প্রকার চেষ্টা এবং পদ্ধতি। ডিসকভারি চ্যানেলে প্রদর্শিত বিভিন্ন জীবজন্তুদের

বিশ্বের প্রাণীকুলের মধ্যে মানুষ হচ্ছে একমাত্র সভ্য এবং সামাজিক প্রাণী। জন্ম থেকে জেনে এসেছি সভ্যতার অংশ হিসেবে মানুষ পোশাক পরিধান করে।