আজ বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

মানুষের প্রধানমন্ত্রী এবং কালের হিরো খন্দকার খোরশেদ

রহিম আব্দুর রহিম  

জাতির ক্রান্তিকালের কাণ্ডারি, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোভিডকালীন নিন্দুকের কাছেও পরম নন্দিত। তাঁর সরকার এ যাবত কোভিড-১৯ কালীন চিকিৎসা সেবার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ২ হাজার ডাক্তার, ৫ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছেন। অসহায় ঘরবন্দি মানুষের জন্য, চাল ১ লক্ষ ৬২ হাজার ৮ শত ৬৭ মেট্রিকটন। নগদ ৯১ কোটি ৪৭ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা। ১০ টাকা কেজি দরে বিক্রির জন্য ৮০ হাজার মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। মে মাসে দরিদ্র পরিবারের জন্য অতিরিক্ত ৫০ লক্ষ কার্ড বিতরণ করা হয়েছে; যার মাধ্যমে এই চাল কার্ডধারী কিনতে পারবেন। কাজ হারিয়েছেন,কিন্তু সহায়তা কর্মসূচির আওতায় নয়; এধরনের ৫০ লক্ষ পরিবারকে ২,৫০০ হাজার টাকা করে মোট ১২‘শ ৫০ কোটি টাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। কওমি মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষকদের জন্য দু‘দফায় প্রায় ১৮ কোটি টাকা প্রদান করেছেন। সারা দেশের মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিনদের জন্য ১২২ কোটি ২ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা সহায়তা দিয়েছেন। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং উৎপাদন ব্যবস্থাকে পুনরায় সচল করতে ১ লক্ষ ১ হাজার ১১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন।

রপ্তানিমুখী শিল্প,ক্ষুদ্র-মাঝারি ও কুটির শিল্প, কৃষি, মৎস্যচাষ, হাস-মুরগি ও পশুপালন খাতসহ ১৮ টি অর্থনৈতিক খাতকে এসব প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় আনা হয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এবং পল্লিকর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনকে ৫০০ কোটি টাকা করে সর্বমোট ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এই তথ্য প্রধানমন্ত্রী ২৪ মে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তুলে ধরেছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ স্রোতের বিপরীত ঘরানার চিরনিন্দুক আমার এক সহকর্মী। তিনি একটি মাদ্রাসার প্রভাষক বটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ধরনের কর্মকাণ্ডে তিনি বহুদিন পর তৃপ্তির ঢেঁকুর দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে তিনি জানিয়েছেন, ‘প্রায় একযুগ পার হলো প্রভাষকই থেকে গেলাম, কী এক আনুপাতিক আপদ এসে কর্মজীবনের সম্মানটুকু পরিপূর্ণ হতে দিচ্ছে না।’ আমি নিজেও একজন একই আপদে আটকে আছি। অথচ আমার শিক্ষার্থীরাই সহকারী অধ্যাপক-অধ্যাপক হওয়ার সম্মান অর্জন করায় আমি এবং আমরা আদু ভাইয়ের গ্লানি বয়েই বেড়াচ্ছি। তবে সকলের প্রধানমন্ত্রীর কোভিডকালীন নির্দেশনা,‘দল মতের ঊর্ধ্বে থেকে ত্রাণ বিতরণের ঘোষণা লুফে নিয়ে তৃণমূল পর্যায়ের বিরোধী ঘরানার বন্ধুরা জোট বেঁধে প্রতিবাদী হওয়ায় আবুল মনসুরের ‘রিলিফ ওয়ার্ক’ প্রবন্ধের সহজ-সরল কোমল হৃদয়ের হামিদের খেদ দূর করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দল-মতের ঊর্ধ্বে জায়গা করে নিলেন।

এতো গেল সকলের প্রধানমন্ত্রীর করোনাকালীন বীরত্বগাঁথা। খ্যাতির মাঝে অখ্যাতদের ডায়েরিতে যাওয়ার আগে স্মরণীয়, মানবতায় কণ্ঠ উজাড় করেছিলেন ভূপেন হাজারিকা গেয়েছিলেন গান,“মানুষ মানুষের জন্য,জীবন জীবনের জন্য।” বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী, গবেষক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব প্রফেসর সনজীদা খাতুন তাঁর লেখা মাদার তেরেসা প্রবন্ধটির শুরুতে বলেছেন,“মানুষ মানুষকে ভালোবাসবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু সব সময় তেমনি দেখা যায় না। আবার বিভিন্ন যুগে এমন মানুষও পৃথিবীতে আসেন যারা মানুষের সেবাতেই প্রাণমন সব ঢেলে দেন। ভালোবাসা দিয়ে তাঁরা জয় করে নেন দুনিয়া। মাদার তেরেসা ছিলেন তেমনি একজন অসাধারণ মানব দরদী।” মাদার তেরেসা মানব কল্যাণে যা করেছেন তা পৃথিবীর মানবতায় যেভাবে স্থান পেয়েছে তার বিকল্প পৃথিবীতে হয়তবা সৃষ্টি হবে না। তবে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে তাঁর শত-সহস্র অনুসারী যে রয়েছেন; এতে কোনো সন্দেহ নেই।

বিজ্ঞাপন

২০২০ সালের ৮ মার্চ তাঁর এক অনুসারীর আবির্ভাব ঘটেছে নারায়ণগঞ্জ সিটিতে। সারা পৃথিবী কোভিড-১৯ এর আতঙ্ক স্থবির। স্ত্রী তার স্বামীকে, মা তার সন্তানকে, পুত্র তার মাকে দুরে সরিয়ে দিয়েছেন। সুদিনের বন্ধুরা বহুদিনের মিত্রের বন্ধন ত্যাগ করে সভ্যতার চাকা বিকল করার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এমন খবর প্রকাশ হচ্ছে বারবার। ইথারে-বেতারে, সামাজিক যোগাযোগে প্রকাশ কোভিড-১৯ এমন এক আতঙ্ক যে রোগের ওষুধ নেই, না আছে ভ্যাকসিন, নেই চিকিৎসা। আছে শুধু ‘নেগেটিভ,’ ‘পজিটিভ’ নামের বার্তা। সারা পৃথিবীর রাজা-বাদশা,উজির-নাজির,পায়েক-পেয়াদা,জ্ঞানী-গুণী সবাই অস্থির। সংকোচিত হয়েছে মসজিদ-মন্দির, গির্জা-প্যাগোডার স্বাভাবিক এবাদত-বন্দেগি। মারা যাচ্ছেন ধনী-দরিদ্র, বয়ঃবৃদ্ধ,ডাক্তার-পুলিশ,উকিল-মোক্তারসহ সর্বস্তরের মানব সমাজ। বাকি শুধু পশুকুল। কোভিড-১৯’কে প্রকৃতি ও পরিবেশবাদীরা প্রকৃতির প্রতিশোধ হিসেবে দেখছেন। গ্রাম পর্যায়ের খেঁটে খাওয়া মানুষরা দেখছেন ড্যামকেয়ার হিসাবে। উন্নত বিশ্বের মাথা মোটারা দেখছেন এটা কোনো দেশের আবিষ্কার হিসাবে।

আত্মশক্তিতে বলিয়ান মহান মানুষরা দেখছেন,“ঝড়-ঝঞ্ঝা মহামারি আসবে। সেগুলো মোকাবিলা করেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজন জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সংকট যতই গভীরই হোক, জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে তা উৎরানো কোনো কঠিন কাজ নয়।” (শেখ হাসিনা ২৪ মে সন্ধ্যা ৭:৩০ মিনিট,জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণ)। ২০২০ সালের ৮ মার্চ একটি সংবাদ প্রচার হয় বিভিন্ন মিডিয়ায় যার শিরোনাম ছিল, ‘নারায়ণগঞ্জে ইতালি ফেরত দুই প্রবাসী করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু। এরপর সারা নারায়ণগঞ্জ করোনা আতঙ্কের শহরে পরিণত হয়। জ্বরসর্দি হলেই ধারে কাছে যাচ্ছে না মানুষজন। দেশের অনেক জায়গার সেবকরা পালিয়েছিলেন সেবাকেন্দ্র থেকে। দুরবস্থা, দুর্দিন-দুঃসময়ে আবির্ভাব ঘটে মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নামের এক জনসেবকের। যে সেবকরা জন মানুষের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত। ভোটের আগে যারা লিফলেট-পোস্টার, ব্যানার সেঁটেছিল হরেক রকম বিশেষণ, ‘গরিবের বন্ধু, জনদরদী, নিঃস্বার্থ সমাজসেবী অমুক কিংবা তমুক।’ দুর্দিনে কেউ সরাসরি মাঠে নেই।

ওই সময় আবুল মনসুর আহমদ এর ব্যঙ্গাত্মক প্রবন্ধ ‘জনসেবা য়ুনিভার্সিটি’র ভণ্ড সেবক ইয়াকুবকে পায়ে মাড়িয়ে পৃথিবীর সকল জনসেবকদের সম্মান রক্ষা করলেন নারায়ণগঞ্জের খোরশেদ আলম। কোভিড-১৯ দলনিরপেক্ষ এক অতিথি ঘাতক। ডাক্তার, পুলিশ, এমপি-চেয়ারম্যান, ধনী-দরিদ্র কাউকে কেয়ার করছে না। সঙ্গত কারণেই অনেকেই বাঁচার তাগিদে গা ঢাকা দিয়েছেন। গা ঢাকা দেয়নি শুধু সময়ের সাহসী সন্তানরা। এই সন্তানদের মধ্যে ‘হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিন খোরশেদ আলম অন্যতম।’ তিনি পৃথিবীর জন দরদী জনসেবকদের প্রতিনিধিত্বকারী বিশ্বমডেল স্বরূপ। যিনি প্রতিষ্ঠা করলেন অমর বাণী ‘কুকুরের মত হাজার বছর বেঁচে থাকার চেয়ে সিংহের মত এক সেকেন্ড বেঁচে থাকা অনেক ভালো।’ সেবক সমাজের মাইলস্টোন, ‘হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিন খোরশেদ আলম’। ১৯৭৫ সালের ২৫ ডিসেম্বর নারায়ণগঞ্জ সিটির কালিরবাজার নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আলহাজ শাহ আলম খন্দকার ও মাতা বেগম রোকেয়া খন্দকার মারা গেছেন। তিন বোন, তিন ভাইয়ের মধ্যে হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিন খোরশেদ আলম সবার ছোট। তিনি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাশ করেছেন নারায়ণগঞ্জ আদর্শ বিদ্যালয় থেকে। ওই বিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৯০ সনে এসএসসি, নারায়ণগঞ্জ তোলারাম সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২-সালে এইচএসসি এবং ১৯৯৪ সালে একই কলেজ থেকে বিএ পাশ করেন। ২০০৩ এর ২৫ মে ‘হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিন,খোরশেদ আলম’ আফরোজা খন্দকার লুনা নামের এক মেয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ‘কোভিড হিরো’ দুই সন্তানের জনক। বড় ছেলে নাকিব খন্দকার, নারায়ণগঞ্জ আদর্শ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র। মেয়ে নাবিলা খন্দকার একই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।

খোরশেদ আলম যেভাবে ‘কোভিড হিরো’ হলেন। চলতি বছর (২০২০) ৮ মার্চ ইতালি ফেরত নারায়ণগঞ্জের দুই অধিবাসী কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এই সংবাদ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার হওয়ার পর নারায়ণগঞ্জ সিটির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কমিশনার মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ সেবার ব্রত নিয়ে এগিয়ে আসেন। গঠন করেন কোভিড-১৯ টিম। প্রথম দিনই ২০ হাজার লিফলেট ছাপিয়ে কোভিডকালীন গণসচেতনতায় মাঠ দখলে নেন। মাইকিং, অনলাইন প্রচার ছাড়াও তিনি লিফলেট বিতরণ শুরু করেন। তাঁদের দলের মহৎ কাজটি হলো কোভিড-১৯ আক্রান্ত মৃত ব্যক্তিদের দাফন ও সৎকারের কাজ সম্পন্ন করা। যেখানেই রোগী সেখানেই খোরশেদ আলমের টিম ও তাঁর পদচারণা। খোকন সাহা নামের এক হিন্দু ভদ্র লোক মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী,মা এবং সন্তানরা ছাড়া সবাই দূরে সরে যান। ওই মুহূর্তে মৃত ব্যক্তির মুখাগ্নি তাকেই করতে হয়েছে। এই সংবাদ মিডিয়ায় আসলে খোরশেদ দেশ বিদেশে পরিচিত হয়ে ওঠেন। এযাবৎ তাঁর দল ৫৫টি মৃত লাশের দাফন-সৎকার করেছেন। এর মধ্যে ১৮টি কোভিড-১৯ পজিটিভ, ৭ টি স্বাভাবিক মৃত্যু, বাকিরা কোভিড-১৯ উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু। তাঁর এই কর্মের শুরুতে যখন স্যানিটাইজারের অভাব দেখা দেয় ওই সময় তাঁর স্ত্রী আফরোজা খন্দকার লুনা, দুই সন্তান নাকিব ও নাবিলা খন্দকার মিলে ৫০ এমএল-এর কয়েক হাজার স্যানিটাইজার তৈয়ার, বোতলজাত ও বিতরণ করেন।

‘হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিন খোরশেদ আলমে’র স্ত্রী আফরোজা খন্দকার লুনা কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার পর তাঁকে তাঁর বাসায় আইসোলেশনে রেখে দুই সন্তান, খোরশেদ আলম এবং তার টিম দিন-রাত কল্যাণে কাজ করছেন। দেশে যখন কোভিড-১৯ এর চাউর শুরু হয় তখন থেকেই তিনি তাঁর নিজ ওয়ার্ডের বিভিন্ন মোড়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা, সড়কে, ঘরে, প্রতিবেশ পরিবেশে জীবাণুনাশক স্প্রেকরণ, যানবাহন জীবাণুমুক্তসহ সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে পাড়া-মহল্লায় আড্ডা বন্ধে অনুরোধ বাণী প্রচার, ওয়ার্ডবাসীর স্বাস্থ্যসেবা ও পরামর্শে চিকিৎসকদের নিয়ে টেলিমেডিসিন সেবা চালু, যেখানেই করোনা রোগীর লাশ সেখানেই এগিয়ে যাচ্ছেন খোরশেদ আলমের টিম কোভিড-১৯।

নারায়ণগঞ্জের যেখানেই মানুষ মারা যাচ্ছেন, সেখানেই তাঁর টিমের ডাক পড়ছে। মানুষের ভরসা তাঁর উপর। তিনি এখন মুকুট বিহীন সম্রাট। তাঁকে আর জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের সেবা করতে হবে এমনটি কেউ মনে করছেন না। অখ্যাত মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নিজ গুণে ‘হিরো অফ দা কোভিড নাইনটিনে’ পরিণত হলেন।

‘কোভিড নাইনটিন হিরো খোরশেদ’ এবং আমাদের কর্মজীবনের সম্মাননা স্বীকৃতি রয়ে গেল সকলের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারই হাতে।

রহিম আব্দুর রহিম, শিক্ষক, কলামিস্ট, নাট্যকার ও শিশু সাহিত্যিক। ইমেইল: [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ