আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

Advertise

সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহ ও তাৎপর্য

অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী  

মানুষের বিকাশ বলতে সমগ্র জীবনে মানুষের শারীরিক, জ্ঞানীয় এবং মানসিক সামাজিক বিকাশকে বোঝায়। এই তিনটি ক্ষেত্রে এক সঙ্গে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকারের মাধ্যমে মানবীয় গুণাবলীর বিকাশ সমগ্র জনগোষ্ঠীকে ওতপ্রোতভাবে জড়িত করে থাকে। স্বাস্থ্যের রাজনৈতিক অর্থনীতির বিশ্লেষণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যনীতি সম্পর্কিত একটি দৃষ্টিভঙ্গিকে বোঝায়, যা বৃহত্তর সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রসঙ্গে জনসংখ্যার স্বাস্থ্য এবং স্বাস্থ্যসেবার বিকাশের রূপরেখাকে বোঝায়। যাতে করে এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যাতে তৃণমূল থেকে আরম্ভ করে উচ্চ পর্যায় পর্যন্ত সবার মধ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার সুযোগ-সুবিধা ছড়িয়ে পড়ছে। সরকারি স্থিতিশীলতা, আমলাতান্ত্রিক মানের গুণগত প্রভাব সামগ্রিক অর্থে একটি দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপস্থিতি এবং বিকাশ ঘটায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক অর্থনীতির সমস্ত সূচক সামগ্রিকভাবে দেশের উন্নয়নকে সমৃদ্ধ করে থাকে।

বর্তমান সরকারের ডিজিটালাইজেশনের কারণে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিকাশ মানব উন্নয়নের প্রচারে কার্যকর করতে তৃণমূল পর্যায়ে ন্যূনতম প্রান্তিক স্তরে কাজ করে চলেছে, যা মানুষের জীবনযাত্রার মানকে উন্নত করতে সহায়তা করে চলেছে। মানুষের অধিকার সুরক্ষা করার জন্য উন্নয়ন এবং গণতান্ত্রিক কাঠামো গত বারো বছর ধরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অক্ষত থাকায় দেশের অগ্রগতি কোভিড-১৯-এর মধ্যেও বিদ্যমান। এদেশে যখনই রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে তখনই উন্নয়ন ও অগ্রগতি ব্যাহত হয়েছে। উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক কাঠামো ধরে রাখতে সরকার সব সময়ই সচেষ্ট রয়েছে। মানবাধিকার সুরক্ষার জন্যও প্রয়াস নেয়া হয়েছে। তবে মানবাধিকার মানে যা কিছু করা তা নয়। বরং সবাইকে নিয়ে পরসম্পদ লুণ্ঠনকারী, ব্যাংক ঋণ খেলাপি এবং দুর্বৃত্তায়নকে দূরে সরিয়ে রাখার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতিকে সুসংহতকরণ। কেউ যেন নিজের হক থেকে বঞ্চিত না হয় সেটি যেমন দেখা দরকার, আবার সুবিধাবাদী গোষ্ঠী নিজের সুবিধাপ্রাপ্তির জন্য যা খুশি বিদেশী-দেশী চক্রান্তকারীদের মাধ্যমে গ্রহণ করতে যেন না পারে। অর্থনৈতিক বিকাশের ক্ষেত্রে কখনও কখনও বিভিন্ন অনিচ্ছাকৃত প্রতিকূল পরিণতি এবং নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারকে মানুষের আত্ম উন্নয়নে সুযোগ সৃষ্টি হয়।

একটি দেশের প্রাণ হচ্ছে যুব সমাজ। অথচ মাদকমুক্ত ফ্রি মিক্সিং হতে গিয়ে একটি গ্রুপ ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে অন্ধকারে। দুর্নীতিতে ও ধন বৈষম্যের কারণে নৈতিকতা বিনষ্ট হচ্ছে। সমগ্র দেশের মধ্যে আঞ্চলিক বৈষম্য দূর করার ক্ষেত্রে সরকারপ্রধান বদ্ধপরিকর রয়েছেন। পদ্মা সেতু নির্মাণ, বিভিন্ন মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নকে একীভূত করার ক্ষেত্রে কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। অখণ্ড রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সরকারের বর্তমান উদ্যোগসমূহ তৃণমূল স্তরের উন্নয়ন কাঠামোকে গতিময়তা দিয়ে থাকে। উন্নয়নকে যাতে বাস্তবায়ন করা যায় সেজন্য বাস্তবায়নকারীদের সততার প্রয়োজন থাকে এবং কেউ যেন ভোল পাল্টিয়ে ছদ্মবেশী বিশ্বাসঘাতকতায় দেশের অবকাঠামো ও ভৌত কাঠামো তৈরির ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি না করে। যারা কায়েমি স্বার্থবাদী তারা অনেক ক্ষেত্রে দ্বিমুখী নীতির কথাবার্তা বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে থাকে। সামগ্রিক অর্থে দেশের রাজনৈতিক শক্তিকে কেবল জনকল্যাণের প্রয়াস নিলেই হবে না, বরং সঠিকভাবে যাতে বাস্তবায়ন করা যায় সেজন্য লক্ষ্য রাখতে হবে। ক্ষমতাকেন্দ্রিক পরিবেশ অবশ্যই রাষ্ট্রের মানবকল্যাণের জন্য সরবরাহের প্রয়াস সরকার নিয়েছে। কিন্তু একদিকে দুর্নীতিবাজ, অন্যদিকে ষড়যন্ত্রকারীরা কিন্তু চুপ করে বসে নেই। বরং এমনভাবে তারা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করে থাকে যাতে করে মানুষের জন্য যেটুকু ক্ষমতা রাষ্ট্র দিয়ে থাকে সেটুকু বুঝে পায় না। সম্প্রতি আরেকটি শ্রেণী সমাজে ধীরে ধীরে তৈরি হচ্ছে, যারা নিম্ন পদে থেকেও নিজেকে অতিমাত্রায় ক্ষমতাবান মনে করে থাকেন। এদের যদি এখনই দমন করা না যায় তবে সেটি তারা যে অফিসে কাজ করেন সে অফিসের বা তাদের অন্যান্য উচ্চ এবং নিম্ন পর্যায়ের সহকর্মীর জন্য বোঝা হিসেবে বিবেচিত হবে। এদের আচার-আচরণ অনেক ক্ষেত্রে বাদশাহি পর্যায়ে পড়ে। যখন একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ‘হোয়াট ইজ দ্য প্রবলেম?’ না বোঝে তবে তো মুশকিল। দেখা যায় দুদকের ভুলে নির্দোষ ব্যক্তিও বিভিন্ন সময় জেল খেটে থাকে।

দুদকের বা ব্যাংকের ওই সমস্ত কর্মকর্তা কি কখনও অন্যায়ভাবে জেল খাটানোর জন্য শাস্তি পাচ্ছে? তাদের কি সমভাবে জেলে যেতে হচ্ছে? আবার শিক্ষাক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ক্ষমতা ও প্রতাপ দেখাতে গিয়ে গবেষণা এবং মৌলিক পাঠদান থেকেও অনেক শিক্ষক বাদ পড়ে যাচ্ছেন। ফলে শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞানের প্রকট অভাব দেখা যাচ্ছে। আজ ভাষার মাসে দাঁড়িয়ে দেখছি অনেক পাসকৃত ছাত্রছাত্রীর ন্যূনতম ইংরেজি ভাষা জ্ঞানের কেবল অভাব নয়, বাংলা ভাষায় বলা এবং লেখায়ও পর্যাপ্ত জ্ঞান নেই। এটি বাংলা ভাষার শহীদের প্রতি অবমাননাস্বরূপ। ভাষাকেন্দ্রিক যে রাষ্ট্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আজ স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পর দেখছি বাংলা ভাষা পাঠ ও পঠনকে নতুন করে ঢেলে সাজানো দরকার। বিশেষ করে যারা গ্রামীণ এলাকায় প্রাইমারীতে পড়াশোনা করছে আর শহরে যারা প্রাইমারীতে পড়াশোনা করছে তাদের মধ্যে দুস্তর পার্থক্য থেকে যাচ্ছে।

যে বাংলা বইগুলো বর্তমানে পড়ানো হয় তা সাবলীলভাবে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে সঠিকভাবে বিকাশ করতে সমস্যা হচ্ছে। অতিরিক্ত ব্যাকরণ শিক্ষা দিতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে ভাষার সাবলীলতা ও সুকমারবৃত্তির বিকাশকে রুদ্ধ করছে। আবার গ্রামীণ এলাকার বেশ কিছু প্রাইমারী স্কুলে করোনার পূর্বে পরিদর্শনকালে বাংলা শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে হতাশ হওয়ার দশা হয়েছে। যে ভাষাকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় তাকে কত কঠিন করা যায় তার প্রয়াস পরিলক্ষিত হয়েছে। বাংলা ভাষা শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য আমরা যেন সঠিকভাবে নিজেকে প্রকাশ করার সুযোগ পাই। অথচ ইদানীং কিছু স্কুলে সুচতুরভাবে, আদর্শিকভাবে অসাম্প্রদায়িক চেতনা থেকে দূরে সরিয়ে দেয়ার প্রয়াস পরিলক্ষিত হয়েছে। অন্যদিকে শহরাঞ্চলে অভিভাবকদের অধিকাংশই চায় তাদের সন্তান-সন্ততি বাংলা শিক্ষার চেয়ে ইংরেজি শিক্ষার ওপর জোর দিতে। তার ফলে না ঘরকা না ঘাটকায় পরিণত হয়। মাতৃভাষায় যে দক্ষ সে অবশ্যই অন্য ভাষায় দক্ষ হতে পারে। এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া বাঞ্ছনীয়। বাংলা ও ভাষা সাহিত্যকে সুমধুর করে শিক্ষা প্রদান করার জন্য কোর্স কারিকুলামে বাংলা শিক্ষক এবং ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা নিরূপণ করা দরকার। পাঠ্যক্রমকে যুগোপযোগী করতে হবে। ক’জন শিক্ষককে জালিয়াতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাস্তি দিয়েছে এবং অন্যদেরও প্রতিহত করা উচিত।

একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা আসতে পারে। কিন্তু সেখানে যখন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে, নৈতিকতাবিহীন ঘটনাপ্রবাহ ঘটতে থাকে তখন তা দমনের দায়িত্ব রাষ্ট্রের কাঁধে পড়ে। দেশে ধীরে ধীরে দুর্নীতিবাজদের ধরা হচ্ছে এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি যা মোশতাক-জিয়া-খালেদা শুরু করেছিল এখন ধীরে ধীরে তার বদলে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিচার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকা রাষ্ট্রের সাধারণ মানুষের জন্য মঙ্গল। অন্যায়কারীরা এতে অন্যায় কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে। তবে বঙ্গবন্ধুর আমলে যেমন ষড়যন্ত্রকারীরা সুবিধা গ্রহণ করেও বসে থাকেনি, তেমনি বর্তমান সরকারের আমলেও ষড়যন্ত্রকারীরা নানামুখী কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে প্রতীয়মান হয়। বাংলাদেশ সম্পর্কে সম্প্রতি আলজাজিরা নিউজ চ্যানেল কর্তৃক ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ নামে যে বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে তা অত্যন্ত মিথ্যা ও কুরুচিপূর্ণ। আসলে যাদের ওপর দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তাদের আরও সতর্ক থাকা উচিত। জামায়াত-বিএনপি যেভাবে রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে চাচ্ছে, তারা বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা-বানোয়াট তথ্য এবং উত্তেজক কথাবার্তা ছড়াবে এটাই স্বাভাবিক। গোয়েবলসীয় কায়দায় মিথ্যা প্রচার করা থেকে বিরত থাকা উচিত।

ভিন্নমত গণতন্ত্রের অংশ, কিন্তু তা হতে হবে সত্যের ওপর ভিত্তি করে। রাষ্ট্রের সাধারণ মানুষের বিপক্ষে গিয়ে, চরম সুবিধাবাদী অবস্থানে গিয়ে প্রোপাগান্ডা করা গর্হিত অপরাধ। সরকারপ্রধান যথার্থই বলেছেন যে, যারাই দুর্নীতি করবে তাদের আমরা বিচার করব। ধীরে ধীরে বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আমরা ভারত থেকে বিশ লাখ করোনাভাইরাসের টিকা বিনামূল্যে পেয়েছি। এজন্য ভারত সরকারকে ধন্যবাদ। সরকার ভারত থেকে টিকা আমদানির প্রথম চালানও পেয়েছে। যারা সম্মুখ সারির যোদ্ধা তারা এবং প্রবীণরা আগে টিকা পাবেন। খোলাবাজারে যাতে টিকা আসে এবং নগদ অর্থের বিনিময়ে যাতে টিকা নিতে পারে সে ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে মনোনিবেশ করতে হবে। ভারত ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার টিকা খোলা বাজারে আমদানি করা যায় কিনা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল মেনে বঙ্গোভ্যাক্স টিকাটি হিউম্যান ট্রায়ালের পর উন্মুক্ত বাজারে বিক্রি করা যায় কিনা তার ব্যবস্থা নেয়ার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে তৎপর হতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য সেবার মান বৃদ্ধি করবেন বলে আশা করি। স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত করা গেলে বিদেশে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের জন্য মানুষ কম যাবে। টিকা সংগ্রহের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে যথেষ্ট কষ্ট করতে হয়েছে। স্বাস্থ্য সচিব যথার্থই মন্তব্য করেছেন, জি টু জি ভিত্তিতে বাংলাদেশে টিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে কারও বিভ্রান্তিকর তথ্য দেয়া উচিত নয়।

সম্প্রতি মিয়ানমারের লৌহমানবী আউং সান সুচি ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। শান্তিতে নোবেল পেলেও ক্ষমতায় থাকার জন্য আউং সান সুচি রোহিঙ্গাদের ওপর চরম নির্যাতনে সমর্থন দিয়েছিলেন। সেনাবাহিনীর চরম নির্যাতনের কারণে গণহত্যার মতো রোহিঙ্গারা মারা গেছেন, নারীরা সম্ভ্রম হারিয়েছেন। এ দেশে আগস্ট ২০১৭ থেকে প্রায় দশ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। এদের কারণে কক্সবাজার, টেকনাফ এলাকায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নষ্ট হয়েছে, মাদক সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়াস নেয়া হয়েছে। রোহিঙ্গাদের প্রতি ন্যায়সঙ্গত আচরণ কিন্তু বিশ্ব করেনি। একটি দেশ তখনই বড় হবে যখন বৈশ্বিক নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে সচেষ্ট থাকবে। রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘ, চীন, ভারত, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ সবাইকে একযোগে মিয়ানমার সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। কেন অন্য দেশের নাগরিকদের বোঝা বাংলাদেশ বইবে?

অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী, ম্যাক্রো ও ফিন্যান্সিয়াল ই৪কোনমিস্ট; শিক্ষাসংক্রান্ত বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত; আইটি ও উদ্যোক্তা বিশেষজ্ঞ; সাবেক উপাচার্য প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ।ইমেইল: [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ