আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

Advertise

টিকা নিয়ে টিটকারি ও বাস্তবতা

জুয়েল রাজ  

নব্বই দশকে আমরা যখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি তখন স্কুল পালানোর দিন ছিল টিকা দেওয়ার দিন। টিকাওয়ালা আসবে শুনলেই পুরো স্কুল খালি হয়ে যেত। কারণ বড়দের হাতের বিসিজি টিকার ক্ষত দেখে আমরা আতংকিত ছিলাম। অথবা টিকা দেয়ার যে প্রক্রিয়ার কথা আমাদের গল্প করা হতো, আমাদের প্রজন্ম ভীত ছিলাম। কতদিন যে খামাখা স্কুল পালিয়েছি তার ইয়ত্তা নেই। তখন কালে ভদ্রে বিদ্যালয় পরিদর্শনে এটিও, টিওরা আসতেন, সাথে কাঁধে ঝুলানো থাকত কালো ব্যাগ, দূর থেকে সেই কালো ব্যাগ ওয়ালা দেখলেই কারা যেন গুজব ছড়িয়ে দিত টিকাওয়ালা আসছে, অন্যদের দেখাদেখি জানালা দিয়ে লাফিয়ে বাড়ি চলে যেতাম। বাড়ি থেকে ধরে এনে টিকা দিয়ে দিবে এই ভয়ে কোন কোন দিন বাড়ি ও ফেরা হত না। বিকালে বড় ক্লাসে পড়া ভাই বোনরা সেই ফেলে আসা বইপত্র বাড়ি নিয়ে আসত। টিকা কি জিনিস আসলে আমরা জানতাম না। টিকাওয়ালা যেন এক আতংকের নাম ছিল। আমাদের সিলেট অঞ্চলে ছেলেধরার নাম ছিল খোচকর। টিকাওয়ালা আর খোচকর আমাদের সমান ভয়ের বিষয় ছিল।

প্রাইমারি স্কুল যখন শেষ, তখন ব্যাপক ভাবে বাংলাদেশে টিকা কর্মসূচি চালু হয় আপনার শিশুকে টিকা দিন। ছয়টি রোগ থেকে বাঁচান। এই টিকার বিরুদ্ধে কত প্রচারণা, বিদ্বেষ, ধর্মীয় বিপত্তি, স্বাস্থ্যকর্মীদের হেনস্তা, নিপীড়ন করা হয়েছে দেশব্যাপী। বাংলাদেশ সফল হয় সেই টিকা কর্মসূচিতে পোলিও, ধনুষ্টংকার, ডিপথেরিয়া, হোপিংকাশিসহ নানা রোগ বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত প্রায়। আমাদের কপালে সেইসব টিকা জুটেনি। এখন আফসোস হয়, সেই সব টিকা না নেয়া দিনগুলোর জন্য।

ভয়াবহ মহামারী কোভিড ১৯ বা করোনায় সারা পৃথিবী যখন নাজেহাল, আমরা প্রথম বিতর্কে জড়ালাম কে কার পাশে দাঁড়িয়েছে বিজ্ঞান না ধর্ম। মুসলমানদের করোনা হয় কী হয় না। আমাদের এসব বিতর্কের মধ্যেই পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যু থেমে ছিল না। কত পরিচিত, স্বজনকে আমরা হারিয়েছি। অনেকে ফিরে এসেছেন মৃত্যুর দুয়ার থেকে। তীর্থের কাকের মত সারা পৃথিবী তাকিয়ে ছিল, কবে কার্যকর একটি টিকা আসবে, মৃত্যুর মিছিল থামবে। ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২.৩৬ মিলিয়ন মানুষের জীবন গ্রাস করেছে করোনার ছোবলে। গত ৮ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডে মার্গারেট ক্যানন নামের এক নার্সকে টিকাদানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় টিকা কর্মসূচি। ব্রিটেন সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা কর্মসূচি গ্রহণ করে। সম্মুখ যোদ্ধা এবং ৮০ বছর বয়স্কদের টিকা দেয়া শুরু করে। এখন শুরু করেছে ৫০ বছর বয়স্কদের টিকা কর্মসূচি।

গত ডিসেম্বরে হৃদরোগে প্রয়াত হয়েছেন আমার বড় ভাই। বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন ফোন দিতেন আমাকে, লন্ডনের করোনার ভয়াবহতা জানতেন টেলিভিশন পত্রিকার মারফত, জিজ্ঞাসা করতেন অক্সফোর্ডের টিকার কতদূর, বাজারে কবে আসবে, আসলে আমরা নিতে পারব কী না। অধীর আগ্রহ ছিল তাঁর অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন নিয়ে। তখন আমার ও ধারণা ছিল না এতো দ্রুত আমি টিকা পেয়ে যাব। ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ প্রয়াত হয়েছেন আমার ভাই। আর ১৩ জানুয়ারি আমি পেয়ে যাই করোনার ভ্যাক্সিন। ফাইজারের চেয়ে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের প্রতি আমার বড় ভাইয়ের বিশ্বাস যেন কিছুটা বেশি ছিল কিংবা বলা যায় এক ধরণের পক্ষপাতিত্বও ছিল। বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত অক্সফোর্ডের ভ্যাক্সিন নিতে সক্ষম হয়েছে, এবং বিশ্বের বহু দেশের আগেই।

ব্রিটেনের ফ্রন্টলাইন যোদ্ধা হিসাবে যখন অনেকেই টিকা পাওয়া শুরু করলেন, সবাই সেই টিকা নেয়ার ছবি দেয়া শুরু করলেন। এক ধরণের প্রচারণার মতো। কিন্তু টিকা নিলে কি ছবি দিতে হবে, টিকা যদি হাতে না দিয়ে গোপনাঙ্গে প্রয়োগ করত, তখন কি ছবি দিতেন! এক পক্ষ তেড়ে আসলেন, কি বিপদ। ব্রিটেনের একটা পরিসংখ্যান দিলে সেই ধারণাটা হয়তো পরিস্কার হবে, শুধু বাংলাদেশি নয়, বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রায় ৪২ শতাংশ মানুষ করোনার টিকা গ্রহণে অনাগ্রহী। কিন্তু লোকজন যখন টিকা গ্রহণের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার শুরু করলেন, দেখা গেল টিকা নিয়ে অন্যদের যে ভীতি বা অনাগ্রহ ছিল, না জানি কি হয়! সেই ভীতিটা কেটে গেছে। অনেকে ফোন করে জানতে চাইছেন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি? তাৎক্ষণিক কি কি অসুবিধা হয়। এবং এর ফলে টিকা গ্রহণের সংখ্যাও দ্রুত বাড়তে শুরু করে। তাই দেশে বিদেশে টিকা গ্রহণের ছবি প্রচার নিয়ে টিটকারির কিছু নাই। এইটা বরং এক ধরণের প্রচারণা, যা গণমাধ্যম কিংবা সরকারী প্রচারণার চেয়ে বেশি বিশ্বস্ত এবং শক্তিশালী মাধ্যম হিসাবে কাজ করেছে। সাধারণ মানুষের আস্থা তৈরি করতে পেরেছে।

কিন্তু অদ্ভুতভাবে, হেসেখেলে বাংলাদেশর মানুষ করোনাকে উড়িয়ে দিয়েছে। প্রথম দিকে বেশ সতর্কতা থাকলে ও মাস দুয়েক পরে করোনা নামে কিছু আছে সেটিই যেন ভুলে গেল দেশের মানুষ। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত করোনায় মৃত্যুর তালিকায় বিশ্বে দ্বিতীয়। দেড় লাখের বেশি মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে দেশটিতে। বাংলাদেশের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ থাকার পরও কোন এক অলৌকিক কারণে বাংলাদেশ করোনা অন্যান্য দেশের মত ঘায়েল করতে পারেনি। সেই ক্ষেত্রে শুরু থেকেই স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তটিকে স্বাগত জানাতে হয়। ব্রিটেনে যে সব পরিবারে করোনা হানা দিয়েছে, পরিচিত সিংহভাগেরই দাবি হচ্ছে সন্তানদের স্কুল থেকে তাঁদের পরিবারে করোনা সংক্রমণ ঘটেছে।

ব্যাপক আক্রমণ না ঘটলেও প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত টিকাই একমাত্র ভরসা। বাংলাদেশের মত জনবহুল দেশে যদি করোনা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে বা পড়ত, সেই দৃশ্য দুঃস্বপ্নে ও কল্পনা করা যায় না। কিন্তু বাস্তবতা হলো বাংলাদেশ আদৌ করোনার টিকা পাবে কী না, কিংবা পেলে ও কবে পাবে? ইউরোপ আমেরিকার চাহিদা পূরণ শেষে হয়তো বাংলাদেশ টিকা পাবে তাও বছর দুয়েক পরে, এইসবের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল আমাদের আলোচনা। এরপর যখন আরেকটু ধারণা হল বাংলাদেশ ভারতের সেরাম কোম্পানি থেকে টিকা নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে তখন আলোচনায় যোগ হল ভারত বিরোধিতা যে দেশের মানুষ গো-মূত্র পান করে সেই দেশের টিকা! বিধর্মীদের দেশের টিকা, ধর্মনাশ! মেইড ইন ভারত, পৃথিবীতে এতো দেশ থাকতে ভারত থেকে কেন টিকা কিনতে হবে এক ভারত বিরোধী প্রোপাগান্ডা শুরু হল। সরকার বিরোধী প্রোপাগান্ডা শুরু হল। কিন্তু সেরাম হচ্ছে বিখ্যাত একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। যেমন বাংলাদেশের বহু গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বিশ্বের নামকরা ব্রান্ড, হুগো বস, নাইকি, এডিডাস মার্ক্স এক্সপেন্সারসহ বিভিন্ন নামী দামী কোম্পানির কাপড় তৈরি করে দেয়। সেরাম ও সেই রকম বিশ্বমানের ভ্যাক্সিন উৎপাদন করে দিচ্ছে। এইখানে গুণগত মানের ক্ষেত্রে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়ার সুযোগ নাই।

আরেকটু সামনে এগিয়ে যখন আমদানির বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে গেল তখন শুরু হলো লাভ লোকসানের হিসাব পৃথিবীর অন্য দেশ কিনছে ২ ডলারে বাংলাদেশ কিনছে চার ডলারে বাজারে দিবে ৫ ডলারে, সব টাকা মেরে দিচ্ছে বেক্সিমকো, সালমান এফ রহমানের কোম্পানি। শেখ হাসিনার গ্রিন সিগন্যাল ছাড়া এটি অসম্ভব! হুজুররা আরও এককাঠি সামনে গিয়ে বললেন, এই টিকার মধ্যে দিয়ে মানুষের শরীরে ডিজিটাল চিপ প্রবেশ করিয়ে দেবে, সব তথ্য নিয়ে যাবে, মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার একটি ফর্মুলা। আরেক হুজুর বয়ান দিলেন, মুসলমানদের করোনা হবে না, হলে কোরান শরীফ মিথ্যা হয়ে যাবে। সব শেষে টিকা যখন এসেই গেল তখনও বাজারে আমাদের হুজুরগণ গলাবাজি চালু রাখলেন, এই টিকা নেবেন না, বেদ্বীন, ইহুদিদের চক্রান্ত এই টিকা। লেবুর পানি পান করুন, কালিজিরা মধু খান।

সব কিছু মোকাবেলা করেই বাংলাদেশ করোনার টিকা নিয়ে আসলো। এখন টিকা তো আসলো কিন্তু কারা নেবে? প্রথমেই খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী এক নার্স সেই টিকা নিলেন। শুরু হলো আরেক ঝামেলা ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে কোন মুসলিম খোঁজে পাওয়া গেল না! একজন খ্রিস্টানকে দিয়ে শুরু হলো টিকা। সেই ঝামেলা মিটিয়ে শুরু হলো, সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা টিকা নিচ্ছেন না কেন, সাধারণ মানুষকে দেয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রীদের দেয়া হউক। এইবার মন্ত্রী-এমপিরা নেয়া শুরু করলেন। ধীরে ধীরে সচেতন মানুষজন এগিয়ে আসলেন। সুরক্ষা আপসের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন শুরু হলো, সপ্তাহের ভিতর পুরো দেশের চেহারা পালটে গেল। যারা মুরগীর টিকা, গো-মূত্র বলে টিটকারি দিলেন, তারাই লাইন ধরে টিকা নেয়া শুরু করলেন। পুরো বাংলাদেশ যেন উৎসবে মেতে উঠেছে। এর সমালোচনা করতে গিয়ে সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে, আল জাজিরার বিষয়কে ধামাচাপা দিতে, জনগণকে বিভ্রান্ত করতেই এই ভ্যাক্সিন উৎসব শুরু করেছে সরকার।

কিন্তু সত্য হচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষ কতোটা ভাগ্যবান, হয়তো বুঝতে পারছেন না। ইউরোপ আমেরিকা হলে অনুভব করতে পারতেন। লাশের মিছিল কতোটা দীর্ঘ। কত যে হাহাকার গ্রাস করেছে একেকটি পরিবারকে। একই পরিবারের একাধিক মানুষ কে কেড়ে নিয়েছে করোনা। লাশ কবর দেয়ার জায়গার জন্য অপেক্ষা করতে হচ্ছে সপ্তাহের পর সপ্তাহ। লাশঘরে পড়ে আছে প্রিয় মানুষটির লাশ। যে হারায় সে বুঝে প্রিয়জন হারানোর বেদনা, শূন্যতা। একেকটি পরিবারকে অসহায় করে দেয় কিছু কিছু মৃত্যু।

আমাদের স্বপ্নের ইউরোপের বহু দেশ আছে, যারা এখনো টিকা পায়নি। কিংবা কবে পাবে তাও জানে না। মালটোভা, ইউক্রেন, জর্জিয়া, আর্মেনিয়ার মত বহু দেশ আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে এখনো টিকা কিনতে পারেনি। ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার যারা ডাক্তার নার্স তাঁদের জন্য টিকা সরবরাহের জন্য জাতিসংঘ এবং উন্নত ধনী দেশগুলোর সহায়তার আশায় তাকিয়ে আছে। না, এইটা কোন গল্প বা ধাপ্পাবাজির বিষয় নয়, ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকার একটি প্রতিবেদন।

ব্যক্তি শেখ হাসিনার প্রতি, সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার প্রতি আপনার আমার নানা অভিযোগ থাকতেই পারে। না থাকাটা বরং অস্বাভাবিক। করোনা কালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতা, এবং আগে পরে স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি নিয়ে হাজারো অভিযোগ আছে মানুষের, সব সামাল দিয়ে যে বিচক্ষণতার সাথে করোনাকে জয় করার যুদ্ধটা শেখ হাসিনা চালিয়েছেন, সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সেই যুদ্ধটা জয় করেছেন তিনি।

ছেলেবেলার সেই স্কুল পালানো বালকদের মতোই এখনো আচরণ করছেন অনেকেই। এখনো নানা রকম টিটকারি করে যাচ্ছেন কিন্তু, যেভাবেই হোক, কম দামে কিংবা বেশি দামে হউক, বাংলাদেশের মত একটি দেশ, শতভাগ মানুষকে টিকা দেয়ার সাহস দেখিয়েছে। উন্নত দেশের চেয়েও উন্নত ভাবে নিবন্ধনের ব্যবস্থা করেছে, ব্রিটেনে বসে, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামে থাকা পিতামাতার টিকার ব্যবস্থা করে ফেলছেন। সবচেয়ে বিশাল যে যজ্ঞটি বাংলাদেশ করে ফেলেছে সেটি হয়তো অনেকেই বুঝতে পারছেন না। আমি জানি না সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ সুরক্ষা অ্যাপসটি কিভাবে সাজিয়েছে। তবে যেভাবেই সাজিয়ে থাকুক, ভোটার তালিকার মতোই একটি স্বাস্থ্য ডাটা এই সুযোগে তৈরি হয়ে যাবে। বিদেশে যেভাবে নাম এবং জন্মতারিখ বললেই সেই ব্যক্তির একটি উইনিক নাম্বার জাতীয় স্বাস্থ্য নাম্বারের মাধ্যমে তাঁকে চিহ্নিত করা যায়, এবং যাবতীয় মেডিকেল হিস্ট্রি সেখানে সংরক্ষিত থাকে। টিটকারি নয়, বাংলাদেশের মত একটি দেশের সক্ষমতা অর্জন ও বাস্তবতা অনুধাবন করুন।

জুয়েল রাজ, সম্পাদক, ব্রিকলেন; যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি, দৈনিক কালেরকন্ঠ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ