আজ বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

জয়তু বঙ্গবন্ধু, জয় বাংলা

অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী  

বাংলার বিজয়ের পেছনে জাতির পিতার অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ ও কর্মকাণ্ড স্মরণ করছি শ্রদ্ধাভরে। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে যখন করোনাকাল তখনও ওই মহামানবকে স্মরণ করছি। গত ১৭ মার্চ ২০২১ থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের নিমিত্তে মহাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে। দশদিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান আমাদের স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তির অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদযাপন করা হচ্ছে। শাশ্বত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষের অন্তরের অন্তস্তলে ছেয়ে আছেন। অনুষ্ঠানমালায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান ও অতিথিরা বিভিন্ন দিনে উপস্থিত থেকে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সাফল্য ও কার্যক্রমকে প্রসারিত করেছেন। বাঙালি আজ মুজিববর্ষে তাদের অর্থনৈতিক-সামাজিক-রাজনৈতিক অগ্রগতিকে তাঁর সুযোগ্য কন্যার অনবদ্য নেতৃত্বে এগিয়ে নিচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী কেবল দেশে নয়, বিদেশেও যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে এবং হচ্ছে। আসলে বঙ্গবন্ধু না থাকলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না। আবার তাঁর সংগ্রামী জীবন, মানুষের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করার জন্য দেশে তিনি ছিলেন এক আলোকবর্তিকা। তাঁর সহজাত মানবকল্যাণ, কৃষি, শ্রমিক-মজুরদের জন্য আত্মত্যাগ তাঁকে অমরতার বরপুত্র বানিয়েছে। শহীদ মুজিব এবং তাঁর স্ত্রী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা বর্তমান উত্তরসূরিদের কাছে আদর্শস্বরূপ। নানা সুবিধাভোগী গোষ্ঠী নানা চক্রান্ত করলেও কখনও বাঙালিপ্রেমিক বঙ্গবন্ধুকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারেনি।

৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ছিল এক অনবদ্য ভাষণ, যা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করেছিল ইউনেস্কো কর্তৃক ২০১৭ সালে। সুস্পষ্টতভাবে ইউনেস্কো ঘোষণা করেছিল যে, এই বক্তৃতা একটি বিশ্বাসযোগ্য প্রামাণিক দলিল। কেমন করে ঔপনিবেশিক উত্তর জাতি ও রাষ্ট্র উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্তিমূলক করা যায়, গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় বৈষম্যমুক্ত জনগণের উন্নয়নে এথেনিক, সাংস্কৃতিক, লিঙ্গুইস্টিক বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে উন্নয়নের মেলায় ভর করে এগিয়ে যাওয়ার প্রামাণিক দলিল। আসলে মোবাশ্বের আলী ‘বাংলাদেশের সন্ধানে’ গ্রন্থে বহু পূর্বেই ৭ মার্চের ভাষণকে ঘোষণা করেছিলেন একটি স্বাধীন দেশের ম্যাগনাকার্টারূপে। যে গণহত্যা ২৫ মার্চ, ১৯৭১-এর কালরাতে পাকিস্তানিরা শুরু করেছিল তার দোসররা ছিল রাজাকার-আলবদর-আলশামস। তারা বাঙালি নিধনে মেতে উঠেছিল। উগ্র ধর্ম ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি অতি উৎসাহী বাম গোষ্ঠীদের একটি অংশও বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল। বঙ্গবন্ধু পাকবাহিনী কর্তৃক ধরা পড়ার পূর্বে ২৬ মার্চ, ১৯৭১-এর জিরো আওয়ারে যে বক্তব্য প্রেরণ করেছিলেন তা হলেন, ‘এটি আপনাদের কাছে আমার শেষ পাঠানো বক্তব্য হতে পারে। আজ হতেই বাংলাদেশ সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশে আবেদন করছি, আপনারা যেখানেই থাকুন না কেন এবং যা কিছু আপনাদের সঙ্গে আছে, শেষ পর্যন্ত সামরিক বাহিনী যারা দখলদারিত্ব করে আছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার। পাকিস্তানি শেষ দখলদার সৈনিক থাকা সত্ত্বেও তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। চূড়ান্ত বিচারে আমাদেরই জয় হবে।’ ওয়্যারলেসের মাধ্যমে চট্টগ্রামের তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা এমএ হান্নানের কাছে প্রেরণ করা হয় বার্তাটি। আসলে পশ্চিম পাকিস্তানিরা ২৫ মার্চ, ১৯৭১-এ কালরাতের ‘অপারেশান সার্চলাইট’ শুরু করে নিরস্ত্র বাঙালি হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠে। তাদের এ ঘৃণ্য আচরণের কারণে ক্ষুব্ধ বাঙালি সমাজ তেতে ওঠে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালিরা সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রাম শুরু করেন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন খাঁটি জাতীয়তাবাদী নেতা। ‘বঙ্গবন্ধু থেকে অবিসংবাদিত নেত্রী শেখ হাসিনা’ গ্রন্থে এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছি।

বঙ্গবন্ধু অত্যধিক মাত্রায় বাঙালিদের দুঃখ-দুর্দশার প্রতি সংবেদনশীল ছিলেন। তাদের প্রতি ভালবাসার আধিক্যে অনেক সুযোগ সন্ধানী যুগে যুগে যা করে থাকে, তাই কেউ কেউ করে নিজের আখের গুছিয়েছে। তিনি কখনও কল্পনা করেননি যে, বাঙালিদের মধ্যে কেউ তাঁর শত্রু থাকতে পারে। ঘাপটিমারা শত্রুরা নিজের স্বার্থে দেশ ও জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে দেশী-বিদেশী আন্তর্জাতিক চক্রান্তে নিমজ্জিত হয়। সাড়ে তিন বছর শাসনকালে বঙ্গবন্ধু তাঁর সময়ের তুলনায় আরও অধিক মাত্রায় দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করে দেশের মানুষের জন্য নানা ফ্রন্টে কর্তব্য-কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছিলেন। অথচ চক্রান্তকারীরা নানা প্রোপাগান্ডার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে ধীরগতিতে চলার চেষ্টা করেছিল, যা অন্যায্য। ব্যক্তিগতভাবে জাতির পিতা বাঙালিদের পিতৃসম অন্ধের মতো ভালবাসতেন। তিনি ছিলেন সব ধরনের দুর্নীতি থেকে মুক্ত। অবিরতভাবে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা মোচন করতে তিনি নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন। তাঁর এই মহতী গুণকে একশ্রেণির নিকৃষ্ট মানুষ চরম অপব্যবহার করেছে।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় তৎকালীন সরকার বিশেষত ইন্দিরা গান্ধী যেভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছেন তার জন্য সশ্রদ্ধচিত্তে তাঁকে ও তাঁর সহযোগীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বে ও ঔদার্যে সত্যিকার অর্থে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের উন্নয়নের কাজ ছিলেন, তাতে ভারত বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে সহযোগিতা করেছে। বঙ্গবন্ধুর অনুরোধে ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীকে স্বদেশে ফেরত নেয়ার ব্যবস্থা করেন। এদেশে প্রশাসনযন্ত্রে যে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছিল সেখানে তাদের যাতে দ্রুত প্রমোশন দিয়ে কাজে লাগানো যায় এবং প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা যায় সেজন্য বঙ্গবন্ধু নিবেদিতভাবে কাজ করেছিলেন। চট্টগ্রাম এবং মংলা বন্দরকে সচল করার জন্য জাতির পিতা দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। ধ্বংসপ্রাপ্ত বিমানবন্দরসমূহকেও সচল করতে, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আসলে বাঙালির হিত সাধনে বঙ্গবন্ধু নিরলস কর্মকাণ্ডের পরিচয় দিয়েছেন। আবার দূরদর্শী বঙ্গবন্ধু ৯৩ হাজার পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দি সেনার মুক্তির বিনিময়ে পাকিস্তানে আটক ৩০ হাজার বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ চার লাখ বাঙালি নাগরিক ও কর্মকর্তাকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের মতো আরও একটি মহৎ কাজ করেন। বঙ্গবন্ধু মহৎ মানুষ বলেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছিল।

একজন দক্ষ কূটনীতিক, বাংলার নয়নের মণি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বদা বাঙালির উন্নয়নে প্রয়াস রেখেছেন। স্বাধীনতা পূর্বকালে তাঁর দেয়া ছয় দফা দাবি ছিল বাঙালিদের সব ধরনের সংগ্রাম থেকে মুক্তির অগ্রযাত্রা এবং স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার অন্যতম অবলম্বন। শোষণ-বঞ্ছনাহীন সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান ছিল অনবদ্য। খন্দকার মোশতাক আহমেদের ভূমিকা ছিল চরম বিশ্বাসঘাতকতাপূর্ণ। এই ভণ্ড ব্যক্তিটি বাঙালি জাতির চরম ক্ষতির কারণ। বাঙালির স্বাধীনতার নায়ক এবং সর্বপ্রথম প্রেসিডেন্ট, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ও মাঝখানে সংসদীয় গণতন্ত্র এবং পরবর্তীতে আবার বাকশাল হলে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন, তাঁকে সপরিবারে উৎখাতে সচেষ্ট ছিলেন এই বিশ্বাসঘাতক এবং সুযোগমতো বিশ্বাসঘাতকতা করেছেনও।

বঙ্গবন্ধু যে বাকশাল করেছিলেন তা ছিল সাময়িক ব্যবস্থা। কৃষিজীবী এবং মেহনতি মানুষের উন্নয়ন, যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রের উন্নয়ন, কৃষি উন্নয়ন, কল-কারখানা ছোটখাটোভাবে স্বউদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করতে এবং কালোবাজারি, পণ্যসামগ্রী লুট করার ইচ্ছা পোষণকারীদের দমন করতে বঙ্গবন্ধু একের পর এক নিরলস প্রয়াস নিয়েছিল। শিক্ষা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করা ছাড়ও শিক্ষাকে আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক করতে বঙ্গবন্ধুর প্রয়াস ছিল যুগান্তকারী। লুটেরা, শোষণকারী, ভূ-সম্পত্তি আত্মসাতকারী ও দুর্নীতিকারীদের প্রতি তাঁর ছিল তীব্র ঘৃণা। এ সময় একটি গোষ্ঠী বিশেষত অতি উৎসাহী এবং অতিমাত্রায় বাম দলের একাংশ যেভাবে হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তাতে দেশের উন্নয়নের যে বহুমাত্রিকতা প্রদান করতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু তাতে অনেক ক্ষেত্রেই বাদ সাধেন তারা। মাঝে মাঝে প্রশ্ন জাগে- বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর মেজর জেনারেল সফিউল্লাহ, মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফের ভূমিকা কি ছিল? এ ব্যাপারে কোন তদন্ত হয়ে থাকলে তা আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জানা দরকার। বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দেশের তরে উৎসর্গ করে গেছেন। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিলেও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী কর্মকাণ্ড করেছেন। দেশে জিয়া অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিরুদ্ধাচরণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু যে সাধু উদ্দেশ্যে দেশের সকল ব্যাংক-বীমা, কল-কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসাকে জাতীয়করণ করেছিলেন কতিপয় চক্রান্তকারী ও দুর্নীতিপরায়ণ সঠিকভাবে সেসব গড়তে দিচ্ছিল না। এটি জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক। দেশের সাধারণ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই ছিল বঙ্গবন্ধুর মূল উদ্দেশ্য। পাকিস্তান আমলে এমন একটি এলিট শ্রেণির অর্থনীতিবিদ এদেশেও সৃষ্টি হয়েছিল, যারা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কিছুটা হলেও বিদেশ থেকে পড়ে আসা অথচ বাম আদর্শভুক্ত সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক চেতনা ঢোকাতে চেয়েছিলেন।

এদিকে দক্ষ আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনার কিছুটা হলেও অভাব ছিল। কেননা পাকিস্তানিরা এদেশের আমলাদের সচরাচর খুব কমই ওপরের পদে পদায়ন করত। ফলে শূন্যস্থানে দক্ষ লোকদের পাওয়া কিছুটা হলেও দুষ্কর ছিল। ব্যক্তি মুজিব কখনও প্রটোকলের ধার ধারতেন না। অগাধ বিশ্বাস ছিল বাঙালিদের ওপর। বঙ্গবন্ধুর ১০ জানুয়ারি ১৯৭২-এর ভাষণে সুস্পষ্টভাবে দেশ পুনর্গঠনের দিকনির্দেশনা ছিল। ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের এবং দুই লাখ নারীর সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়। নামী-দামী ব্যক্তিরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিষ্ঠিত আছেন। এমনকি থাইল্যান্ডের এআইটিতেও একজন প্রফেসর রয়েছেন। তারা বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকীতে কি ধরনের গবেষণা করেছেন তা পুস্তকাকারে প্রকাশের অনুরোধ জানাই। গোপালগঞ্জের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখে ইংরেজি জার্নালে বঙ্গবন্ধুর ওপর লেখা জমা দেই। চারবার প্রাপ্তি স্বীকার সম্পর্কে জানতে চাইলেও কোন জবার পাইনি। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের যে উপাচার্য মহোদয়ের সঙ্গে একাধিক প্রোগ্রাম করেছি মোহনা টিভিতে তাকেও জানাই। কিন্তু কোন জবাব পাইনি। পরবর্তীতে ওদের লেখাটি উইথড্র করার কথা জানিয়ে ইমেল করি এবং বিদেশের জার্নালে জমা দিলে সেটি যথারীতি দু’জন রিভিউয়ার কর্তৃক রিভিউ হওয়ার পর প্রকাশ হয়েছে। রাজনৈতিক উদ্যোক্তা নামে আমার দ্বিতীয় বই বঙ্গবন্ধুর ওপর মিজান পাবলিশার্স থেকে গত বছর বেরিয়েছে। যারা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কাজ করেন তাদের মধ্যে কতজন আন্তরিক সেটি দেখার সময় এসেছে। বঙ্গবন্ধু তাঁর স্বমহিমায় প্রজন্মের পর প্রজন্ম বেঁচে থাকবেন। জয়তু বঙ্গবন্ধু। জয় বাংলা।

অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী, ম্যাক্রো ও ফিন্যান্সিয়াল ই৪কোনমিস্ট; শিক্ষাসংক্রান্ত বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত; আইটি ও উদ্যোক্তা বিশেষজ্ঞ; সাবেক উপাচার্য প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ।ইমেইল: [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪২ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ