টুডে মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Advertise
আশিক শাওন | ৩১ মার্চ, ২০২১
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ দু’সন্তান বঙ্গবন্ধু এবং রবীন্দ্রনাথ- বাংলাদেশী এবং বাংলাভাষীদের নিকট এমন দুই অতিমানবীয়-মহত্তম মানুষ যাদের একজন দেশের গোড়াপত্তনে ও অপরজন ভাষার পরিস্ফুটনে যে অসীম অবদান রেখেছেন তা এতোটাই সর্বব্যাপী যে দেশ বা ভাষা নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে তাদের নাম নিয়ে যতটুকুই বলা হউক না-কেন তা দিয়ে দেশ বা ভাষার পুরো অবয়বটুকুর ছিটেফোঁটাও অনুমেয় হয় না, বিধৃত হয় না! তাদের প্রথমোক্ত জন নিজের সর্বস্ব বিলিয়ে হাজার বছরের শেকড়হীন একটি জাতিকে দিয়েছেন শেকড়ের সন্ধান, আর, বিপরীতে, অপরজন সে জাতির মাতৃভাষাকে শিল্প-সাহিত্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনিঃশেষ সৃষ্টিশীলতায় রাঙিয়ে বিশ্বের দরবারে উন্নীত করেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। মানবমুক্তির পথে রবীন্দ্রনাথের আকাঙ্ক্ষাও পূরণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু - রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন ব্রিটিশের জগদ্দল পাথর থেকে ভারত মাতার মুক্তি; ব্রিটিশদের শাসন-শোষণ হতে মুক্তি পেলেও পাকিস্তানের শোষণে নিপীড়িত হতে থাকা জাতিকে স্বাধীনতার স্বাদ দিয়ে মুক্ত করেন পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে। বাঙালির - বাংলাভাষী বাংলাদেশীদের ইতিহাসের সবচাইতে উজ্জ্বল ও স্বমহিমায় ভাস্বর এ’দুই মহামানব তাই একে অন্যের পরিপূরক হিসাবে ছড়িয়ে আছেন বাঙালি ও বাংলা ভাষার পরতে পরতে। যেমনটি বলেছিলেন আঁদ্রে মার্লো, “তাঁকে (বঙ্গবন্ধু) আর শুধুমাত্র একজন সাধারণ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে পাওয়া যায় না। তাঁকে দেখা যায় বাংলার প্রকৃতি, আকাশ, বাতাস, পাহাড়, পর্বত, বৃক্ষরাজি, শস্যক্ষেত্রের মাঝে।”[১]
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে বাঙালি জাতিকে এক নতুন দিনের স্বপ্নের নেতৃত্ব দিয়ে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে এনে দেন নতুন একটি স্বদেশ - বাংলাদেশ। স্বাধীন বাংলাদেশ বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির মূল কেন্দ্র হলেও বাংলা ভাষায় সাহিত্য চর্চা করে বিশ্বের দরবারে একে নোবেল জয় করে অবিস্মরণীয় সম্মান এনে দিয়েছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯১৩ সালে তাঁর নোবল বিজয়ে এশিয়ান ভাষাগুলোর মধ্যে প্রথম বিজয়ী হওয়ার গৌরব লাভ করে বাংলা ভাষা! রবীন্দ্রনাথ ছিলেন এমন এক ব্যক্তিত্ব যাকে নিয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতির যে কোন বিষয়ে বা সমাজ জীবনের যে কোনো প্রসঙ্গে বিস্তর আলোচনা করা সম্ভব; বিপরীতে বঙ্গবন্ধুও ছিলেন এমনই এক মহীরুহ যিনি নিজের অসামান্য কীর্তির আলোকচ্ছটায় এই রবির প্রভাকেও নিষ্পলক করে দিয়ে হয়ে উঠেছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি - বাংলা সাহিত্যের প্রাণপুরুষটির মহাপ্রয়াণেরও ত্রিশ বছর পর একটি নতুন মানচিত্রের কবিতা লিখার মাধ্যমে। ভাষার সাথে দেশের যে সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন তার আলোকে দেখলে রবীন্দ্রনাথ যদি বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ-কবি বলে বিবেচিত হন তার সৃষ্টির জন্যে, তবে বাংলা ভাষাভাষী ও বাঙালি মানুষগুলোর জন্য সুনির্দিষ্ট একটি ভূমির স্বাধিকার এনে দেয়া বঙ্গবন্ধুকে নিঃসন্দেহে বলা চলে বাংলাদেশের স্রষ্টা-কবি! যেমনটি বলেছিলো মার্কিন সাপ্তাহিক ‘নিউজ উইক’ তাদের ১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিলের সংখ্যায় ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কিত সংবাদে, “রাজনীতির প্রকৌশলী নন মুজিব, মুজিব হচ্ছেন রাজনীতির কবি; বাঙালির স্বাভাবিক প্রবণতা প্রায়োগিক নয়, শৈল্পিক; তাই মনে হয়, বাংলাদেশের সব মানুষ, শ্রেণি ও মতাদর্শকে এক সূত্রে গাঁথা হয়তো কেবল মুজিবের মতো রাজনৈতিক কবির পক্ষেই সম্ভব।”[২]
এহেন রাজনীতির কবি বঙ্গবন্ধুর জীবনে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ কবি রবীন্দ্রনাথের প্রভাব ছিল প্রবল; এমন কি জেল জীবনেও তার সঙ্গী হিসাবে ‘গীতবিতান’ বইটি ছিলো, থাকতো ‘সঞ্চয়িতা’ও।[৩] রবীন্দ্রনাথের অসংখ্য কবিতা কণ্ঠস্থ ছিলো তাঁর; ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পৌঁছে রেসকোর্স ময়দানে দেয়া প্রথম বক্তব্যেই রবি ঠাকুরের ‘বঙ্গমাতা’ কবিতার প্রসঙ্গ টেনে বলেছিলেন, “বিশ্বকবি তুমি বলেছিলে ‘সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, / রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি।’ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তুমি দেখে যাও, তোমার আক্ষেপকে আমরা মোচন করেছি। তোমার কথা মিথ্যা প্রমাণিত করে আজ ৭ কোটি বাঙালি যুদ্ধ করে রক্ত দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছে। হে বিশ্বকবি তুমি আজ জীবিত থাকলে বাঙালির বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে নতুন কবিতা সৃষ্টি করতে।”[৪] এই যে বিমুগ্ধতা, এই যে দৃঢ়তা, এই যে উপস্থাপনা - এসবই মুজিবের রবীন্দ্র প্রেমের বহিঃপ্রকাশ, রবীন্দ্রকে আশ্রয় করে কল্পরাজ্যের বাস্তবায়নের প্রমাণক; আর, এর সূচনা সেই পাকিস্তান আমলেরও গোড়ার দিকে - যখন ইকবালের পাকিস্তানের প্রধানতম কবি হওয়ার বিপরীতে মুজিব রবি ঠাকুরকে বাঙালি সত্তা কবি হিসাবে প্রতিষ্ঠায় পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রের বিপক্ষে যেভাবে লড়েছেন তার সাথে একই সূত্রে গ্রন্থিত।
৫২'র ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষিতে জাতীয় জীবনে বাঙালির স্বাতন্ত্র্যবোধ ও স্বাধীন চেতনার বহিঃপ্রকাশে শঙ্কিত পাকিস্তানিরা শিল্প ও সাহিত্যের চর্চাকে সংকুচিত করে তুলতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে ওঠে এবং তাদের প্রথম খড়গ নেমে আসে কথিত হিন্দুয়ানী লেখকদের উপর - রবীন্দ্রনাথ ছিলেন যাতে সর্বাগ্রে। রাষ্ট্রীয় সংহতির দোহাই দিয়ে পাকিস্তান সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে দমিয়ে রাখার এই প্রচেষ্টায় রবীন্দ্র সঙ্গীত ও কবিতাকে অপসংস্কৃতি আর ধর্মীয় চেতনার বিপরীত হিসাবে চিহ্নিত করে নির্বাসনে পাঠানোর ব্যাপক তোড়জোড় করা হয়; সীমিত করা হয় গণমাধ্যমে রবীন্দ্র সাহিত্যের ব্যবহার ও প্রচার। আর, এর বিপরীতে, বঙ্গবন্ধু ধারাবাহিকভাবে রবীন্দ্রনাথকে বাঙালি সত্তার প্রতিনিধিরূপে উপস্থাপন করতে থাকেন সর্বত্র; যেমন: ১৯৫৬ সালে পাকিস্তান সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা হিসাবে ঢাকায় আগত পাকিস্তানের বিরোধীদলীয় নেতাদের সম্মানে আয়োজিত এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশনের ব্যবস্থা করেন যেখানে তার বিশেষ অনুরোধে সানজিদা খাতুন ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটির সম্পূর্ণটি গেয়ে শোনান। বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে বঙ্গবন্ধুর প্রস্তাবিত ‘ছয় দফা’ দাবিনামা অনুমোদনের জন্য ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত ঢাকার ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে উদ্বোধনী সংগীত হিসেবে ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি গাওয়ার মাধ্যমে প্রকারান্তরে সকলকে জানিয়ে দেয়া হয় আমাদের স্বাধিকারের দাবি আদায়ের সংগ্রামের পথে এর প্রভাবক এমই রইবে যে তা স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনেও জাতীয় সংগীতের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হবে। এমনকি, ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনী জনসভায় বঙ্গবন্ধু তাঁর সফরসঙ্গী হিসাবে সাথে রাখেন ছায়ানটের রবীন্দ্র সংগীতের ছাত্র জাহিদুর রহিমকে; এবং প্রতিটি জনসভাতেই ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি গাওয়া হতো তখন। আর, নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার প্রেক্ষিতে ১৯৭১ সালে জানুয়ারিতে ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন অডিটোরিয়ামে আয়োজিত আওয়ামী লীগের সম্মেলনের সমাপনীতে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি এই গানটি দিয়ে সমাপ্ত হয়।[৫] বঙ্গবন্ধুর এই আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ৩ মার্চ পল্টন ময়দানে তার উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ছাত্রলীগের জনসভায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণার প্রাক্কালে : “স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি” সংগীতটি ব্যবহৃত হবে।” ’৭০-এর নির্বাচনের এই ধারাবাহিকতায় ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের সময়ে “স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র” হতে প্রচারিত সব অধিবেশন ‘আমার সোনার বাংলা’ সংগীত দিয়ে সমাপ্ত হতো; দেশ স্বাধীনের পর যা জাতীয় সংগীতের মর্যাদা লাভ করায় প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতিরও প্রমাণ হিসাবে প্রচলিত রয়েছে।
স্বাধীনতার পর, বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভাষণ দেওয়ার সময় রবীন্দ্রনাথের ‘নিঃস্ব আমি রিক্ত আমি’ এবং ‘নাগিনীরা দিকে দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিশ্বাস’ কবিতাংশ আবৃত্তি করেন; যেমনটি তিনি করতেন রাজনৈতিক জীবনে দুঃখ-দৈন্য-সংকটে ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা’ কিংবা ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’ - এই অংশগুলোর।[৩] ১৯৭২ সালের ৮ মে স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীতে তিনি বলেছিলেন, “বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে লক্ষ লক্ষ প্রাণ ও অপরিমেয় ত্যাগের বিনিময়ে। কিন্তু সত্য, শ্রেয়, ন্যায় ও স্বাজাত্যের যে চেতনা বাঙালি কবিগুরুর কাছ থেকে লাভ করেছেন, আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামে তারও অবদান অনেকখানি। বাঙালির সংগ্রাম আজ সার্থক হয়েছে। বাঙালির রবীন্দ্র-সম্মাননার চেয়ে বড় কোনো দৃষ্টান্ত আমার জানা নেই।”[৪] এই কথনের পর বাঙালির স্বাধীনতা লাভে বঙ্গবন্ধু সাথে সাথে রবীন্দ্রনাথও যে প্রেরণার এক অপরিসীম উৎস তাতো বলাই বাহুল্য!
অসংখ্য মিলের আর পারস্পরিক এই অদৃশ্য মেলবন্ধনের আরেক প্রতিচ্ছবি রয়েছে তাঁদের মহাপ্রয়াণেও - বাঙালি জাতির অসহনীয় শোকের মাস আগস্টেই তিরোধান ঘটে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দুই বাঙালির – বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের। তাঁদের নিজ হাতে গড়া ভূমিতে - নিজভূমে তাই গড়ে তোলা অবকাঠামোতেও রয়েছে পারস্পরিক সহাবস্থান- বাংলাদেশে রয়েছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়; বিপরীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশ্বভারতীতে রয়েছে বাংলাদেশ ভবন। ২০১৫ সালে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তীতে রবি ঠাকুরকে নিয়ে বিশেষ গবেষণা এবং সাহিত্য ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে পঠন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের ৩৫তম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ-এর।[৬] বিপরীতে, রবি ঠাকুর ১৯২১ সালে শান্তিনিকেতনে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বভারতী, যা বর্তমানে একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃত। ২০১৮ সালের ২৫ মে এই বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্বোধন করা হয় দ্বিতল বিশিষ্ট বাংলাদেশ ভবনের যার প্রধান প্রবেশ পথের দুধারে আছে বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের দুটি ম্যুরাল।[৭] এই ভবনে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ছবি ও ঐতিহাসিক নানা তথ্যের সাথে সাথে রবীন্দ্রনাথের বাংলাদেশে অবস্থানের নানা তথ্য, ইতিহাস, স্মারক এবং চিত্রকর্মও স্থান পেয়েছে যার দ্বারা বাংলাদেশের স্রষ্টা-কবি বঙ্গবন্ধুর সাথে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ-কবি রবীন্দ্রনাথের মেল বন্ধন গড়ে তোলা হয়েছে একই ছাদের নীচে। তাঁদের এই পারস্পরিক অবস্থান দ্বারা দুদেশের সরকার ও জনগণ যেই শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করছে তাই নির্ধারণ করে দেয় দেশ ও ভাষার জন্য তাদের স্ব স্ব ভূমিকা; এবং বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষার চিরকালীন বিচার যা অমরত্বের দাবীদার।
তথ্যসূত্র:
[১] শিল্পী বঙ্গবন্ধু। ঢাকা: দৈনিক ইনকিলাব। প্রকাশের তারিখ: ৬ আগস্ট ২০১৭।
[২] খান, মোজাম্মেল (২০১৬)। রবীন্দ্রনাথ, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ঢাকা: বিডিনিউজ২৪.কম। প্রকাশের তারিখ: ২২ আগস্ট ২০১৬।
[৩] রহমান, শেখ মুজিবুর (২০১২)। অসমাপ্ত আত্মজীবনী। ঢাকা: দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড। আইএসবিএন: ৯৭৮৯৮৪৫০৬০৫৯২।
[৪] মোমেন, এ কে আব্দুল (সম্পা.) (২০২০)। ভাষণসমগ্র ১৯৫৫ - ১৯৭৫ : শেখ মুজিবুর রহমান। ঢাকা: চারুলিপি প্রকাশন। আইএসবিএন: ৯৭৮৯৮৪৫৯৮২৭০২।
[৫] মিয়া, এম এ ওয়াজেদ (১৯৯৬)। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ। ঢাকা: দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড। আইএসবিএন: ৯৮৪০৫০১৩৪৮।
[৬] রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় আইন নীতিগত অনুমোদন। ঢাকা: বিডিনিউজ২৪.কম। প্রকাশের তারিখ: ১১ মে ২০১৫।
[৭] রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতীতে বাংলাদেশ ভবন। ঢাকা: ব্যানার নিউজ। প্রকাশের তারিখ: ২৩ মে ২০১৮।
মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।
আপনার মন্তব্য