প্রধান সম্পাদক : কবির য়াহমদ
সহকারী সম্পাদক : নন্দলাল গোপ
টুডে মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
Advertise
অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী | ১৭ জুলাই, ২০২১
মুজিববর্ষে দেশের সকল গৃহহীনকে ঘর দেয়ার অঙ্গীকার করেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। যারা বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন তারা যেন দরদী মন নিয়ে সৎভাবে কাজ করেন। তিনদিন পরেই হতে যাচ্ছে ঈদ-উল-আজহা। প্রধানমন্ত্রী সবাইকে অনুরোধ করেছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদ পালন করার জন্য। করোনার উর্ধগতি সত্ত্বেও মানুষের জীবন-জীবিকার মধ্যে মেলবন্ধন ঘটানোর জন্য বিধিনিষেধ ১৫ জুলাই থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত কারণে আটদিনের জন্য শিথিল করা হয়েছে। এটি এ মুহূর্তে না করলে মানুষের মধ্যে হতাশা ও নৈরাজ্য নেমে আসার সম্ভাবনা ছিল। নাড়ির টানে বছরে দু’বার ঈদে মানুষ বাড়ি যায়। যারা দোকান মালিক সমিতি তাদেরও চলার মতো উপায় নেই। আর এ দেশে অনলাইন ব্যবসা গত দেড় বছরে বাড়লেও সততা ও ন্যায়ভিত্তিক অনেক প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করছে না। ইভ্যালি তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। এ মুহূর্তে ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালককে দেশত্যাগ না করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, এ কোম্পানিগুলো বিভিন্ন ধরনের জুয়া খেলারও ব্যবস্থা করে থাকে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় এ সমস্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা ও তদারকির জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি সুষ্ঠু নিয়মনীতি তৈরি করতে পারে। আবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে সঠিক মাত্রার ভ্যাট আদায় করাও বাঞ্ছনীয়।
এদিকে টিকা প্রদানে যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সরকার। থাইল্যান্ডের মতো এদেশেও বেসরকারি খাতে টিকা প্রদান করা যায় কিনা সেটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ভেবে দেখতে পারে। যেমন- থাইল্যান্ডে মডার্নার টিকা বেসরকারি খাতে বিক্রি হচ্ছে। সেখানকার বন্ধুরা জানিয়েছেন, তারা মডার্নার টিকা বেসরকারিভাবে কিনে দিয়েছেন। একটি উন্মুক্ত বাজার ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতে টাকা দিয়ে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত উভয় শ্রেণি টিকা গ্রহণ করতে চাইবেন। এ ব্যাপারে অবশ্যই জনদরদী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশ পেলে বড় বড় ওষুধ আমদানিকারকদের সঙ্গে কথা বলে জনস্বার্থে কাজটি যত দ্রুত করবে ততই মঙ্গল।
কোরবানিকে ঘিরে নানা ধরনের লোকসমাগম হয়ে থাকে। এবারও ব্যতিক্রম হবে না। কিন্তু গতবার যেভাবে ডিজিটাল হাট পরিচালনা করা হয়েছিল এবার কিন্তু তার থেকে নিয়মনীতিতে পরিবর্তন আসছে। তারা কোন দায়-দায়িত্ব নিচ্ছে না। সরাসরি খামারির সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলছে। আবার টাকা দিয়ে বুকিং করলেই যে গরু ঠিকমতো ডেলিভারি হবে তার নিশ্চয়তা কে দেবে? সবাই তো বড় গরু নিয়ে ব্যস্ত। কিন্তু মাঝারি ও ছোট গরু নিয়ে কারও চিন্তা তেমন চোখে পড়ে না। গতবার যে গরুর লাইভ ওজন ছিল ২০০ কেজি, যা পঞ্চাশ থেকে পঞ্চান্ন হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে, সে গরুগুলো অনলাইনে চাওয়া হচ্ছে আশি হাজার থেকে নব্বই হাজার টাকা। আসলে আমাদের দেশে যারা গবাদিপশু লালন-পালন করেন, আয়বর্ধক প্রকল্প হিসেবে এনজিওগুলোর উচিত লাগসই কারিগরি প্রযুক্তির ব্যবহার, যাতে তারা বিদেশের মতো কম খরচে লালন-পালন করে গবাদিপশু উৎপাদন করতে পারেন। প্রাণিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নানামুখী বক্তব্য টকশোতে এসেছে। কিন্তু খামারিরা বলেন, সচরাচর তাদের সাহায্য পাওয়া যায় না। ডিজিটাল হাটে জিজ্ঞেস করলাম, তারা এবার লাইভ ওয়েটের সাহায্যে ¯øটারিং ব্যবস্থা করেছে প্রতি কেজিতে ৬৫ টাকা, যা গতবারের ডবল চার্জ। আসলে মানুষের আয় অতিমারী গ্রাস করেছে। আর কিছু কর্তাব্যক্তি তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত চার্জ নিচ্ছে। তাদের অসুবিধা নেই-দামী গরু বিদেশ থেকে হোক বা দেশ সংগ্রহ করে। ব্রাহমা গরুর আমদানি নিষেধ সত্ত্বেও চার্টার্ড বিমানে এসেছে।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় যে, অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বপ্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে ভীত হন। এর ফলে ওই প্রতিষ্ঠানের স্থায়িত্ব, দক্ষতা নষ্ট হয়ে থাকে। কারণ প্রতিষ্ঠান পরিচালনাকারীদের মধ্যে এক ধরনের ভীতির সঞ্চার হয়। যাতে করে তারা নেতিবাচক বা খারাপ সংবাদ ভাগ করে নেয়াকে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থে অনিরাপদ মনে করে থাকেন। এমনকি যে প্রতিষ্ঠানসমূহ খুব ভালভাবে চলছে সেখানেও কেউ যদি কোন ধরনের দুষ্টুমি করে তবে তা এক ধরনের উদ্বেগ ভাগ করে দেয়া বন্ধ করতে পারে। আসলে প্রতিষ্ঠানকে যদি কেউ সুষ্ঠু ও সচেতনতার সঙ্গে বাজার ব্যবস্থাপনায় প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে টিকিয়ে রাখতে চান তবে প্রতিষ্ঠানের অধস্তন হিসেবে যে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ করে থাকেন তাদের কাছ থেকে গঠনমূলক সমালোচনা শুনতে ইচ্ছুক হবে। নচেৎ প্রতিষ্ঠানের যারা গ্রাহক রয়েছেন তারা নানাবিধ সমস্যার মধ্যে পড়ে যেতে পারেন।
বিশিষ্ট নির্বাহী জ্যাক ওয়েলস একটি কারখানা পরিদর্শন করে শ্রমিকের মন্তব্য উল্লেখ করেছেন। শ্রমিক তাকে বলেছিলেন যে, পঁচিশ বছর ধরে কারখানার কর্মী হিসেবে আপনি আমার হাতের জন্য মূল্য দিয়েছেন, অথচ ইচ্ছে করলে আপনি আমার মস্তিষ্কও পেতে পারতেন, যা আপনার কোম্পানির জন্য শুভ কাজে লাগতে পারত। আমাদের দেশের বিত্তশালীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে মানবিক হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন না। ফলে তাদের শ্রমকে নিষ্পেষিত করে কত দ্রুত বড়লোক হওয়া যায় সে উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে থাকেন। অবশ্য বিত্তশালীরাও ঠিক সম্মান পান না। বিভিন্ন সংস্থায় যখন তারা দৌড়াদৌড়ি করেন তাদের কার্য উদ্ধারের জন্য, স্থানে স্থানে তাদের জটিলতার মধ্যে পড়তে হয়। এটি অবশ্য সমাজের জন্য মঙ্গলজনক নয়। বাস্তবতা হলো বুদ্ধি, সৃজনশীলতা, সততা কারোর একক সম্পত্তি নয়। যদি কোন প্রতিষ্ঠানের মালিক মনে করেন যে, তিনি তার অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীর কোন ভাল-মন্দ বক্তব্য কিংবা প্রতিক্রিয়া শুনবেন না, তবে হয়ত আপনি শুনতে পাবেন না। কিন্তু শ্রমিকরা যখন কারণে-অকারণে প্রতিবাদ জানায় তখন কিন্তু একবারও নিজের মনকে জিজ্ঞেস করেন না, কেন শ্রমিক-কর্মচারী-কর্মকর্তার প্রতি এক ধরনের অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। হয়ত প্রতিষ্ঠান চালানোর ক্ষেত্রে আপনি মনে করেন যে, আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সবাই হয় আপনার বিশ্বস্ত বা অনুগত কিংবা কেউই বিশ্বস্ত বা অনুগত নয়। এজন্য তাদের বরং দাবড়িয়ে কাজ আদায় করবেন। এমনকি প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড়, যারা হয়ত পরোক্ষভাবে প্রতিষ্ঠানের চালিকাশক্তি অর্থাৎ গ্রাহক সমাজ তাদের সন্তোষ কিংবা অসন্তোষের বিষয়টিও আপনার কাছে মোটেও মাথাব্যথা হিসেবে বিবেচিত হয় না।
প্রতিষ্ঠানকে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবস্থাপনায় টিকিয়ে রাখতে হয়ত আপনি মনে করেন যে, জোরজবরদস্তি করে একশ্রেণির অনুগত পোষা কর্মকর্তা-কর্মচারী তৈরি করবেন, যারা মিথ্যাকে সত্য প্রতিপন্ন করবে। তাদের ওপর ভরসা করে যখন ব্যবসা চালাবেন, দীর্ঘমেয়াদে আপনি প্রতিযোগিতা করা থেকে বিরত থাকবেন। সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জে ফুড প্রসেসিং কারখানায় ৫২ জনের মৃত্যু একটি দুঃখজনক ঘটনা। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান পরিচালনাকারী বেসরকারি হোক কিংবা সরকারি হোক, তাদের নেতৃত্বের উন্নতি বিধানের কথা চিন্তা করেন না। বরং কায়েমি স্বার্থবাদীদের কাছে তাদের চিন্তা-চেতনাকে আবদ্ধ করে ফেলেন। অথচ এক্ষেত্রে ম্যান্টেরিং এবং কোচিংয়ের মাধ্যমে আপনার মনস্তাত্তি¡ক দিকের উন্নতি বিধান করতে পারেন, যাতে প্রতিষ্ঠানের গতিময়তা বৃদ্ধি পায় এবং গ্রাহকসেবার মানও উন্নত হতে পারে। এজন্য অবশ্যই ক্রস চেকিং করে নিজের বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করলে আখেরে আপনার প্রতিষ্ঠানের ন্যায়সঙ্গত মুনাফা বৃদ্ধি পাবে এবং দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠানটি ন্যায্যভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। উন্নত বিশ্বের যারা শীর্ষস্থানীয় নির্বাহী হিসেবে বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল, ট্রান্সন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজ করেছেন তারা সবসময়ই ক্রস চেকে বিশ্বাস করতেন।
যখন কোন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী কিংবা মালিক বা পরিচালক ভুল করে থাকেন তেমন আপনিও স্বীকার করে নেন যে, আপনি ভুল ছিলেন। এক্ষেত্রে হয় আপনার ভুল সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল, দুর্নীতিমুক্ত ছিল এটি প্রমাণ করুন। নচেৎ আপনি স্বীকার করে ভুল পথ থেকে বেরিয়ে আসার জন্য সৎ কর্মকর্তা-কর্মচারী, যারা তেলবাজ নয় কিংবা গিরগিটির মতো রং পাল্টায় না, তাদের নিয়ে বুদ্ধিদীপ্তভাবে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিন কিভাবে সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায়। কেননা, কোন প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেলে তার দায়-দায়িত্ব যত না মালিক পক্ষের, তারচেয়ে বেশি বহন করতে হয় ওই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। কেননা, মাঝপথে তারা পেশা পাল্টানোর সুযোগ পান না। প্রকৃত গ্রাহকসেবা দিতে গেলে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই সন্তুষ্ট রাখা বাঞ্ছনীয়। তার মানে এই নয় যে, প্রতিষ্ঠানের অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রশ্রয় পাবেন। দুর্জনের যেমন ছলের অভাব হয় না, তেমনি তাদেরও নানা ছল থাকে। এজন্য প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর ত্রৈমাসিক জরিপ পরিচালনা করা বাঞ্ছনীয়। এমনকি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডাক্তার, নার্স, টেকনিশিয়ানসহ অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জরিপ পরিচালনা করে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নযনে কাজ করা যেতে পারে। আবার হাসপাতালসমূহে রোগী জরিপ ফরম চালু করা দরকার, যাতে তাদের সন্তুষ্টি ও অসন্তুষ্টি বুঝতে সক্ষম হন। এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জরুরিভিত্তিতে কাজ করতে হবে। একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হয়েও সংশ্লিষ্ট লোকদের পরামর্শক্রমে কোন কাজ যখন আপনি করবেন তখন এটি একটি ইতিবাচক শক্তি হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক পারে ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা দূর করে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশিত পথে অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প খাতে হোক কৃষি কিংবা শিল্প উভয় খাতে এবং প্রবাস ফেরতদের জন্য বিশেষায়িত ব্যাংকসমূহকে কাজে লাগাতে। এ ব্যাপারে যদি বিশেষায়িত ব্যাংকসমূহের কাছে তারা কিভাবে গ্রামীণ দরিদ্র শ্রেণির বিকাশ ও অস্তিত্ব সঙ্কট কাটিয়ে ওঠার জন্য কাজ করছে সে ব্যাপারে নির্দেশনা সঠিক পন্থায় দিতে পারে, তবে অতিমারীকালীনও সঠিক মাত্রায় মানবকল্যাণে প্রধানমন্ত্রীকে যথার্থ সম্মান জানানো হবে। অনর্থক দেশের সুন্দর গণতান্ত্রিক এবং মঙ্গলকালীন ব্যবস্থায় কতিপয় অতি বুদ্ধিমান শ্রেণির জন্য যেমন-ঠাকুরগাঁওয়ের ওই ডাক্তার কিংবা আপা সম্বোধন করায় ইউএনও নির্দেশিত হয়ে প্রহার করা-এগুলো আসলে ক্ষমতা দেখানোর সীমাহীন দৌরাত্ম্য। পাশাপাশি এরা মুক্তিযুদ্ধ চেতনায় বিশ্বাসী কিনা তাও দেখতে হবে।
আমাদের দেশে জনদরদী আমলা দরকার, যারা ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াবেন। কিছু দুষ্টচক্র থাকবে। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। তথ্যনির্ভর বক্তব্য রাখলে পরে দেখা যায় এক ধরনের তোষামোদকারী ভুল তথ্য দেয়। সেটি অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। নচেৎ ওই ভুল তথ্যের ভিত্তিতে কোন পরিকল্পনা প্রণয়ন করলে তা থেকে আসলে জনগণের কল্যাণ অর্জন হবে না।
মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।
আপনার মন্তব্য