আজ শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪

Advertise

সিলেটের মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাছে বিকল্প কী?

জুয়েল রাজ  

সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের দিন-তারিখ ঘোষিত হয়েছে আগামী ২১ জুন। কিন্তু দিন-তারিখ ঘোষণার মাস দুয়েক থেকেই সিলেটে নির্বাচনের ডামাডোল বেজে চলছে। যার প্রধান ভূমিকায় লন্ডন প্রবাসী যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সিলেটের মেয়ের নির্বাচন করবেন সেটি তিনি নিজেও হয়তো জানতেন না। সংবাদমাধ্যমে দেখেছি, আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী মূলত এক আলোচনায় নামটি উচ্চারণ করেন। কিন্তু সেটি আওয়ামী লীগের দলীয় সিদ্ধান্ত বা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়। আবার এটিও সত্য শেখ হাসিনা যদি ভেবে থাকেন, তবেই তাই হবে; সেটিও সত্য।

আওয়ামী লীগের সুবর্ণযুগে টানা দুইবার সিলেট সিটি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির আরিফুল হক চৌধুরী। সিলেটের আওয়ামী-রাজনীতিতে একটি কালো দাগ এটি। এত বড় বড় প্রভাবশালী নেতা থাকার পরও সিলেটে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে। প্রয়াত বদর উদ্দিন আহমেদ কামরানের পরাজয় নিয়ে অন্তরালে নানা ফিসফাস শোনা যায়। আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলেই ভরাডুবি হয়েছিল বদর উদ্দিন কামরানের।

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী দলের পোড়খাওয়া নেতা। বিশ্বস্ততায় এবং একনিষ্ঠতার পরীক্ষায় তিনি বারবার পাস করেছেন বলেই আওয়ামী লীগে এই জায়গাটুকু অর্জন করতে পেরেছেন। অনেকেই বলেন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বোকার মত মেয়র নির্বাচনের ফাঁদে পা দিয়েছেন। আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতায় যতটুকু জানি-বুঝি, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী এতোটা বোকা না। না বুঝে শোনে কিংবা দলীয় সবুজ সংকেত ছাড়া যে এভাবে ঘোষণা দিয়ে মাঠে নামবেন! নিশ্চয় সেই নিশ্চয়তা নিয়েই মাঠে নেমেছেন। যদি ব্যর্থ হয়ে লন্ডনে ফিরে আসেন তবে তার রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটবে। অতএব সবকিছু জেনে বুঝেই তিনি ঝাঁপ দিয়েছেন বলে আমার ধারণা।

মোঘল সাম্রাজ্যের ভাইদের মধ্যে বিভেদ ও রক্তারক্তির ইতিহাস আমাদের জানা। শুধু মনে করিয়ে দেয়ার জন্য একটু ভূমিকা উল্লেখ করছি। মোঘল সম্রাট শাহজাহানের চার পুত্র ছিল: দারাশিকো, শাহ সুজা, আওরঙ্গজেব, এবং মুরাদ বকস। তাদেরকে চারটি এলাকার সুবাদার বানিয়েছিলেন শাহজাহান। সম্রাট সর্বদা তার জ্যেষ্ঠ পুত্র দারাশিকোকে অধিক প্রাধান্য দিতেন। অপর তিন ভ্রাতা এতে ক্ষুব্ধ ছিলেন এবং নিজেদের মধ্যে দারার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। শাহজাহানের চার পুত্রই শাসক হিসাবে যোগ্য ছিলেন। কিন্তু মূল ক্ষমতার দ্বন্দ্ব শুধুমাত্র বড়পুত্র দারাশিকো এবং তৃতীয়পুত্র আওরঙ্গজেবের মধ্যে সীমিত ছিল। দারাশিকোর চেয়ে যুদ্ধকৌশল এবং বুদ্ধিমত্তায় আওরঙ্গজেবের এগিয়ে ছিলেন। তাছাড়া ক্ষমতার পেছনের অনেক রাজকর্মচারী এবং অন্যান্য প্রভাবশালীরা এই দুইজনের পেছনে বিভক্ত হয়ে ছিল। আদর্শগত দিক দিয়েও তাদের মধ্যে যথেষ্ট মতপার্থক্য ছিল। দারাশিকো ছিলেন সম্রাট আকবরের মত ধর্মনিরপেক্ষ নীতিতে বিশ্বাসী, অন্যদিকে অপরদিকে আওরঙ্গজেব ছিলেন কোরআনে হাফিজ ও কট্টর সুন্নি মুসলিম।
আওরঙ্গজেব যিনি পরবর্তীতে ক্ষমতায় বসে বাদশাহ আলমগীর নাম ধারণ করেছিলেন, শুধু দারাশিকো নয় নিজের পিতা শাহজাহানকে আমৃত্যু বন্দি করে রেখেছিলেন, ভাইদের করেছিলেন হত্যা। বসেছিলেন মসনদে। সিলেটের মেয়র নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য যেন মোঘল সাম্রাজ্যের মত না হয়!

সিলেটের অনেক নেতাকর্মী নানাভাবে প্রচার করেন প্রধানমন্ত্রী চান আরিফুল হক চৌধুরী সিলেটের মেয়র থাকুক। আগে ছিল অর্থমন্ত্রীর আত্মীয়, এখন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্ত্রীর আত্মীয়। এই যে বার্তা সাধারণ জনগণের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে, তা সাধারণ ভোটারের মানসে বিরাট ভূমিকা রাখে। যা নির্বাচনের মাঠে প্রভাব ফেলে। মূল কথা হচ্ছে সিলেটের আওয়ামী লীগ, নিজেরা নিজেদের শত্রু হয়ে গেছে, কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না।

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে অনেকেই সিলেটের মেয়রপ্রার্থী হিসেবে মেনে নিচ্ছেন না, সেটিও স্বাভাবিক। যারা বছরের পর বছর ধরে শহরে রাজনীতি করছেন তাদের দাবিও বেশি। উড়ে এসে জুড়ে বসায় অবশ্যই তাদের নাখোশ হওয়া অস্বাভাবিক নয়।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বদর উদ্দিন কামরানের পরে সিলেটে এক নামে যাকে মেয়র হিসাবে মানুষ মেনে নিতে পারে এমন দ্বিতীয় নাম বিগত পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগে তৈরি হয়নি।

বিকল্প হিসাবে যার নাম বললে সবাই চিনে তিনি কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ। আজাদুর রহমান আজাদ নিয়ে পক্ষ বিপক্ষে নানা তর্ক-বিতর্ক থাকতে পারে, বাংলাদেশের প্রায় সব রাজনীতিবিদই এসব বিতর্কের মধ্যে রাজনীতি করেন। রাজনীতিতে যদিও শেষ কথা বলে কিছু নাই। দ্বিতীয় ব্যক্তি হতে পারতেন মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ। কিন্তু রাজনীতির দৌড়ে আপাত দৃষ্টিতে তিনি "ডেড হর্স"; আর বাকি যাদের নাম উঠে আসছে তাদের কেউই সিলেটের মেয়র পদে নিজের নামের সাথে আলো ছড়াতে পারবেন বলে আমি মনে করি না। শফিউল আলম নাদেল এবং নাসির উদ্দিন খান মেয়র পদের প্রতিযোগিতার বাইরে। বাকি নামগুলো যাদের আসছে রাজনীতিতে তাদের ত্যাগ তিতিক্ষাকে কোনভাবেই হেয় করছি না। বর্ণাঢ্য ইতিহাস আছে হয়তো, কিন্তু বাংলাদেশের ভোটের মাঠের আলোচনা হয় ভিন্ন। বাংলাদেশের মানুষ মূল্যায়ন করে অমুক বনাম তমুক, কার ক্ষমতা কত বেশি। তাই আরিফুল হকের সাথে এই মুহূর্তে সেই বনাম মূল্যায়নে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ছাড়া আর কেউ নাই।

বিএনপির আমলে বদর উদ্দিন কামরান মেয়র থাকা অবস্থায় আরিফুল হক চৌধুরী ছিলেন কাউন্সিলর, সিলেটের মানুষ দেখেছে তার প্রভাব। মেয়রকে পাশ কাটিয়ে সব উন্নয়ন কাজ, সেই সময়ের অর্থমন্ত্রী এম. সাইফুর রহমান আরিফুল হককে দিয়ে করিয়েছেন। বিগত ১০ বছরে আওয়ামী লীগের কোন কাউন্সিলর কি এই কাজ করতে পেরেছেন, না পারার ক্ষমতা রাখেন? কেউ না। সরকারের টাকায় উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু সিলেটের উন্নয়নে নাম আসে আরিফুল হকের। আওয়ামী লীগ সেখানে যেন ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। এই জায়গা থেকে উত্তরণের জন্য আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিকল্প নেই। তার সেই ক্ষমতা আছে, যোগাযোগ আছে সরকার তথা প্রশাসনের সব মহলে। তাই সিলেটের উন্নয়নে তার ধারেকাছে কেউ পৌঁছাতে পারবে না। কর্মীবান্ধব হিসাবেও যুক্তরাজ্যে তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন।

এতো সম্ভাবনার পরও আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর অপরাধ কী? তিনি প্রবাসী এই যদি একমাত্র অপরাধ হয় তবে আওয়ামী লীগ ভুল করবে।

আরিফুল হক চৌধুরী আবারো নির্বাচন করবেন সেটি প্রায় নিশ্চিত। কারণ বিএনপির সবুজ সংকেতের জন্য হার্টের অপারেশন করে পুরোপুরি বিশ্রামে না থেকে ছুটে এসেছেন লন্ডনে, তারেক রহমানের আশীর্বাদ নিতে। নানা সূত্রে (আনঅফিসিয়াল) যতটুকু জানা গেছে তিনি তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তবে তারেক রহমান কী বার্তা দিয়েছেন তা জানা যায়নি।

তবে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে আরিফুল হক চৌধুরী বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচন না করলে ও তিনি হয়ত নাগরিক কমিটির ব্যানারে নির্বাচন করবেন। বিএনপি তাকে লোকদেখানো সাময়িক বহিস্কারও করবে। আরিফুল হক চৌধুরী এতটাই আত্মবিশ্বাসী তার পাস করা নিয়ে। সেই সিদ্ধান্ত তিনি মেনে নিতে প্রস্তুত।

তাই সিলেটের আওয়ামী লীগের যে নেতারা ভাবছেন বিএনপি নির্বাচন করবে না, ফাঁকা মাঠে গোল দেবেন, নৌকা প্রতীক পেয়ে গেলেই মেয়র নির্বাচিত হয়ে যাবেন, তাদের আশায় গুড়েবালি। নৌকা যেই পান না কেন, আরিফুল হকের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেই বিজয়ী হতে হবে।

মেয়র আরিফ যেমন আওয়ামী লীগের ভোট টানবেন বলে প্রচারণা আছে, তেমনি আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীও জামায়াত-বিএনপির ভোট টানবেন বলে প্রচারণা আছে। কারণ সিলেট শহরে বহু প্রবাসী নানা সমস্যায় আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর কাছ থেকে নানাবিধ সুযোগ নিয়েছেন, বিশেষ করে বাসা বাড়ি দখলমুক্ত সহ নানাবিধ সমস্যায় দলমত নির্বিশেষে তিনি প্রবাসীদের নানাভাবে সহায়তা করেন বলেই প্রচার আছে লন্ডনে। দলীয় ভাবনার বাইরে গিয়ে তিনি সেসব সাহায্য করেছেন। তাই মেয়র হলে শুধু আওয়ামী লীগের নয়, তিনি সব দলের মেয়র হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।

কিন্তু তার একমাত্র অযোগ্যতা তিনি প্রবাসী!

প্রবাসী রাজনীতিবিদদের কাজ কী আসলে? বাংলাদেশ থেকে নেতারা বিদেশে বেড়াতে আসলে তাদের সংবর্ধনা দেওয়া। যাওয়ার সময় লাগেজ ভর্তি করে উপহার দেওয়া। বিমানবন্দর থেকে আনা-নেওয়া করা। নেতাদের ছেলেমেয়ে বিদেশে পড়াশোনা করলে তাদের দেখভাল করা। বিনিময়ে ফেইসবুকে দুই চারটা সেলফি পোস্ট দেওয়া?

ব্যক্তি আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সাথে আমার বিন্দুমাত্র সুসম্পর্কও যেমন নাই, তেমনি নাই বিদ্বেষও। রাজনৈতিক নেতা হিসেবে লন্ডনে হাতেগোনা যে কয়জন মানুষ তার বিরোধিতা করেছেন বিভিন্ন সময়, আমি নিজে তাদের একজন। আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা অনেককেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা করেছেন, এজন্য তার বিরোধিতা করেছি। তার রাজনীতির জন্য হয়তো সেটা প্রয়োজন ছিল তিনি করেছেন, কিন্তু পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটাও পরিস্কার ছিল।

কিন্তু একজন রাজনীতিবিদ হিসাবে প্রবাসে যে ত্যাগ আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী করেছেন, রাজনীতিতে যে একাগ্রতা তার, সেটি অস্বীকার করার ক্ষমতা তার শত্রুরও নাই। ২৪ ঘণ্টার রাজনীতিবিদ তিনি। রাজনীতির বাইরে আর কিছুই করেননি। আওয়ামী লীগের দায় আছে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর প্রতি। একবার হলেও তাকে মূল্যায়ন করা উচিত আওয়ামী লীগের। তার আজন্ম শ্রম-ঘামের বিনিময়ে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব তাকে মূল্যায়িত করা। তিনি স্বপ্ন দেখতেন সংসদ সদস্য নির্বাচনের, নানাবিধ কারণে হয়তো সেই আসনে নির্বাচন করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। দলীয় উচ্চ পর্যায় হয়তো বিকল্প হিসাবে সিলেট সিটিকে তার জন্য উপহার হিসাবে বেছে নিয়েছেন। সত্য-মিথ্যা আমরা জানি না।

এখন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী যখন ক্ষমতার খুব কাছাকাছি এসেছেন, ভাগ নিতে চাইছেন সিলেটের নেতারা আর মেনে নিতে পারছেন না! বছরের পর বছর সিলেটের যে সব নেতাদের তিনি বিদেশে আদর-আপ্যায়ন করেছেন তারাই অনেকে এখন বিরোধিতা করছেন।

বাংলাদেশের মেয়র, এমপি, মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তারা নানা বিষয়য়ে অভিজ্ঞতা নিতে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে থাকেন। আমি জানি না তারা এখন পর্যন্ত কী অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরেছেন দেশে এবং কতটুকু পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। কিন্তু আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর অন্তত অভিজ্ঞতা নিতে বিভিন্ন দেশে সফরে যেতে হবে না। লন্ডনের মত শহরে যিনি কাটিয়েছেন কয়েক যুগ। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার আধুনিক সব ব্যবস্থার সাথে তিনি অভ্যস্ত। স্মার্ট বাংলাদেশের যে ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী , সেখানে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর মত স্মার্ট মানুষের প্রয়োজন। আওয়ামী লীগের কাছে এর বিকল্প আছে বলে আমার মনে হয় না।

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীই পারেন আওয়ামী লীগকে সিলেট সিটি করপোরেশন পুনরুদ্ধার করে দিতে। অন্যথায় সিলেটের বহুল প্রচলিত প্রবাদের মত "বহু পুতে বাপ নির্বংশ" অবস্থা হবে আওয়ামী লীগের।

জুয়েল রাজ, সম্পাদক, ব্রিকলেন; যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি, দৈনিক কালেরকন্ঠ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ