আজ বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪

Advertise

১৫ আগস্ট: যে সত্যগুলো অজানা এখনো

জুয়েল রাজ  

১৫ আগস্ট বাঙালির শোকের মাস, কলঙ্কের মাস। পৃথিবীর ইতিহাসে এত মর্মান্তিক বর্বরতম ঘটনা আর ঘটেনি, ঘটবেও না; কোন জাতির পিতাকে সপরিবারে আত্মীয় পরিজনসহ নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। তার চেয়েও বর্বরতম বিষয় ছিল ইনডেমনিটি দিয়ে সেই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করে দেয়া। এবং হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া খুনিদের এবং ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকা ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয়ভাবে নানা পদ পদবী পদোন্নতিসহ নানাভাবে পুরস্কৃত করা।

১৯৭৫ পরবর্তী এক অন্ধকার সময় পাড়ি দিয়েছে বাংলাদেশ। ১৭৫৭ সালে স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার পর রচিত হয়েছিল অন্ধকূপ হত্যা নামের কাহিনী, সিরাজের নির্মমতা বুঝাতে ব্রিটিশ সেনা হলওয়েল এই কাহিনী লিখেছিলেন। যা ছিল সিরাজকে ইতিহাসে নির্মম হিসাবে চিহ্নিত করার প্রয়াস, যাতে করে সাধারণ মানুষ নবাবকে তার নির্মমতার জন্য ঘৃণা করে।

ইতিহাসের খলনায়করা বারবার তারই পুনরাবৃত্তি করে। একই মিথ্যা ১০০ বার বললে যেমন সত্যের মত শোনায়, তেমনি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মুহূর্ত থেকেই রেডিও, পত্রিকা যাবতীয় গণমাধ্যম দখল নিয়ে খুনির দল ইতিহাসের মহানায়ককে ভিলেন হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া শুরু করে। শুরু হয় মিথ্যার উৎসব। শুরু হয় বাংলাদেশের পশ্চাৎযাত্রা। খুনিরা সদম্ভে সেই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে বিচার ব্যবস্থাকে পালটা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল।

একটা মিথ্যা সময়ে, ভুল সময়ে বিভ্রান্ত সময়ে পথচলে সদ্য স্বাধীন একটা দেশ। সদ্য স্বাধীন দেশের ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু যখন রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামো গঠনে ব্যস্ত। বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, ঘূর্ণিঝড়ে বিপর্যস্ত বিধ্বস্ত দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তখনই ১৫ আগস্ট ঘটিয়ে দেশের সেই যাত্রাকে ব্যাহত করা হয়।

শুধু বঙ্গবন্ধু ও তার আত্মীয় পরিজন নয়, জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যার পর সর্বত্র আতঙ্ক, বিশৃঙ্খলা ও গুজব প্রচার হতে থাকে। শুধু ৭৫ পরবর্তী প্রজন্ম নয়, দেশের তখনকার সাধারণ মানুষও সেই বিভ্রান্ত সময়ের সত্যটুকু জানা থেকে বঞ্চিত রয়ে যায়। দশকের পর দশকে ধরে সেই সব মিথ্যা কল্পকাহিনী সত্য মিথ্যার মিশেলে এখনো চলমান রয়ে গেছে।

৪ নভেম্বর আওয়ামী লীগ ধানমণ্ডি ৩২ নং সড়ক পর্যন্ত এক শোক মিছিল বের করে এ মিছিলে খালেদ মোশাররফের মা, ভাই রাশেদ মোশাররফ অংশ নেন। সর্বত্র প্রচার হতে থাকে যে, ভারতীয় সহযোগিতায় খালেদ মোশাররফ ক্ষমতা দখল করেছে। এমনি পরিস্থিতিতে কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে সিপাহী-জনতার অভ্যুত্থান ঘটানোর জন্য ‘বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা’ ও গণবাহিনীর নামে লিফলেট বিতরণ এবং বাস্তব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। যাই হোক, পাল্টা অভ্যুত্থানে জেনারেল খালেদ মোশাররফ নিহত হন এবং জিয়া পুনরায় সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। জাসদের অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং দেশী-বিদেশী চক্রান্তে জিয়া সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হন। এর মধ্যে জেনারেল ওসমানীর মধ্যস্থতায় খুনি মেজরচক্র নিরাপদে দেশত্যাগ করে। খন্দকার মোশতাক বাংলাদেশ বিমানের বিশেষ ফ্লাইটে ৩ নভেম্বর রাত ৮টায় খুনি মেজরচক্রকে ব্যাংকক পাঠিয়ে দেন। ব্যাংকক পৌঁছেই এক সংবাদ সম্মেলন ডেকে লে. কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যা করার কথা সদম্ভে ঘোষণা করে।

মেজরের ডালিমের বউকে অপহরণের মিথ্যা অপবাদও জুটেছিল শেখ কামালের কপালে। ডালিম নিজে সেই অপহরণ সম্পর্কে তার "যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি" বইতে পরিস্কার লিখে গেলেও শেখ কামালের সেই অপবাদ ঘুচেনি। ব্যাংক ডাকাতি থেকে শুরু করে তার স্ত্রী অ্যাথলেট সুলতানাকে জোর করে বিয়ে করাসহ যত ভাবে সম্ভব শেখ কামাল নিয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে। এবং দীর্ঘ ৪ দশক পরেও অনেকেই তা বিশ্বাস করে যে, শেখ কামালের জন্যই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল।

অন্য আরেকটি মিথ্যাচার খুব প্রচারিত হত, এখনো বিএনপি জামায়াত বলে বেড়ায়, বাকশাল গঠনই বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কারণ। অথচ বাকশাল তখনো পুরোপুরি কার্যকরই হয়নি। সেই শাসন ভাল না মন্দ হতো সেই ধারণাই পায়নি দেশের মানুষ। বঙ্গবন্ধুকে বাকশালের খলনায়ক বানিয়ে প্রচার প্রচারণা, সংবাদ পত্র বন্ধ করের দেয়ার অভিযোগসহ নানাবিধ মিথ্যাচার সমান তালে চলমান ছিল। অথচ সংবাদপত্রের প্রত্যেক সাংবাদিককে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছিল সেই পুরো সত্যটুকু বলা হয় না।

একটা ধারণা পাওয়া যায়, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী রাজাকার, আলবদর ও আল শামস্ বাহিনীর মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য বঙ্গবন্ধুর সরকার ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি এক অধ্যাদেশ জারি করেন। অধ্যাদেশ অনুযায়ী দালালদের বিচারের জন্য সারাদেশে ৭৩টি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই আইনে ৩৭,৪৭১ জনকে গ্রেপ্তার এবং অনেককে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিও প্রদান করা হয়। ১৯৭৩ সালের ৩০ নভেম্বর সরকার এক আদেশে দালাল আইনে আটক ব্যক্তিদের মধ্যে যারা খুন, হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে অংশ নিয়েছিল তাদের ছাড়া অন্যদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে। অবশ্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পূর্বে সরকার জুলাই ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট ১৯৭৩ বাংলাদেশ সংসদে পাস করিয়ে নেয়। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী ও তাদের দোসররা একটা বক্তব্য প্রায়শই বলে থাকে, বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার আলবদর যুদ্ধাপরাধীদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন। তাই তাদের বিচার করা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। সেই অর্ধসত্যকেই তারা বারবার বলে সত্য প্রমাণ করতে চায়।

বিএনপি আরেকটি মিথ্যাচার করে জিয়াউর রহমানকে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা হিসাবে দেখাতে চায়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তি এবং ক্ষমতালোভী চক্রের সরকার ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর এক আদেশে দালাল আইন বাতিল করে দেয়। এর ফলে সমস্ত যুদ্ধাপরাধীদের কারাগার এবং অভিযোগ থেকে মুক্ত করে দেয়া হয়। শহিদদের রক্তস্নাত বাংলাদেশে বুক ফুলিয়ে চলতে শুরু করে রাজাকার, আলবদর, আল শামস্ বাহিনীর সদস্যরা।

১ মে ১৯৭৬ ঢাকায় এক শ্রমিক সমাবেশে প্রদত্ত ভাষণে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু সরকারের সমালোচনা করে বলেন, সে সময় মানুষকে অবাধে ধর্ম পালন করতে দেয়া হয়নি। তার ঠিক দু’দিন পর ৩ মে ১৯৭৬ সরকার এক অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে সংবিধানের ৩৮ নং অনুচ্ছেদ বাতিল করে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। ১৯৭৭ সালের ২২ এপ্রিল জেনারেল জিয়া সংবিধানের ৯ সংশোধনীর মাধ্যমে তা আইনে পরিণত করেন। এর ফলে মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, পিডিপি, নেজামে ইসলামসহ অপরাপর ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলসমূহ আবার তাদের তৎপরতা শুরু করে। রাষ্ট্র-সমাজ আর রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয় যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত রাজাকার, আলবদর, আল শামস্ বাহিনীর সদস্যরা। মূলত এদের পুনর্বাসিত করার নামই ছিল বহুদলীয় গণতন্ত্র।

১৫ আগস্ট পরবর্তী মানুষের ক্ষোভ প্রতিবাদ দমিয়ে রাখতে জিয়াউর রহমান তার পুরো শাসনামলে সান্ধ্য আইন জারী রেখেছিলেন। রেডিও টেলিভিশন পত্রিকা সব জায়গায় বঙ্গবন্ধুর নাম নিষিদ্ধ করে রেখেছিলেন। এমনকি বঙ্গবন্ধুর যাবতীয় বক্তব্যসহ ডকুমেন্টস সব আর্কাইভ থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।

হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাকে রাতের আঁধারে বিচারের নামে প্রহসন করে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়েছেন। আর এর মূল কারণই ছিল জিয়াউর রহমান তার মসনদ টিকিয়ে রাখতে প্রতিবাদের সবগুলো স্তম্ভকে ভেঙে দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের যাবতীয় চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করেছিলেন।

যা ১৯৭৫ পরবর্তী প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করেছে। সঠিক ইতিহাস জানার কোন পথ খোলা ছিল না। এখন সেই দুয়ার খোলে গেছে, অবারিত আকাশ এখন। সেই সত্যগুলো জনসম্মুখে আনা সময়ের দাবী। এখনো যে অমীমাংসিত বিষয়গুলো আলোচনা হয় না। আলোর মুখ দেখেনি প্রকৃত সত্য। ইতিহাসের দায় আছে , সেই সত্যটুকু প্রকাশ করা। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত ক্যু পাল্টা ক্যু এইসব নিয়ে সবার মাঝেই এক ধরনের অস্বস্তি কাজ করে। পুরোপুরি কিছুই কোন পক্ষই পরিস্কার করেন না। অর্ধ সত্য অর্ধ মিথ্যার মত করে বলে দায় এড়িয়ে চলেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে এখনো বিশ্বাস করি, ১৯৭৫ সালে সময়ের দাবী ছিল বাকশাল। যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশে এর কোন বিকল্প ছিল না। সেই বাকশাল নিয়ে খোলামেলা কথা বলা প্রয়োজন, মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিকে সেই সময় বলা হত গোলামী চুক্তি। স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পর এসে সেই চুক্তি যখন বাস্তবায়িত হয়েছে প্রমাণ হয়েছে বাংলাদেশ কতটা লাভবান হয়েছে এই চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে।

সিরাজ সিকদার নিয়ে সত্য জানানো প্রয়োজন। সিরাজ শিকদার কেমন বিপ্লব চেয়েছিলেন। সদ্য প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফর উল্লাহ চৌধুরীর একটি সাক্ষাতকার এখনো অনলাইনে পাওয়া যায়। সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন কী ভয়ংকর দুর্ধর্ষ ছিল সিরাজ শিকদার। একটি দেশের থানা লুট৷ বন্দর উড়িয়ে দেয়াসহ এক বিধ্বংসী যজ্ঞে নেমেছিলেন তিনি। এই সত্যিগুলো সামনে আসা প্রয়োজন।

১৫ আগস্টকে খুব সামান্যভাবে উপস্থাপন করা হয়।
শুধুমাত্র বিপথগামী কিছু সৈন্য হঠাৎ করে বঙ্গবন্ধুর মত নেতাকে, এক রাতে সপরিবারে আত্মীয় স্বজনসহ ইতিহাস থেকে তাঁর রক্তের ধারা মুছে দেয়ার পরিকল্পনা করে, তা কোন ভাবেই বিশ্বাসযোগ্য নয়। শুধুমাত্র সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সাজা কার্যকর করে এর ঐতিহাসিক দায় মিটবে না। সেনাবাহিনী কেন ব্যর্থ হয়েছিল সেদিন বঙ্গবন্ধুকে নিরাপত্তা দিতে, সেই প্রশ্নের উত্তর সেনাপ্রধান শফিউল্লাহর বক্তব্য বিশ্বাসযোগ্য নয়। একজন সেনাপ্রধানের ক্ষমতা, সামান্য একজন মেজরের চেয়ে কম, সেটি কখনো বিশ্বাসযোগ্য নয়।

রক্ষী বাহিনীই বা কেন কোন প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারল না। খালেদ মোশাররফ জিয়াউর রহমান দ্বৈরথের কারণ। জেনারেল ওসমানীর সেখানে ভূমিকা কী ছিল?

৪ নভেম্বর জাতীয় চার নেতার হত্যাকাণ্ড কারা ঘটিয়েছিল। খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যারা সেদিন যোগ দিয়েছিল তারা কি আসলেই অস্ত্রের মুখে সবাই যোগ দিয়েছিল? শুধু জিয়াউর রহমান নয়, জাসদ, গণবাহিনী, কর্নেল তাহের, সিরাজুল আলম খান, খালেদ মোশাররফ, জেনারেল ওসমানী আর খন্দকার মোশতাক নয়, ১৫ আগস্টের আগে পরে যারাই ক্ষমতার ভিতরে বাইরে কলকাঠি নেড়েছেন তাদের ভূমিকা এবং সেই ভূমিকার সুযোগ যারা লাভ করেছে। এদের প্রকৃত ভূমিকা প্রকাশ্যে আনলে প্রকৃত সত্যটুকু জানা যাবে।

প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম যে সব মানুষকে হিরো হিসাবে আমরা চিহ্নিত করছি এরা কি সত্যিকারের হিরো নাকি ১৫ আগস্টের সুযোগ সন্ধানী?

জুয়েল রাজ, সম্পাদক, ব্রিকলেন; যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি, দৈনিক কালেরকন্ঠ

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪২ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০৩ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ