আজ বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪

Advertise

পহেলা বৈশাখ ও আমাদের অর্বাচীনতা

জহিরুল হক বাপি  

ফাগুণের আগুন এবার খুব একটা দেখলাম না। নিয়ম করে অনিয়মের মেঘ জনপদে ঢুকে পড়ছে বসন্তেই। গায়ের খবর মেঘ বলে যাচ্ছে নগরে, নগরের খবর নিয়ে যাচ্ছে গাঁয়ে। যদিও ঋতু অনুযায়ি এখন বাতাস ব্যস্ত থাকার কথা প্রেমের বার্তা নিয়ে, ফুলে ফুলে। কিন্তু এবার মাঘ থেকেই বৃষ্টি বাদলার লম্ফঝম্ফ ভালই দৃশ্যমান। অসময়ে মেঘ ফলবতী হওয়া নিয়ে খুব সাধারণ, অর্ধ শিক্ষিত, অশিক্ষিত, অক্ষর জ্ঞানহীন বাঙালির মধ্যে মতভেদ দেখা গেছে। কেউ বলছে এবার ফসল ভালো হবে, মাঘের শেষ থেকে বৃষ্টি হইছে।
খনার বচনেও এমন কথা বলা আছে-

*যদি বর্ষে মাঘের শেষ,
ধন্য রাজার পুণ্য দেশ।

*যদি বর্ষে ফাল্গুনে
চিনা কাউন দ্বিগুণে।  

*যদি হয় চৈতে বৃষ্টি
তবে হবে ধানের সৃষ্টি।

মাঘ, ফাল্গুন, চৈত্র এ তিন মাসই আমরা কমবেশি বৃষ্টি পেয়েছি এবার। সেই হিসাবে আমাদের সরকার পয়মন্ত, আসছে বছর আমাদের খাবারের চিন্তা নেই। এ মতের বিরুদ্ধে আবার কথা আছে। একাংশ বলছেন এর ভিতর বিভিন্ন স্থানে কয়েক বার শিলা বৃষ্টি হয়েছে। লক্ষণ সুবিধার না। এবার ফল নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । তাছাড়া এবার বৃষ্টি বেশি । তাই ফসলের ক্ষতি হবে। বৈশাখের মাঝা-মাঝি থেকেই ঘোর বর্ষণ শুরু হতে পারে। বন্যা হওয়াও সম্ভাবনা আছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

বাংলা মাসের উৎপত্তি এ চাষ বাসের সুবিধার জন্য। বাংলা মাসের প্রচলন নিয়ে আমার জানা মতে দুইটি ইতিহাস পাওয়া যায়। গৌড় রাজা শশাঙ্ক বঙ্গাব্দ চালু করেছিলেন। সপ্তম শতাব্দীর শুরুর দিকে শশাঙ্ক বঙ্গদেশের  রাজা ছিলেন। আধুনিক বাংলা, বিহার  তাঁর সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল৷ অনুমান করা হয় যে, জুলীয় বর্ষপঞ্জীর বৃহস্পতিবার ১৮ মার্চ ৫৯৪ এবং গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জীর শনিবার ২০ মার্চ ৫৯৪ বঙ্গাব্দের সূচনা হয়েছিল।

দ্বিতীয় মত অনুসারে, বাংলা মাসের প্রচলন করেন সম্রাট আকবর। এর আগে এখানে ইসলামী শাসনামলের হিজরি ক্যালেন্ডারে সব হত। হিজরি পঞ্জিকা চান্দ্র মাসের উপর নির্ভরশীল।  সৌর বৎসর ৩৬৫ দিন, আর চান্দ্র বৎসর ৩৫৪ দিন। একারণে চান্দ্র বৎসরে এখানকার ঋতুগুলি ঠিক থাকে না। এ অঞ্চল কৃষি ভিত্তিক এলাকা ছিল। চাষবাস ও এ জাতীয় অনেক কাজ জলবায়ু নির্ভর। হিজরি পঞ্জিকা অনুসারে কৃষি পণ্যের খাজনা আদায় করা হতো।  এতে  কৃষকরা অসময়ে খাজনা দিতে বাধ্য হতো। যা কেবল প্রজা নিপীড়নই বাড়াতো। খাজনা আদায়ে সুষ্ঠুতা প্রণয়নের লক্ষ্যে মুঘল সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। এজন্য মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে প্রচলিত হিজরি চান্দ্র পঞ্জিকাকে সৌর পঞ্জিকায় রূপান্তরিত করা হয়।

সম্রাট আকবর ইরান থেকে আগত বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী আমীর ফতুল্লাহ শিরাজিকে হিজরি চান্দ্র বর্ষপঞ্জীকে সৌর বর্ষপঞ্জীতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব দেন। ফতুল্লাহ শিরাজি নতুন বাংলা সন বিনির্মাণ করেন। ১৫৮৪ সালের ১০ মার্চ বা ১১ মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬) থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়।]

আকবরের সময়কাল থেকেই পহেলা বৈশাখ উৎসবের শুরু। তখন প্রত্যেককে বাংলা চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সকল খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করতে বাধ্য থাকত। এরপর দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে জমিদার, নিজ নিজ অঞ্চলের অধিবাসীদেরকে মিষ্টি বা সু-স্বাদু খাবার দ্বারা আপ্যায়ন করতেন। জমিদারকে খাজনা দিতে পেরে প্রজা খুশি আবার জমিদার সম্রাটকে খাজনা দিয়ে জমিদারও খুশী  । এ উপলক্ষে বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হত। এই উৎসবটি একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয় যার রূপ পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছে। হালখাতার উৎপত্তিও তখন থেকেই। যা ৯৫% ভাগ বাঙালি ব্যবসায়ী এখনও মেনে চলেন, পালন করেন। তবে বাংলাদেশে হালখাতার তারিখ অঞ্চল ভেদে এখন কিছুটা হের ফের হয় কিন্তু মূল একই। এবং হাল খাতার চরিত্রও একই রয়ে গেছে।

পহেলা বৈশাখে বাঙালির নিজস্ব কিছু ঐতিহ্যগত নির্দোষ সংস্কার রয়েছে বাঙালির। পৃথিবীর সবচাইতে শিক্ষিত, সভ্য জাতির ভিতরও বছরের প্রথম দিন নিয়ে এমন সংস্কার রয়েছে। বাঙালির সংস্কার হলো বছরের প্রথম দিন ভালো গেলে পুরা বছর ভালো সময়ের হার বেশি থাকবে। বছরের প্রথম দিন খারাপ গেলে পুরা বছর খারাপ সময় বেশি যাবে। তাই এ দিনে সাধ্যমত বাঙালি ভালো খাওয়ার চেষ্টা করে, ভালো পরা চেষ্টা করে, যার সে সামর্থ্যটুকুও নাই যে ভালো বলার চেষ্টা করে, শুনার চেষ্টা করে। সামর্থ্যবানরা ভালো খায়, দাওয়াত খাওয়ায়। বিভিন্ন দোকানে মিষ্টি, জিলাপি, বাতাসা ইত্যাদি বিলি এখনও চলে। বাঙালির বড় অংশ আর্থিক ভাবে দরিদ্র, হত দরিদ্র ( যদিও এ হার কমছে এখন) । এ দরিদ্র শ্রেণী থেকে সমাজের বড় অংশ মধ্যবিত্তরা পহেলা বৈশাখে ভালো খাওয়ার চেষ্টা করবে। আমি নিম্ন মধ্য বিত্ত ঘরে মানুষ। ছোটবেলায় পহেলা বৈশাখে ঘুরতে টুরতে যাওয়া হতো না চাকরিজীবী বাবার বাড়তি খরচের চিন্তায়। সেটা নিয়ে কোন সমস্যা, মনোবেদনা ছিল না কোন অভিজ্ঞতা হয়নি বলে। তবে পহেলা বৈশাখ মানে ভালো খাবার- পোলাও, রোস্ট, গরুর মাংস। আশে পাশের বাসা থেকেও এ ধরনের খাবারের গন্ধ আসতো। পহেলা বৈশাখের আরেকটা মজা ছিল এ দিন মোটামুটি বাপ-মায়ের ধমক, মাইরের হাত থেকে বাচতে পারলে পুরা বছর কিছুটা ভালো যাওয়ার আত্মবিশ্বাস পাওয়া যেত। বাবা মারেও দেখতাম ধমকা ধমকি না করার চেষ্টা করতে। শুধু আমার না আশে পাশের সবারই একই অবস্থা। সেই পহেলা বৈশাখ আরও উজ্জ্বল থেকে উজ্জলতর হচ্ছে। বোমা হামলা, মঙ্গল শোভা যাত্রায় গাড়ী ছেড়ে পরবর্তী বছর জনগণকে বৈশাখী মেলায়, উৎসবে যেতে অনুৎসাহিত করার সূক্ষ্ম চেষ্টা কত কি দেখলাম, তবু উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বল।

আধুনিকভাবে  নববর্ষ উদযাপনের খবর প্রথম পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্তন ও পূজার ব্যবস্থা করা হয়। এরপর ১৯৩৮ সালেও অনুরূপ কর্মকাণ্ডের উল্লেখ পাওয়া যায়।পরবর্তীকালে  ১৯৬৭ সালে ছায়ানট রমনা বট মূলে আনুষ্ঠানিক ভাবে পহেলা বৈশাখের প্রথম প্রহরে সঙ্গীতানুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু করে।

বাঙালি বাঙালিয়ানার উপর প্রত্যক্ষ, পরোক্ষ আঘাত, ষড়যন্ত্র তো চলছেই। পাকিস্তানী, ধর্মীয় উগ্রবাদী এখন আমাদের পরিচয় ধ্বংস করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেই যাচ্ছে । এ পহেলা বৈশাখ আসলে বাঙালির মিলন মেলা, বাঙালিয়ানার মিলন মেলা ।

ষড়যন্ত্রীরা যেমন ধর্মীয় ভাব দেখিয়ে পহেলা বৈশাখের বিরোধিতা করছে সরাসরি তেমনি সূক্ষ্ম ভাবে কর্পোরেট ইনজেকশনে স্বত্বায় ঢোকাচ্ছে আর্সেনিক বিষ।  বর্তমানের প্রজন্ম বিভ্রান্ত প্রজন্ম । বিভ্রান্তির কারণ সেই আর্সেনিক বিষ। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপর এমনি এমনি জয় বাংলার পরিবর্তে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ শ্লোগান দেওয়া হয় নি। জিয়া এমনি এমনিই জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, ৭ মার্চের ভাষণকে মুছে ফেলতে চায়নি। ধর্মের নামে রাজাকারদের প্রত্যক্ষ, পরোক্ষভাবে এমনি এমনিই রাজনীতি, শিক্ষকতা, চিকিৎসা, পুলিশ, প্রশাসনে পুনর্বাসন করেনি জিয়া। এমনি এমনিই জিয়া মদের লাইসেন্স, গ্রাম-গঞ্জে হাউজি, সার্কাস, জুয়া, যাত্রাপালায় এমনি এমনিই অশ্লীলতার দরজা খুলে দেয়নি। সবই আমাদের সংস্কৃতিকে ঘোলা জলে ডুবিয়ে বাঙালিকে বংশ পরম্পরায় বিভ্রান্ত, বিদিক, বেদিশা করে রাখার চেষ্টা। ৯০ এর পর থেকে বিএনপি ক্ষমতায় এসে তাদের প্রতিষ্ঠাতারই পদাঙ্ক অনুসরণ করেছে একই কায়দায়। বিএনপির সময় বাউল গান পর্যন্ত নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। দেশে বিভিন্ন জায়গার বাউল, বয়াতি, লোক শিল্পীরা এক ধরনের হুমকির মধ্যেও পড়ে। যা বলছিলাম জিয়ার শিষ্য ছিল এরশাদ। এরশাদও জিয়ার মতো কুট ও সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কূট চালে বুজুর্গ। যা এখনও দৃশ্যমান।

এই এরশাদের সময়ে রাষ্ট্র ধর্মের প্রচলন হয়, আমার জানা মতে এই এরশাদের সময়েই পহেলা বৈশাখে পান্তা ইলিশ প্রবেশ করে প্রয়াত সাংবাদিক সাংবাদিক বোরহান আহমেদের হাত ধরে। যদিও আরও অনেকেই এটি প্রচলনের কৃতিত্ব (?!) দাবী করে। পান্তা ভাত গরীবের খাবার। পহেলা বৈশাখের দিনে ভিখারিও পান্তা ভাত খেতে চায় না। সেই পান্তা ভাতকে একাডেমীক রূপ দেওয়াতে পহেলা বৈশাখের অর্থই অনেকাংশে পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। যারা এর বিরোধিতা করেন তাদের কেউ কেউ এমনও বলছেন যে এটা, গরীবকে তাচ্ছিল্য করা।

এ পান্তা ফ্যাশন যেমন আমাদের আত্মিক ও ঐতিহ্যগত ক্ষতি করছে তেমনি আর্থিক ও পুষ্টিগত ক্ষতিও করছে। পহেলা বৈশাখ কেন্দ্র করে নির্বিচারে ইলিশ ধরা হয়। অথচ এ বৈশাখ মাস থেকেই শুরু হয় ইলিশের মৌসুমে। আর পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে মা, বাপ, ছানা, পোনা সব ইলিশ নিধন শুরু হয়। কখনও কখনও ফ্যাশন ও প্রেস্টিজের কারণে এক জোড়া ইলিশের দাম দিয়ে একটা গরুও কেনা যায়। বাঙালির খাবার ম্যানুতে কখনও পান্তা ইলিশ ছিল না। ইলিশ মাছ খেতে হয় গরম ভাতের সাথে গরম গরম।পান্তা দিয়ে ইলিশ আর ঘি দিয়ে পান্তা সমার্থক। তাছাড়া ইলিশ সহজ লভ্য মাছ নয় । দেশের সব জায়গায় পাওয়াও যায় না। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে কেউ যদি ইলিশ মাছ খায়ও সেটা অবশ্যই পান্তা ভাতের সাথে নয়। কারণ পান্তা ভাত ভালো খাবারের মধ্যে পড়ে না। পহেলা বৈশাখে আক্ষরিক অর্থেই বাঙালি সাধ্য মতো দামী খাবার খাবে এটাই ঐতিহ্য। ঐতিহ্য অর্থবহ হয়, সুন্দর হয়। আমাদের নান্দনিক ঐতিহ্যের উপর কিছু দিন কানা অর্বাচীন ক্রমাগত ময়লার প্রলেপ দিচ্ছে। ফুলের গন্ধ আর ময়লার গন্ধে পার্থক্য করতে পারছি না আজ আমরা। সব একাকার।

এ ভাবে চলতে থাকলে ইলিশ মাছের পরিবর্তে কোন কোম্পানি নিশ্চয় ইলিশ ফ্লেভার বের করবে। যে কোন মাছের উপর বা কোন একটা খাবারের মাধ্যমে আমরা ইলিশ ফ্লেভার খেয়ে গর্ব করবো। কর্পোরেট আর্সেনিক রাজনৈতিক হাতিয়ারও। গত কয়েক বছরের কর্পোরেটরা লালনের রং কমলা করেছে যদিও লালন ও তারা অনুসারীরা সাদাই পড়তো এবং এখনও পরেন। এরপর হয়তো আমরা পহেলা বৈশাখে লেডী গাঁগাঁ, সানি লিয়নের শোও দেখবো শহরাঞ্চলে।

আমাদের ক্যালেন্ডার থেকেও বাংলা তারিখ বাদ পড়েছে। ১০/১২ বছর আগেও প্রতিটি ক্যালেন্ডারে ইংরেজির সাথে বাংলা তারিখ থাকতো । যেটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু অস্বাভাবিক হলো সেটা তো নাই-ই , তার পরিবর্তে কোথাও কোথায় ইংরেজির সাথে আরবি তারিখ থাকে।

আর কত অর্বাচীনতা। তরী ডুবতে ডুবতে ভেসে আছে। এখনই সেচতে হবে অথবা অনেক কষ্টে আবার টেনে টুনে উঠাতে হবে। আদৌ পুরা উঠানো যাবে কিনা তারও নিশ্চয়তা নাই। ডুবার আগেই সেচা, পানি ঢুকার পথ বন্ধ করতে হবে।

জহিরুল হক বাপি, লেখক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬২ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ১৯ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩০ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৮৯ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৫ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ