আজ শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রসার?

চিররঞ্জন সরকার  

আমাদের দেশে অবিশ্বাস্য দ্রুততায় ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রসার ঘটছে। আর নির্মম বাস্তবতা হলো, এ কাজে কমবেশি সব রাজনৈতিক দলই (হাতেগোনা কয়েকটি বামসংগঠন ছাড়া) ভূমিকা পালন করছে। কিন্তু কেন এই প্রবণতা? প্রশ্নটি সহজ হলেও এর উত্তর সহজ নয়। বিখ্যাত গবেষক-প্রাবন্ধিক আবু সাইয়িদ আইয়ুব সাম্প্রদায়িকতা বলতে বুঝতেন ধর্মের চেয়ে ধর্ম সম্প্রদায়কে এবং ব্যক্তির চেয়ে গোষ্ঠীকে বড় করে দেখা। যে নিজেকে সবসময় হিন্দু বা মুসলমান বলে ভাবতে অভ্যস্ত, অন্যের সঙ্গে পরিচিত হলে তার চরিত্র, বিদ্যা-বুদ্ধি রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রভৃতির খোঁজ না নিয়ে প্রথমেই জানতে চায় লোকটি ব্রাহ্মণ না শূদ্র, হিন্দু না মুসলমান, ইহুদি না খ্রিস্টান-সে সাম্প্রদায়িক মানুষ। বদরুদ্দীন উমরের দৃষ্টিতে কোন ব্যক্তির মনোভাবকে তখনই সাম্প্রদায়িক আখ্যা দেয়া হয়, যখন সে এক বিশেষ ধর্ম সম্প্রদায়ভুক্তির ভিত্তিতে অন্য এক ধর্ম সম্প্রদায় এবং তার অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধাচরণ ও ক্ষতিসাধন করতে প্রস্তুত থাকে।

আমাদের এ অঞ্চলে দেশে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা দীর্ঘকালের মজ্জাগত ব্যাধি। ব্রাহ্মণ্য তথা হিন্দু ধর্মের বর্ণাশ্রম থেকে বর্ণ বিভেদ ও বর্ণ সংঘর্ষ উদ্ভূত, যেটা প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। অনেকে বলে থাকেন, ভারতবর্ষে ইংরেজ রাজত্বের ইতিহাসই হচ্ছে ধর্মের রাজনৈতিক ব্যবহারের ইতিহাস। সেই সময় হিন্দু-মুসলিম বিদ্বেষের বীজ ছড়ানো হয়েছিল উদ্দেশ্যমূলকভাবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে ডালপালা ছড়িয়ে মহীরুহ হয়েছে। এই মারণাস্ত্রকে অন্যতম হাতিয়ার করে দুশ বছর শাসন করে গেছে ইংরেজ। কিন্তু সাম্প্রদায়িকতার যে বীজ তারা রোপণ করেছিল আজকের পুরো দক্ষিণ এশিয়া তা থেকে এখনও মুক্ত হতে পারেনি।

এক অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। সদ্যস্বাধীন দেশে প্রত্যেকে তার নিজস্ব ধর্মমত নিয়ে সমাজে গর্বের সঙ্গে চলাফেরা করার অধিকার লাভ করে। যদিও তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। আমাদের দেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির পুনরুত্থান বলতে যা বুঝায় তা মূলত ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে। ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল সেনাপ্রধান মেজর জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন হয়েছিলেন। রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জিয়াউর রহমান প্রথম যে কাজটি করেছিলেন তা হলো ধর্ম নিরপেক্ষতার বিদায় নিশ্চিত করা। খন্দকার মোশতাকের অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধান সংশোধন করে ধর্মনিরপেক্ষতা তুলে দেয়। মেজর জিয়া এর বৈধতা নিশ্চিত করে। সে সময় বুদ্ধিজীবী মহল সমালোচনামুখর হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান থেমে থাকেননি। সে সময় বাংলাদেশে স্বীকৃত ২১টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৫টি রাজনৈতিক দল জিয়াউর রহমানের এই সিদ্ধান্তের প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন যুগিয়েছিল। দলগুলো ছিল, জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগ, নেজামে ইসলাম, খেলাফত রাব্বানী। উল্লেখ্য, এই দলগুলোর স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকার জন্য ১৯৭২ সালে, বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হয়েছিল।

দেখা যায়, মেজর জিয়ার আমলে এই দলগুলো রাজনৈতিক অঙ্গনে পুনঃ-প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সেই থেকে শুরু স্বাধীন বাংলাদেশে 'বহুদলের' নামে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির, যা এখন মহামারির রূপ ধারণ করেছে। সৃষ্টি হয়েছে ধর্মীয় গোড়ামি, মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের মতো পরিস্থিতির। জিয়াউর রহমানের আমলেই ১৯৮১ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে হাফেজ্জি হুজুর তৃতীয় স্থান দখল করেন। যে হাফেজ্জি হুজুর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পূর্বে বাংলাদেশে একজন অচেনা ব্যক্তি ছিলেন অথচ তিনিই কিনা প্রগতিশীল বামপন্থি ও আওয়ামী লীগকে পেছনে ফেলে তৃতীয় স্থান অধিকার করে। এভাবে বাংলাদেশে জিয়াউর রহমানের কথিত 'বহুদলীয় গণতন্ত্রের' নামে 'ধর্মীয় রাজনীতি' বিকশিত হয়। পরবর্তীকালে এরশাদের রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা বাংলাদেশের রজনীতে ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতাকে যেন স্থায়ী রূপ প্রদান করে।


প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে গত চার যুগ ধরে তিল তিল করে যে ধর্মীয় রাজনীতির একটা চাহিদা বা বাজার সৃষ্টি করা হয়েছে, সেই রাজনীতি দিয়ে সবার জন্য বসবাস উপযোগী, একটি সহিষ্ণু, লিবারেল সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যাবে কী?

এ প্রশ্নের জবাব দেওয়া কঠিন। আসলে আমাদের দেশে এখন রাজনীতি আর ধর্ম প্রায় সমার্থক হয়ে গেছে। সমার্থক করে ফেলা হয়েছে। এখন একক কোন দল যদি অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে মাঠে নামে, তাহলে অন্যরা সেই দলের বিরুদ্ধে ধর্মীয় চেতনার অপব্যবহারে মেতে ওঠে। ভোটের রাজনীতিতে পরাজিত হওয়ার ভয়ে কেউ আর তখন ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার 'ঝুঁকি' নিতে চান না। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিকে পক্ষে টানবার একটা মরিয়া চেষ্টা সব সময়ই লক্ষ করা যায়। সেই অর্থে আমাদের রাজনীতির 'ইসলামীকরণ' ঘটেছে। এ অবস্থায় রাজনীতি থেকে ধর্মের ব্যাপক প্রভাব তখনই বাদ দেওয়া যাবে, যখন বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির মত বড় দলগুলো যৌথভাবে রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার না করার অঙ্গীকার করবে। এই দলগুলোর মধ্যে কোন একটি যদি ধর্মের দিকে ঝুঁকে, তাহলে ভোটের আশায় অন্যরাও সেই পথে ধাবিত হবে। কিন্তু সেটা কী সম্ভব? সম্প্রতি, শাহ মুয়াজ্জেম হোসেন নামে এক আলোচিত রাজনৈতিক নেতা বলেছেন, ‘পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে দেশের কোথাও আল্লাহ-রসুলের নাম উচ্চারিত হয়নি।’ এটা এক ধরনের উস্কানি। এমনিতেই পহেলা বৈশাখ পালন নিয়ে এদেশের এক শ্রেণির মানুষের ব্যাপক আপত্তি রয়েছে। তাদের কাছে এই অনুষ্ঠান  ধর্মীয় অনুশাসন বিরোধী। এই শ্রেণির মানুষগুলো শাহ মুয়াজ্জেমের কথায় নিশ্চয়ই আহ্লাদিত হবেন! এবং ভবিষ্যতে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধে আরও কাছাখোলা ভূমিকায় অবতীর্ণ হবার প্রেরণা পাবেন! এই হলো আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্র!

অনেকে বলেন, এদেশের মানুষ অসাম্প্রদায়িক। কিন্তু রাজনীতিবিদরা সাম্প্রদায়িক। কথাটা অর্ধসত্য। আমাদের দেশের শিক্ষিত-সচেতন মানুষরা তো রাজনীতিরই লোক। তাদের সাম্প্রদায়িকতাই তো রাজনীতিতে সঞ্চারিত হয়। রাজনীতিবিদরা যদি রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার না করে, তাহলে সাধারণ মানুষ বিষয়টা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না। কারণ যে দলই ক্ষমতায় আসুক, ধর্ম-কর্ম পালন করায় তো কারো ব্যাঘাত ঘটে না! বাহাত্তরে যখন ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তখনও কিন্তু ধর্মীয় রাজনীতি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য কেউ দাবি তোলেনি। কেননা কেউ এ নিয়ে মাথা ঘামানোর তাগিদ বোধ করেনি।


কিন্তু এখন পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, ধর্মব্যবসায়ীরা সহজেই নাস্তিকতার মোড়ক চাপিয়ে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিকে জব্দ করতে পারে। তারা একটু একটু করে ধর্মাশ্রয়ী মানুষগুলোর মধ্যে নিজেদের ধ্যান-ধারণার প্রসার ঘটাতে সক্ষম হয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যখন রটানো হয়, ‘ওরা ধর্ম মানে না’, অমনি একদল বিশ্বাসী হুমড়ি খেয়ে পড়ে। এই বিশ্বাস ভাঙতে তখন অভিযুক্তরা আরও বেশি ধর্মাশ্রয়ী হয়ে যায়। আমাদের রাজনীতিতে এই সর্বনাশা ধারাই চলছে।


এবারের পহেলা বৈশাখে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কথাগুলো বলেছেন, আমাদের ভবিষ্যৎ সমাজ বিনির্মাণের পথে যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বলেছেন, ধর্মকে সমালোচনা করে কিছু লেখা যাবে না। আর এই লেখার জন্য কোনো অঘটন ঘটলে তার দায় সরকার নেবে না। ‘মুক্তমনা’ শব্দটি নিয়েও প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তিগত ঘৃণা প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে কোনো বিরুদ্ধ মতে না গিয়ে, শুধু সবিনয়ে জানতে চাই, ‘মুক্তমনা’ বলে পরিচিতি যারা এখন পর্যন্ত চাপাতির কোপে খুন হয়েছেন, তাদের সবাই কী সত্যিই ধর্মকে আঘাত করে লেখা লিখেছেন? এটা কী প্রমাণ করা সম্ভব?নাকি ‘ধর্মবিরোধী নাস্তিক’তার একটা ‘ট্যাগ’ ঝুলিয়ে দিয়ে তাদের সুকৌশলে ভিলেনে পরিণত করা হয়েছে? সমাজে নানা মতের মানুষ থাকবে-এটাই স্বাভাবিক। এখন যাকে আমি পছন্দ করব না, যার চিন্তা-চলা-বলা আমার পছন্দ হবে না, তার বিরুদ্ধে ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে’ এমন একটা অভিযোগ এনে মধ্যযুগীয় কায়দায় খুন করা হবে-আর প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্র তার কোন দায় নেবে না-এটা কী কোন যুক্তির কথা হলো? এর ফলে ধর্মব্যবসায়ী হন্তারকদের আরও বেশি উৎসাহ দেওয়া হলো না কী? রাষ্ট্র কী তবে কেবল ধর্মবাদীদের?


কেউ ধর্ম নিয়ে, ধর্মে বর্ণিত অনুসরণীয় চরিত্র নিয়ে কিছু লিখলে সেটাকে প্রধানমন্ত্রী ‘বিকৃতি’ বলেছেন। বর্তমান পরিবেশ-পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত করার কিছু নেই।কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যতটা জোর দিয়ে ‘এই ধরনের লেখা কেউ যেন আর না লিখে’-সেই আহবান জানিয়েছেন, ততটা জোর দিয়ে তিনি হত্যার বিরুদ্ধে বলেননি। তিনি বলেননি লেখালেখির কারণে যাদের খুন করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেককে আমি আইনের আওতায় আনব, ফাঁসিতে লটকাব! এতে করে খুনিরা স্বস্তি পেতে পারে। উৎসাহিত হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।


সংখ্যাগরিষ্ঠের মতকে অবশ্যই সম্মান করতে হবে। কিন্তু একজন মানুষও যদি ভিন্নমত পোষণ করেন, তাকে তা বলতে দেওয়া, তাকে রক্ষা করাটাও তো রাষ্ট্রেরই কাজ। এখন ভিন্নমত পোষণকারীকে যদি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ‘বিকৃত চিন্তার অধিকারী’ হিসেবে অভিহিত করে সমাজে তার কোন স্থান না রাখেন, তাহলে সমাজে বৈচিত্র্য থাকবে কীভাবে? কোন অনুরাগ বা বিরাগ নয়, সবার প্রতি সমান আচরণই না আদর্শ রাষ্ট্রের কাজ। আমরা কী তবে সেই আদর্শ রাষ্ট্রের ধারণা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি?


পুরো পৃথিবীতে এখন লড়াই চলছে। এই লড়াইটা কিন্তু বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে নয়, এই লড়াই দুটো মতবাদের মধ্যে- ধর্মনিরপেক্ষতা এবং মৌলবাদ। লড়াইটা বিজ্ঞানমনস্কতা আর ধর্মান্ধতার মধ্যে, জ্ঞান আর অজ্ঞানতার মধ্যে। একটি উদার, সহিষ্ণু সমাজ গঠনের ডাক না দিয়ে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কী এক সংকীর্ণ সমাজ গঠনের ডাক দিলেন! একজনের মত আমার পছন্দ না-ও হতে পারে। তার মানে কী গোপনে আমি তাকে অনুসরণ করব এবং সুযোগ বুঝে গুলি করে মারব?সে যখন ফুটপাতে হাঁটবে, চাপাতি চালিয়ে তাকে খুন করব? আর সেই খুনের বিরুদ্ধে আমি আমি কিছুই বলব না?


সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভিন্ন মত ধারণ করার কোনো বিকল্প নেই। সেনাবাহিনীর মত সবাই একই রকম চিন্তা করবে, একই রকম পোশাক পরবে, একই রকম প্রশিক্ষণ পেয়ে একই রকমভাবে হাঁটবে-চলবে, কিংবা সবাই ধর্মকে একই রকমভাবে দেখবে-এমন ‘একরৈখিক’ একটা সমাজ প্রতিষ্ঠা করা কী আদৌ সম্ভব? বহু ধর্ম বহু মত, আর বহু সংস্কৃতি থাকবেই, রাষ্ট্র এসবের মধ্যে সমন্বয় করে। কিন্তু রাষ্ট্র নিজেই যদি একটি বিশেষ মতের পক্ষে দাঁড়িয়ে যায় তাহলে সব মানুষের নাগরিক অধিকার কোথায় থাকল? ইতিহাসে কিন্তু এ ধরনের ‘একরৈখিক’ সমাজ প্রতিষ্ঠার সুফল কখনও দেখা যায়নি।



মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪২ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ