আজ মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪

Advertise

জঙ্গি দমন: পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং প্রতিক্রিয়া

শুভাশিস ব্যানার্জি শুভ  

সাম্প্রতিক সময়ে সর্বাধিক আলোচিত শব্দটি হচ্ছে ‘জঙ্গি’। এই শব্দটির আভিধানিক অর্থ কি? কোথা থেকে এই শব্দটির উৎপত্তি? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানার আগ্রহ আমাদের অনেকের-ই নেই। আমরা শুধু ‘জঙ্গি’ এবং ‘জঙ্গিবাদ’ নিয়ে আলোচনা করছি। সমালোচনা করছি। সেটা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কিছু না বুঝে। বিষয়টা অনেকটা ক্রিকেট মাঠের দর্শক গ্যালারীতে বসে ‘আউট’ হলে ‘গোল’ ‘গোল’ বলে চিৎকার বা উচ্ছ্বাস প্রকাশের মতো অবস্থা। ক্রিকেটে যে ‘গোল’ হয় না, সেটা এখন কে কাকে বুঝাবে?

বাংলাদেশের জঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন আন্তর্জাতিক মহল। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ জুলাই ঢাকায় পৌঁছেছেন মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া–বিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলোচনা করার প্রয়াসে তার এই সফর। মূলত গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলা-পরবর্তী পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা সহযোগিতা নিয়ে আলোচনার জন্য নিশা দেশাই ঢাকায় এসেছেন।

এর আগেও তিনি ঢাকায় এসেছিলেন। সেটি গত মে মাসে। অর্থাৎ এটি তাঁর দ্বিতীয় ঢাকা সফর। ওই সময় রাজধানীর কলাবাগানের বাসায় যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার (ইউএসএআইডি) কর্মকর্তা জুলহাজ মান্নান ও তাঁর বন্ধু মাহবুব তনয় হত্যা-পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য তিনি ঢাকা সফর করেন।

গুলশানের রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার প্রেক্ষাপটে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৩ জুলাই সন্ধ্যায় ফোন করেছিলেন। সন্ত্রাস নির্মূলে বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তুত। বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা ও সহানুভূতি জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।

অপরদিকে, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনআইএ) বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাস এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর জঙ্গি হামলার আশংকা করছে। গত ১ জুলাই গুলশান হামলাস্থলের এলাকায় ৩৪টি দূতাবাস অবস্থিত। জঙ্গি হামলায় প্রাণ গিয়েছে জাপান ও ইতালির বেশ কয়েকজন নাগরিকের। এবার ভারতীয় দূতাবাস বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে হামলার আশঙ্কাকে খাটো করে দেখছে না নয়াদিল্লি। নিরাপত্তার জন্য ভারত থেকে আলাদা করে কম্যান্ডো বাহিনী পাঠানোর কথাও ভাবা হচ্ছে।

বাংলাদেশকে নিয়ে বিদেশীদের রয়েছে উৎকণ্ঠা। অথচ নিজ দেশের প্রতি আমাদের ভয়হীনতা কী আদৌ রয়েছে? একের পর এক জঙ্গি হামলার পর দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশে কোন জঙ্গি বা আইএস নাই’। তিনি আরও বলেছেন দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যথেষ্ট ভালো। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন তিনি এই কথাগুলো বলেছেন? তিনি কি এসব ঘটনার ভয়াবহতা বুঝতে অক্ষম, না কি অন্য কোন কারণে তিনি এই ধরণের কথা বলতে বাধ্য হয়েছেন? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রশাসনের বিভ্রান্তিকর বক্তব্যে বিব্রত আমরা।

২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৩টি জেলায় একযোগে সিরিজ বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি। ওই ঘটনায় নিহত ও আহত হয়েছেন অনেকে। এ ঘটনার পর জঙ্গি সংগঠনটির শক্তির উৎস ও তাদের দমনে মাঠে নামে র‍্যাব। এ বাহিনীর অত্যন্ত চৌকস গোয়েন্দা বিভাগ জেএমবিসহ বিভিন্ন ধর্মীয় জঙ্গি সংগঠনের আস্তানা, এদের মূল হোতা ও শক্তির যোগানদাতাদের খুঁজে বের করে।

র‍্যাবের অভিযানে গ্রেফতার হয় জেএমবি ও বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের কয়েকশ সদস্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জেএমবি প্রধান শায়খ আবদুর রহমান, সিদ্দিকুর রহমান ওরফে বাংলাভাই, সামরিক শাখার প্রধান আতাউর রহমান সানি প্রমুখ। এছাড়া সরকারের পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হান্নান, আরমানসহ অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করে র‍্যাব । র‍্যাব সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন অপরাধের দায়ে দেড় লাখের বেশী জঙ্গিবাদের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার করা হয়। ২০১২ সালে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে শুধু জেএমবির সদস্য হচ্ছে ৫৬৩ জন। যাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ২০৪টি গ্রেনেড, ৭৫টি বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র, ২ হাজার ৯২৯ রাউন্ড গোলাবারুদ, ১ হাজার ৮১১ কেজি বিস্ফোরক ও বিপুলসংখ্যক সাংগঠনিক বই, সিডি ও লিফলেট।

২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে দলটির নেতা-কর্মীদের তাণ্ডব চলে। ঢাকাসহ ১৫টি জেলায় পুলিশ ফাঁড়ি ও থানায় বোমা হামলা, আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও আগুন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও সাংসদের বাড়িতে বোমা হামলা, বাসে অগ্নিসংযোগের খবর পাওয়া যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কোথাও মিছিল থেকে, আবার কোথাও অতর্কিতে এসব হামলা ও সহিংসতার ঘটনা ঘটে। পুলিশ বলেছে, এসব ঘটনায় জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা জড়িত।

একই বছরের ডিসেম্বরে নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়ায় জেলা পরিষদের ডাকবাংলো-সংলগ্ন একটি ভবনে অবস্থিত চাষাঢ়া ও হাজীগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালায় জামায়াত-শিবির। তারা প্রথমে ফাঁড়ি দুটির তিন-চারটি গাড়ির কাচ ভাঙচুর করে। পরে তিনটি পেট্রলবোমা ছুড়ে মারে পুলিশ ফাঁড়ি ভবনে। এ সময় ফাঁড়ির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কনস্টেবল গুলি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁর রাইফেল থেকে গুলি বের হয়নি। পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দায়িত্ব পালনরত পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেন। ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করা হয়। পাবনা শহরের দিলালপুর মহল্লায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুর একটি বাড়িতে পেট্রলবোমা হামলার ঘটনা ঘটে। বাড়িটি পাবনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস কর্তৃপক্ষ ভাড়া নিয়ে ব্যবহার করছে। হামলায় পাসপোর্ট কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কম্পিউটারসহ কিছু আসবাব ও কাগজ পুড়ে যায়।

২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয় ঢাকা-১২ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান খান কামালকে। ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই আসাদুজ্জামান খান পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

সার্বিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০০৫ সালে বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। প্রশাসনের অসাড়তা এবং জঙ্গি নির্মূলে ব্যর্থতার বহু প্রমাণ রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে বিস্তার লাভ করেছে জঙ্গি তৎপরতা। অত্যাধুনিক অস্ত্রের পাশাপাশি এসব কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়েছে ‘চাপাতি’র মতো কিছু অস্ত্র-সস্ত্র। দেশে ‘জঙ্গি’ নেই এধরণের স্বীকারোক্তি’র শিকারে প্রাণ গেছে অসংখ্য মানুষের। প্রাণ যাচ্ছে শিক্ষক-সাংবাদিক, লেখক ও ব্লগারদের। যেসব হত্যাকাণ্ডের একটি’রও বিচার অদ্যাবধি হয়নি।

জঙ্গ একটি ফার্সি শব্দ। উর্দুতেও এর প্রচুর ব্যবহার আছে। উর্দু আর ফার্সিতে শব্দটা লড়াই বা যুদ্ধ অর্থে ব্যবহার হয়। জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ আর জঙ্গি মানে যোদ্ধা, লড়াকু। ফার্সি আর উর্দুতে জঙ্গি একটি সম্মানিত শব্দ। যারা অন্যায় অত্যাচার আর জুলুম নির্যাতনের বিপক্ষে এবং ন্যায়ের পক্ষে বঞ্চিতদের অধিকার আদায়ের জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম করে তাদের সম্মানের চোখে দেখা হবে সেটা অস্বাভাবিক নয়। যেমন ’৭১ সালে যারা আমাদের স্বাধীনতার জন্য জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম করেছিলেন তারা আমাদের কাছে অত্যন্ত সম্মানের পাত্র। আমাদের গৌরব। তারা বাংলায় মুক্তিযোদ্ধা আর উর্দু-ফার্সিতে জঙ্গি। সেই অর্থে জঙ্গি একটি সম্মানিত শব্দ। আমাদের দেশে সন্ত্রাস আছে এবং সেই সন্ত্রাস দমনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও আছে। সন্ত্রাসীকে সন্ত্রাসী না বলে যখন জঙ্গি বলা হয়, তখন বিশ্ব মোড়লরা জঙ্গি দমনের নামে দেশ দখলের সুযোগ খোঁজে। আর তারা যেখানেই শান্তির জন্য যায় সেখানেই অশান্তি বেড়ে যায়। সেটি আমরা দেখেছি বিভিন্ন দেশে। পুরো দেশ ধ্বংস করা হয় কিন্তু শান্তি আসে না। বরং অশান্তি বাড়ে। সেই বিশ্ব মোড়লদের জঙ্গি নিধনে তৎপরতা যখন আশাতীতভাবে বেড়ে যায়, তখন ধরে নিতে হবে উদ্দেশ্যমূলকভাবেই সন্ত্রাসীকে ‘জঙ্গি’ আখ্যায়িত করা হয়েছে বা হচ্ছে। বিষয়টি দেশ ও জাতির জন্য কতোটা ক্ষতিকর তা বুঝতে বেশি জ্ঞানের দরকার হয় না।

১০ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে জাতিকে আরো বেশি সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন,একবার জঙ্গিবাদ বপন হলে তা আর রোধ করা যায়না। বিস্তৃত হতেই থাকে। গত কয়েকদিন আগে যে ঘটনাটি ঘটলো তা এদেশে প্রথম। প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষের উপর যেমন মসজিদ, মন্দির গির্জা, প্যাগোডায় এর আগে হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকের উপর হামলা করা হলো। তবে এমন ঘটনার ক্ষেত্রে এভাবে হামলাকারীদের শেষ করা এবং জিম্মিকে উদ্ধার করার ঘটনা আর কোনো দেশেই হয়নি।

গুলশান হামলার ঘটনায় নিহতদের সবাই বন্ধুপ্রতিম দেশের নাগরিক। দেশে এই ধরনের ঘটনা অত্যন্ত দু:খজনক। শোলাকিয়ার হামলার কথা টেনে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, শোলাকিয়ার আগেই আমি সতর্ক করেছিলাম যে এটা দেশের সব থেকে বড় জামাত। সেখানে হামলা হতে পারে। সেখানেও ২ পুলিশ মারা যায়। কারা এর পেছনে ছিলো সেটাও গোয়েন্দা সংস্থা বের করে ফেলেছে। আমি অবাক হলাম যে,এরা কোন ধরনের মুসলমান যে এশার নামাজের পর তারাবি না পড়ে গেলো মানুষ খুন করতে। ঈদের দিন নামাজ না পড়ে নামাজ যারা পড়ছে তাদের উপর হামলা করতে গেলো।

এসব ঘটনার পরে মিডিয়ার উপরও ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের কিছু মিডিয়া আছে। তারা নানান রকম জ্ঞান বিতরণ করে যাচ্ছে। যারা এসব কথা বলে বেড়াচ্ছে আমার মনে হয় তাদের মনের আশা পূরণ হয়নি। তারা চায় এ ধরনের ঘটনা আরো ঘটুক। অবশ্যই আমি যেভাবে নির্দেশ দিয়েছি সেভাবেই কাজ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ২০১৩ সালের শেষার্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর থেকে দেশে অপরাধ সংগঠিত হওয়ার ঘটনা পূর্বের যেকোন সময়ের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। সম্প্রতি হামলা হচ্ছে দেশের ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোতে। কুপিয়ে খুন করার মতো নৃশংসতা এর আগে আর দেখা যায়নি। এমন চরম এক সংকটময় সময়ে রাজনীতির ব্লেম গেইম বা কোন ধরণের মিথ্যাচার আমাদের কাম্য নয়। যে কোন ধরণের সন্ত্রাস প্রতিহত করা এখন সময়ের মুখ্য দাবী।

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অধ্যাপক ডা. শেখ মো. নাজমুল হাসান ২৭ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৮ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৪ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৪ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০৯ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪২ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩২ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪৩ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯৩ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ২১ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ শাখাওয়াত লিটন শাবলু শাহাবউদ্দিন