আজ শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

প্রসঙ্গ নিরাপদ দুর্গোৎসব; নিরাপদ ধর্মানুষ্ঠান

রণেশ মৈত্র  

দেখতে দেখতে আরও একটি বছর পেরিয়ে এলাম। দুর্গোৎসব এসেই গেল প্রায়। বিদেশের মাটিতে বসেই এবার চতুর্থবারের মত দূর্গোৎসবের সকল কর্মসূচী উপভোগ করবো। জেনে আনন্দিত হলাম, বাংলাদেশের অস্ট্রেলিয়ার প্রবাসী বাঙালিরা এবার ছয়টি পৃথক পৃথক হলে ছয়টি মূর্তি উঠিয়ে পূজার আয়োজন করেছে। আমি ২০০৭-২০০৮ সালে মাত্র দুইটি পূজার আয়োজন দেখে গিয়েছিলাম। ২০০০ সালে দেখেছিলাম মাত্র একটি।

সিডনী বা অস্ট্রেলিয়া এবং পৃথিবীর অপর অনেক দেশেই দুর্গোৎসবের আয়োজন প্রতি বছরই হয়ে থাকে। সর্বত্রই খোঁজ নিলে দেখা যাবে পূজা, অর্চনা-ভোগ-আরতি ইত্যাদি ধর্মীয় আচারাদি ছাড়াও আয়োজন করা হয়ে থাকে আলোচনা সভা-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও এ জাতীয় নানাবিধ অনুষ্ঠানের। কত বেশী নির্বিঘ্নে নির্বিবাদে নিরাপদেই না অনুষ্ঠানগুলোর আয়োজন হয় যার ফলে বৈচিত্র্যে ভরপুর থাকে ঐ অনুষ্ঠানমালা।

ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নানাদি সেরে নতুন পেষাক পরিধান করে গাড়ি নিয়ে সবাই সপরিবারে ছুটছেন পুজাঙ্গন অভিমুখে-তা সে কোন স্থায়ী মন্দিরেই হোক বা কোন হল বা মিলনায়তনেই হোক সেখানে সবাই গিয়ে একত্রিত হচ্ছেন, ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা খেলাধুলায় মত্ত হচ্ছে-বড়রা পূজার নানাবিধ আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত। আয়োজন সমাপ্ত হলে পুরোহিত (না তাঁদেরকে কোথাও হত্যা করা বা হত্যার হুমকি দেওয়া হয় না) পূজায় বসেন দেবী প্রতিমার সামনে। নৈবেদ্য ভোগের পর দর্শক আয়োজন শত শত নারী-পুরুষ প্রাতরাশ করেন। ওদিকে পূজার কাজও চলতে থাকে। পূজা-ভোগ প্রভৃতি সমাপ্ত হলে সবাই মিলে দুপুরের আহারাদি শেষ করেন। যে সব ছেলেমেয়েরা নাচ, গান প্রভৃতি করবেন তারা পাশের কোন রুমে গিয়ে রিয়ার্সেল পর্বও সেরে নেয় অবসর পেলে।

সন্ধ্যার আগেই আমন্ত্রিত নানা ধর্ম-বিশ্বাসী সুধীজন এসে পড়েন। আপ্যায়ন করা হয় তাদের সবাইকে। অত:পর শুরু হয় আলোচনা সভা। এতে ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ নির্বিশেষে সুধীজনেরা অংশ গ্রহণ করেন। আলোচনা সভা শেষে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান । এগুলি রাত ১০টা ১১ টার দিকে শেষ হয়। অত:পর নৈশভোজ এবং তা শেষ হলে মন্দির বা হল সবাই মিলে পরিষ্কার করে যায় যায় পরিবার-পরিজন নিয়ে নিজ নিজ বাসায় ফিরে আসা। পরদিন পুনরায় একই ধরণের আয়োজন।

কতই না নির্বিঘ্নে অনুষ্ঠানগুলি অনুষ্ঠিত হচ্ছে সকলের আন্তরিক সহযোগিতায় যেমনটি হতো অভিজ্ঞ ভারতে ইংরেজ আমলে। পাকিস্তান আমলেও অনেকদিন বেশ ভালভাবেই নিরুপদ্রবে উৎসবের আয়োজন হতো যদিও কোন কোন বছরে সে শান্তিময় পরিবেশ বিঘ্নিত হয়েছে।

বাংলাদেশেও পূজার সংখ্যা প্রতি বছরেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু এবার তা প্রকৃতই বাড়বে কি না বা তা অনেক কমে যাবে কি না জানি না। তবে সংশয়ের অন্ত নেই। বেশ কয়েকজন পুরোহিত গত দু’তিন মাসে খুন হয়েছেন-শত শত পুরোহিত হত্যার হুমকি পেয়েছেন-অনেকে এ দেশ ছেড়ে দিয়ে গোপনে পরিবার -পরিজন নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন শুধুমাত্র জীবনের নিরাপত্তার অভাব জনিত কারণে। যাঁরা আছেন তাঁরা কতজন যে এবার পূজায় পৌরোহিত্য করতে সম্মত হবেন তাও অজানা।

এরই মধ্যে খবর পাচ্ছি বাংলাদেশের পূর্বে-পশ্চিমে-উত্তরে-দক্ষিণে নানা স্থানে নির্মিয়মান দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক গণেশ প্রভৃতি দেব-দেবীর মূর্তি ভাঙচুর হয়েছে। থানায় ঘটনাগুলি জানানো বা জি.ডি. করা হলে নিয়ম মাফিক পুলিশ ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পূজার আয়োজনদের কাছে আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছেন আয়োজনদেরকে যথারীতি আশ্বাস দিয়ে বলেছেন “পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হবে-একজন অপরাধীকেও ছাড়া হবে না।” ব্যস, ঐ পর্যন্তই। তার পরে আর কোন নড়ন চরণ প্রত্যক্ষ করা যায় না- কাউকে গ্রেফতারের খবরও তেমন একটা পাওয়া যায় না। প্রতিমা ভাংচুরের হাজারো ঘটনা ঘটলে সে ব্যাপারে অপরাধীদের ক্ষেত্রে এমনটাই যেন সরকারী নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধরপাকড় দু‘একটা ক্ষেত্রে ঘটলেও অপরাধীদের ছাড়া পেতে খুব একটা দেরী হয় না-জামিন পেয়ে যায়-অত:পর (মোকদ্দমার ফাইলে রিপোর্ট) ব্যস। এরপর আর অপরাধীদের পায় কে? তারা হয় নতুন করে উৎসাহিত পেয়ে যায় সাহসে শাসনে এবং ঘটায় নতুন নতুন ঘটনা।

বুঝতে পারিনা “ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত” বিষয়টা কি? মন্দির পোড়ালে বা মূর্তি ভাঙলে কি হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে নাকি লাগে না? আঘাত লাগে? সরকারী আইনে সম্ভবত তাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগে সম্ভবত তাদের আঘাত লাগো না শুধুমাত্র বাংলাদেশের ক্ষেত্রে। যদি লাগতো তা হলে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পরে এ যাবত যতগুলি মন্দির পোড়ানো এবং মূর্তি ভাঙচুর করা হয়েছে তাতে কম করে হলেও লাখ খানেক অপরাধীর অন্তত: দশ বছর করে জেল জরিমানা হতো। কিন্তু একটিরও হয়ে নি। গির্জা ভাংচুরের ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যায়। তবে কি আইনে লেখা আছে যে “যা” কিছুই করা হোক-মন্দির পোড়ানো, গির্জা পোড়ানো, মূর্তি ভাঙচুর, পুরোহিত হত্যা প্রভৃতি যতকিছু ঘটুক- যেহেতু লোকসংখ্যার গণনায় হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টানরা ধর্মীয় সংখ্যালঘু - তাই কোন কিছুকেই তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে বলে গণ্য করা হবে না। শুধুমাত্র ধর্মীয় সংখ্যাগুরু মুসলিমদের পালিত ধর্ম ইসলাম সম্পর্কে আকারে-ইংগিতে-সামান্যতম কটূক্তি করলে বা মসজিদে কেউ কোন কিছু করলে তাকে “ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ” বলে গণ্য করা হবে।

আইনে এমন কথা লেখা না থাকলেও সরকারী আচরণে জনগণ, বিশেষ করে সন্ত্রাসী, জঙ্গি, অপরাধীরা দিব্যি তাই বুঝে নিয়েছে। তাই, একের পর এক এবং প্রতি বছরই (কখনও বা সারা বছর জুরে ) তারা চালিয়ে যাচ্ছে-মূর্তি ভাঙ্গা, মন্দির-গির্জায় অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি অভিযান অত্যন্ত বেপরোয়া ভাবে।

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু প্রশ্নটি যখন তুলেই ফেলেছি তখন সিডনীর অভিজ্ঞতাটাও বলা ভাল। এখানেও হিন্দুরা সংখ্যালঘু, মুসলিমরাও। কারণ এখানে সংখ্যাগুরু খৃষ্টান সম্প্রদায়। কিন্তু এক মুহূর্তও কোন হিন্দু বা মুসলমানকে অনুভব করতে দেখি না যে তারা সংখ্যালঘু খৃষ্টানদেরকেও দেখি না নিজেদেরকে সংখ্যাগুরু হিসেবে ভাবতে বা অন্যদের সাথে তেমন আচরণ করতে। সকলে সমান ধর্ম-সম্প্রদায়-লিঙ্গ নির্বিশেষে সংবিধানের এই উক্তির পরিপূর্ণ এবং যথার্থ প্রয়োগ প্রতিদিন স্বাভাবিকভাবেই ঘটছে এখানে।

সেপ্টেম্বর ৩ তারিখের পত্র পত্রিকায় দেখলাম, গত শুক্রবারে জুমার নামাযের সময় সিলেটে নিকটবর্তী ইস্কন মন্দির থেকে কোন একটা পূজা উপলক্ষে বাদ্য বাজনার আওয়াজ ভেসে আসায় মন্দিরে তাৎক্ষনিক আক্রমণ করা হয়। কী ভয়ংকর কথা। প্রকাশ্যে দিবাভাগে সিলেটে এমনটা ঘটলো। মসজিদ-মন্দির পাশাপাশি থাকলে মাইকে আওয়াজ আসবে এমনটি তো ঘটতেই পারে। কেউ তো অপরের ধর্ম বিরোধী কোন কাজ করে নি-নিজ নিজ ধর্ম পালন করেছে মাত্র। কর্তৃপক্ষ কি মসজিদ-মন্দিরের মাইক্রোফোনের আওয়াজ সারা দেশেই অত্যন্ত সীমিত পর্যায়ে রাখার বাধ্যতামূলক আইন প্রণয়ন এবং তার বাস্তবায়ন করবেন? অস্ট্রেলিয়ায় গির্জা, মসজিদ-মন্দির সবই আছে। সর্বত্র কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয় মাইক্রোফোনের আওয়াজ যাতে গির্জা, মসজিদ বা মন্দিরের ভেতরে ঐ আওয়াজ শুনা যায় - বাইরে কাকপক্ষীটিও যেন সে আওয়াজ শুনতে না পায়। এমন আইন বহু সমস্যার সমাধান করতে পারে। যদিও কাঠ মোল্লারা এর বিরোধিতায় মাঠে নামবে হয়তো বা।

সংখ্যাগুরু সংখ্যালঘু দিয়ে তো আইন ও বিচার কাজ চলতে পারে না। তার জন্যে রয়েছে আমাদের সংবিধান। যদিও মুক্তিযুদ্ধের তাবৎ মৌলিক অর্জন ধূলিসাৎ করে দেওয়া হয়েছে ঐ সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীতে “বিসমিল্লাহ” সংযোজন, “জামায়াতে ইসলামী ও ধর্ম ভিত্তিক সংগঠনগুলোকে বৈধতা প্রদান” ও “রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে” সন্নিবেশিত করার মাধ্যমে। ফলে রাজনীতি ও সমাজকে ইসলামীকরণ শুরু হয়েছে। তারই প্রতিফলন ঘটছে উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদের উত্থানের প্রক্রিয়ায়। এ এক ভয়াবহ পথে যাত্রা শুরু করেছে আমাদের বাংলাদেশ। বিদেশী বহু সার্টিফিকেট জুটছে ধর্মনিরপেক্ষতা-গণতন্ত্র ও উন্নয়নের নামে বটে কিন্তু সেটা নেহায়েতই উপরের ব্যাপার। ভেতরটায় ধরেছে মারাত্মক পচন- যা নানাভাবে রাষ্ট্রীয় ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হচ্ছে।

আর এই সব কিছু সঙ্গে নিয়েই তো এসে যাচ্ছে দুর্গোৎসব। কেমন হবে, কতটা শান্তিপূর্ণ হবে, হিন্দু সম্প্রদায় কতটা মনের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে পারছেন নিজেদের, পুরোহিতদের , প্রতিমার ও মন্দির সমূহের তো এতদূর থেকে বলে উঠতে পারছি না। তবে এটুকু জানি এবার দুর্গোৎসব পালনের জন্য বিস্তর টাকা পয়সা-চাল-গম কাপড়-চোপড় (সবই রিলিফ তথা খয়রাতি হিসেবে) দেওয়া হবে যাতে পূজায় সকলে উদ্বুদ্ধ হয় এবং মন্দিরগুলিতে পূজার দিন ও রাতগুলিতে পুলিশি ব্যবস্থারও ঘাটতি ঘটবে না। প্রশ্ন কিন্তু তবু থেকেই যায় - মানুষ খুন নয়, কারও বাড়িঘর লুঠপাট নয়, কারও শরীরে বিন্দুমাত্র আঘাত প্রদানও নয়- স্রেফ শান্তিপূর্ণভাবে ক’টি পূজা-অর্চনা-আরতি প্রভৃতি নিজ নিজ মন্দিরে সমাধা করার জন্যে এত পুলিশি ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিচ্ছে কেন? বাকী দিনগুলির নিরাপত্তার নিশ্চয়তাই বা কোথায়?

রাষ্ট্রের ইসলামী করণের অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হিসেবেই যে উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদের উত্থান সম্ভব হয়েছে তা আগেই উল্লেখিত করেছি। সেই বীভৎস জঙ্গিবাদ আজ কিন্তু বুমেরাং হয়েও ফিরে আসছে। তাই আমরা দেখি কখনও কখনও মসজিদ/ইমামকেও আক্রান্ত হতে এবং দেখি বৃহৎ মুসলিম উৎসের ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আযহা প্রভৃতিও ব্যাপক পুলিশি প্রহরাধীনে আয়োজিত হতে। শুধুমাত্র এটা নয় যে পুরোহিত এবং মন্দিরেই আক্রান্ত হচ্ছে-বাস্তবে ইসলামী ধর্মীয় উৎসব এবং ইমামদেরও নিরাপত্তহীনতার উদ্ভব ঘটেছে। আর এই অংশ জঙ্গিদের ক্রিয়াকলাপের ফলেই।

এই রোগের নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন বহুমুখী উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা। প্রথমেই আমাদের রাষ্ট্রকে করে তুলতে হবে পরিপূর্ণভাবে ধর্মনিরপেক্ষ অর্থাৎ-

এক. সংবিধান থেকে “বিসমিল্লাহ” জামায়াত ইসলামী ও অপরাপর ধর্ম ভিত্তিক সংগঠনের বৈধতা এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে হবে।
দুই. অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা মুক্ত করে ঐ সম্পত্তিসমূহের প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া জরুরী ভিত্তিতে ডিসেম্বর, ২০১৬ এর মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে;
তিন. ২০০১ এবং তার পরবর্তীতে অদ্যাবধি সংঘটিত সকল সাম্প্রদায়িক সহিংসতার বিচার এবং তার জন্য বিশেষ ট্রাইব্যুনাল অবিলম্বে গঠন;
চার. সকল মন্দির/মসজিদ ভাঙচুর, পুরোহিত/ইমাম হত্যা ও তাঁদের উপর হামলা ও হত্যার হুমকির বিচারের ব্যবস্থা গ্রহণ ও সেগুলি বাবদ উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং
পাঁচ. সকল যুদ্ধাপরাধীর তাবৎ সম্পত্তি রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করে তা মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে উৎসর্গ করা।

এভাবেই দুর্গোৎসব সহ সকল ধর্মীয় উৎসব অনেকাংশে নিরাপদে করা সম্ভব।

রণেশ মৈত্র, লেখক, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক; মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ইমেইল : [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ