আজ শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

Advertise

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘রং সাইডে’ চলতে পারে না

আলমগীর শাহরিয়ার  

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ। শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পূর্ববঙ্গের পশ্চাৎপদ কৃষিপ্রধান মুসলিম জনগোষ্ঠির অগ্রসর, আলোকিত জীবনমান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে।

প্রতিষ্ঠার এ মাহেন্দ্রক্ষণটি আজ সারাদিন উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হবে। রঙিন বেলুন, ফানুস উড়বে। র্যালি ও কেক কাটা হবে। আলোকসজ্জায় হবে বর্ণিল। কিন্তু একটি জাতির সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সুদীর্ঘ পথ পরিক্রমায় এসব আনুষ্ঠানিকতার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এর অর্জন ও অগ্রগতির খতিয়ান নিয়ে এক বেলা ফলপ্রসূ আলোচনা। একটি জাতি কতটা উন্নতি করল তা তার রাস্তা-ঘাট, পুল আর নয়া নয়া কালভার্ট আর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ইমারত দেখলে বোঝা যায় না। দেখতে হয় তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মানে গুণে উদ্ভাবনে কতোটা উন্নয়ন করল। কতোটা বিশ্বমানের। কলা, বিজ্ঞান, আইন ৩টি অনুষদ, ৩টি আবাসিক হল আর ১২টি বিভাগ নিয়ে যাত্রা করা বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ১৩টি অনুষদ, ৮৩টি বিভাগ, ২০টি আবাসিক হল ও প্রায় সাইত্রিশ হাজার শিক্ষার্থীর এক বিশাল প্রতিষ্ঠান। উদ্ভাবন ও উন্নয়নে উচ্চশিক্ষা-এই স্লোগানকে সামনে রেখে যখন ৯৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে চলছে তখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনভিপ্রেত ইস্যু আমাদের বিব্রত করে, লজ্জিত করে। সেটাই আজকের এই লেখার মূল বিষয়বস্তু।

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের উল্টো পথ বা রং সাইডে চলা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কঠোর সমালোচনা হয়েছে। প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাসগুলো এ ঘটনা ঘটায়। মাঝে মধ্যেই এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। কিন্তু আমরা এর কোন প্রতিকার হতে দেখি না। মনে আছে গ্রাম থেকে এসে প্রথমবারের মত বিশ্ববিদ্যালয়ের নামাঙ্কিত বাস দেখেছিলাম দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শহর সিলেটে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস। জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিদ্যোৎসাহীদের নিয়ে বাসগুলো ছোট্ট একটি শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত জুড়ে ছুটছে - সে এক দারুণ দৃশ্য । ঘু ঘু ডাকা গ্রাম থেকে শহরে মামার বাসায় ঘুরতে আসা এক কিশোরের মনে কি পুলক আর শিহরণই না জাগাত এ বাসগুলো। সিলেট সরকারি কলেজে ভর্তি হয়ে প্রথম এ রকম কোন বাসে চড়ার স্বপ্ন পূরণ হয়। সিলেট আম্বরখানা থেকে চৌহাট্টা, রিকাবি বাজার, লামা বাজার, তালতলা, বন্দর বাজার, শিবগঞ্জ-এভাবে শহর ঘুরে সবুজ টিলায় ঘেরা টিলাগড়ে অবস্থিত আমাদের কলেজে পৌঁছাত বাস। আবার দুপুরে ছুটির পর শহর ঘুরে বাসায় ফেরা। কলেজ জীবন শেষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে গেলাম। আইন অনুষদে ভর্তি হওয়ার সুযোগও পেয়ে গেলাম। ভর্তি প্রক্রিয়াকে সামনে রেখে বেশ কদিন থাকতে হয়েছিল ওখানে। প্রকৃতির রাজকীয় সান্নিধ্যে থাকা দিনগুলিতে দেখেছিলাম প্রতিদিন চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় বিশ কিলোমিটার দূরে তারুণ্যের প্রাণভরা শাটল ট্রেনের রাজত্ব। দেশের একমাত্র ক্যাম্পাসে সরাসরি রেল যোগাযোগ রক্ষাকারী এ শাটল ট্রেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গেছে। শাটল ট্রেনের বগির রয়েছে 'সাম্পান', 'বাংলার মুখ', '৬৯', 'এপিটাফ'-এরকম বিচিত্রসব নাম। এই বগিগুলো তরুণ-তরুণীদের শিল্প ও সৃষ্টির উন্মাদনায় মুখর থাকে। এসব বগিতে গাইতে গাইতে অনেক জাতীয় সঙ্গীত প্রতিভার জন্ম হয়েছে। রোজকার পথে কথা বলতে বলতে অনেক তরুণ-তরুণীর প্রেম, পরিণয় হয়েছে। বিরহ অম্ল-মধুর হয়েছে নিশ্চয়ই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া দেশের আর কোন ক্যাম্পাসে সরাসরি এমন রেল যোগাযোগ নেই। তবে প্রায় প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা আছে। বাস ও মাইক্রোবাস তাদের প্রধান বাহন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরও হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ব্যতীত ক্যাম্পাসের বাইরে ঢাকা শহর বা আশেপাশে নানান জায়গায় থাকা শিক্ষার্থীদের যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম বা বাহন ক্যাম্পাসের লাল রঙের বাসগুলো। মল চত্ত্বর বা কার্জন হলের দিকে গেলে সহসাই চোখে পড়ে কৃষ্ণচূড়ার রঙে রাঙা লাল জমিনে সাদা রঙের অক্ষরের লেখা -'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়' ও 'শিক্ষাই আলো' লেখা লোগোর চৈতালি, বৈশাখী, শ্রাবণ, ক্ষণিকা নামের বাসগুলো। সকাল-বিকাল এ বাসগুলো যেমন মহানগরীতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের আনা নেওয়া করে তেমনি প্রায় দুই কোটি মানুষের এ মহানগরীতে থাকা দেশ-বিদেশের হাজার হাজার মানুষের কাছে এ বাসগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের দূতও বটে। শতাব্দীকাল পূরণ করতে যাওয়া এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন আর গৌরব করবার মত বিষয় নিয়ে নতুন করে বলবার কিছু নাই। শুধু এটুকু স্মরণ করিয়ে দেওয়া যায় একটি জাতি তার বিকাশের প্রস্তুতিলগ্ন ও তার শত সহস্র বছরের ঘুমন্ত চৈতন্যেলোক থেকে আত্মপ্রকাশের সাহসী চিৎকার, ধীরে ধীরে স্বাধীনতার লক্ষ্যে পৌঁছানোর প্রতিটি স্বাধিকার আন্দোলনের সূতিকাগার এই বিশ্ববিদ্যালয়। এ ভূখন্ডে সামাজিক-রাজনৈতিক-বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠান। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন বিজ্ঞানী সত্যেন বোস, পণ্ডিত ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে শহীদ উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেব(জিসি দেব), জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, স্যার এ এফ রহমান, বাংলার বিভাগের কিংবদন্তি শিক্ষক শহীদ মুনীর চৌধুরী, কাজী মোতাহের হোসেনসহ গৌরব করার মত আছেন আরো অনেকেই।

যে সকল শিক্ষার্থীর নাম এ বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব গৌরচন্দ্রিকায় উজ্জ্বল হয়ে আছে তাদের মধ্যে আছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসু, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, হুমায়ূন আজাদ, জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমদ প্রমুখ। তারও আগে ফজিলাতুন নেসা, লীলা নাগের মত সাহসী নারীর নাম আসবে। এসব নাম এদেশের আকাশে একেকটা উজ্জ্বল তারকাসম। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বারান্দায় যে একবার হেঁটেছে তাঁর গৌরব, অহংকার ও জাতিকে দেবার অনেক কিছুই আছে। কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয় এখন গভীর অসুখে ভুগছে।

হুমায়ুন আজাদ তাঁর 'জলপাই রঙের অন্ধকার' বইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এক লেখায় বলেছিলেন, "আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে মনে হয় বিশাল হাসপাতালের মত, যে হাসপাতাল নিজেই শোচনীয়ভাবে রুগ্ন; অন্যের চিকিৎসা কী করবে, তার নিজেরই দরকার গভীর চিকিৎসা। অসংখ্য তার রোগ, অনেক রোগ স্পষ্ট, অনেক রোগ প্রচ্ছন্ন।"  

এমনই অসংখ্য রোগের মধ্যে একটি খুব প্রকট হয়ে গেছে। নগরীর রাস্তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসের রং সাইডে চলা। শুধু কী বাস? আমার মনে হয় গোটা বিশ্ববিদ্যালয় রং সাইডে চলছে। রুগ্ন হয়ে গেছে এর অনেক কিছুই। গ্রন্থাগার, প্রকাশনা, গবেষণা, উন্নয়নের নামে অসংবেদনশীলভাবে যত্রতত্র অবকাঠামো নির্মাণ-এর গভীর অসুখের একেকটি দিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার দেখলে মনে হবে এখানে কেউ উচ্চ শিক্ষার পড়াশোনার জন্য ঢুকে না, নিম্ন-মাধ্যমিক, মাধ্যমিকের বই, নীলক্ষেতের চাকরি ব্যবসায়ী বিশেষজ্ঞদের সিলেবাসের লাল, নীল, বেগুনী রঙিন বইয়ে ঠাসা থাকে শিক্ষার্থীদের টেবিল। স্কুল পর্যায়ের পড়াশোনা চলে এখানে। হলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ছারপোকায় অতিষ্ঠ জীবনে উচ্চ-শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ নেই। তার চেয়ে ঢের বেশি আকাঙ্ক্ষিত একটি চাকরি। জ্ঞান-বিজ্ঞানে অবদান, উৎকর্ষ সাধন এখানে কারো লক্ষ্য নেই। যে দুয়েক জন ভালো ফলাফলের স্বপ্ন দেখে, শ্রম দেয়; তাদের পড়াশোনার চেয়ে বেশি মনযোগ তাকে বিভাগে এ বি সি ভাগে বিভক্ত শিক্ষকদের ওপেন সিক্রেট কোরাম-ফোরাম মেইনটেইন। আরো অপ্রিয় সত্য হলেও শোনা যায় শিক্ষকদের বাজার-সদাই করে দেওয়া, ছেলে-মেয়েদের স্কুলে আনা নেওয়া, মনোরঞ্জন, তোষণ, পদলেহনেই সচেষ্ট থাকেন বেশি। বাকিদের উচ্চ শিক্ষায় পাশ করার জন্য পরীক্ষার আগের দিন বন্ধু-বান্ধব আর ফটোকপি দোকানির সান্নিধ্যই যথেষ্ট মনে করেন।

লাল, নীল, সাদা, গোলাপী রঙে বিভক্ত শিক্ষকদের নির্বাচন হয় কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অদৃশ্য কারনে ডাকসু নির্বাচন হয় না। সিনেটে শিক্ষার্থীদের কোন প্রতিনিধি নেই। কেন নেই, কেন নির্বাচন হয় না–এসব প্রশ্নের উত্তর অনেকদিন ধরেই কারো জানা নেই। এ এক আশ্চর্য নীরবতা সংশ্লিষ্টদের, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। এগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের গভীর অসুখের একেকটি দিক। জরুরী চিকিৎসা ও আরোগ্য দরকার।

সময় বাঁচানোর অজুহাতে বাসগুলোর রং সাইডে চলতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোন নির্দেশনা নেই। কতিপয় শিক্ষার্থী চালককে প্ররোচিত করে এটা নিয়মিত অভ্যাসে পরিনত করেছেন। এ ব্যস্ততম শহরে সচরাচর কেউ ভ্রমণে আসে না। পৃথিবীর অন্যতম দূষিত নগরে যারা আসে বা থাকে তারা জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে আসে। শেরেবাংলা নগর থেকে সচিবালয়, গুলশান, বারিধারা থেকে কামরাঙ্গীর চরে যারা থাকেন প্রত্যেকের প্রতিদিনকার জীবনে এ শহরে সময়ের দাম খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

যারা এসব ভুল করছেন তাদের মনে রাখা উচিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব ঐতিহ্যের তারা উত্তরাধিকার। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদী ক্যাম্পাসেই সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারের রক্তস্রোতধারায় স্নাত হয়ে রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি এসেছিল। এই ক্যাম্পাসে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের প্রেরণা শহীদ আসাদ। আসাদের রক্তাক্ত শার্ট রাজপথের মিছিলের পতাকা হিসেবে উড়ে। এই ক্যাম্পাসের ছাত্রনেতারা শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে কৃতজ্ঞ জাতির পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু উপাধীতে ভূষিত করেন। একাত্তরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহসী ছাত্রনেতারাই প্রথম প্রকাশ্যে স্বাধীন বাংলার পতাকা কলাভবনে উড়িয়ে স্বাধীনতার সাহসী মিছিলের অগ্রসেনানী হিসেবে ইতিহাসে নাম লেখান। স্বৈরাচার ও সন্ত্রাস বিরোধী আন্দোলনে এই ক্যাম্পাসে রাউফুন বসুনিয়া, ডা. মিলন, রাজুর আত্মত্যাগের বীরত্বগাথা রচিত হয়। এই ক্যাম্পাসের তরুণেরাই সবসময় ইতিহাসের বাক বদল করেন নিজের বুকের রক্ত ঢেলে। আন্দোলনের রাজপথ হয় সাহসী মিছিল। অন্যায়, অবিচার আর শোষণের বিরুদ্ধে দাঁড়ালে তাদের যতবার হত্যা করা হয়-তারা জন্মায় দারুণ সূর্য হয়ে, লিখে এক নতুন ইতিহাস। এই সেই বিশ্ববিদ্যালয় যে বারবার দিশাহীন জাতিকে পথ দেখায়। সেই বিশ্ববিদ্যালয় গভীর অসুখে ভুগতে পারে না, ভুল পথে চলতে পারে না। এমনকি বাসগুলোও না। একুশ শতকে সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে “উন্নয়ন ও উদ্ভাবন”-ই হোক এই প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের অভীষ্ট লক্ষ্য।

আলমগীর শাহরিয়ার, কবি ও প্রাবন্ধিক। ইমেইল: [email protected]

মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার বিষয়, মতামত, মন্তব্য লেখকের একান্ত নিজস্ব। sylhettoday24.com-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে যার মিল আছে এমন সিদ্ধান্তে আসার কোন যৌক্তিকতা সর্বক্ষেত্রে নেই। লেখকের মতামত, বক্তব্যের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে sylhettoday24.com আইনগত বা অন্য কোনো ধরনের কোনো দায় গ্রহণ করে না।

আপনার মন্তব্য

লেখক তালিকা অঞ্জন আচার্য অধ্যাপক ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী ৪৮ অসীম চক্রবর্তী আজম খান ১১ আজমিনা আফরিন তোড়া ১০ আনোয়ারুল হক হেলাল আফসানা বেগম আবদুল গাফফার চৌধুরী আবু এম ইউসুফ আবু সাঈদ আহমেদ আব্দুল করিম কিম ৩২ আব্দুল্লাহ আল নোমান আব্দুল্লাহ হারুন জুয়েল ১০ আমিনা আইরিন আরশাদ খান আরিফ জেবতিক ১৭ আরিফ রহমান ১৬ আরিফুর রহমান আলমগীর নিষাদ আলমগীর শাহরিয়ার ৫৪ আশরাফ মাহমুদ আশিক শাওন ইনাম আহমদ চৌধুরী ইমতিয়াজ মাহমুদ ৭১ ইয়ামেন এম হক এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন একুশ তাপাদার এখলাসুর রহমান ৩৭ এনামুল হক এনাম ৪১ এমদাদুল হক তুহিন ১৯ এস এম নাদিম মাহমুদ ৩৩ ওমর ফারুক লুক্স কবির য়াহমদ ৬৩ কাজল দাস ১০ কাজী মাহবুব হাসান কেশব কুমার অধিকারী খুরশীদ শাম্মী ১৭ গোঁসাই পাহ্‌লভী ১৪ চিররঞ্জন সরকার ৩৫ জফির সেতু জহিরুল হক বাপি ৪৪ জহিরুল হক মজুমদার জাকিয়া সুলতানা মুক্তা জান্নাতুল মাওয়া জাহিদ নেওয়াজ খান জুনাইদ আহমেদ পলক জুয়েল রাজ ১০২ ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন ১২ ড. কাবেরী গায়েন ২৩ ড. শাখাওয়াৎ নয়ন ড. শামীম আহমেদ ৪১ ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ ২০ ডা. সাঈদ এনাম ডোরা প্রেন্টিস তপু সৌমেন তসলিমা নাসরিন তানবীরা তালুকদার তোফায়েল আহমেদ ৩১ দিব্যেন্দু দ্বীপ দেব দুলাল গুহ দেব প্রসাদ দেবু দেবজ্যোতি দেবু ২৭ নাজমুল হাসান ২৪ নিখিল নীল পাপলু বাঙ্গালী পুলক ঘটক প্রফেসর ড. মো. আতী উল্লাহ ফকির ইলিয়াস ২৪ ফজলুল বারী ৬২ ফড়িং ক্যামেলিয়া ফরিদ আহমেদ ৪২ ফারজানা কবীর খান স্নিগ্ধা বদরুল আলম বন্যা আহমেদ বিজন সরকার বিপ্লব কর্মকার ব্যারিস্টার জাকির হোসেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ ১৮ ভায়লেট হালদার মারজিয়া প্রভা মাসকাওয়াথ আহসান ১৯০ মাসুদ পারভেজ মাহমুদুল হক মুন্সী মিলন ফারাবী মুনীর উদ্দীন শামীম ১০ মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১৫৩ মো. মাহমুদুর রহমান মো. সাখাওয়াত হোসেন মোছাদ্দিক উজ্জ্বল মোনাজ হক ১৪ রণেশ মৈত্র ১৮৩ রতন কুমার সমাদ্দার রহিম আব্দুর রহিম ৫৫ রাজু আহমেদ ১৬ রাজেশ পাল ২৮ রুমী আহমেদ রেজা ঘটক ৩৮ লীনা পারভীন শওগাত আলী সাগর শাওন মাহমুদ