সিলেটটুডে ডেস্ক

০১ জানুয়ারি, ২০২৪ ০০:১৩

স্বাগত ২০২৪

প্রতীকী ছবি

মহাকালের আবর্তে আরও একটি বছরকে পেছনে ফেলে শুরু হল নতুন বছর। সময়ের পার্থক্যভেদে রাত ১২টা ১ মিনিটে ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে সারাবিশ্বের মানুষ উৎসব আর আনন্দে বরণ করে নিল ২০২৪ সালকে।

গত বছরের সকল দুঃখ-বেদনা ভুলে বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বছর।

রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘খ্রিষ্টীয় নববর্ষ-২০২৪’ উপলক্ষে পৃথক বাণীতে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

নববর্ষ উপলক্ষে দেশের মানুষ ইতোমধ্যে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অন্যান্য বার্তা পাঠানো মাধ্যমে তাদের প্রিয়জনন ও বন্ধু-বান্ধবদের শুভ কামনা জানিয়েছেন।

সাধারণত নববর্ষকে সামনে রেখে সারা বিশ্বে বিদায়ী বছরকে বিদায় জানাতে এবং নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ব্যাপক উৎসবের আয়োজন করা হয়।

সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন অফিস ও নানা সংগঠন বিদায়ী বছরের সফলতা ও ব্যর্থতাকে পূর্নবিবেচনা করে এবং নতুন বছরে নতুন লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য পরিকল্পনা করে। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরে অসম্পূর্ণ কাজগুলোকে সম্পন্ন করার প্রয়োজন সে কাজগুলোকে চিহ্নিত করে।

দেশের অবকাঠামো, অর্থনীতি, কৃষি, আইটি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন এবং মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা লাভ করাসহ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নের জন্য ২০২৩ সালকে বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বছর হিসেবে দেখা হচ্ছে।

আগামী ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নববর্ষ উদযাপনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা দেশের মানুষকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য নানাভাবে নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করছে।

সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ এবং স্মার্ট দেশ হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ২৭ ডিসেম্বর দলের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন।

বৈশ্বিক উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন এবং গাজা যুদ্ধের কারণে অর্থনৈতিক মন্দা স্বত্বেও বিদায়ী বছরের বাংলাদেশে অনেক যুগান্তকারী উন্নয়ন সূচিত হয়েছে। যা আগামী বছর দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ব্যাপক সহায়তা করবে।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত