বিচারপতি
ওবায়দুল হাসান নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ মঙ্গলবার ৭৪
বছর বয়সী এই যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ সাজার রায় ঘোষণা করে।
ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য বিচারপতি মুজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি শাহিনুর ইসলামও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
৪৮৪ পৃষ্ঠার রায়ের সংক্ষিপ্তসার
পড়ে বিচারক বলেন, সৈয়দ কায়সারের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের আনা ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ১৪টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
মানবতাবিরোধী
অপরাধে বিচারাধীন আসামিদের মধ্যে কায়সার দ্বিতীয় ব্যক্তি, যাকে জামিনে
রেখে শুনানি চলে। গত ২০ অগাস্ট মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখার
পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ট্রাইব্যুনালে এ পর্যন্ত রায় আসা
১৪টি মামলার মধ্যে কায়সারসহ দুইজন একাত্তরে মুসলিম লীগের রাজনীতিতে জড়িত
ছিলেন, যারা পরে বিএনপির আমলে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হন।
এদিকে কায়সারের ফাঁসির রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন হবিগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা , ও সাধারণ মানুষ । গণজাগরণ মঞ্চ রায়ে সন্তোষ জানিয়ে দ্রুত কার্যকরের দাবি জানিয়েছে ।
আপনার মন্তব্য