সিলেটের ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেছেন, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। একটি রাষ্ট্রে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করতেই পারে। সকল সমপ্রদায়ের মানুষের মধ্যে ধর্মনিষ্ঠার সাথে সাথে পারস্পারিক সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বজায় রেখে চলাই হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। কাজেই শান্তি-শৃংখলা বজায় রেখে সবাইকে উৎসব পালন করতে হবে।

মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলার প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে বিশ্বনাথের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন।

প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ এসময় তিনি বিশ্বনাথ পৌরশহরের জানাইয়া সার্বজনীন পুজামন্ডপ, বিশ্বনাথ পুরান বাজার সার্বজনীন পুজা মন্ডপ, বিশ্বনাথ শনি মন্দির সার্বজনীন পুজামন্ডপ, কালিগঞ্জ বাজারের কাালিবাড়ি সার্বজনীন পুজা মন্ডপ, বাগিছাবাজারের কালীজিরি সার্বজনীন পুজা মন্ডপ, বাউশী ও দশঘরের আরও বিভিন্ন পুজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন।

বিভিন্ন মন্ডপ পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এসএম নুনু মিয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র দাশ ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. কামরুজ্জামান, দশঘর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এমাদ উদ্দিন খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম আহমদ সেলিম, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আব্দুল মতিন, উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক জয়ন্ত দাস, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাব সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম খায়ের, সাধারণ-সম্পাদক নবীন সুহেল, দৌলতপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি দবির মিয়া, যুবলীগ নেতা সিজিল মিয়া, জমির আলীসহ আরও অনেকে।