নিজস্ব প্রতিবেদক

০৫ জানুয়ারি, ২০১৬ ১৮:২৬

সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ ফুঁসে ওঠেছে: বিএনপির সমাবেশে বক্তারা

“৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কালো দিন। এই দিনে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিলো। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। গণতন্ত্রকে গলাটিপে হত্যা করে এই সরকার ক্ষমতায় গিয়েছে। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে দেশের ১৬ কোটি মানুষ ফুসে উঠছে। জনগণকে সাথে নিয়ে এই অবৈধ সরকারকে ক্ষমতা থেকে টেনেহিচড়ে নামাতে হবে।”

মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর আম্বরখানা জেলা ও মহানগর বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা এ কথাগুলো বলেন। বর্তমান সরকারের দুই বছর পূর্তিতে ৫ জানুয়ারিকে ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ হিসেবে অভিহিত করে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করে বিএনপি।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, এই অবৈধ সরকার নিজেদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে সারাদেশে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর দমন পীড়ন চালাচ্ছে। তবে নির্যাতন চালিয়ে তারা ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবে না। জনগণই তাদের ক্ষমতা থেকে নামাবে।

সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী।

সিলেট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য মিফতাহ সিদ্দিকীর যৌথ পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম, বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবুল কাহের শামীম, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য এডভোকেট হাবিবুর রহমান হাবিব, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলী আহমদ, আব্দুল মান্নান, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য এডভোকেট ফয়জুর রহমান জাহেদ, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, মাহবুব চৌধুরী, ডা. নাজমুল ইসলাম,মামুনুর রশিদ মামুন, মাহবুবুর রব ফয়ছল, কামরুল হাসান শাহিন, সুরমান আলী, ইউনুছ মিয়া, আব্দুল মান্নান পুতুল, এডভোকেট মুজিবুর রহমান, এডভোকেট হাসান পাটওয়ারী রিপন, মাহবুবুল হক চৌধুরী, একেএম তারেক কালাম, শাহবুদ্দিন, আহাদুর রহমান চৌধুরী মিলু, সরফরাজ আহমদ চৌধুরী, সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, এবিএম সাদেক জুনেদ, সাইদুর রহমান বুদুরী, লল্লিক আহমদ চৌধুরী, রুহুল কুদ্দুস হামজা, জিল্লুর রহমান শুয়েব, আমিনুর রহমান খোকন, আফতাবুর রহমান বকুল, হাবিব আহমদ সিলু, বাবুল আহমদ, মাখন মিয়া, আখতার হোসেন, আবু নাসের পিন্টু, শামীম আহমদ, আবুল কাশেম, মামুনুর রহমান, কাজী মুহিবুর রহমান, সুহেল বাছিত, সেলিম জালালাবাদী, শেখ কবির আহমদ, এম মখলিছ খান, সিরাজ খান, হাবিবুর রহমান, মজলুর রহমান ফয়েজ, দেলওয়ার হোসেন চৌধুরী, কয়েছ আহমদ সাগর, আলী আহমদ হিরা, আলাউদ্দিন আলাই, শফিকুর রহমান টুটুল, আল মামুন খান, সিরাজুল ইসলাম, আজিজুর রহমান, হারুনুর রশিদ রাসেল আব্দুল্লাহ শফি সাহেদ, আবু সাঈদ তায়েফ, শরীফ উদ্দিন মেহদী, ফয়জুল ইসলাম সুমন, নুরুল ইসলাম লিমন, মাসুদুল করিম নুহেল, মইনুল ইসলাম মঞ্জু, সালাউদ্দিন, উজ্জ্বল রঞ্জন চন্দ্র, আব্দুল হান্নান, শাহ মোজাম্মেল আলী, শফিক নূর, নছির মিয়া, দিদার লস্কর, এএচিএম খলিল, আব্দুল লতিফ খান, সাহেদ আহমদ, জুবায়ের আহমদ, অমিনুর রহমান, জয়নাল খান, শহীদ আহমদ, জমির মেম্বর, ফয়জুর রহমান ফয়েজ, ফজলুল হক চৌধুরী, শাহ মাহমুদ আলী, মনিরুল ইমলাম তুরুণ মাছুম আহমদ, আব্দুর রহিম, শামীম আহমদ, আব্দুল মান্নান, ইকবাল আহমদ, আব্দুল হান্নান, রুহেল আহমদ, আজাদ মিয়া, আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল আহাদ, রফিকুল ইসলাম, আজাদ মেম্বর, মকবুল আলী, ফারুক আহমদ, গিয়াস মেম্বার, আকবর আলী, সাঈদ জাহাঙ্গীর, ফয়জুর রহমান, পাবেল আহমদ, দেলওয়ার হোসেন জয়, দেলওয়ার হোসেন,
ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য ভাবে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন লোকমান আহমদ, হরিদাস পাল সাওন, কামরুজ্জামান দিপু, এখলাছুর রহমান মুন্না, নাজিম উদ্দিন পান্না, মুরাদ হোেসন, মোস্তাকুর রাহমান রুমন, লিটন আহমদ, হানুর ইসলাম ইমন, সুচিত্র চৌধুরী বাবলু, আব্দুর রউফ, আলী আহমদ আলম, সুহেল আহমদ, সাবের চৌধুরী, সাঈদুল ইসলাম হৃদয়, লায়েক হাসান, আমিনুল ইসলাম মামুন, সুমেল আহমদ চৌধুরী, মাসরু রাসেল, সুহেল ইবেন রাজা, আলী আকবর রাজন, মাছুম পারভেজ, আবু রায়হান রাজু, আজাদ আহমদ, আব্দুস সালাম, কাওছার হোসেন রকি, হোসেন খান ইমাদ, জাকির হোসেন, শাহজাহান আহমদ, রিপন আহমদ, শাহরিয়ার, শামছুদ্দিন শুভ, সৈয়দ সাইফুর রহমান, ফাহিম আহমদ, সালেহ আহমদ, বাপ্পী আহমদ, অমি আহমদ, মামুনুর রশিদ, সিদ্দিকুর রহমান রুহেল, মুহিন আহমদ, হাসান আহমদ, জসিম আহমদ, জালাল উদ্দিন, ফজলুল হক, বাবুল আহমদ, ইউনুছ আলী, সাঈদ আহমদ, ইউনুছ হোসেন প্রমুখ।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত