মৌলবাদী উগ্রপন্থিরা এখন সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান করতে চায়। কিন্তু না, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়, কোনো বৈঠক নয়, কোনো সমঝোতা নয়। তাদেরকে শক্তিশালী ভাবার কোনো কারণ নেই। ফেয়ার ইলেকশন হলে তারা ঠিকমতো একটা সিটও
সন্দেহ নেই, অর্থনীতির অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটছে বাংলাদেশে। অর্থনীতি পৌঁছে যাচ্ছে অনন্য এক উচ্চতায়। কিন্তু একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতিই কি সব? এ উন্নতি সাধিত হলেই কি দেশ সভ্যতার উচ্চতর মার্গে পৌঁছতে পারে? না, শুধু অর্থনৈতিক উন্নতির মাধ্যমে কোনোভাবেই
আদিম সমাজে ছিল অবাধ যৌনাচার প্রথা। বর্তমানে পশুদের মধ্যে যেমন। সিগমুন্ড ফ্রয়েড বলেন, ‘আদিম অবাধ যৌনাচার প্রথার ওপর সমাজ বিধি-নিষেধ আরোপ করতে পেরেছিল বলেই মানুষের সমাজ আদিম খোলস ছেড়ে, বন্য-বর্বর জীবন ছেড়ে সভ্যতার জন্ম দিতে পেরেছিল, যে সভ্যতা এখনও
যে কোনো উৎসবই মানুষের জন্য কল্যাণকর। পৃথিবীতে যত ধর্মসম্প্রদায় আছে, সবচেয়ে কম উৎসব মুসলমান ধর্মসম্প্রদায়ের মধ্যে। আর সবচেয়ে বেশি উৎসব সম্ভবত বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে। মুসলমানদের উৎসব প্রধানত দুটি। ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। জাতিভেদে আরও উৎসব