০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ২২:২৪
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে। সময়ক্ষণ অনুযায়ি তা জানাচ্ছে সিলেটটুডে টুয়েন্টিফোর ডটকম।
রাত ১০.৩৫: যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
রাত ০৯.০৫: কাশিমপুর কারাগারে প্রবেশ করেন গাজীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এসএম আলম, সিভিল সার্জন আলী হায়দার খান।
রাত ০৯.০০: গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান কাশিমপুর কারাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
রাত ০৮.৫০: কারাগারে ৩টি অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করে।
সন্ধ্যা ০৭.২৫: কাশিমপুর সেন্ট্রাল জেল মসজিদের ইমাম মুফতি মু. হেলাল কারাগারে প্রবেশ করেন।
সন্ধ্যা ০৭.২০: কারাগার এলাকার সকল দোকানপাট বন্ধ করে দেয় প্রশাসন।
সন্ধ্যা ০৭.০৫: কাশিমপুর কারাগারের নিরাপত্তায় বিপুল সংখ্যাক পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয়।
সন্ধ্যা ০৬.৫৭: কারাগারে প্রবেশ করেন আইজি প্রিজন্স ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইদ ইফতেখার উদ্দিন।
সন্ধ্যা ০৬.৪০: মীর কাসেমের স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, মীর কাসেম সুস্থ্য ও স্বাভাবিক রয়েছেন।
সন্ধ্যা ০৬.৩৮: কারাগারে যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেমের সাথে দেখা করে কারাগার থেকে বের হন মীর কাসেমের পরিবারের সদস্যরা।
বিকাল ০৬.০৫: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাজধানী ঢাকা ও গাজীপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান বিজিবির পাবলিক রিলেশন অফিসার মহসিন রেজা।
বিকাল ০৪.৪৫: ফাঁসি কার্যকরে সরকারি নির্বাহী আদেশ কারাগারে পৌঁছেছে বলে জানান কাশিমপুর সেন্ট্রাল জেল-২ এর জেলার নাসির আহমেদ।
বিকাল ০৩.৪৫: মীর কাসেম আলীর পরিবারের ৩৮ জন সদস্য তার সাথে দেখা করতে কারাগারে প্রবেশ করে বলে জানান কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার প্রশান্ত কুমার বণিক।
দুপুর ০১.৫৫: কাশিমপুর কারাগারে প্রবেশ করেন অতিরিক্ত ডিআইজি প্রিজন্স ইকবাল হাসান।
সকাল ০৯.৩০: মীর কাসেমের পরিবারকে কারাগারে গিয়ে তার সাথে শেষ দেখা করতে কারা কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানান মীর কাসেমের মেয়ে তাহমিনা আক্তার।
আপনার মন্তব্য