সিলেটটুডে ডেস্ক

৩০ ডিসেম্বর, ২০১৯ ২৩:২০

দুই সমাপনীর ফল জানা যাবে যেভাবে

রাত পোহালেই জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) এবং প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে। সারাদেশে ফলাফলের অপেক্ষায় প্রায় ৫৫ হাজার শিক্ষার্থী।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পঞ্চম এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত দুই সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট দুই মন্ত্রণালয়ে পৃথক সংবাদ সম্মেলনে স্ব স্ব মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সকাল সাড়ে ১১ টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করবেন।

দুই মন্ত্রীর ফল ঘোষণার পরই শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে (www.eaducationboard.gov.bd) জেএসসি-জেডিসি এবং ডিপিইর ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ফল জানা যাবে।

আর ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনীর ফল জানা যাবে মাদ্রাসা বোর্ডের ওয়েবসাইটে। এ ছাড়াও সরকারি মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে।

শিক্ষা বোর্ডগুলোর কমন ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd) ছাড়াও সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে জেএসসি ও জেডিসির ফল জানা যবে। যেকোনো মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে JSC/JDC<space>থানা/বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর <space>Roll No<space>২০১৯ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে ফল জানা যাবে।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (www.dpe.gov.bd) এবং টেলিটকের ওয়েবসাইট (http://dpe.teletalk.com.bd) থেকে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি সমাপনীর ফল জানা যাবে। এ ছাড়া ফল জানতে যেকোনো মোবাইল মেসেজ অপশনে গিয়ে DPE<space> থানা/উপজেলার কোড নম্বর <space>Roll No<space>2019 লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে জানা যাবে।

ইবতেদায়ির ফলের জন্য EBT<space> থানা/উপজেলার কোড নম্বর<space>Roll No<space>2019 লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে জানা যাবে। এই এসএমএস লেখার সময় সরকারি অথবা রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের EMIS কোড নম্বরের প্রথম পাঁচ সংখ্যা উপজেলা/থানা কোড হিসেবে ব্যবহার করতে হবে; যা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিস ও প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে জানা যাবে।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত