সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

০২ এপ্রিল, ২০১৬ ০০:২০

চেতনায় '৭১ বাংলাদেশ এর উদ্যোগে আলোচনা সভা, সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

"চেতনায় '৭১' বাংলাদেশ এর উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আলোচনা সভা, সম্মাননা প্রদান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।

মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক ও মহানগর আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ বিভাগীয় সমন্বয়ক জি.এম.জে সাদেক কয়েছ গাজীর সভাপতিত্বে ও চেতনায় ৭১ বাংলাদেশ সমন্বয়কারী সচিব মনির হোসাইনের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থানীয় প্রতিনিধি ড. এ কে এম আব্দুল মুমিন এবং বিশেষ অতিথি এম রফিকুল হক সাবেক ছাত্র নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা এম এ বাসিত, সিলেট মহানগর আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া, ১৮নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ সিরাজ, ব্যাংকার গজনফর আলী, বেগম সেলিনা মোমেন, সাবেক আওয়ামীলীগ নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক সাবেক এমপি ইসমত আহমদ চৌধুরী ও ১ম নারী সংসদ সদস্য সিলেট জেলা বেগম আবেদা চৌধুরীর কন্যা ডাঃ নাজরা চৌধুরী, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগ সিলেট জেলা সভাপতি দেওয়ান মুরাদ হাসান, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড মহানগর শাখার আহ্বায়ক নুর আহমদ কামাল ও সদস্য সচিব এন এম ময়না মিয়া, ফিরোজুল হক, জাবেদ হোসেন ময়না, সাইফুল ইসলাম, মো. বাবুল মিয়া, নাসির উদ্দিন, চেতনায় ৭১ বাংলাদেশ সমন্বয়কারী কামরুল ইসলাম, আসাদ আহমদ, গিয়াস উদ্দিন, মিন্টু মিয়া, রুমন মিয়া, সাহেদ আহমদ, খালেদ আহমদ, মিজান রাজা প্রমুখ

সভায় বক্তারা বলেন, যাদের জন্ম না হলে আমরা আজ বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ড, লাল সবুজের পতাকা, জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধি পাঠাতে পারতাম, না ভাষা আন্দোলন না হলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি আসতো না, আমরা শহীদ বেদীতে শহীদদের আত্মার স্বীকৃতি স্বরূপ সম্মান জানাতে পারতাম না, ৬৬-র, ৬ দফা না আসলে স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা, মহান মুক্তিযুদ্ধ করতে হতো না, যদি এসব আন্দোলন সংগ্রাম হতো না তাহলে আমাদের পরিচয় কি হতো? বাঙ্গালী, উর্দু ভাষী পূর্বপাকিস্তানী, মোহাজির, না গোলামের জাতি?

সেই ভবিষ্যৎ চিন্তা চেতনায় এগিয়ে, এলেন শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী যার ধমনিতে লালিত স্বপ্ন স্বাধীন বাংলা আলাদা রাষ্ট্র যার থাকবে স্বাধীন স্বত্বা, স্বাধীন জাতি, বীরের জাতি। তাই ৮০ থেকে ৯০ দশকের প্রজন্ম আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের তৎকালীন ১৯ জেলার যেসব নেতৃবৃন্দ ও ছাত্র জনতা তাদের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে ১৬/১২/১৯৭১ আমাদের বীর ও জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানগন ৩০লক্ষ শহীদের ও ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা পূর্ণতা লাভ করে ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রতিষ্ঠার ও বঙ্গবন্ধু প্রত্যাবর্তন ১০/১/১৯৭২ মধ্যদিয়ে।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত