১৪ ফেব্রুয়ারি , ২০১৯ ১৯:১০
ছবি: প্রতীকী
মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে নির্যাতিত আরও ১০ বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন। সম্প্রতি তাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। নতুন তালিকায় অন্যান্যদের মধ্যে আছেন সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার কোকিলা বেগম।
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৬০তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বীরাঙ্গনারা এ স্বীকৃতি পেলেন।
এ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া বীরাঙ্গনার সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল ২৭১ জনে। তারা প্রতি মাসে ভাতাসহ মুক্তিযোদ্ধাদের মত অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া বীরাঙ্গনারা হলেন— বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার হোগলাপাশা গ্রামের হাসিরানী অধিকারী, নাটোর লক্ষ্মীপুরের মহারানী, সিলেট গোয়াইনঘাটের কোকিলা বেগম, সিরাজগঞ্জ তাড়াশের পাতাশী, ঝিনাইদহ কাঞ্চননগরের জয়গুণ নেছা ও কালীগঞ্জের ফাতেমা বেগম, নাটোর সদরের মোহনপুরের তপেজান, নেত্রকোনা কলমাকান্দার রোকিয়া খাতুন, মুন্সিগঞ্জ সদরের কেওয়ার মাসুদা বেগম এবং নড়াইল লোহাগড়ার আফিয়া বেগম।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই মধ্যে এ বিষয়ে আদালতের নির্দেশনাও আসে।
শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের চার দশক পর ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। পরের বছরের ২৯ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে ওই প্রস্তাব পাস হয়।আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই মধ্যে এ বিষয়ে আদালতের নির্দেশনাও আসে।
শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের চার দশক পর ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর বীরাঙ্গনাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। পরের বছরের ২৯ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে ওই প্রস্তাব পাস হয়।
আপনার মন্তব্য