সিলেটটুডে ডেস্ক

০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ২৩:২৬

সিআইপি কার্ড পেলেন যারা

রপ্তানি বাণিজ্যে বিশেষ অবদান এবং বাণিজ্য সংগঠনে নেতৃত্বে থাকার কারণে ১৭৭ ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সিআইপি কার্ড দিয়েছে সরকার।

২০১৫ সালে রপ্তানিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৩৬ জন ও পদাধিকার বলে ৪২ জন ব্যবসায়ী নেতা সিআইপি কার্ড পেয়েছেন।

সোমবার রাজধানীর র‍্যাডিসন হোটেলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ তাদের হাতে সিআইপি কার্ড তুলে দেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শুভাশীষ বসুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান বিজয় ভট্টাচার্য, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক হাসিনা নেওয়াজ।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী এফবিসিসিআইর বাদ পড়া ছয়জন পরিচালককে সিআইপি কার্ড দেওয়ার আশ্বাস দেন। এ ছাড়া বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, ডিসিসিআই ও এমসিসিআইর ব্যবসায়ীদের পদাধিকার বলে সিআইপি কার্ড দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলে তিনি জানান।

ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে গবেষণা খাতের ব্যয়কে করমুক্ত ঘোষণা দেওয়া এবং পণ্যের মান উন্নয়নে জোর দেওয়ার দাবি জানানো হয়।

নির্বাচিত সিআইপিরা এক বছর পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন। সিআইপি কার্ডের মেয়াদকালীন বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য প্রবেশপত্র ও গাড়ির স্টিকার পাবেন। এ ছাড়া বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান ও মিউনিসিপ্যাল আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন। সিআইপি কার্ডধারীরা ব্যবসায়-সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেল, সড়ক ও জলযানে আসন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন।

রপ্তানি খাতে পাট পণ্য ক্যাটাগরিতে সিআইপি হয়েছেন হাসান আহমেদ, নুরুল ইসলাম, সেলিম রেজা, শায়লা ফারুক ও আকুনজি মোহাম্মদ হারুনার রশীদ, শেখ নাসির উদ্দিন, নাজমুল হক, মাহমুদুল হক, আবুল বাসার খান, হুমায়ূন কবির, শেখ ফারুক হোসেন ও লোকমান হোসেন।

চামড়া খাতে আবদুল মাজেদ, শেখ মোমিন উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান, জয়নাল আবেদিন মজুমদার ও নাজমুল হাসান।

হিমায়িত খাদ্য রপ্তানিতে মুছা মিয়া, তৌহিদুর রহমান, মাসুদুর রহমান, মিয়া মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান, মিয়া মোহাম্মদ আবদুস সালাম, হাবিব উল্যাহ খান ও আবদুর রউফ চৌধুরী। সিআইপি মনোনীত হয়েছেন।

ওভেন পোশাক খাতে তানভীর আহমেদ, শরীফ জহীর, আহসান কবির খান, আলী আজিম খান, মুজিবুর রহমান, আরশাদ জামাল, তানভীর আহমেদ, আব্দুস সালাম মুর্শেদী, মোস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, আজিজুল ইসলাম, আক্কাস উদ্দিন মোল্লা, মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, ওয়াসিম রহমান, ফেরদৌস পারভেজ বিভন, আবু বকর সিদ্দিক খান, ইতেমাদ উদ দৌলাহ, মিরান আলী ও সৈয়দ নুরুল ইসলাম এবং নিট পোশাক খাতে গোলাম মুস্তফা, গাওহার সিরাজ জামিল, কানিজ ফাতেমা জেরিন, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, মহিউদ্দিন ফারুকী, মাসুদুজ্জামান, অমল পোদ্দার, এ.এইচ. আসলাম সানী, নাবিল উদ দৌলাহ, কামাল উদ্দিন, এ.কে.এম. বদিউল আলম, আসিফ আশরাফ, এম.এ. জলিল অনন্ত, জসিম উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল কাদির মোল্লা, আমির হামজা সরকার, মোহাম্মদ আলী তালুকদার, কামরুল আহসান, প্রীতি পোদ্দার, শাহাদাত হোসেন, বোরহান উদ্দিন, কানিজ ফাতিমা, সাফিনা রহমান, হুমায়ন কবির চৌধুরী, গোলাম মোস্তফা, নুরুল আলম চৌধুরী, রানা শফিউল্লাহ, অঞ্জন শেখর দাশ, মোজাফফর হোসেন, মোখলেছুর রহমান, আবদুল কাদের, নাফিস সিকদার, সাকের আহমেদ, মহিউদ্দিন চৌধুরী, খলিলুর রহমান, সুলতানা জাহান, শামসুজ্জামান, আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, এ.বি.এম সামছুদ্দিন, শামীম রেজা ও জাহাঙ্গীর আলম খান সিআইপি হয়েছে।

সিরামিক পণ্যে আফরোজা খানম, প্লাস্টিক পণ্যে রথীন্দ্র নাথ পাল ও জসিম উদ্দিন, কম্পিউটার সফটওয়্যারে এএসএম মহিউদ্দিন মোনেম।

ওষুধ খাতে স্যামুয়েল এস চৌধুরী, আব্দুল মুক্তাদির ও নাজমুল হাসান এবং হস্তশিল্পে সফিকুল আলম সেলিম, কৃষি খাতে মোহাম্মদ মনসুর, শেখ আবদুল কাদের, গোবিন্দ চন্দ্র সাহা, গকুল চন্দ্র সাহা, তাফহীম আল-আজমী, শাহীন মনসুর, শাহাব উদ্দিন ও সেলিনা কাদের, কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যে ওমর ফারুক ও হারুনুর রশিদ।

টেক্সটাইল খাতে শাহ শহীদুল আলম, মুহাম্মদ মোহসিন, আনোয়ার হোসেন, আব্দুছ ছামাদ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম নোমান, কুতুব উদ্দিন আহমেদ, সাখাওয়াত হোসেন, সামস মাহমুদ, আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ জুবায়ের, আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, আবদুল ওয়াহেদ, আব্দুর রাজ্জাক সাত্তার ও আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ জাবের সিআইপি মর্যাদা পেয়েছেন।

বিবিধ খাতে পেয়েছেন আব্দুল মমিন মন্ডল, মীর নাসির হোসেন, কেএম রেজাউল হাসানাত, আব্দুল আউয়াল, ফজলুর রহমান, সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম, রাকিবুল কবির, মনির হোসেন, বজলুর রহমান, মমতাজ উদ্দিন মন্ডল, রঞ্জন দাস গুপ্ত, গাজী আবুল হাসেম, মোহাম্মদ হেলাল মিয়া, সহিদ উদ্দিন আলমগীর, আব্দুর রাজ্জাক সাত্তার, নূর-ই ইয়াছমিন ফাতেমা, আব্দুল হাই সরকার, সালাহউদ্দিন আলমগীর, তানভীর খান ও মোহাম্মদ আনিসুর রাজ্জাক।

পদাধিকার বলে আব্দুল মাতলুব আহমাদ, সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, মাহবুবুল আলম, গাজী গোলাম আশরিয়া, নিজাম উদ্দিন, প্রবীর কুমার সাহা, হাসিনা নেওয়াজ, মাসুদ পারভেজ খান, আনোয়ার সাদাত সরকার, রেজাউল করিম রেজনু, দিলীপ কুমার আগারওয়াল, শেখ ফজলে ফাহিম, মনোয়ারা হাকিম আলী, নুরুল হুদা মুকুট, নাগিবুল ইসলাম দিপু, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, হেলাল উদ্দিন, মো. হারুন-অর-রশীদ, আবু মোতালেব, আখতারুজ্জামান, মুনতাকিম আশরাফ, আবু নাসের, খন্দকার রুহুল আমিন, সাফকাত হায়দার, নিজাম উদ্দিন রাজেশ, শামীম আহসান, হাবিব উল্লাহ ডন, সোয়েব চৌধুরী, এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, আবুল আয়েছ খান, বেনজীর আহমেদ, কাজী আমিনুল হক, মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু, সাইদুর রহমান রিন্টু, নাজ ফারহানা আহমেদ, কামরান টি রহমান, শামীম আহমেদ, নজরুল আসলাম মজুমদার, এসএম শফিউজ্জামান, শেখ কবির হোসেন, জসিম উদ্দিন ও এসএম আমজাদ হোসেন সিআইপি কার্ড পেয়েছেন।

আপনার মন্তব্য

আলোচিত